somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ আদিবার প্রতিশোধ

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাবা আমার দিকে শান্ত কন্ঠে বললেন
-ঐ মেয়েকে পড়ানোর দরকার নেই । আর তোর এমন অর্থ কষ্টও নেই আমি যতদুর জানি । হাত খরচের টাকা তো ঠিকই পাস !

কথা সত্য । বাসা থেকে যথেষ্ঠ পরিমান টাকা আমাকে দেওয়া হয় । তবুও এতো বড় হয়েছি, কিছু না করে একেবারে হাত পেতে টাকা নিতে কেমন জানি বাঁধে নিজের কাছেই । তাই একটা দুটো টিউশনী করাই ।

বাবা আর কোন কথা না বলে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন । সকাল বেলা নাস্তা করছিলাম । বাবা আগে আগে খেয়েই অফিসের দিকে রওনা দিলেন । মা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কোন মেয়েটা রে ?
-আরে ঐ যে গলির একদম শেষ মাথায় যাদের বাসা ! তোমাকে বলেছিলাম মনে নেই ?
-তা তোর বাবা হঠাৎ ওকে চিনলো কিভাবে ? আর জানলোই বা কিভাবে যে তুই ঐ মেয়েকে পড়াতে যাস ?
-আমিও ঠিক বুঝতে পারছি না । মনে হয় এলাকার কারো কাছ থেকে শুনেছে ।

প্রতিদিন সকালে বাবা এলাকার আরও কয়েকজনের সাথে মর্নিংওয়াকে যান । খুব বেশি দিন হয় নি এই এলাকাতে এসেছি আমরা । এরই ভেতরে ঠিকই সঙ্গী খুজে পেয়েছেন । তাদেরই কেউ হয়তো বলেছে বাবাকে নাদিবার সম্পর্কে । আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে বললাম
-কেউ হয়তো বলেছে ।
-তোর কি মনে হয় ?
-আমার তো এমন কিছু মনে হয় নি নাদিবাকে দেখে । তবে .....
মা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তবে ?
-তবে ওর সম্পর্কে আসলেই এলাকাতে বেশ কিছু কথা বার্তা রটে আছে । তার মধ্যে একটা যে ওর কোন টিচারই নাকি বেশি দিন টেকে না । সবার সাথেই নাকি ও কিছু একটা করে ফেলে ।
মা যেন কথা শুনে বেশ মজা পাচ্ছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তারপর ?
-তারপর আর কি ! ওর বাবা আবার নতুন কাউকে খুজে আনে ।
-কোন লেডি টিচার আনে না কেন ?
-আনে না । আরও ভাল করে বললে বলতে হয় আনতে পারে না । আদিবা কিছুতেই কোন মেয়ে টিচারের কাছে নাকি পড়তে চায় না ।
-তা তুই এই টিউশনীর খোজ কিভাবে পেলি ?
-আসলে ওর এক মামাতো ভাই আমার ক্লাসমেট । আমি জানতাম না ওরা যে এখানে আমাদের এলাকাতেই থাকে ।

আসলেই আমি আগে থেকে জানতাম না যে আমার নতুন টিউশনীটা সে এলাকাতে শুরু হবে আমরাও ঠিক সেই এলাকাতে গিয়েই উঠবো । যেদিন আমরা বাসা চেঞ্জ করে এখানে এলাম ঠিক সেদিন থেকেই ওকে পড়ানো শুরু করেছিলাম । ওর বাবাও শুনে একটু অবাক হয়েছিলো । পরে অবশ্য খুশি হয়েছেন । প্রয়োজনে হাতের কাছেই একজন স্যার পাওয়া গেছে এই দেখে ।

মা মুচকি হেসে বলল
-তা মেয়েটা দেখতে কেমন ?
-ভাল ।
-শুধু ভাল নাকি তার থেকেও বেশি ?

