somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ এ টাইনি মোমেন্ট অব কারেজ

০৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিজের পছন্দের মানুষটিকে অন্য কেউ বিয়ে করে নিচ্ছে, এবং তুমি কিছু করতে পারছো না, কেবল তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছো, এটা থেকে কষ্টের ব্যাপার আর কিছু হতে পারে না । এমন একটা দৃশ্য আমি দেখতেও চাইতাম না কোন ভাবেই । নিতু বিয়ে করছে করুক । আমি বরং দুরে থাকি । আমার ইচ্ছে ছিল আমি নিতুর বিয়েতে আসবো না, কোন ভাবেই আসবো না । রফিক ভাই আমাকে জোর করে ধরে নিয়ে এসেছে । কিন্তু এখন মনে হচ্ছে যে যদি আমি নিতুর বিয়েতে না আসতাম তাহলে জীবনের সব থেকে বড় ভুলটা করতাম !

নিতু আমার অফিসের চাকরি করে । আমার অফিস বলতে আমি বস নই, নিতুর মত আমিও সেখানে চাকরি করি । আমরা সহকর্মী । তবে নিতুর সাথে আমার কখনও ঠিক মত কথা হয়েছে কি না আমার মনেও নেই । কেবল কাজের কথাই মাঝে মাঝে হত । কোন দরকারে সে আমার কাছে আসতো কিংবা আমি কোন কাজে তার কাছে যেতাম । আমাদের মাঝে কেবল এই সম্পর্ক ছিল ।

তবে আমি মনে মনে তাকে অনেক বেশি পছন্দ করতাম ! মনে মনে স্বপ্ন দেখতাম কাজের পরেও আমাদের মাঝে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে । আমরা এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াচ্ছি । কফিসপে গিয়ে কফি খাচ্ছি । কতবার ইচ্ছে হয়েছে ওকে কফি খাওয়ার একটা দাওয়াত দিই। কোন দিন বলতে পারি নি । বলতে্ পারার কোন কারণও অবশ্য নেই । সারা জীবনই আমি বরাবরই নিশ্চুপ ধরনের মানুষ । মানুষের সাথে ঠিকমত মিশতে পারি না । সব থেকে দুরে দুরে থাকি । দুরে দুরে থেকেই সব কিছু হারিয়ে ফেলি ।

নিতুকে পছন্দ করার এই ব্যাপারটা আমি কাউকে কোন দিন বলি নি । কেবল অফিসের রফিক ভাই জানতো । রফিক ভাই আর আমার ডেস্ক পাশাপাশি । একটু আগে যে বললাম যে নিতু মাঝে মাঝে আমার কাছে আসতো অফিসের কাজে । আসলে নিতু আসতো রফিক ভাইয়ের কাছে । রফিক ভাই কাজের ছুঁতো দেখিয়ে আমার কাছে পাঠিয়ে দিতো । অবশ্য এই জন্য আমার কাছ থেকে এক প্যাকেট সিগারেট নিতে ভুল করতো না । অবশ্য ঐ সময় টুকু নিতুর সাথে কথা বলার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আমি আরও অনেক কিছুই দিতে প্রস্তুত ছিলাম !
এমন ভাবেই দিন চলে যাচ্ছি । এর মধ্যেই দুঃসংবাদটা শুনতে পেলাম ।
নিতু বিয়ে ঠিক হয়েছে । পাত্রও আমাদের পরিচিত !

কদিন আগে আমাদের রকলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির সাথে যৌথ প্রযোজনায় একটা প্রোজেক্টে কাজ করেছে । সেটার দায়িত্বে ছিল রুয়াদ নামের একটা ছেলে । বুয়েট থেকে পাশ ইঞ্জিনিয়ার। দেখতে শুনতে বেশ । সব থেকে বড় কথা সবার পছন্দ হওয়ার মতই একটা ছেলে । চমৎকার হাসি খুশি ! আমাদের অফিস থেকে নিতু সব কিছু সামলাচ্ছিলো । এই হিসাবে এই দুজনের দেখা সাক্ষাত হতে থাকলো বেশ । সেখানেই সব কিছু শুরু সম্ভবত । প্রথমে বন্ধুত্ব আর পরে বিয়ে পর্যন্ত গড়িয়েছে ।

আমার এখানে কিছুই করার ছিল না কেবল মন করে বসে থাকা ছাড়া । আমি তাই মন খারাপ করেই বসে ছিলাম । সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে নিতুর বিয়েতে মোটেই আসবো না । কিন্তু রফিক ভাই আমাকে জোর করেই নিয়ে এসেছে । হাসতে হাসতে বলেছে, আরে ভাই ভালবাসা না দিক মুরগির রোস্ট আর কাচ্চি তো দিয়েছে । সেটাই খাও । শুনো পেট ভরে খাওয়ার থেকে বড় কিছু পৃথিবীতে আর কিছু নেই ।
কথা অবশ্য একেবারে মিথ্যে না । পেট ভরে পছন্দের খাওয়ার মত আনন্দের ব্যাপার আর নেই কিছু !

