ছেলে এবং মেয়েদের এটিএম মেশিনের ব্যবহারগত পার্থক্য!
ছেলেঃ
১। গাড়ী নিয়ে সরাসরি ব্যাংক এ যাওয়া
২। নির্দিষ্ট স্থানে গাড়ী পার্ক করা
৩। বুথে ঢুকে মেশিনে কার্ড ইনসার্ট করা
৪। পিনকোড চাপা,
৫। ক্যাশ এবং স্লিপ বুঝে নেয়া
৬। পরবর্তী গন্তব্যে রওনা হয়ে যাওয়া।
মেয়েঃ
১। গাড়ী চালিয়ে ব্যাংক এর সামনে যাওয়া ,
২। ইন্জিন বন্ধ করা
৩। আয়নায় মেক-আপ পরীক্ষা করা,
৪। পারফিউম স্প্রে করা
৫। চুলের স্টাইল ঠিক করা,
৬। গাড়ী পার্ক করা (ব্যর্থ)
৭। গাড়ী পার্ক করা (ব্যর্থ),
৮। গাড়ী পার্ক করা (সফলতার সাথে)
৯। হ্যান্ড ব্যাগে কার্ড খোঁজা,
১০। বুথে ঢুকে কার্ড ইনসার্ট করা
১১। এটিএম র্কতৃক কার্ড রিজেক্ট করা (কারণ এটা ফোন কার্ড)
১২। রাগের সাথে গজ-গজ করতে করতে কার্ডটি ব্যাগে ছুড়ে ফেলা
১৩। সঠিক কার্ড খুঁজে বের করে পুনরায় ইনসার্ট করা
১৪। সিক্রেট পিন এর জন্য হ্যান্ড ব্যাগের চিপা-চাপা খুঁজা (কারণ কোডটি চিপায় লেখা থাকার কথা)
১৫। পিন নাম্বার চাপা
১৬। খুব মনোযোগের সাথে ২ মিনিট ধরে ইনসট্রাকশন পড়া (পিছনে ধীরে ধীরে লাইন লম্বা হচ্ছে)
১৭। ক্যানসেল,
১৮। আবার পিন নাম্বার চাপা
১৯। বয়ফ্রেন্ড/স্বামীকে কল করে পিন নাম্বার কনফার্ম হওয়া
২০। একটা এমাউন্ট চাপা,
২১। এরর
২২। হ্যাভি একখান এমাউন্ট চাপা,
২৩। এরর
২৪। ম্যাক্সিমাম এমাউন্ট চাপা
২৫। অস্থিরভাবে আঙ্গুলি সঞ্চালন করা,
২৬। ক্যাশ কালেকশন করা
২৭। বুথ থেকে বের হয়ে কয়েকজোড়া রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিজয়ীর ভাব নিয়ে গাড়ীতে ফিরে আসা
২৮। ব্যাগ থেকে গাড়ীর চারি বের করে গাড়ী স্টার্ট দেয়া,
২৯। ৫০ গজ যাওয়ার পর কার্ড এবং স্লিপ এর কথা মনে পড়া এবং ব্যাংক এ ফিরে আসা,
৩০। বুথ থেকে কার্ড ও স্লিপ সংগ্রহ করা
৩১। গাড়ীতে উঠে ব্যাগ পেছনের সিটে স্লিপ ফ্লোরে ছুড়ে ফেলা
৩২। পুনরায় আয়নায় মেক-আপ পরীক্ষা করা, চুলের স্টাইল ঠিক করা,
৩৩। রং ওয়ে দিয়ে গাড়ী বের করা
৩৪। ৫ কিঃমিঃ যাওয়ার পর হ্যান্ড ব্রেক নামানোর কথা মনে হওয়া
৩৫। এরপর বয়ফ্রেন্ড অথবা হাজবেন্ডকে ফোন দিয়ে বলা যে তার জন্য তাকে কতটা দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছ।
এ বর্বরতার দায় কি শুধু ছাত্রলীগের
ঘটনার সাথে দুজন ছাত্রলীগ নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে।
কিন্তু এতে সকল পক্ষের দায় মোচন হয়ে যায় না। এরা যদি ছাত্রলীগ নেতাই হয় তবে তারা বিচারের আগে হলে পুনর্বাসিত হলো কি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ঘরে আগুন, মন্দীরে হামলা, মাজার ভাঙ্গা, পিটিয়ে মানুষ মারা এমন মেধাবী এদেশে দরকার নাই
২০০১ সালে দেলাম ঘরে আগুন দেওয়া ও মন্দীরে হামলার জঘণ্য কাজ। ২০০৪ আবার দেখলাম ঘরে আগুন, মন্দীরে হামলা, মাজার ভাঙ্গা, পিটিয়ে মানুষ মারার জঘণ্যতম ঘটনা।জাতি এদেরকে মেধাবী মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন
শিক্ষাঙ্গনে অপ্রীতিকর ঘটনার মুল দায় কুৎসিত দলীয় লেজুরভিত্তিক রাজনীতির
সোস্যাল মিডিয়ার এই যুগে সবাই কবি, লেখক, বুদ্ধিজীবি সাজতে চায়। কিন্ত কেউ কোন দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে রাজী নয়। ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটা মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে । এই... ...বাকিটুকু পড়ুন
কোমলমতিদের নিয়ে আমি কি বলেছিলাম?
আমি বলেছিলাম যে, এরা ভয়ংকর, এরা জাতিকে ধ্বংস করে দেবে।
ড: ইউনুসের সরকারকে, বিশেষ করে ড: ইউনুসকে এখন খুবই দরকার; উনাকে টিকিয়ে রাখতে হলে, কোমলমতিদের থামাতে হবে; কিভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন
পিটিয়ে মানুষ মারার জাস্টিফিকেশন!
এদেশে অনেক কিছুই সম্ভব।বর্তমান এলোমেলো সয়য়ে যা সম্ভব না বলে মনে করতাম তাও সম্ভব হতে দেখেছি।তবে মানুষকে কয়েক ঘন্টা ধরে পিটিয়ে মারাকে ইনিয়েবিনিয়ে জাস্টিফাই করা যায় এটা ভাবিনি।তাও মেরেছে কারা?
একদল... ...বাকিটুকু পড়ুন