somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুগল্পঃ বাড়িওয়ালার মেয়েটি এবং তার সাথে সেলফি তোলার সম্ভাব্য গল্প :D

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাড়িওয়ালারা যে ব্যাচেলরদের বাসা ভাড়া দিতে চায় না তার পেছনে বেশ কয়েকটা যুক্তি যুক্ত কারন আছে । তার উপর যদি বাড়িওয়ালার যদি একটা অবিবাহিত মেয়ে থাকে তাহলে তো কথাই নেই । কিন্তু আশ্চার্য ভাবে আমাদের বাড়িওয়ালার সুন্দরী একটা মেয়ে থাকা সত্ত্বেও সে আমাদের ঠিকই বাড়ি ভাড়া দিয়ে দিল । অবশ্য এর পেছনে একটা কারন আছে অবশ্য । ফ্যামিলি বাসা এতো টাকা দিয়ে এই সাত তলার উপর বাসা ভাড়া নিতে চায় না খুব একটা ঠ্যাকায় না পড়লে । আর আমাদের বাড়িওালা সম্ভবত সেই ঠ্যাকা ভাড়াটিয়া খুজে পায় নি । এই জন্য আমাদের ভাড়া দিয়েছে ।

আসলে আমরা যে বাসাতে ভারা এসেছি সেটার দুইজন মালিক, দুইভাই । শুনেছি দুইভাইয়ের নাকি মুখ দেখা-দেখি বন্ধ ! বাবার জমির উপর দুইজন মিলে এক সময় বাড়ি করেছিল । দুইজন ভাগ করে নিয়েছে ফ্ল্যাট গুলো ! নিচের বাড়িওয়ালা আমাদের বাড়ি ভাড়া দিতে রাজি না হলেও উপরের জন ঠিকই রাজি হয়ে গেল । বিশেষ করে বাড়ি ভাড়াটা অন্যান্য ফ্ল্যাটের তুলনায় একটু বেশিই ছিল !
এখন ভাড়া যখন দিয়েই ফেলেছে তখন এর সুযোগের সৎ ব্যবহার তো করা উচিৎ ! আমাদের কাছ থেকে এতো টাকা বাড়ি ভাড়া নিবে আর আমরা এমনি এমনি ছেড়ে দিবো ? অবশ্য আমাদেরকে একার দোষ সেই কথা কিছুতেই বলা যাবে না ! মেয়ের নিজেও একটু দোষ আছে !
না, দোষ শব্দটা ব্যবহার করা উচিৎ নয় ! আমার যেমন আগ্রহ আছে ঠিক তেমনি মেয়েটারও আগ্রহ আছে । নয়তো এমন হবে কেন ?
আরে কেবল মেয়েটা কেন বলছি ? বাড়িওয়ালার মেয়ে বলে কথ!

প্রথম সপ্তাহে মেয়েটার সাথে দেখা হয়ে গেল ছাদে । আমি বিকেল হলে ছাদে চলে আসি ! আমার রূম মেট সুমন ছাড়া অবশ্য আর কেউ ছাদে আসে না, তাও কম আসে ! অন্য কারো হাতে আমাদের দুজনের মত সময় নেই কারন ফ্ল্যাটে কেবল আমরা দুজনই ছাত্র বাকীরা সবাই চাকুরীজীবী । আমার হাতে অসম্ভব অবসর তাই ছাদে কাটাই বেশ ভাল সময় ! ছাদেই বসে বই বই পড়ি ! ক্লাসের বই না, গল্পের বই !

প্রথম দিন মেয়েটাকে দেখলাম বিকেল বেলা ছাদে উঠতে । তখন কেউ ছিল না বাসায় ! আমি একাই ছিলাম বলতে গেলে ! আমি ছাদে একটা প্লাস্টিকের চেয়ার পেতে বসে বসে গল্পের বই পড়ছিলাম ! মেয়েটা এল, এদিক ওদিক একটু ঘোরাফেরা করলো তারপর চলে গেল !