আমি পরোটার শেষ টুকরো টুকু মুখে দিতে দিতে বললাম
-ভালর থেকে অনেক ভাল ।
মা বলল
-সুন্দর মেয়েদের কে নিয়ে এলাকাতে এমন অনেক কথাই চলতে থাকে । তা একদিন নিয়ে আসিস তো এবাড়িতে !
আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে এমন একটা হাসি দিলাম যে এমন হাস্যকর কথা আমি আর কোনদিন শুনি নি । ব্যাগ কাধে নিয়েই বসেছিলাম । আর বসলাম না ।

গেট দিয়ে বাইরে আসতেই আদিবাকে দেখতে পেলাম । আমাদের বাসা থেকে ওদের বাসাটা ঠিক দেখা না গেলেও ওদের বাড়ির সামনের রাস্তাটা দেখা যায় । সেখানেই দাড়িয়ে আছে কলেজ ড্রেস পরে । এর আগে আমি দুই দিন ওকে কলেজ ড্রেসে দেখেছি । সন্ধ্যা বেলাতে যখন ওদের বাসাতে পড়াতে যাই তখন ওকে একটু বড় বড় লাগে কিন্তু কলেজ ড্রেসে একদম পিচ্চি পিচ্চি মনে হয় । আমি বের হতেই দেখলাম ও আমার দিকে এগিয়ে এল । আমার কেবল মনে হল ও আমার জন্যই দাড়িয়ে ছিল । আমার সামনে এসে বলল
-আম্মু বলেছে আমাকে কলেজে দিয়ে আসতে !
-কি !
-হ্যা । আজকে আব্বু বাসায় নেই । আম্মুর শরীরও ভাল নেই ।
-আমার তো তা মনে হচ্ছে না । তোমার কলেজ তো আরও তিন ঘন্টা পরে শুরু হওয়ার কথা । এখন থেকে তোমার কলেজে যেতে লাগে মাত্র ১৫ মিনিট ! এতো আগে আগে কেন বের হয়েছো ?
-আপনি খুব বেশি প্রশ্ন করে । সব জায়গায় টিচারী ফলাবেন না তো ।

আদিবা এমন আদুরে সুরে বলল কথা গুলো আমি খানিকটা বিষম খেয়ে গেলাম । এই মেয়ের সমস্যা কি ! আব্বা যে আমাকে টিউশনীটা ছাড়তে বলেছে এমনি এমনি বলে নি । এতোদিন তো সব ঠিকই ছিল । তাহলে আজকে মেয়েটার কি হল ।
আমি বললাম
-আমি তোমাকে নিয়ে যেতে পারবো না । বুঝেছো ? এখন বাসায় যাও । যখন ক্লাস শুরু হবে তখন বের হবে !
আদিবা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনি আমাকে নিয়ে যাবেন না ?
-না । আমার কাজ আছে ।
-আপনি আমাকে নিয়ে যাবেন না ?
-না !
-আপনি সত্যিই নিয়ে যাবেন না ?
আমি বললাম
-না !

আমি আদিবার চোখে একটা সুক্ষ বিশ্ময় দেখতে পেলাম । আদিবার সাথে রিক্সাতে করে যাওয়াটা যে কোন ছেলের জন্যই বেশ আকর্ষনীয় ব্যাপার । যে কেউ সে সুযোগটা ছাড়তে চাইবে না । সেখানে আমি যেতে চাইছি না । আর সম্ভবত আদিবার অতীতে কারো কাছ থেকে এমন উত্তর পায় নি । তাই অবাক হচ্ছে ।

আমি ওর দিকে আর না তাকিয়ে সোজা হাটা দিলাম । একবারও পেছনে না তাকিয়েই বুঝতে কষ্ট হল না যে আদিবা আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে । যাই হোক ওর দিকে আমি খুব একটা মনযোগ দিলাম না । এই বয়সের মেয়েদের মনে সব দুষ্টামি বুদ্ধি কাজ করে । আমি সেই বুদ্ধিতে ধরা পড়তে চাই না ।

