somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অতিপ্রাকৃত গল্পঃ অপয়া

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রিয়াদ কিছুটা সময় মায়ের দিকে কাতর চোখে তাকিয়ে রইলো । কিন্তু মায়ের চেহারাতে কোন পরিবর্তন দেখতে পা পেয়ে আবার বলল

-মা ! এমন কেন করছো ?

রিয়াদের মা রাবেয়া পারভিন শান্ত কন্ঠে বলল

-কেমন করছি ?

-তুমি জানো না কেমন করছো ?

রাবেয়া বলল

-শোন, আমাকে তুই শেখাতে আসিস না । তোকে আমি কিছুতেই ঐ মেয়েকে বিয়ে করতে দিবো না ।

-কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না সমস্যাটা কোথায় ? কই যখন তুমি সুপ্তিকে দেখলে তখন তো তোমার খুব পছন্দ হয়েছিলো। তখন তো খুব রাজি ছিলে !

-তখন ছিলাম কারন তখন আমি জানতাম না । এখন জানি আর জানি বলেই আমি এখন রাজি না ।

-কিন্তু আমি সুপ্তিকে বিয়ে করবো !

রাবেয়া ছেলের দিকে এবার ভাল করে তাকালেন । ছোট বেলা থেকে রিয়াদ একটু এক রোখা টাইপের । যা একবার বলবে তাই করবে । এই জন্য তার হাতে সে কম মার খায় নি । কিন্তু তবুও রিয়াদের জেদ একটুও কমে নি । রাবেয়া কি করবেন ঠিক বুঝতে পারলেন না । বললেন

-তুই যদি ঐ অপয়া মেয়ে কে বিয়ে করিস তাহলে আমাকে আর কোন দিন মা বলে ডাকিস না । আমি কোন দিন আর তোর বাসায় আসবো না !

রিয়াদকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে রাবেয়া ভেতরের ঘরে চলে গেল । তারপর কিছু সময় পরেই ব্যাগ গুছিয়ে বাইরে বের হয়ে এল । রিয়াদ কেবল মায়ের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো । বিয়াদের একবার ই্চ্ছে হল মাকে থামায়, আরেকবার ইচ্ছে হল আটকানোর দরকার নেই । অবশ্য খুব একটা চিন্তা করার কারনও নেই । রাবেয়া খুব বেশী হলে এখন যাবে রিয়াদের বড় ভাইয়ের বাসায় । রাগ পড়ে গেলে আবার চলে আসবে । এমন এর আগেও অনেক হয়েছে। রিয়াদের তবুও কেন জানি মনে হল মা কে আটকানোর দরকার । তবে জেদের কারনে আটকালো না । কেবল বলল

-মা আকাশে মেঘ করেছে । যাবাই যখন একটু পরে যাও ।

-না । তুই থাক তোর বাড়িতে । যে ছেলে আমার কথা শুনে না তার বাসায় আমি থাকবো না !

রিয়াদ আর কিছু বলল না । রাবেয়া দরজা খুলে চলে গেলে সেদিকে তাকিয়ে রইলো কিছুটা সময় !

সব কিছু ঠিক চলছিলো । সুপ্তির সাথে আস্তে আস্তে ওর সম্পর্কটা ভাল হচ্ছিলো । সুপ্তিকে ওর অফিসের সবাই কেমন যেন এড়িয়ে চলে সব সময় । খুব একটা দরকার না পড়লে কখন কথা বলে না । সুপ্তিও ঠিক সেই রকমই । দরকার না হলে কারো সাথে কথা বলে না । নিজের মত করেই থাকে । সুপ্তিকে নিয়ে অফিসে অনেক রকম কথা প্রচলন আছে । সেসব রিয়াদের কানে এসেছে তবে ঠিক বিশ্বাস করে নি । মেয়েটা ওমন চুপচাপ বলেই হয়তো সবাই ওর ব্যাপারে এমন কথা ছড়ায় ।

রিয়াদের সাথে একদিন লাঞ্চ ব্রেকে হঠাৎ করেই সুপ্তি কথা বলল এগিয়ে এসে । দুপুরের খাবার শেয়ার করলো । রিয়াদ একটু অবাক হয়েছিলো । যে মেয়েটা কোন দিন কারো সাথে দরকার ছাড়া কথা বলে না সেই মেয়ে নিজে এসে ওর সাথে গল্প করলো তারপর একসাথে খাবার শেয়ার করে খেলো । তবে সব থেকে বড় অবাক হয়েছিলো তার পরপরই । ম্যানেজমেন্ট থেকে বদলির নির্দেশ এসেছে । ওর কিছু বেতন বেড়েছে সেই সাথে ওকে এইচ আর সেকশনে বদলি করা হয়েছে । সুপ্তি কাজ করে এইচ আর সেকশনে । রিয়াদের ডেস্কটা গিয়ে পড়লো একদম সুপ্তির পাশেই ।