মেয়েটার আসা দেখে আমি ছাদে যাওয়া একটু বাড়িয়ে দিলাম । কদিন পরে লক্ষ্য করলাম যে মেয়েটাও ছাদে আসছে । একদিন বিকেল বেলা দাড়িয়ে আছে ছাদের এক কোনায় আমি মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত । মাঝে মাঝে আড় চোখ তাকিয়ে দেখছি । এমন সময় মেয়েটা আমার দিকে এগিয়ে এল । সরাসরি বলল
-কি দেখো এইভাবে ?
খাইছে ! এক মুহর্ত ভাবলাম কি বলবো ! কি বলতে গিয়ে আবার কি না হয় ! উল্টাপাল্ট কিছু বললেন না আবার বাড়ি ছাড়তে হয় ! আমি খুব সহজ কগায় বললাম
-কেন ? কিভাবে দেখছি ?
-আড় চোখে !
-এমন কিছু ব্যবস্থা কর যাতে আর আড় চোখ না দেখতে হয় !
-মানে ?
-মানে......উমউম... মানে তোমার কয়েকটা ছবি তুলতে দাও তাহলে আর আড় চোখে তাকাবো না ! তখন কেবল ফোনের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবো !
বাড়িওয়ালার মেয়ে আমার দিকে অর্থপূর্ন দৃষ্টিতে তাকালো । তাকানোর ধরন দেখেই আমি বুঝে গেলাম এর সাথে আমার কিছু একটা হতে যাচ্ছে ! মানে আগ্রহী মেয়েদের দিকে তাকালেই ঠিকঠাক বোঝা যায় !
সে বলল
-কেন ? আমি তোমাকে আমার ছবি তুলতে কেন দেব ?
-দেখো, আমি বিশ্বাস করি, উপরওয়ালা সুন্দরকে সৃষ্টিই করেছে দুচোখ ভরে দেখার জন্য !
-আআআচ্ছাআআআআআ !
এমন ভাবে আচ্ছা বলল আমি মনে মনে হাসলাম !
-আমার বাবা জানলে কিভবে তুমি জানো তো ?
-জানবে না !
-এতো নিশ্চিত কিভাবে হচ্ছো ?
-কারন জানলে এতো দিনে জেনে যেত ! আমার ছাদে আসা বন্ধ হত । তোমারও ! আমার হয়তো এই বাড়িতেই থাকা হত না ! সেটা যেহেতু হয় নাই.....
আমি কথাটা শেষ না করে হাসলাম ! মেয়েটাও আর কোন কথা না বলে কেবল হাসলো ! আর সাথে সাথে একটু ছবি তোলার ভঙ্গিতে । যদিও মুখ ফুটে কিছু বলে নাই । তবুও কেন জানি মনে হল মেয়েটা ছবি তোলার একটা নিরব সম্মতি দিল ! প্রথমে একটু দ্বিধা করলেও আমি বেশ কয়েকটা ছবি তুলে ফেললাম আমার মোবাইল দিয়ে !
-আমি এখনও তোমার নাম জানি না !
-আমিও জানি না ! তাতে কি !
-তাও ঠিক ! কাউকে ভাল লাগলেই যে তার নাম জানতে হবে এমন নয় তাই না !
মেয়েটা হাসলো ! তারপর বলল
-ইজি বয় ! সব কিছু এক সাথে পাওয়া যায় না !
-একটা অনুরোধ করবো ?
-কি !
-আসো একটা সেলফি তুলি !
-কেন ?
-আরে ছবি তুলতে দিয়েছে তার মানে পরিস্কারই তুমি আমার প্রতি একটু হলেও ইন্টারেস্টেজ ! তাই না ! আর তুমি তো পরিস্কার বুঝতেই পারছো যে আমি তোমার প্রতি কেমন আগ্রহী !
-হুম ! তোমার চোখ দেখলেই বোঝা যায় ! বড় বেয়াদব চোখ তোমার !
-তাহলে !! প্লিজ !!
মেয়েটা যে সত্যি সত্যি রাজি হয়ে যাবে আমি ভাবতে পারি নি ! সেলফিও তুলে ফেললাম ! তবে একটু দুর থেকেই । সেলফি তোলার জন্য যেমন একদম কাছাকাছি আসতে হয় তেমন কাছে না ।
যাক সমস্যা না, আজকে হয়নি সামনের দিন হবে !
সেলফি টা মোবাইলে দেখতে দেখতে বললাম
-ভাবছি এটা প্রোফাইল পিকচার দেব !
-একদম মেরে ফেলবো ! আমার বাবা একেবারে খুন করে ফেলবে তোমাকে ! সাবধান !
-সত্যি নাকি ?
-একদম ! সাবধান !
ততক্ষনে সন্ধ্যা নেমে গেছে । মেয়েটা সিড়ি ঘরের দিকে রওনা দিল । একেবারে দরজার কাছে গিয়ে ফিরে তাকালো ! তারপর বলল
-বাইদ্যওয়ে আমার নাম নিতু !
-আমি....
নিতু হেসে বলল
-আমি জানি তোমার নাম !

