somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সংক্ষিপ্ত ইতিহাসে বান্দরবান ও এর পর্যটন

২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বান্দরবান জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে চট্টগ্রাম বিভাগে অবস্থিত। এটি পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের অন্তর্গত। চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান জেলার দূরত্ব ৭৫কিলোমিটার। বান্দরবান জেলার আয়তন ৪৪৭৯ বর্গ কিলোমিটার। বান্দরবান সদর মারমা রাজা অংশুপ্রু-এর বাসভূমি। এই অঞ্চলের অন্য দুইটি জেলা হল রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি। বান্দরবান জেলা এর নৈসর্গিক বৈচিত্র্যের জন্য বাংলাদেশের একটি গুরূত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

বাংলাদেশের তিনটি পার্বত্য জেলার মধ্যে একটি বান্দরবান, বাংলাদেশের সবচেয়ে কম জনবসতি সম্পন্ন স্থান। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং (১০০৩ মিটার) বান্দরবান জেলায় অবস্থিত, যা "বিজয়" বা "মদক মুয়াল" নামেও পরিচিত। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ "কেওক্রাডং" (৮৮৩ মিটার) এবং সর্বোচ্চ খাল "রাইখিয়াং" এই জেলায় অবস্থিত। এখানকার অন্য দুটি দর্শনীয় স্থান হলো চিম্বুক পাহাড় ও বগা লেক। এখানকার সড়কপথে সংযোগগুলো হচ্ছে চিম্বুক - রুমা, বান্দরবান - রোয়াংছড়ি - রুমা, আজিজনগর - গজালিয়া - লামা, খানহাট - ধোপাছড়ি - বান্দরবান, বান্দরবান - চিম্বুক - থানচি - আলীকদম - বাইশারী - ঘুনধুম এবং চিম্বুক - টঙ্কাবতী - বারো আউলিয়া।

বাংলাদেশের ভিতরে, বান্দরবানকে ঘিরে রয়েছে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি। অন্যদিকে রয়েছে মায়ানমারের চিন প্রদেশ এবং আরাকান প্রদেশের সীমান্ত। এই জেলার অন্যতম নদী সাঙ্গু নদী যা সাংপো বা শঙ্খ নামেও পরিচিত। এই নদীর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, এটি বাংলাদেশের একমাত্র নদী যা দক্ষিণ থেকে উত্তরে প্রবাহিত হয়। অন্যান্য নদীর মধ্যে রয়েছে মাতামুহুরী এবং বাঁকখালী।

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস - বান্দরবান পার্বত্য চট্টগ্রামের অংশ। এই অঞ্চলটি ১৫৫০ সালের দিকে প্রণীত বাংলার প্রথম মানচিত্রে বিদ্যমান ছিল। তবে এর প্রায় ৬০০ বছর আগে ৯৫৩ সালে আরাকানের রাজা এই অঞ্চল অধিকার করেন। ১২৪০ সালের দিকে ত্রিপুরার রাজা এই এলাকা দখল করেন। ১৫৭৫ সালে আরাকানের রাজা এই এলাকা পুণর্দখল করেন, এবং ১৬৬৬ সাল পর্যন্ত অধিকারে রাখেন। মুঘল সাম্রাজ্য ১৬৬৬ হতে ১৭৬০ সাল পর্যন্ত এলাকাটি সুবা বাংলার অধীনে শাসন করে। ১৭৬০ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এই এলাকা নিজেদের আয়ত্বে আনে। ১৮৬০ সালে এটি ব্রিটিশ ভারতের অংশ হিসাবে যুক্ত হয়। ব্রিটিশরা এই এলাকার নাম দেয় চিটাগাং হিল ট্র্যাক্ট্‌স বা পার্বত্য চট্টগ্রাম। এটি চট্টগ্রাম জেলার অংশ হিসাবে বাংলা প্রদেশের অন্তর্গত ছিলো। ১৯৪৭ সালে এই এলাকা পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এটি বাংলাদেশের জেলা হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয়। আশির দশকের শুরুতে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তিনটি জেলা- রাঙামাটি, বান্দরবান, ও খাগড়াছড়ি-তে বিভক্ত করা হয়।

