এই পোস্ট টি প্রথম পাতায় প্রকাশ করা হচ্ছে না । এই পোস্টের আসল উদ্দেশ্য কেবল মাত্র প্রমান জমিয়ে রাখা
আপডেটঃ ২৯/০৮/২০২৩ বিখ্যাত টেকনোলজিস্টের চন্দ্রনিয়ে বিশাল জ্ঞানের বাহার যুক্ত করা হয়েছে পোস্টের শেষে
মিথ্যা বলে পার পাওয়া খুব কঠিন একটা কাজ । বিশেষ করে আপনি যখন অনলাইনে কিছু বললেন এবং পরে সেটার কথা উল্টিয়ে দিবেন তখন ধরা পরে যাওয়ার সম্ভবনা প্রায় শতভাগ । খুব চতুর মানুষ হলে মিথ্যা বলে পার যেতে পারে কিন্তু বলদে পারে না ।
যাই আসেন মিথ্যা প্রমানের নমুনা দেই।
এরপর দেখেন এই মিথ্যাটা কিভাবে ধরা পড়ে ।
আরো কয়েকটা
সে নাকি নিজের মুখে কোন দিন স্বীকার বলে নাই যে সে মুক্তিযোদ্ধা ! এই মিথ্যাবাদী !
নিজের ব্যানারে লিখে রেখেছে বড় করে
আরোও একটা মজার ব্যাপার উল্লেখ করি । তার বয়স ৭২ সে নিজে বলেছে গতবছর । সেই হিসাবে জন্ম ৫০ সালে । তাইলে ১৯৭২ সালে তার বয়স হবে ২২ বছর । এখন ২২ বছর বয়সে কে মেডিক্যাল এডমিশনে চান্স পায়? এই যে তরতাজা ডাহা মিথ্যা কথা ! চাপা মারার একটা লিমিট থাকা দরকার ।
এটা হচ্ছে তার সব চেয়ে বড় সাগরেদের পোস্টে করা মন্তব্য যখন আসলে সাগরেদ চামচামি শুরু করে নি ।
তারপর যেই না তোষামদী শুরু করলো তখন লেখার মান বেড়ে গেল ।
এভাবে প্রতিটি লেখক যারা চামচামি করে না তারা লিখতে পারে না । কেবল তার তোষামদী যারা করে তারাই লিখতে পারে।
এছাড়া আরও কিছু স্ক্রিনশট যারা বিশ্বাস করেন যে তার মুখের ভাষা আসলে খুব ভাল
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে তার মন্তব্য
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বক্তব্য
তার কারণে সামু থেকে কত ব্লগার চলে গেছে তার ঠিক নেই
মন্তব্য মুছা নিয়ে সরাসরি কট
বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা অফিসার নিয়ে বক্তব্য
কিন্তু পেয়ারে পাঞ্জাবীদের নিয়ে বক্তব্য
শাহবাগ আন্দোলনের ব্যাপারে তার মনভাব
এরপর কমেন্ট ব্যান নিয়ে। তাকে কেউ কমেন্ট করলে সে ব্লগিং পারে না আর সে কমেন্ট ব্যান করলে তারা ব্লগার না !
আহা মধু মধু !
তার কেবল তোষামদী মন্তব্য পছন্দ । সমালোচনাকারী তার পোস্টে এলে তার ভাল লাগে না ।
নিজে সব সময় টেকনোলজি টেকনোলজি বলে গলা ফাটায় অথচ নিজে যে একটা অকালকুষ্মাণ্ড টেকনোলজির টও বোঝে না সেইটার নমুনা দেই ।
যে বলদ একটা ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে সেটা ব্যক্তিগত ব্লগ নাকি কমিউনিটি ব্লগ সেটা বোঝার মত সামান্যতম ক্ষমতা রাখে না সে কত বড় টেকনোলজিস্ট সেটা বুঝতে রকেট সায়েন্টিস হওয়া লাগে না । এই হচ্ছে তার টেকনোলজির গুণ ।
উনি নাকি আবার ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার !
ইনি আবার মহান শিক্ষক । কত মানুষকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছে !
অথচ তার বাংলা সফটওয়্যার ঠিক করতে পারে না তাই তাকে ইংরেজিতে লিখতে হয় । এতো যার কম্পিউটার জ্ঞান সে এই সমান্য জিনিস ঠিক করতে পারে না । চাপা আর চাপা !
এবার যোগ করি তার নিজের দ্বিমুখীতা । অন্য কেউ করলে খারাপ কিন্তু নিজে করলে খুব ভাল । একজন ব্লগার তার সাগরেদের অশালীন ছবি পোস্টের বিরুদ্ধে বলাতে তিনি ফরমান জারি করলেন যে অফিসে বসে ব্লগিং করা অন্যায় ।
মানুষ তো মানুষ নিরীহ পশুও ইনার হাত থেকে রক্ষা পায় নাই । পেছনে লাগা যার স্বভাব। এর থেকে বড় নিকৃষ্ট স্বভাব আসলে আর কার হতে পারে ।
আরো দুই স্ক্রিনশট যোগ করছি. প্রথমটা ব্লগ মডারেটরের । একটা ব্লগের মডারেটর কী পরিমান ত্যক্তবিরক্ত হলে এমন বক্তব্য দিতে পারে আপনারা নিজেরাই ভাবতে পারেন ।
যাক আপাতত এই হল স্ক্রিনশট । এগুলো প্রমান হিসাবে থাকুক । সামনে আরো কিছু যোগ হবে !
সংযুক্তি ২৯/০৮/২০২৩
আরো কয়েকটি স্ক্রিনশট যুক্ত করা দরকার বলে মনে করছি । এই স্ক্রিনশট গুলো মুলত সোনার নিজেকে জ্ঞানীর হওয়ার ভং ধরার প্রমান ।
কয়েকদিন আগে ঢাবিয়ান একটি প্রশ্ন করেছিলো যে ভারতে চন্দ্রঅভিযানের যে ছবি প্রকাশ পেয়েছে তা কে তুলেছে । নিচে সেটার একটা ছবি দেওয়া হয়েছিলো । ছবিটা যে ইলাস্ট্রেট করা সোনা মিয়া সেইটা বুঝতেই পারেন নাই । বড় কনফিডেন্টের সাথে সেই ছবি পোস্ট করেছে ।
নিজের এই অক্ষমতা ঢাকতেই এবার কিভাবে পাল্টির পরে পাল্টি মারছিল সেটারই কিছু স্ক্রিন শট
সোনা মিয়ার নিজের মুখে স্বীকার করা ঘুষ দেওয়ার বক্তব্য । এটা অসৎ বব্যক্তিই আবার ব্লগে বড় বড় ডায়লগ ঝাড়ে
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৮