খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে একুশে টেলিভিশনের সাংবাদিক, বাংলাভিশনের স্টাফ রিপোর্টার ও ক্যামেরাম্যানের ওপর হামলা করেছে ঢাকা মেডিকেলের ইন্টার্ন ডাক্তাররা।






ঢাকা মেডিকেলে সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করতে পারেন। কিন্তু রাজিশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবস্থায় দেখেছি, রাজশাহী মেডিকেলে সাংবাদিকরা ঢুকতে পর্যন্ত পারতো না।


এরকম ঘটনা আর কতদিন? সাংবাদিকরা শুধু লাঞ্চিতই হবে? আর যারা বছরের পর বছর লেখাপড়া করে মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য, তারা কতদিন আরেকজন মানুষের ওপর হামলা চালাবে? যাদের শপথ করানো হয় মানুষের সেবার করানোর জন্য, তারাই পরিণত হয় নরপিশাচে।



সাংবাদিকতার একজন শিক্ষার্থী এবং সাংবাদিক হিসেবে এই ঘটনার ধিক্কার জানাই। হয়তো আমার এই লেখাটা লেখা পর্যন্তই থাকবে। হয়তো অনেক ঘটনার মত এটিও থাকবে বিচারহীনভাবেই। আবারো হয়তো গরম হয়ে উঠবে প্রেস ক্লাব, ডিআরইউসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলো। কিন্তু আর কতদিন?




কোন একজন মনীষী বলেছিলেন “অস্ত্রের চেয়ে কলমের জোর বেশি”। সেই বাণী আজ মিথ্যা। সাংবাদিকরা শুধু সংবাদ সংগ্রহই করছেন, সংবাদ প্রকাশই করছেন। পরিবর্তন কি হচ্ছে এতটুকু?
সাগর-রুনি হত্যাসহ সকল সাংবাদিক হামলার বিচার চাই এই অসহায় লেখাটির মাধ্যমে। আরো একবার ধিক্কার জানাই ঢামেক এর ইন্টার্নদের.......