এরপর নিচে নেমে গেল ! এরপর নিতুর সাথে কথা হতে লাগলো প্রতি বিকেলে ! মেয়েটা টুকটাক কথা বলতো ! আমার কাছে গল্পের বই নিতে লাগলো ! নিজের বইও আমাকে দিতে লাগলো ! মোটামোটো নিশ্চিত আর মাস খানের ভেতরেই আমাদের সম্পর্ক টা আরওএকটু বাড়বে ! আর সব থেকে মজার ঘটনা ঘটতে লাগলো যে মেয়েটার সাথে প্রতিদিন সেলফি তুলতে লাগলাম ! আগে নিতু আমার থেকে বেশ দুরুত্ব বজায় রেখেই দাড়াতো ! কিন্তু যতই দিন যেতে লাগলো দুরুত্ব ততই কমতে লাগলো ! কেবল যে আমি সেলফি তুলতাম তা কিন্তু না ! নিতু নিজেও ওর মোবাইলে আমাদের ছবি তুলতো !


সত্যি বলতে কি দিন বেশ ভালই যাচ্ছিলো ! ঠিক তখনই একটা ঘটনা ঘটলো !
আমার রূমমেট হঠাৎই কথার ছলে বলে ফেলল যে বাড়ি ওয়ালার মেয়ের সাথে ওর কিছু চলছে । মেয়েটা নাকি প্রায় সকাল বেলা ছাদে আসে ! আমি তখন ক্যাম্পাসে থাকি ! ওর সাথে কিছু চলছে ! আমার মাথার ভেতরে কেমন যেন করে উঠলো ! তাহলে এতো দিন ঐ নিতু আমাদের দুজনের সাথেই টাংকি মেরেছে । সকালে ওর সাথে আর বিকেলে আমার সাথে !
পরদিন প্রচন্ড মেজাজ খারাপ নিয়ে দেখা করতে গেলাম ওর সাথে । বেশ খারাপ ব্যবহারও করলাম ! বলে দিলাম যে আমার সাথে আর যেন কথা না বলে !
নিতু কেবল অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কয়েক মুহুর্ত । তারপর ওর চোখের কোনে আমি অশ্রু দেখতে পেলাম ! আমার কোন কথার কোন জবাব না দিয়েও সিড়ির দিকে দৌড়ে চলে গেল ! আমি আকাশের দিকে তাকিয়ে রইলাম ! মন টা এতো খারাপ হল ! মেয়েটাকে সত্যিই বেশ পছন্দ করতে শুরু করেছিলাম !