চিত্তাকর্ষক স্থান বা পর্যটন এবং ঐতিহ্য - ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি এবং কক্সবাজার থেকে বান্দরবান বাস যোগাযোগ রয়েছে। বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে বালাঘাটায় রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মন্দির যা স্বর্ণ মন্দির নামেও পরিচিত। এটি সম্পূর্ণরূপে দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার মন্দিরগুলোর অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৌদ্ধ মুর্তিটি এখানে রয়েছে। স্থানীয়ভাবে এটি হলো "বুদ্ধ ধাতু জাদি"। এছাড়া শহরের মধ্যেই রয়েছে জাদিপাড়ার রাজবিহার এবং উজানীপাড়ার বিহার। শহর থেকে চিম্বুকের পথে যেতে পড়বে বম ও ম্রো উপজাতীয়দের গ্রাম। প্রান্তিক হ্রদ, জীবননগর এবং কিয়াচলং হ্রদ আরও কয়েকটি উল্লেখ্য পর্যটন স্থান। রয়েছে মেঘলা সাফারী পার্ক, যেখানে রয়েছে দুটি সম্পূর্ণ ঝুলন্ত সেতু। সাঙ্গু নদীতে নৌকা ভ্রমণ, ভ্রমণ পিয়াসীদের জন্য হতে পারে একটি মনোহর অভিজ্ঞতা। বান্দরবান শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত শৈল প্রপাত একটি আকর্ষণীয় পাহাড়ি ঝর্ণা।
এছাড়া বাংলাদেশের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং এবং বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং এই বান্দরবান জেলাতেই অবস্থিত। পর্যটকরা সাধারণত বগা লেক থেকে হেঁটে কেওক্রাডং এ যান। অনেকেই আছেন যারা কেওক্রাডং না গিয়ে বগা লেক থেকে ফিরে আসেন। এই হ্রদটিও বিশেষ দর্শনীয় স্থান। হ্রদ সন্নিহিত এলাকায় বম উপজাতিদের বাস।
এছাড়া অন্যান্য আকর্ষণের মধ্যে আছে:
বাকলাই ঝরণা
বগা লেক
বুদ্ধ ধাতু জাদি
চিম্বুক পাহাড় রেঞ্জ
চিনরি ঝিরি ঝরণা
ফাইপি ঝরণা
জাদিপাই ঝরণা
কেওকারাডং
মেঘলা
মিরিংজা পর্যটন
নাফাখুম
রেমাক্রি
নীলাচল
নীলগিরি
থানচি
পতংঝিরি ঝরণা
প্রান্তিক লেক
রাজবিহার
উজানিপারা বিহার
রিজুক ঝরণা
সাংগু নদী
শৈল প্রপাত
তাজিংডং
উপবন পর্যটন

মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স : শহর থেকে (চান্দের গাড়ি) বেবি টেক্সি, জীপ, কার যোগে যাওয়া যায়।
বান্দরবান- কেরানীহাট সড়কের পাশে পাহাড়বেষ্টিত স্বচ্ছ জলের মনোরম লেক। বান্দরবান শহর থেকে ৪.৫ কিলোমিটার দূরে এই কমপ্লেক্সে রয়েছে চিত্তবিনোদনের নানাবিধ উপকরণ। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে একটি চিড়িয়াখানাসহ পর্যটন কেন্দটি পরিচালিত হচ্ছে।
প্রবেশ মূল্য : জনপ্রতি ৩০ টাকা
অবস্থান : শহর এথেক ৪ কি: মি: দূরে জেলা পরিষদের বিপরীতে সুন্দর মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।
বিশেষ আকর্ষণ : এখানে একটি মনোরম কৃত্রিম হ্রদ, শিশু পার্ক, সাফারী পার্ক, পেডেল বোট, ঝুলন্ত ব্রিজ , চিড়িয়াখানা, ভেষজ ঔষধী গাছের বাগান, পিকনিক স্পট রয়েছে।
অবকাশ : এখানে জেলা প্রশাসন পরিচালিত একটি সুন্দর রেস্ট হাউজ রয়েছে, যেখানে রাত্রিযাপন করা যায়। রেস্ট হাউজটি দৈনিক ভিত্তিতে ভাড়ায় পাওয়া যায়।
ভাড়া : মেঘলা রেস্ট হাউজে রাত্রিযাপনের জন্য চারটি কক্ষ রয়েছে। প্রতিকক্ষের ভাড়া ২০০০/- (প্রতিদিন)।