আমি তাই রফিক ভাইয়ের সাথে বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম । এখনও খাওয়া দাওয়া দেওয়ার নাম নেই । আগে নাকি বিয়ে সম্পন্ন হবে তারপর খাওয়া দাওয়া দিবে ! এখন সাধারন বিয়ের অনুষ্ঠানে আগে থেকেই বিয়ে হয়ে যায় বাসায় । অনুষ্ঠানে কেবল বর বউ বসে থাকে । ছবি তোলে, মানুষের সাথে হাসি মুখ কথা বলে । কিন্তু নিতুর বিয়েতে এসবের কিছু হচ্ছিলো না । এখানেই বিয়ে হবে, এখানেই সব কিছু হবে !

বর চলে এসেছে অনেক সময় আগেই । কাজী সাহেবকেও চলে আসতে দেখখাল । তখনই আমার মনে হল যেন কিছু একটা অস্বাভাবিক ব্যাপার ঘটতে চলেছে । একটু সময় পরেই লক্ষ্য করলাম নিতুকে এগিয়ে আসছে ভীড়ের মাঝে । নিতু এগিয়ে যাচ্ছে বরের স্টেজের দিকে। বিয়ের পরে বর বউ এক সাথেই স্টেজে উঠবে । কিন্তু নিতুর হাটার মাঝেই আমি খানিকটা অস্বাভাবিকত্ব দেখতে পাচ্ছিলাম ! এর পেছনে আরও একটা করণ অবশ্য আছে । বিয়ের পর যখন কনেকে স্টেজের দিকে নিয়ে আসা হয় তখন কনে হাটে বেশ ধীরে । তাকে তখন অনেকে ঘিরে রাখে । অনেক মানুষ তার আশে পাশে থাকে ! কিন্তু এখানে নিতুকে দেখা যাচ্ছে একা একাই এগিয়ে আসছে । এবং সে বেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে । যেন রেগে আছে এমন একটা ভাব । আর নিতুর পেছনে এক ভদ্রমহিলাকে কেবল দৌড়ে আসতে দেখছিলাম । ভদ্রমহিলা সম্ভবত নিতুর মা । সে নিতুকে সামনে যেতে মানা করছে ।

নিতু কারো কথা না শুনে সোজা স্টেজের দিকেই হাটা দিল । আমি আর রফিক ভাই একটু এগিয়ে গেলা। আমাদের মত দেখলাম অনেকেই দেখলাম এগিয়ে এসেছে । নিতু সরাসরি রুয়াদের দিকে তাকিয়ে বলল, তোমার বাবা নাকি আমার বাবার কাছে ফ্ল্যাট আর গাড়ি দাবী করেছে ?
কথাটা নিতু বেশ জোড়েই বলল । আমরা সবাই শুনতে পেলাম !

খাইছে আমারে ! নিতু যে এমন একটা ব্যাপার নিয়ে এখানে কথা বলবে সেটা আমি ভাবতেও পারি নি । রুয়াদ সাহেবও সম্ভবত ভাবতে পারে নি । মুখটা মুহুর্তেই কালো হয়ে গেল । তবে হাসিটা আবার ফিরে এল মুহুর্তেই ! সে উঠে দাড়িয়ে নিতুকে খানিকটা বোঝানোর চেষ্টার ভঙ্গিতে বলল, এসব কথা আলোচনা হবে ! আগে বিয়েটা হয়ে যাক ! কাজী সাহেব চলে এসেছে ।

নিতুর মাও পেছনেই ছিল । সে নিতুর কাধ ধরে পেছনে টানতে গেল । নিতু সেদিকে বিন্দু মাত্র ভ্রুক্ষেপ না করে রুয়াদ সাহেবের দিকে তাকিয়ে বলল, তোমার এতে সম্মতি আছে ?
রুয়াদ আবারও মুখে হাসি নিয়েই বলল, এসব নিয়ে পরে কথা বলি ! এখানে নয় !
-না এখানেই কথা বল। বিয়ের আগেই । তোমার এতে সম্মতি রয়েছে ! তাই না ? এই যৌতুক তুমি সাপোর্ট করছো ?

এবার দেখলাম রুয়াদের মুখের হাসি মুছে গেল । সেটা আর ফিরে এল না । রুয়াদ বলল, এটা যৌতুক কেন বলছো ? উপহার বল । আর এটা তো তোমার আর আমার জন্যই তো ! অন্য কারো জন্য না তো !
নিতু বলল, আচ্ছা উপহার ! উপহার এইভাবে চেয়ে নিতে হয় জানতাম না তো ! তা উপহার কেন কেবল পেয়ে পক্ষই দেবে তোমার বাবা আমাদের কি দিবে ?

