ছাগুদের কিছু মিথ্যাচার এবং আমার জবাবঃ
ছাগুরা সাঈদীর ফোনরঙ্গকে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য কিছু হাস্যকর যুক্তি/প্রশ্ন তুলে ধরেছে।
প্রথমে তাদের হাস্যকর যুক্তিগুলো পড়েন। তাদের যুক্তিগুলো আগে এখানে তুলে ধরলাম-
২ নং মারাত্মক ভুলটি যেখানে তারা করেছে সেটি হলো- মসজিদুল হারাম থেকে যে ব্যাক্তি ফোনে আল্লামা সাঈদীর সাথে কথা বলে, আসুন কোন অডিওতে ভুলটা করেছে সেটি দেখি। ভাল করে কথপকথনটা পড়বেন এবং ব্যাকেটের বাক্যগুলো মাথায় রাখবেন।
সাঈদী: আসসালামু আলাইকুম।
অপর জন: আসসালামু আলাইকুম।
(লক্ষ্য করুন দুইজনের কেউই সালামের জবাব দেয়নি )
সাঈদী: তোমার কান্না এবং মোনাজাত শুনলাম।
অপরজন : প্রচন্ড কেঁদে উঠে হুজুর এত মানুষের ভিড় আল্লাহ যেন ঐ মানুষের উছিলায় এই দোয়াটা কবুল করে। সমস্ত তাফসির মাহফিল যেন আল্লাহ আমাদের ভিক্ষা দান করে দেন। আজকে এত মানুষের ঢল।হাজার মানুষের উছিলায় খয়রাত দেয় আমাগো।
(একটু আগেও যে লোকটা একদম সাবলীল ভাবে কথা বলেছে সেকেন্ডের ভেতর লোকটা বুক ফাটা কান্না করে ফেলেছে)
সাঈদী: তাহাজ্জুতের নামাজের সময় বলবা.....
অপরজন: সাঈদী জিতাবে আপনাকে জিতাবে ।আপনারে জিতাবে না তো কারে জিতাবে। ইনশল্লাহ জিতবেন। আমি কাবাঘর ধরা এখন!
চরম ভুলটা করে ফেলেছে এখানেই আচ্ছা বলুন তো মসজিদুল হারাম কি সাধারন মসজিদের মত যে নামাজ পড়ার সময় হলে সেখানে লোকের ভীর থাকে আর অন্য সময় ফাঁকা, মসজিদুল হারামে যখন মানুষ একেবারে থাকে না তখন থাকে ২০ লাখ। আর আমি নিজেও কয়েকবার ওমরা করেছি ক্বাবা ঘর ছোঁয়ার জন্য অনেক ভীর অতিক্রম করতে হয় এবং অনেক কষ্ট করে একটু খানি ছোঁয়া যায়। সময় ৪ থেকে ৫ সেকেন্ড এর বেশী থাকা যায় না। অতচ যে ব্যাক্তি ক্বাবা ঘরকে বুকের সাথে লাগিয়ে ৩ মিনিট ৩৪ সেকেন্ড ফোনে কথা বলে তাও আবার ক্বাবা ঘরের দরজার পাশে যেখানে কিনা সবচেয়ে বেশী ভীর থাকে। কারন ক্বাবা ঘরের পাশের কোণায় তেই রয়েছে কালো পাঁথর টি যে পাঁথরে একটি চুম দেয়ার জন্য মানুষ উম্মুক থাকে। আর হাজার হাজার মানুষ ক্বাবা ঘর তাওয়াফ করতেছে। অতচ কাবা শরীফে ছোঁয়া অবস্থায় একটা মানুষ ৩মিনিট ৩৪ সেকেন্ড কথা বলল, অথচ হাজার হাজার মানুষের তাওয়াফের কোন শব্দ আসল না ? হাজার ও মানুষ ক্বাবা ঘরকে ছুঁয়ে চোখের পানি ফেলে কান্নার কোন শব্দ আসেনি।
তাদের মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ যুক্তিগুলোর লিংক এটা- Click This Link
