somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ বৃষ্টি ভেজা রাতে...

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ছোট খালাকে নিয়ে এসেছি ডাক্তার দেখাতে । সিরিয়াল বেশ লম্বা । অনেক সময় অপেক্ষা করতে হবে । অবশ্য আমার হাতে তেমন কোন কাজ নেই । সমস্যা হচ্ছে খালা এতো সময় বসে থাকতে পারবে কি না । আমি মোবাইল বের করে আপন মনে ব্রাউজিং করছি । মাঝে মাঝে খালার দিকে তাকাচ্ছি । খালা আপন মনে তজবি গুনে যাচ্ছে ।

যাক, এখনও যে সে বিরক্ত হয় নি এটা অনেক বড় ব্যাপার । খালা সব কিছুর উপরই বড় জলদি বিকক্ত হয়ে যান । তার বড় দুই ছেলে থাকতেও তিনি আমাকেই বলেছেন ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসতে । তার ছেলেদের উপর তিনি বেশ বিরক্ত ।

-আপনারা আসুন আমার সাথে ।

আমি মোবাইল থেকে মুখ তুলে তাকিয়ে দেখি ডাক্তারের রোগী ম্যানেজ করার জন্য যে ছেলেটা থাকে সে এসে দাড়িয়েছে আমার সামনে । আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-আমাদের সিরিয়াল তো অনেক পরে !
ছেলেটা একটু হাসলো । তারপর বলল
-সসম্যা নেই । আসুন !

আমি কিছু বুঝতে পারলাম না । অবশ্য খুব বেশি চিন্তার কিছু নেই । সুযোগ যখন আসছে তখন সেটার সৎব্যবহার করাই উত্তম । খালাকে নিয়ে পাশের কেবিনের দিকে হাটা দিলাম । প্রধান ডাক্তারকে দেখানোর আগে ছোট ডাক্তার অর্থ্যাৎ এসিস্ট্যান্ট ডাক্তারের কাছে যেতে হবে । তিনি সব কিছু দেখবেন, সব সমস্যা তাকেই বলতে হবে । তিনি রিপোর্ট লিখে দেবেন, সেটা বড় ডাক্তারকে দেখালে, তারপর চিকিৎসা দেওয়া হবে ।

যাই হোক, দরজা দিয়ে ঢুকে যখনই আমার চোখ ছোট ডাক্তারের উপর পড়লো তখনই আমার কাছে সব কিছু পরিস্কার হয়ে গেল । কেন আমাদেরকে সিরিয়াল ভেঙ্গে আগে নিয়ে আসা হল । ছোট ডাক্তার দিকে হাসি মুখ তাকিয়ে আছে । বলল
-কেমন আছেন ভাইয়া ?
আমি হাসলাম । মিতুকে এখানে দেখবো আশা করি নি । ও যে মেডিক্যালে চান্স পেয়েছে এটা আমি জানতাম । তারপর ওর কোন খোজই আমি পাই নি । বলতে গেলে রাখি নি । আর মিতুও হয়তো সেটা চায় নি । বললাম
-ভাল । তুমি ? এখানে ?

এই প্রশ্নের উত্তরে মিতু কিছু বলল না । খালা ততক্ষনে পেছনে ঢুকে পড়েছে । তাকে সামনে নিয়ে বসালাম । মিতু তাকে পরীক্ষা করতে লাগলো । মিনিট দশেক পার হয়ে গেল সেখানেই । খালার পরীক্ষা শেষ করে তাকে ভেতরের রুমে বসানো হল । সেখান থেকে তাকে বড় ডাক্তারের কাছে পাঠানো হবে ।

মিতু এবার আমার দিকে ফিরলো । বলল
-আমি ভাল আছি । ইনি আপনার খালা হন ?
-হুম । ঐ যে আগে যাদের বাসাতে থাকতাম আমি !
-উনার ছেলেরা কোথায় ? আপনি নিয়ে এসেছেন যে ! এখনও বেগার খাটার অভ্যাস গেল না আপনার ?