বুদ্ধ ধাতু জাদি বা স্বর্ণ মন্দির : "'বুদ্ধ ধাতু জাদি"' যা বান্দরবন স্বর্ণ মন্দির নামে সুপরিচিত ,বান্দরবন শহরের বালাঘাটা এলাকায় অবস্থিত। ধাতু বলতে কোন পবিত্র ব্যক্তির ব্যবহৃত বস্তুকে বোঝায়। এই বৌদ্ধ মন্দিরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বুদ্ধ মূর্তি রয়েছে এবং এটি বাংলাদেশে সর্বাপেক্ষা বড় হীনযান বৌদ্ধ মন্দির্। বান্দরবানে বসবাসরত মারমা আদিবাসী সম্প্রদায় হীনযান বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। ২০০০ সালে দক্ষিণ পূর্ব এশীয় ধাঁচে বার্মার স্থাপত্যবিদের তত্ত্বাবধানে মন্দিরটি নির্মিত হয়। বৌদ্ধ মন্দির স্থানীয়দের কাছে কিয়াং নামে পরিচিত। বুদ্ধ জাদি পাই কিয়াং চট্টগ্রাম বিভাগের বান্দরবন জেলায় অবস্থিত। বান্দরবন জেলায় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দুই পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং এবং কেওক্রাডং অবস্থিত। শহরকে বেস্টন করে সাঙ্গু নদী বয়ে চলেছে। মন্দিরের কাছেই একটি ঝরণা আছে। পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত মন্দিরটি বালাঘাট থেকে ৪ কিমি এবং বান্দরবন সদর থেকে ১০ কিমি দূরে অবস্থিত। এই পাহাড়ে একটি লেক আছে। লেকের নাম "'দেবতা পুকুর" দেবতা পুকুরটি সাড়ে ৩শত ফুট উচুতে হলে ও সব মওসুমেই পানি থাকে। বৌদ্ধ ভানতে-দের মতে এটা দেবতার পুকুর তাই এখানে সব সময় পানি থাকে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি বান্দরবানের পর্যটন কেন্দ্র গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হল বুদ্ধ ধাতু জাদি ক্যাং। এই জাদিটি এখন বৌদ্ধ সমপ্রদায়ের তীর্থ স্থানই নয় দেশী বিদেশী পর্যটকদের জন্য অন্যতম আকর্ষনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। এটি স্বর্ণমন্দির নামে পরিচিত পেলেও এটি স্বর্ণ নির্মিত নয়। মূলত সোনালী রঙের জন্যেই এটির নাম হয়েছে স্বর্ণমন্দির। সন্ধ্যা ছয়টার পরে মন্দিরে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষেধ। মন্দির চত্ত্বরে জুতাপায়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ।

শৈল প্রপাত : শহর থেকে চান্দের গাড়ি, বেবী টেক্সি, প্রাইভেট কার বা জীপে যাওয়া যায়।
প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট হিমশীতল এই শৈলপ্রপাতে সর্বদা পানি বহমান থাকে। এখানে স্থানীয় অধিবাসীদের হাতের তৈরি বিভিন্ন ধরনের দ্রব্য সামগ্রী পাওয়া যায়। বছরের যে কোনো সময় এঝরনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়।
অবস্থান : বান্দরবান-রুমা সড়কে 8 কি. মি. দূরত্বে অবস্থিত।
বিশেষআকষণ : এখানে বমজন গোষ্ঠীর তৈরি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হয়।

নীলাচল: শহর থেকে যে কোন যানবাহন যোগে বা ব্যক্তিগত গাড়ী নিয়েও যাওয়া যায়। তবে সবচে বেশী ও সর্বোচ্ছ সতর্ক থাকতে হবে গাড়ী চালানোর সময়।যোগে যাওয়া যায়। সমুদ্রপৃষ্ট হতে ২০০০ (দুই হাজার) ফুট উচ্চতায় অবস্থিত নীলাচল। বান্দরবান শহর থেকে পাঁচ (৫) কিলোমিটার দূরে টাইগার পাড়া’য় এর অবস্থান। নীলাচল পাহাড়ি এলাকাটি অনেকেই স্বর্গভূমি বলে থাকেন। নীলাচল থেকে সমগ্র বান্দরবান শহর একনজরে দেখা যায়। মেঘমুক্ত আকাশে কক্সবাজারর সমুদ্রসৈকতের অপুর্ব দৃশ্য নীলাচল থেকে পর্যটকেরা উপভোগ করতে পারেন। বিশেষকরে নীলাচলে সুর্যাস্তের দৃশ্য এমনই এক অনুভূতির অবতারণা করে যাতে মনে হয় যেন আপনার আপন কেউ হারিয়ে যাচ্ছে। সাথে একথাও প্রচলিত আছে এর নির্মল বাতাসে যেকোন পুরানো রোগ নিরাময়ে সহায়ক। স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় দর্শনীয় স্থান হিসাবে পর্যটকদের জন্যে যথেষ্ট আকর্ষণীয় করা হয়েছে, যদিওবা তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×