রিয়াদের তখন খানিকটা সন্দেহ হল যে এই জন্যই সুপ্তি ওর সাথে এগিয়ে এসে কথা বলল । কারন ও কি বুঝতে পারছিলো যে রিয়াদ কিছু সময়ের ভেতরেই ওর পাশের ডেস্কে আসবে ! তারপর থেকেই রিয়াদ একটু যেন নিজ থেকেই সুপ্তির দিকে এগিয়ে এল । প্রতিদিন টুকটাক কথা দিয়ে শুরু হত ওদের দিন টা । অফিসের পুরোটা সময় এক সাথে থাকার পরে বিকেল কিংবা সন্ধ্যাটাও ওরা এক সাথে কাটাতে লাগলো ।

আস্তে আস্তে একে অন্যের জীবনের সব ঘটনা জানতে শুরু করলো । সুপ্তি কেন এমন চুপচাপ থাকে সেই ঘটনাই একদিন রিয়াদ জানতে পারলো সুপ্তির মুখ থেকেই । অবশ্য সেটা আরও আগেই মানুষের মুখে শুনেছিলো ভাসা ভাসা ভাবে । সুপ্তি মুখ থেকে ঘটনাটা আরও ভাল করেই জানতে পারলো ।

সুপ্তি ছোট বেলাতে একবার মারা গিয়েছিলো । শুনতে খানিকটা হাস্যকর শোনালেও ব্যাপারটা সত্যি । রিয়াদ কথাটা সুপ্তির মুখে খানিকটা চমকে গেল । সুপ্তি তখন স্বাভাবিক ভাবেই বলল যে ঘটনা সত্যি । রিয়াদ আগ্রহ নিয়ে শুনতে লাগলো সুপ্তির কথা ।

সত্যি সত্যিই সুপ্তি একবার মারা গিয়েছিলো । তখন ক্লাস সেভেনে পড়তো । একবার খুব বেশি জ্বর হল । তিন দিনের মাথায় ও মারা গেল । স্থানীয় ডাক্তার ওকে মৃত ঘোষণা করলো । ওকে গোসল করানো হল । যানাজা পড়ানো হল । যখন ওকে কবরে নামানো হল ঠিক সেই সময় ও নড়ে উঠলো । এইটা দেখে যারা ছিল সবাই ভয়ে দৌড় দিল । তবে ঠিকই ও কবর থেকে উঠে এল । নিজের বাসায় ফিরে এলো সবাই দৌড়ে পালালো কেবল বাসা থেকে । কেবল সুপ্তির মা ওকে জড়িয়ে ধরে কান্না কাটি করতে লাগলো ।

এলাকা বাসী ব্যাপারটা হজম করতে একটু সময়ই লেগেছিল । আড়ালে আবডালে অনেকে অনেক কথা বললেও সুপ্তির সামনে কেউ কোন কথা বলতো না । ওকে সবাই কেমন ভয় পাওয়া শুরু করলো । সবাই এড়িয়ে চলতো । এমন কি ওর ভাই বোন আর বাবাও ওকে কেমন যেন ভয় পেত । তবে একটা মানুষই ছিলো যে সুপ্তিকে আগের মতই ভালবাসতো ।

যখন পড়া শুনার জন্য ও ঢাকায় এখন তখনও কিভাবে যেন সবাই এই ঘটনাটা জেনে গেল । সবাই ওর কাছ থেকে দুরে দুরে থাকতো । অবশ্য ততদিনে সুপ্তি নিজেও নিজেকে সবার কাছ থেকে গুটিয়ে নিয়েছে । নিজে নিজেই নিজের ভেতরে থাকাটা শিখে নিয়েছে । অফিসে এসেও ব্যাপারটা তেমনই । সবাই কেমন করে যেন জেনে গেল ব্যাপারটা । জানার পরেই সবাই ওর কাছ থেকে সরে যেত দুরে । তারপর থেকেই আস্তে আস্তে নিজেকে একদম গুটিয়ে নিল ।

কথাটা বলে সুপ্তি অনেকটা সময় চুপ করে থাকতো । রিয়াদ কি বলবে ঠিক বুঝতে পারলো না । তারপর বলল

-কিন্তু এই ঘটনার ভেতরে নিশ্চয়ই অস্বাভাবিক কিছু নেই ।

সুপ্তি নিচের দিকে তাকিয়ে ছিল । রিয়াদের কথা শুনে ওর দিকে ফিরে তাকালো । বলল

-মানে ?

-মানে এই তোমার মারা যাওয়া ব্যাপার ?

খানিকটা অবাক চোখে রিয়াদের দিকে তাকিয়ে রইলো । রিয়াদ আবার বলল

-হ্যা । দেখো তখন তুমি গ্রামে থাকো । আর গ্রামের ডাক্তারেরা কেমন হয় সেটা তো তুমি জানোই । তোমার প্রবল জ্বর ছিল । সম্ভবত তুমি কোমায় চলে গিয়েছিলে । সবাই ভেবেছিলো যে তুমি মারা গেছ । এমন হতে পারে যে কিছু সময়ের জন্য তোমার হার্ট কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিলো । এমন ঘটনা পৃথিবীতে অনেক ঘটেছে । সো এর ভেতরে অস্বাভাবিক কি আছে ?