রুয়াদের মুখে এবার খানিকটা রাগের চিহ্ন দেখলাম । তবে নিতু সেদিকে বিন্দুমাত্র খেয়াল দিল না । রুয়াদ বলল, দেখো নিতু এসব কিন্তু ভাল হচ্ছে না । একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে । সিন ক্রিয়েট করো না । প্লিজ !
-সিন ক্রিয়েট মাই ফুট ! এখনই বের হয়ে যাও । তোমাকে আমি বিয়ে করবো না । যৌতুক লোভী কোন ছেলেকে আমি বিয়ে করবো না !

আমি লক্ষ্য করলাম একটু আগে যে গুঞ্জন চলছিল অতিথিদের মাঝে সেসব থেমে গেছে । সবাই এখন একদম চুপ করে সামনের স্টেজের দিকে তাকিয়ে আছে । কেউ কোন কথা বলছে না !
রুয়াদের পাশ থেকে এক ভদ্রলোক এগিয়ে আসতে গেল রুয়াদ তখন তাকে থামিয়ে দিল । তারপর বলল, বাবা আমি দেখছি !
এরপর নিতুর দিকে তাকিয়ে বলল, নিতু অনেক হয়েছে ! আমরা কিন্তু চলে যাবো এখান থেকে !
-চলে যাও ! এখনই চলে যাও ! প্লিজ ! তোমাদের থাকতে বলছি না । তোমাকে আমি বিয়ে করবো না ! বুঝতে পারছো তুমি !
রুয়াদ কিছু সময় চুপ করে রইলো । আমি রুয়াদের চেহারার দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারছিলাম ও নিজের রাগকে সামলানোর চেষ্টা করছে । সে খানিকটা উদ্ধত কন্ঠে বলল
-ও কি ভাবছো তুমি নিজেকে ? আমি যদি এখান থেকে চলে যাই তোমার আর ভাল বিয়ে হবে ভেবেছো ? কে বিয়ে করবে তোমাকে শুনি?

পুরো হল রুমের মানুষ গুলো তখন তাকিয়ে আছে স্টেজের দিকে । কেউ কোন কথা বলছে না । নিতু রুয়াদের এই কথার জবাব দিতে যাবে, তখনই সব থেকে বড় আশ্চর্যের ঘটনাটা ঘটলো ! পাশ থেকে আমি শুনতে পেলাম কে যেন বলল, অপু করবে !

সবার মুখ আওয়াজ লক্ষ্য করে ঘুরে গেল । আমিও ঘুরে তাকালাম রফিক ভাইয়ের দিকে । কারন কথাটা বলেছে রফিক ভাই । রফিক ভাই আবারও কথাটা বলল । এবার আরও একটু জোরে ।
-অপু করবে বিয়ে । এবং অপুর কোন যৌতুক নিবে না । এক টাকাও না !

আমি চোখ বড় বড় করে কেবল রফিক ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে রইলাম । একটু পরেই লক্ষ্য করলাম যে সবাই আমার দিকেই তাকিয়ে আছে । এমন কি, স্বয়ং নিতুও তাকিয়ে আছে আমার দিকে । নিতুর কন্ঠ স্বর শুনতে পেলাম আবার । সে রুয়াদকে বলল, তুমি তোমার বাবামা কে নিয়ে চলে যাও এখনই । এখনই !

রুয়াদ এবার হিংস্র কন্ঠে বলল, নিতু ব্যাপারটা ভাল হবে না বলে দিচ্ছে । আমাদের এভাবে ডেকে নিয়ে এসে অপমান করতে পারো না । তোমাদের নামে কেস করবো ?
-কেস ! করে দেখাও । তোমাকে ছেড়ে দিচ্ছি তার মানে এই নামে তুমি কেস করবা আর আমি চুপচাপ বসে থাকতো । এই দেখো ভিডিও ক্যামেরা চালু আছে । তুমি যা বলেছো সব রেকর্ড আছে । তোমার নামে যৌতুক চাওয়ার মামলা করবো । এখনই দুর হও এখান থেকে নয়তো গার্ড দিয়ে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেব !

এর ভেতরে দেখলাম আরেক ভদ্রলোক এগিয়ে এল । নিতুর বাবাই মনে হল আমার । সে এতো সময় কোথায় ছিল কে জানে ! স্টেজে সে আসতেই রুয়াদ তার কাছে এগিয়ে গেল । তারপর বলল, আঙ্কেল দেখুন নিতু কি বলছে !
আঙ্কেল কোন কথা না বলে নিতুর দিকে তাকালো । তারপর বলল, আরেকবার কি ভেবে দেখবি তুই ?
-না বাবা ! কোন ভাবা ভাবি নেই । তুমি যদি আমাকে আগেই এই দাবীর কথা বলতে আমি কোন দিন বিয়েতে রাজি হতাম না । উপহারের নামে যৌতুক দাবী এই সব জানোয়ারদের সাথে কোন সম্পর্ক গড়বো না আমি ! তুমি বললেও না !