নাদিবাও বুঝে গেল যে এভাবে আমার সাথে পেড়ে উঠবে না । তখনই সে অন্য পথ অবলম্বন করলো । একদিন ক্যাম্পাস থেকে বাসায় এসে দেখি নাদিবা মায়ের রান্না ঘরে কাজ করছে । ঠিক কাজ না, মা রান্না করছে আর নাদিবা মাকে সাহায্য করছে । আমাকে দেখে কেমন করে যেন হাসলো । ঠিক বুঝতে পারলাম না যে এই মেয়ে এখানে কি করে ?

আমি চলে আসার পর নাদিবা আর বেশিক্ষণ থাকলো না । এরকম বেশ কয়েকদিন চলতে থাকলো । শেষে আমি একদিন মাকে জিজ্ঞেস করেই ফেললাম । বললাম
-নাদিবা প্রতিদিন এ বাড়িতে কি করতে আসে ?
মা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি করতে আসে আর ! দেখিস না আমাকে সাহায্য করতে আসে । আমি সারাদিন একা একা কাজ করি !
আমি বললাম
-ওর মাও তো বাসায় একাই থাকে । ওর মাকে তো সাহায্য করে না ।
-তোকে কে বলছে করে না । লক্ষি একটা মেয়ে !
-মা তুমি ওকে চিনো না ! ওর মত বদ মেয়ে এই পাড়াতে আর একটা নাই ।
-চুপ থাক । বেশি বুঝবি না । আমি ওকে ঠিকই চিনেছি । মেয়েটা কত্তভাল ।
বুঝলাম আদিবা মাকে পটিয়ে ফেলেছে । সামনে আরও কি করে কে জানে !

কিন্তু আসল ঝামেলা শুরু হল অন্য খানে । কদিন পরেই জানতে পারলাম যে পাড়ার এক চ্যাংরা মত ছেলে নাকি নাদিবাকে পছন্দ করে । তার বাবা নাকি আবার এই হাউজিং সোসাইটির চেয়ারম্যান । আমাকে ওদের বাসায় নিয়মিত যেতে এবং নাদিবাকেও আমাদের বাসায় ঘনঘন যেতে দেখে তাদের নাকি মাথা গরম । এটা নাকি এই এলাকার পরিবেশ নষ্ট করছে ! তাই তাদের কথা ঠিক হল যে আমাদের আর এই এলাকাতে থাকা চলবে না । এলাকা ছেড়ে দিতে হবে ।

এই খবর শুনে আবার বাবার মেজাজ তো খুব খারাপ হল । আমাকে তো আচ্ছা করে বকলেন সেই সাথে মাকেও বকলো । বকার কারনও অবশ্য আছে । এই এলাকা থেকে বাবার অফিসটা একেবারেই কাছে । আর বাসা ভাড়াও কম । এতো চমৎকার একটা বাসা ছেড়ে বাবা তাই যেতে চাচ্ছে না । তা ছাড়া বাসা বদল করা মানে হচ্ছে হাজার রকম ঝামেলা । কিন্তু কি আর করা ! আমরা এখানে স্থানীয় না । আমাদের কিছু বলারও নেই ।


কিন্তু আসল ঘটনা ঘটলো তার পরে । শুক্রবারের ঘটনা । আমি একটু বাইরে গিয়েছিলাম । সেখানে থেকে ফিরে দেখি আমাদের বাসায় নাদিবা বসে বসে টিভি দেখছে । আমাকে দেখে একটু মিচকি হাসলো । প্রতিবারই হাসে তাই আমি গা করলাম না । কিন্তু রান্না ঘর থেকে যখন নাদিবার মায়ের গলার আওয়াজ পেলাম তখন আমার কেন জানি মনে হল কিছু একটা ঠিক নেই । কোন একটা সমস্যা হয়েছে ।