দুদিন চলে গেলেও তেমন কিছু হল না ! নিতু গত দুইদিন ছাদে না আসলেও তিন দিনের দিন ঠিকই ছাদে এল তবে আমার কাছে এল না ! ছাদের এক কোনে দাড়িয়ে রইলো মন খারাপ করে ! ওর মন খারাপ দেখে কেন জানি আমার নিজেরও খারাপ লাগল ! আমি আর না দাড়িয়ে ঘরের ভেতরে চলে গেলাম ! আমাদের মাঝে মনে হয় আর কোন ঘটনা নেই ঘটার !
কিন্তু ঘটনা আরও ঘটার বাকি ছিল ! রাতের বেলায় বাড়িওয়ালার হুংকার শুনতে পেলাম !
আমাদের দরজা দিয়ে সোজা ঢুকে চিৎকার করতে লাগলো
-এতো বড় সাহস আমার মেয়ের সাথে সেলফি তোলে ? আমার মেয়ের সাথে !
আমি রুম থেকেই শুনে আমার বুক শুকিয়ে গেল ! ঐ বদ মেয়ে নিশ্চয়ই সব বাবার কাছে গিয়ে বলেছে ।
এসবের মানে কি ! সেলফি তো আর আমি একা তুলি নাই তার মেয়েও তুলছে ! কিন্তু বাড়িওয়ালা তো নিজে আর নিজের মেয়ের দোষ দেখবে না ! আমাকে বানাবে বলির পাঠা ! যদি সাথে করে আবার কয়েকজন কে নিয়ে আসে পেদানী দেওয়ার জন্য ? তখন কি হবে ?
এখন উপায় ?
মেয়েটা ওর বাবাকে আর কি কি বলেছে ?
কে জানে !


ফ্ল্যাটের অন্যান্য বড় ভাইয়েরা এগিয়ে গেল কি হয়েছে জানার জন্য ! আমি একবার ভাবলাম গিয়ে বাড়িওয়ালাকে সরি বলে ফেলি ! একবার ক্ষমা চাইলে নিশ্চয়ই আর কিছু বলবে না ! আমি যখন এই সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না যে আগে থেকেই ক্ষমা চাইবো কি চাইবো না ঠিক তখনই দেখলাম রূমমেট সুমন দৌড়ে চলে গেল দরজা খুলে ! কি হয়েছে দেখার জন্য একটু মুখ বাড়িয়েছি দেখি সুমন বাড়িওয়ালার পায়ে পড়ে বলছে আর বলছে
-আঙ্কেল আমার ভুল হয়েছে । আমাকে মাফ করে দেন ! আর করবো না !

বাড়িওয়ালর পা সে ছাড়বে না কোন ভাবেই না, যতক্ষন না সে তাকে ক্ষমা না করে । আমার বুকের উপর থেকে কত বড় পাথর নেমে গেল ! যাক এইবারের মত ঝড়টা সুমনের উপর দিয়েই গেছে । যাক আমি তো বেচে গেলাম !
বাড়িওয়ালা বলল ঠিক আছে তবে তাকে তার মেয়ের সব ছবি মুছে ফেলতে হবে আর সুমনকে বাসা ছেড়ে দিতে হবে !
সবাই তাতেই রাজি !

কিন্ত ছবি মুছবে কে ? ফ্ল্যাটের সবাই বয়সে আমাদের থেকে বড় আমি আর সুমনই কেবল সম বয়সী ! বড়রা মোবাইল হাতে ছবি মুছলে কেমন লাগবে ! আর বাড়িওয়ালা নিজেও ছবি দেখবে এটাও একটু অস্বস্থির ব্যাপার তার জন্য ! এক বড় ভাই বলল আমি যেন ওর মোবাইল থেকে ছবি গুলো মুছে দেই । তাই করতে লাগলাম !