নিতুর বাবা তখন রুয়াকে বলল, তোমরা বরং চলে যাও !
-কিন্তু আঙ্কেল !
-কোন কিন্তু না ! আমি মেয়ের দিকে তাকিয়ে তোমার বাবার কথার উপরে কোন কথা বলি নি । ভেবেছি নিতুর যখন পছন্দ তখন একটু কষ্ট হলেও মেনে নিই । কিন্তু আমার মেয়েকে আমি চিনতে ভুল করেছিলাম ।
-এভাবে আপনি আমাদের অপমান করতে পারেন না ।
-অপমান ! যখন আমাদের কাছে ওসব চেয়েছিলো তখনই তোমাদের মান বলতে আর কিছু ছিল না । এখন চলে যাও দয়া করে !

আমি দেখলাম রুয়াদ তার ফ্যামিলিকে নিয়ে স্টেজ থেকে নেমে গেল । নিতু ওর বাবাকে খানিকটা জড়িয়ে ধরলো । নিতুর বাবা তারপর স্টেজ থেকে গেস্ট দের উদ্দেশ্য করে বলল, সবাই খেয়ে যাবেন । বিয়ে না হোক আপনারা অবশ্যই খেয়ে যাবেন !

বিয়ের কথা শুনতেই দেখলাম নিতু আমার দিকে তাকালো । তারপর আমাকে অবাক করে দিয়েই আমার দিকে এগিয়ে এল । আমার সামনে দাড়ালো । সবার সামনেই আমাকে বলল, রফিক ভাই যা বলল সেটা কি সত্যি ?
আমার বুকের ভেতরে কেমন ঢিপঢিপ করলো । কি বলবো খুজেই পেলাম না প্রথমে । তারপর নিজেকেই বোঝালাম যে এমন সুযোগ আর আসবে না কোন দিন । আমি বুকে বড় দম নিয়ে বললাম, হ্যা আমি এক টাকাও যৌতুক নিবো না । কোন উপহারও চাই না !

নিতু হেসে ফেলল । তারপর বলল আমি এটার কথা জানতে চাই নি !
নিতুর হাসি দেখে খানিকটা সাহস বেড়ে গেল । বললাম, হ্যা ! আমি তোমাকে অবশ্যই বিয়ে করতে চাই ।
-এখনই ?
-হ্যা এখনই !


পরিশিষ্টঃ

আমাদের বিয়ে হয়েছিলো সেই দিনই । আমার কাছে কেবল মনে হচ্ছিলো যেন আমি একটা স্বপ্নের মাঝেই রয়েছে । বাসর রাতে যখন আমি ওর হাত ধরলাম প্রথম বারের মত তখন মনে হয়েছে যে না সত্যিই আমি ওকে পেয়ে গেছি ।
তবে সব চেয়ে মজার ব্যাপার টা হয়েছিলো রুয়াদ সাহেব কে নিয়ে । ঘটনাটা কিভাবে জানি ভাইরাল হয়ে গিয়েছিলো । গেস্টদের ভেতরে কয়েকজন ভিডিও করে নেটে ছেড়ে দিয়েছিলো ।

আমাদের দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকীতে একজনের কাছ থেক খবর পেলাম যে রুয়াদ সাহেবের তখনই নাকি বিয়ে হয় নি ! মানে বিয়ে করতে পারে নি সে । যৌতুক লোভী হিসাবে তার নাম ছড়িয়ে পড়েছিলো ! কোন ভাল পরিবারই তার কাছে মেয়ে দিতে রাজি হচ্ছিলো না !


দুদিন আগে একটা চমৎকার ভিডিও দেখলাম ফেসবুকে, এ টাইনি মোমেন্ট অব কারেজ । কিভাবে উপহারের নামে কিছু জানোয়ারেরা কনে পক্ষের উপর চুষে খায় । ভিডিওতে এই রকম একজন সাহসী মেয়ে সেই বিয়ে ভেঙ্গে দেয় ! স্টেজ থেকে উঠে চলে আসে । যদি সব মেয়ে গুলোই এমন সাহসী পদক্ষেপ নিতে পারতো ! এই সমস্ত জানোয়ার গুলোকে লাথি মেরে বিয়ের আসর থেকে দুর করতে পারতো !! সেই ভিডিও থেকেই এই গল্পের সুত্রপাত ! ভিডিওর লিংক নিচে দিয়ে দিলাম !

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৪
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×