বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় নবীন শিল্পীদের কাজ নিয়ে ‘২২তম জাতীয় নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী’ চলছে, শেষ হবে ১৬ই জানুয়ারি। প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের মোট ১২টি বিশ্ববিদ্যালয়/চারুকলা ইনস্টিটিউট এর নবীন শিল্পীদের আর্টওয়ার্ক স্থান পেয়েছে। চারটি গ্যালারিতে চমৎকার উপস্থাপণায় এই প্রদশনীটি মনে অনেক সৃষ্টিশীল আবেদন তৈরী করবে। আমি এই গত ৯ই জানুয়ারিতে গুগল লোকালগাইড বাংদেশের টীম এর সাথে বিকালে ঘুরে এসেছি এই প্রদর্শনচ প্রতিদিন সকাল ১১ তা থেকে সন্ধ্যা ৬ তা পর্যন্ত দর্শনাথীদের জন্য উম্মুক্ত থাকবে।
শিল্পকর্মের ব্যাপারে আমার সবথেকে যে জিনিষটা আকর্ষণীয় লাগে সেটা হলো কোনো কোনো শিল্পকর্ম আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগলো কিন্তু আরেকজন কাছে সেটা অৰ্থহীন মনে হতে পারি। এবং এই ব্যাপারে পুরা বিকাল চায়ের সাথে একপলশা তর্ক যুদ্ধও লাগাও অস্বাভাবিক না। কিন্তু যিনি এই শিল্পকর্ম সৃষ্টি করেছেন তার দৃষ্টিকোণ হয়তো সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই এই ব্যাপারে এ কেউ এ ভুল নয়। একটি শিল্পকর্ম মনের শিল্পসত্তাকে উম্মুক্ত করে চিন্তা করতে শিখায়, যেটা আমদের চর্চা করা উচিত। ২২তম নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনীতে পরাবাস্তবতা নিয়ে করা কাজগুলো আমের কাছে সবথেকে বেশি আকর্ষণীয় লেগেছে। কারণ এই ধরনের শিল্পকর্মে শিল্পী তার দূরদর্শী পরাবাস্তব চিন্তাকে বাস্তব রূপ প্রদান করে। এছাড়া সমসাময়িক বিষয় বস্তু যেমন কাভিড-১৯ এর উপর ও বেশ কিছু শিল্পী কাজ করেছেন। তছাড়া মানুষের মনের বিভিন্ন অনুভূতিও বিষয়বস্তু হিসাবে ছিল।আর চিত্রকর্মে বিভিন্ন মিডিয়ার ব্যবহার বেশ ভালোভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।শিল্পকর্মে ডিজিটাল মিডিয়ার ব্যাবহার ও ছিল চোখে পরার মতো কিন্তু এইটা আরো ভালো আশা করেছিলাম।আমরা যেদিন গিয়েছিলাম ঐদিন বেশ ভালো দর্শনার্থীর সমাগম ছিল।
প্রদর্শনী উপভোগ এর থেকে ফটো তোলা বেশি মনে হয়েছে যদিও এই ব্যাপারে আমি মনে করি শিল্পকর্ম উপভোগের ব্যাপারে কোনো বাঁধাধরা নিয়ম প্রযোজ্য হয়না। যার যেরকম ইচ্ছা, অবশ্যিই সাদারন কমনসেন্স মাথায় রেখে উপভোগ করা উচিত,কোনো ভাবে যেন অন্য কারো অসুবিধে না হয়।
শিল্পকর্মের ব্যাপারে আমার সব থেকে যে জিনিষটা আকর্ষণীয় লাগে সেটা হলো কোনো কোনো শিল্পকর্ম আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগলো কিন্তু আরেকজন কাছে সেটা অৰ্থহীন মনে হতে পারে এবং এই ব্যাপারে পুরা বিকাল চায়ের সাথে একপলশা তর্ক যুদ্ধও লাগাও অস্বাভাবিক না। কিন্তু যিনি এই শিল্পকর্ম সৃষ্টি করেছেন তার দৃষ্টিকোণ হয়তো সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই এই ব্যাপারে এ কেউ এ ভুল নয়। একটি শিল্পকর্ম মনের শিল্পসত্তাকে উম্মুক্ত করে চিন্তা করতে শিখায়, যেটা আমদের চর্চা করা উচিত। ২২তম নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনীতে পরাবাস্তবতা নিয়ে করা কাজগুলো আমার কাছে সবথেকে বেশি আকর্ষণীয় লেগেছে। কারণ এই ধরনের শিল্পকর্মে শিল্পী তার দূরদর্শী পরাবাস্তব চিন্তাকে বাস্তব রূপ প্রদান করে। এছাড়া সমসাময়িক বিষয় বস্তু যেমন কাভিড-১৯ এর উপর ও বেশ কিছু শিল্পী কাজ করেছেন। তছাড়া মানুষের মনের বিভিন্ন অনুভূতিও বিষয়বস্তু হিসাবে ছিল।আর চিত্রকর্মে বিভিন্ন মিডিয়ার ব্যবহার বেশ ভালোভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।শিল্পকর্মে ডিজিটাল মিডিয়ার ব্যাবহার ও ছিল চোখে পরার মতো কিন্তু এইটা আরো ভালো আশা করেছিলাম।আমরা যেদিন গিয়েছিলাম ঐদিন বেশ ভালো দর্শনার্থীর সমাগম ছিল।
প্রদর্শনী উপভোগ এর থেকে ফটো তোলা বেশি মনে হয়েছে যদিও এই ব্যাপারে আমি মনে করি শিল্পকর্ম উপভোগের ব্যাপারে কোনো বাঁধাধরা নিয়ম প্রযোজ্য হয়না। যার যেরকম ইচ্ছা, অবশ্যিই সাধারণ কমনসেন্স মাথায় রেখে উপভোগ করা উচিত, কোনো ভাবে যেন অন্য কারো অসুবিধে না হয়।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৭