তাদের এই মিথ্যাচারের জবাব আমি এখানে দিলাম-
জামাত-শিবিরের ছাগুরা যে কি পরিমাণ মিথ্যাচার করতে পারে সেটা ছাগুদের এই পোস্টের দ্বারা আবারো প্রমাণিত।
এই পোস্টের কথাগুলোর মধ্যেই কিছু মিথ্যাচারের পরিপূর্ণ যুক্তির জবাব হচ্ছে-
► দু জনেই সালাম দিয়েছে এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। যে ব্যক্তি ফোন ধরে সেই ব্যক্তিই সাধারণত প্রথম সালাম দেয়। তবে সেই ব্যক্তিকে যদি আমরা নিজের চেয়ে বড়, সম্মানিত মনে করি সাধারণত আমরা সেই সালাম এড়িয়ে গিয়ে নিজেই সালাম দিই। এখানে ফোন করা ব্যক্তি ভন্ড সাঈদীকে নিজের চেয়ে সম্মানিত মনে করেছে বলেই নিজেই আবার সালাম দেয়।
► লোকটি লুইচ্চা সাঈদীকে অনেক বড় আউলিয়া মনে করে বলে তার সাথে কথা বলার সুযোগ পেয়ে আবেগে কেঁদে ফেলে। এখানেও অস্বাভাবিক কিছু নেই।
আর যেই দুটি বড় মিথ্যাচার ছাগুর বাচ্চারা এই পোস্টে করেছে সেটা তো এক কথায় আল্লাহর সাথেই চরম বেয়াদবি। সময় থাকতে আল্লাহর কাছে মাফ চা ছাগুর বাচ্চারা । মিথ্যাচার দুটি হচ্ছে-
► ছাগুর বাচ্চারা এই পোস্টে লিখছে, "মসজিদুল হারামে যখন মানুষ একেবারে থাকে না তখন থাকে ২০ লাখ।" এত বড় মিথ্যাচার শুধু ছাগুদের জন্যই জায়েজ আছে। যেখানে আসল বড় হজ্বের সময় মানুষ সংখ্যা থাকে ২০ লাখ (গত বছর হজ্ব করেছিল ২০ লাখ) সেখানে "একেবারে না থাকার" সময়ে ২০ লাখ কিভাবে থাকে? অন্য সময়টা কি হজ্বের চাইতেও গুরুত্বপূর্ণ তাহলে? গতবছরের হাজীর সংখ্যা এখানে দেখো- Click This Link
► এই ছবিগুলো দেখ কুত্তার বাচ্চারা। এখানে কি শত শত মানুষ আছে নাকি হাজার হাজার আছে নাকি লাখ লাখ আছে উত্তর দে।
ছবি ১- Click This Link
ছবি ২- Click This Link
ছবি ৩- Click This Link
ছবি ৪- Click This Link
ছবি ৫- Click This Link
শুয়োরের নাতীরা, সবগুলো ছবি দেখ। কোথায় কত লোক আছে বল? ৫ নাম্বার ছবিটাতে কত লোক আছে সেটাও বল।
এত বড় মিথ্যাচার করিস না। আল্লাহও সইবে না। তোদের "জামাতে ইসলামী" ধর্মে কি এই মিথ্যাচার আর লুলামির শিক্ষা দেওয়া হয়? সময় থাকতে আল্লাহর দরবারে মাফ চা। সাঈদী, নিজামী, গোআদের মত এমন ভন্ড শয়তানের পা চেটে জাহান্নামের টিকেট কনফার্ম করিস না।
কারে কি কইতেছি !! তোগো তো এইগুলাই কাম। এইগুলাই তোদের নেকবান্দা বানাবে।
যা ছাগু যা, সাঈদীর মেশিন চুষতে থাক। সাঈদীর বেহেশতি ললিপপ চুষলে এমনিতেই তোগো জন্য জান্নাতের টিকেট ফ্রি হয়ে যাবে।