সুপ্তি কিছুটা সময় রিয়াদের দিকে তাকিয়ে থেকে বলল

-জানি না । আমি কোন দিন খোজার চেষ্টা করি নি ।

-উচিৎ ছিল । আর তোমার আশে পাশের মানুষেরও তাই করা দরকার ছিল । যাক অতীতে কি হয়েছে সেটা আমি বদলাতে পারবো না তবে সামনে যা হবে সেটা বদলানো যাবে !

এই বলে রিয়াদ নিজে সুপ্তির হাতের উপর নিজের হাত রাখলো । তারপর বলল

-আমি তোমার কাছ থেকে দুরে চলে যাবো না । এমন কি বিয়ে টিকে করে নাতিপুতি হওয়ার পরেও আমরা সব সময় বন্ধু থাকবো !

অবশ্য সেই বন্ধুত্ব্য খুব বেশি দিন থাকে নি । রিয়াদ একটা সময় বুঝতে পারলো সুপ্তি মেয়েটা ওর উপর দিন দিন নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে । অবশ্য এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক মনে হল । মেয়েটা এতো দিন কেমন মানুষের কাছ থেকে ভয় আর দুরত্ব মেশানো আচরনই পেয়েছে । এই প্রথম রিয়াদের কাছ থেকে পেয়েছে ভালবাসা আর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি। এমন সময় একটা মেয়ের পক্ষে প্রেমে না পড়াটাই বরং অস্বাভাবিক ছিল ।

সুপ্তি আস্তে আস্তে রিয়াদের মা আর বড় ভাইয়ের সাথেও পরিচিত হল । সত্যি বলতে কি সবাই প্রথমে সুপ্তিকে খুব ভাল ভাবেই গ্রহন করে নিল । শান্ত শিষ্ট মিষ্টি চেহারার একটা মেয়েকে অপছন্দ না করার মত কোন কারন নেই । কিন্তু কোন ভাবেই সুপ্তির সেই ব্যাপারটা রিয়াদের মা রাবেয়ার কানে গিয়ে হাজির হল । তারপর থেকে সে বেঁকে বসলো । কিছুতেই সুপ্তির সাথে তার ছেলের বিয়ে দিবে না ।

সুপ্তির মনটা বেশ খারাপ । বিকেল থেকেই আকাশে মেঘ করেছিল । এখন এই সন্ধ্যার সময় থেকে তুমুল বৃষ্টি হচ্ছে ।

সেই দুপুর থেকে সুপ্তির মন খারাপ হয়ে আছে ! ও খুব ভাল করেই জানে রিয়াদের আম্মু ব্যাপারটা জেনে গেছে এবং তিনি কোন ভাবেই রিয়াদের সাথে ওর বিয়েতে মত দিবে না ।

অবশ্য সুপ্তির মন খারাপ অন্য কারনে । তার কারনে কোন মানুষের মৃত্যু হোক সেটা ও কখনই চায় না । এমন কি যে ওকে তীব্র ভাবে ঘৃণা করে কিংবা ওর কোন ক্ষতি করতে চায় তাদেরও মৃত্যুর কারন ও হতে চায় না । তাদের মৃত্যুও ও কখনও কামনা করে না ।

কিন্তু এমন কিছুই ঘটতে চলেছে । রিয়াদের মা খুব জলদিই মারা যাবে । ও পথের কাটা হয়ে কেউ বেঁচে থাকে না ।

ব্যাপারটা শুরু হয় ওর ঐ কবর থেকে ফিরে আসার পর থেকেই । প্রথম প্রথম ব্যাপারটা ও খুব বেশি আমলে নেয় নি কিন্তু একটা সময় লক্ষ্য করলো ও কোন কাজ চাইছে কিন্তু সেটার পথে অন্য কেউ বাধা হয়ে আছে এমন কেউ খুব বেশি দিন বাঁচে না । হয় অসুখে নয়তো দুর্ঘটনাতে মারা যায় ! এই ব্যাপারটা লক্ষ্য করার পরেই ও নিজেকে আরও বেশি করে গুটিয়ে নিল । কিন্তু রিয়াদের ব্যাপারে কিছুতেই নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারলো না । রিয়াদকে কিছুতেই নিজের জীবন থেকে মুছে ফেলতে পারছে না । এই জন্যই রিয়াদের মাও খুব জলদি মারা যাবে । খুব জলদি মারা যাবে সে !

সুপ্তি এক ভাবে তাকিয়ে রইলো অন্ধকার ঐ আকাশের দিকে । ক্ষণে ক্ষণে মেঘ উঠছে । বিদ্যুৎ চমকে উঠে চারপাশ টা আলোকিত হয়ে উঠছে ।

হঠাৎ কোথাও খুব জোরে বজ্রপাত হল । সুপ্তি একটু যেন কেঁপে উঠলো । তবে সে জানতে পারলো না শহরের অন্য প্রান্তে এই বজ্রপাতের আঘাতেই একজন মাঝ বয়সী মহিলা মারা গেল । সে রাগ করে তার ছোট ছেলের বাসা থেকে বের হয়ে বড় ছেলেরার বাসার দিকে যাচ্ছিলো ।

সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৫
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×