তারপর একটু পরে যখন বাবা আর নাদিবার বাবাকে এক সাথে বাসায় ফিরতে দেখলাম তখন সত্যিই মনে হল যে সিরিয়াস কোন সমস্যা হয়েছে । যদিও তাদের মুখ দেখে তেমন কিছুই মনে হচ্ছিলো না । আমি কাউকে জিজ্ঞসেও করতে পারছিলাম না । বুঝতে পারছিলাম যে আমাদের বাসাতে নাদিবের দাওয়াত রয়েছে । কিন্তু তবুও আমাকে সন্দেহ গেল না । খাবার টেবিলে মা বোমা ফাঁটালো ।

আসল ঘটনা হচ্ছে, নাদিবা নাকি খুব কান্নাকারি করেছে আমরা চলে যাচ্ছি বলে । বিশেষ করে কারনটা যখন সে নিজে । নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে দিয়েছে । তারপর সে তার মা বাবাকে রাজি করিয়ে ফেলেছে আমার ব্যাপারে । আর তার বাবা মা এসে ধরেছে আমার বাবা মা কে । মা তো আগে থেকেই রাজি ছিল বাবাকেও রাজি করাতে তাদের বেগ পেতে হয় নি ।

ঠিক হয়েছে আমরা এভাবেই পড়াশুনা করবো । এখানে কেবল পারিবারিক ভাবে বিয়ে হবে । আমি কিছু করার পরে বড় করে অনুষ্ঠান হবে ! আমি এসব শুনে আকাশ থেকে পড়লাম । আমি এই পরিকল্পনার প্রধান অংশ অথচ আমাকে এরা জানানো কিংবা আমার মতামত জানার প্রয়োজনই মনে করলো না । আমি বললাম
-মানে এসবের ?
বাবা বলল
-মানে কি আবার ? তুই তো এটাই চাচ্ছিলি । দেখ আদিবা আমাদের সবই বলেছে । আর আমরা আপত্তিও করছি না ।
-আদিবা কি বলেছে !
-ন্যাকামি করবি না । শোনা সামনের সপ্তাহেই সব কিছু ফাইনাল করে ফেলবো । বুঝেছিস !

আমি কি করবো ঠিক বুঝতেই পারলাম না । অবশ্য বাবা একবার কিছু করবে ঠিক করলে সেটা না করে ছাড়বে না । আমি নিজের ঘরে চলে এলাম । তখনও ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিলো না । কিছু সময় পরে দেখি আদিবা আমার ঘরে এসে হাজির । হাতে মিষ্টির বাটি । আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলল
-নিন ! বিয়ের মিষ্টি খান ।
আমি বললাম
-তোমার খুব মজা লাগছে তাই না ?
-বারে আমার বিয়ে হচ্ছে, মজা লাগবে না !

বলেই ফিক করে হেসে ফেলল । তারপর বলল
-সেদিন যদি আপনি আমার সাথে রিক্সায় উঠতেন তাহলে আজকে হয়তো এই দিন আপনাকে দেখতে হত না । আমাকে ইগ্নোর করে চলে যাবেন আর আমি আপনাকে ছেড়ে দিব এভাবে ! সারা জীবন আমাকে সহ্য করতে হবে এখন থেকে ।

আমি আদিবার দিকে তাকিয়ে রইলাম । এই পিচ্চি মেয়ে বলে কি ! আদিবা বলল
-আর কেবল মাত্র বিয়েটা হতে দিন । দেখবেন আপনার জীবন আমি একেবারে ত্যাজ পাতা বানিয়ে ছাড়বো ! হিহিহি !

তারপর মিষ্টিটা টেবিলের উপর রেখে আদিবা হাটা দিল । আমি কেবল বোকার মত চেয়ে রইলম । সামনের দিনে আমার জন্য কি ঝামেলা অপেক্ষা করছে সেটা বুঝতে আমার কষ্ট হল না ।

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭
১৬টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×