আমি হেসে ফেললাম । মিতুও হাসলো । এতো দিন পরে মিতুকে এখানে দেখবো আমি ভাবি নি । ভেবেছিলাম হয়তো আর কোন দিন মিতুর সাথে আমার দেখাই হবে না ।


আমি যখন ভার্সিটিতে পড়ি তখন যে বাসায় টিউশনী করাতাম সেই বাসার গেটের দারোয়ানের মেয়ে ছিল মিতু । আমি ওকে কোনদিন হয়তো চিনতামও না আমার সাথে ওর যোগাযোগের কোন কারনও ছিল না । কিন্তু একদিন টিউশনী করে বের হচ্ছি হঠাৎ দায়োয়ান আমাকে থামালো । বলল যে তার কিছু কথা আছে । খুব লজ্জিত কন্ঠে বলল যে তার মেয়েটা এইবার ইন্টারমিডিয়েটে ভর্তি হইছে । তাকে যে বাসায় স্যার রেখে পড়াবে সেই সামর্থ্য তার নেই । মেয়েটা এমনিতে পড়ালেখায় খুব ভাল তবে মাঝে মাঝে কিছু কিছু জিনিস সে বুঝতেছে না । আমি যদি সপ্তাহে কিংবা মাসে দু একটা দিন তাকে একটু দেখিয়ে দেই !

অনুরোধে ঢেকি গেলার মতই আমি রাজি হয়ে গেলাম । সপ্তাহে একটা দিন এই টিউশনীর থেকে বের হওয়ার পরে আমি মিতুদের বাসায় যেতাম । ওকে পড়াতাম । মেয়েটা এমনিতে পড়াশুনাতে বেশ ভাল ছিলো । আমার খুব বেশি কষ্ট করতে হত না ।
শান্ত স্বভাবের হলেও আমার মিতু আস্তে আস্তে টুক টুক করে অনেক কথা বলতো । সে কি করবে কি হবে এই সব । আমিও ওর সাথে মাঝে মাঝে কথা বলতাম পড়া লেখার বাইরেও । শান্ত স্বভাবের মেয়েটার চোখটা আমার অন্য রকম মনে হত । সব সময় মনে হত মেয়েটা কি যেন বলতে চায় আমাকে ! পরে জেনেছিলাম যে মিতু ছোট থেকে একা একাই পড়েছে । বাসায় এসে কোন স্যার তাকে কোন পড়াতে আসে নি । আমিই প্রথম এমন কেউ ।


এই ভাবেই চলছিলো । কিন্তু ঝামেলা বেঁধে গেল অন্য জায়গাতে । নিশি একদিন আমার কাছে এসে মিতুর কথা জানতে চাইলো । আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-তুমি জানলে কিভাবে ?
-পড়াও কি না বল ?
-হ্যা ।
-কই আমাকে তো বলো নি !
-এমন কিছু না তো । বলার মত কিছুই না ।
-তুমি কি জানো ঐ মেয়ে তোমার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে !
-মানে কি ?

আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম । নিশিকে নিজের মোবাইল বের করে আমাকে বেশ কয়েকটা ছবি দেখালো । প্রত্যেকটা ছবিতেই মিতুকে দেখা যাচ্ছে । কারো দিকে তাকিয়ে আছে । আরেকটু ভাল করে লক্ষ্য করে দেখলাম মিতু ছবি গুলোতে যেখানে দাড়িয়ে আছে সেটা আমাদের ক্যাম্পাস । মেয়েটা এখানে এসেছিলো !