ছবি একের পর পর উল্টাতে লাগলাম গ্যালারি থেকে । হঠাৎই সুমনের সাথে একটা মেয়ের সেলফি দেখতে পেলাম । তারপর বেশ কয়েকটা ! ছবি গুলো দেখেই আমার বুকের ভেতরে কেমন করে উঠলো ! আমি কেবল সুমন কে দেখালাম এগুলো কি না !
সুমন বলল হ্যা !
আমি কাঁপা হাতে ছবি গুলো মুছে দিতে লাগলাম ! ছবি গুলোতে যে মেয়েটিকে দেখা যাচ্ছে সে নিতু নয় ! অন্য কেউ !
তাহলে কে ?
তারপরই আস্তে করে সব পরিস্কার হয়ে উঠলো ! আগেই বলেছিলাম যে এই বাসাটার মালিক দুই ভাই ! নীচ তলা বাদ দিয়ে দুতলা থেকে চার তলা মালিক একজন আর পাঁচ থেকে সাত তলার মালিক আরেকজন ! আমাদের বাড়ির মালিকের মেয়েটা সুমনে সাথে সেলফি তুলেছে আর দুইতলার মালিকের মেয়ে আমার সাথে !!
হায় হায় আমি কিই না ভুল করেছি !
কিন্তু এই কথা আমি নিতুকে কিভাবে বলবো ? আর নিতুই বা শুনবে কেন ?


পরদিন বিকেলে নিতু যথারীতি ছাদে এসে হাটাহাটি করতে লাগলো ! মুখ গতদিনের মতই গম্ভীর ! আমি আবারও আগের মত আড়চোখে ওর দিকে তাকাতে লাগলাম ! নিতু নিজেও মনে হল ও খানিকটা বুঝতে পেরেছে যে আমার ভেতরে কিছু একটা পরিবর্তন হয়েছে । কিন্তু নিতু কোন কথা বলল না ! অভিমান ভরা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে নিচে চলে গেল !

এই ভাবে কাটলো কয়েকটা দিন ! নিতু মন খারাপ করে ছাদে আসে । মাঝে মাঝে আমার দিকে তাকায় তারপর চলে যায় !
একদিন নিতুর ছাদের আসার আগেই একটা কাজ করলাম ! সিড়ি ঘরের ছাদের দেওয়া বড় রঙিন কাগজে বড় করে লিখলাম "সরি" । এমন ভাবে কাগজটা আঠা মারলাম যে নিতু যখন ফিরে যাবে তখনই চোখ পড়বে !
ছাদে আসার পরই ও যথরীতি যখন ফিরে যাচ্ছে তখনই ওর চোখটা কাগজের উপর গেল । ওর পা আটকে গেল । বেশ কিছু মুহুর্ত লেখাটার দিকে তাকিয়ে রইলো নিতু ! তারপর আমার দিকে ফিরে তাকালো !

ওর চোখ দেখেই মনে হচ্ছিলো আমি যেমন ওর সাথে কথা বলার জন্য অপেক্ষা করে আছি ঠিক তেমনই নিতুও অপেক্ষা করছে ! নিতু আরও কিছুটা সময় আমার দিকে তাকিয়ে রইলো ! তারপর নিতু মুখটা আরও গম্ভীর করে
কি চাও ?
-অনেক দিন সেলফি তুলি না ?
-শুধু সেলফি ?
-নাআআআআ ! মানে..... আজকের সেলফিটা যেন একটু স্বাভাবিক হয় এই আর কি !
-স্বাভাবিক ?
-না মানে সেলফি তোমার সময় তোমার আর আমার ভেতরকার লম্ব দুরুত্ব স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে থাকি ১ আজকে ......
-তোমার চোখের সাথে সাথে তোমার মুকখটাও বড় বেয়াদব !


আমি হাসলাম ! নিতু যদিও হাসলো না তবে মোটামুটি বুঝতে পারলাম যে বিপদ কেটে গেছে । আমি পকেট থেকে মোবাইল বের করে একটি স্বাভাবিক ফেলফি তোলার জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করলাম !
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
১৫টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×