অবশেষে গেলাম সাতটায়, কাউকে না দেখে আবারও ফোন করায় ক্যামেরাম্যান ভাই বল্লেন একটা গাছের নিচে ৪০-৫০ জন মানুষ দেখলে বুঝা যাবে ওখানে আড্ডা হচ্ছে। আমি টাশকিত হয়ে বল্লাম একটা গাছের নিচে ৪০-৫০জন মানুষ??


যাওয়ার পর কাউকে চিনছিলাম না, আরিয়ানা কে চিনলাম তার চুল দেখে, তার উষ্ণ আলিংগনে মনে হলো যেন কতোদিনের চেনা....

এরপর ক্যামেরাম্যান ভাইয়া, কালপুরুষ দা, জুল ভাণ ভাইয়া, সুনীল সমুদ্র, কাব্য, পারভেজ, মনপুরা, শ্রাবণ সন্দ্যা, আইরিন সুলতানা, গোয়েবলস, খুশবু এদের সাথে পরিচয় হলো, সবাইকে খুব কাছের মানুষ মনে হচ্ছিল, অনেক ভাল লাগল।
আমি যতটুকু সময় ওখানে ছিলাম, মূলত আরিয়ানার সাথেই গল্প হলো.....চমৎকার মানুষ আরিয়ানা। সাত তারিখে ওর হাসবেন্ড বাংলাদেশে বেড়াতে আসবে, তখন আমার বাসায় যাওয়ার দাওয়াত দিলাম, আরিয়ানা তুমি কিন্ত দাওয়াত কবুল করেছো

আমার অন্য একটা প্রোগ্রাম ছিল তাই না খেয়েই বিদায় নিলাম এবং এরপরের আড্ডায় আগেভাগেই যাব যেন আড্ডা মিস না হয় ভাবতে ভাবতে আরেক অনুষ্ঠানের দিকে রওনা হলাম