নিশি বলল
-এই মেয়ে কার দিকে তাকিয়ে আছে জানো ?
-আমার দিকে ?
-হ্যা তোমার দিকে । পরপর দুদিন আমি দেখেছি । প্রথমে মনে হয়েছিলো যে অন্য কারো দিকে হবে । কিন্তু মেয়েটা যার দিকে তাকিয়ে আছে সেটা আর কেউ নয় সেটা তুমি !
আমি কি বলবো খুজে পেলাম না । নিশি বলল
-আজকে ধরেছিলাম । সেই স্বীকার করলো যে তুমি তাকে পড়াও । আর তোমার কাছেই সে এসেছিলো ।

আমি বললাম
-আর কি বলেছো ?
-আর কিছু বলি নি ।

তবে নিশির চোখ দেখেই মনে হল যে আরও অনেক কিছুই বলেছে সে । সন্ধ্যার সময় যখন টিউশনীতে গেলাম তখন সেটা আরও ভাল ভাবে নিশ্চিন্ত হলাম । মিতু বাবা আমাকে বলল যে মিতুর আর কোন সমস্যা নেই । বাকিটা ও সামলে নিতে পারবে । আমাকে আর কষ্ট করে যাওয়ার দরকার নেই ।

একবার মনে হল মিতুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করি নিশি আসলে কি বলেছে ওকে । তারপর মনে হল দরকার নেই । ও যখন আর পড়তে চাচ্ছে না তখন আমার কি দরকার ঝামেলা বাড়ানোর। তাছাড়া মিতুকে আমি অন্য চোখে কখনও দেখিও নি । নিশির কাছে শুনেই বেশ অবাক হয়েছিলাম ।

তারপর কেটে গেছে অনেক দিন । আমিও সেই টিউশনী ছেড়ে দিয়েছি । তারপর পড়াশুনা শেষ করেছি, চাকরি করছি । জীবনে অনেক কিছু বদলে গেছে । অনেক নতুন মানুষ এসেছে, চলে গেছে অনেক পুরানো কাছের মানুষ ।

মিতুর সাথে অনেক কথাই হল । জানতে পারলাম মিতুর বাবা মারা গেছে দু বছর আগে । সেই থেকে মিতু আর মিতুর মা । অবশ্য ততদিনে মিতু টিউশনী আর বিভিন্ন ক্লিনিকে কাজ করা শুরু করেছে । তাই সংসার আর আটকে থাকে নি । আমার কথাও জানতে চাইলো । আমি এখনও বিয়ে করি নি শুনে বেশ অবাক হল । নিশির কথা জানতে চাইলো । বললাম যে ওর বিয়ে হয়ে গেছে বেশ আগেই । যখন নিশির বিয়ে হয় তখন আমাদের পড়ালেখা শেষ হয় নি ।

ডাক্তার দেখিয়ে বের হয়ে আসতেই দেখি মিতু সামনেই দাড়িয়ে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনার খালার অবস্থা বেশ ভাল । মনে হয় না আর আসা লাগবে !
-তাহলে তো ভালই ।
-আপনার জন্য ভাল । কিন্তু .....
-কিন্তু কি ?
-নাহ কিছু না ।

মিতু অন্য দিকে তাকালো । আমার তখনই মনে হল মেয়েটা কি এখনও আমাকে ভালবাসে ? নিশি বলেছিলো মেয়েটা নাকি আমার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিলো । এখনও কি আমাকে মনে রেখেছে ? এই কত গুলো বছরে নিশ্চয়ই কেউ না কেউ এসেছে তার জীবনে । সেই কিশোরী বয়সের প্রেমকে মনে রাখলে কি চলে ! মিতু হঠাৎ বলল
-আপনার মোবাইল নাম্বারটা কি দেওয়া যাবে ?
আমি হেসে বললাম
-হ্যা যাবে না কেন ?

নাম্বারটা দিতে গিয়ে আবারও মনে হল মেয়েটা এখনও হয়তো আমাকে মনে রেখেছে সেই ভাবে ।


দুদিন পরে মিতুই আমাকে ফোন দিল । তখন বেশ রাত হয়ে গেছে । বাইরে বেশ বৃষ্টি হচ্ছে তখন । আমি শুয়ে শুয়ে বই পড়ছিলাম । তখনই মিতুর ফোন এসে হাজির ।
-বই পড়ছেন ?

আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-তুমি কিভাবে জানলে ?
-আমি আপনার পছন্দের কথা জানি । রাতের বেলা ঘুমানোর আগে যে আপনার বই পড়ার শখ এটাও জানি । একটা কথা কি জানেন ?
-কি ?
-শুনলে হয়তো হাসবেন । তবুও বলি । প্রতি রাতে আমার ঘুমানোর আগে আমার খুব জানত ইচ্ছে করতো আপনি কি বই পড়ছেন । কেবল এই নামটা জানার জন্য আমি ছটফট করতাম । এখনও করি !

আমি কি বলব খুজে পেলাম না । চুপ করে রইলাম । মিতু আবার বলল
-এরকম বৃষ্টির রাত আপনার অনেক পছন্দ তাই না ? আপনি মাঝে মাঝেই এরকম রাতে নিশির আপুর বাসার সামনে চলে যেতেন ।
আমি হাসলাম । বললাম
-সেই সময় অনেক পাগলামো করেছি । এখন কি আর সেই বয়স আছে !
-আমি এখনও এই পাগলামী করি । বৃষ্টি হলেই বাইরে বের হয়ে যাই । একা একা হাটি ।

আমার মনে হল মিতু আজও বৃষ্টির ভেতরেই ভিজতেছে । আমি বললাম
-তুমি কি বৃষ্টিতে ভিজতেছো এখন ?

তখনই বাসার পাশের রাস্তার দিয়ে যাওয়া একটা ট্রাকের হর্ণ শুনতে পেলাম । এবং অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আওয়াজটা ফোনের ভেতরে দিয়েও আসছে । আমি দৌড়ে গিয়ে জানলা দিয়ে তাকালাম । তাকিয়ে দেখি রাস্তার ল্যাম্পপোস্টের পাশে ছাতা হাতে একটা নারী মুর্তি দাড়িয়ে আছে । আমি কেবল ফোন কানে বললাম
-তুমি কি পাগল নাকি !!

মিতু কোন কথা বলল না । আমি দ্রুত নিচে নামতে শুরু করলাম । তাড়াহুড়ার জন্য ছাতা নিতেও ভুলে গেলাম । যখন গেট খুলে বাইরে এলাম তখন বাইরে যেন আরও প্রবল জোরে বৃষ্টি হচ্ছে । মিতুর কাছে যেতে না যেতে একেবারে ভিজে গেলাম । আমি কাছে যেতেই মিতু বললাম
-আমি এতোটা দিন কেবল উদ্দেশ্যহীন ভাবে রাস্তায় হেটেছি । কেবল একটা আশায় !
আমার জানতে চাওয়া উচিৎ কি সেই আশা । কিন্তু আমি কোন কথা বললাম না । কেবল অবাক হয়েই তাকিয়ে
-একদিন আপনার হাত ধরে ধরে হাটবো ! আজকে হাটবেন আমার সাথে ?

আমি ল্যাম্প পোস্টের আলোতে মিতুর জ্বলজ্বল করতে থাকা চোখের দিকে তাকিয়ে রইলাম । কি তীব্র ভাবে মেয়েটা এতো দিন আমাকে ভালবেসে এসেছে ! এমন এক ভালবাসা যেটা উপেক্ষা করার ক্ষমতা এই পৃথিবীর কারো নেই !





পরিশিষ্টঃ

বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে যাত্রী ছাওনীর মাঝে শুয়ে থাকা কিছু মানুষ অবাক চোখে তাকিয়ে দেখলো একটা ছেলে আর একটা মেয়ে হাটছে এই তীব্র বৃষ্টির মাঝে । তারা যদি আরেকটু ভাল করে লক্ষ্য করলো তাহলে মেয়েটার চোখের জল আর বৃষ্টির জলের ভেতরে একটা পার্থক্যও ধরে ফেলতে পারতো ! যেমনটা আমি পারছি । কি অদ্ভুদ এই চোখের জল । রং এক হলেও আনন্দ বেদনা হতাশর উচ্ছাশের জন্য সব জলকেই আলাদা আলাদা ভাবে খুজে পাওয়া যায় !
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০
১৩টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×