somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুগল্পঃ সেকেন্ড চান্স

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রেম ভালোবাসার ক্ষেত্রে ক্লাস কিংবা লেভেল না মানলেও বিয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই ক্লাস কিংবা লেভেল মেনে কাজ করা উচিৎ !
একটা কথা মনে রাখা উচিৎ যে যখন আপনি একটা প্রেমের সম্পর্কে জড়াবেন তখন কেবল সেই মেয়েটির সাথে আপনার সম্পর্ক স্থাপন হবে । অথবা সেই মেয়েটি কেবল আপনার সংস্পর্শে আসবে । কিন্তু আপনার যখন স্ত্রী হবে তখন সে কেবল আপনার নয় আপনা র পুরো পরিবার এবং চারপাশের পরিবেশের সংস্পর্শে চলে আছে । এই ক্ষেত্রে আপনার জীবন সঙ্গীটি যখন আপনার লেভেলের না হয় তাহলে মানিয়ে নিতে বেশ ঝামেলা হয় !
তাই যখন প্রথমবারের মত নিলিকে দেখলাম আমার কেবল একটা কথাই মনে হল এই বাপু, মেয়ে তোমার লেভেলের না ! এর থেকে দুরে থাকো !

আগে একটা সময় বিয়ে করার সময় ছেলেরা মেয়েদের বাসায় মেয়ে দেখতে যেত এখনও মনে হয় মফস্বলে এরকমই হয় কিন্তু বড় বড় শহরে মনে হয় অন্য কিছু । এখানে আগে ছেলে মেয়েরা নিজে নিজেরা কোথাও দেখা করে । মনে ধরলে তারপর পারিবারিক ভাবে কথা চলে । অবশ্য এটাই ভাল । আগে মেয়ে পক্ষের বাসায় গিয়ে মেয়ে দেখাটা আমার নিজের কাছেও যেন লাগে । মনে হয় যেন মেয়ে নয় কোরবানীর গরু দেখতে যাচ্ছি ! এর থেকে এই ভাল ।

আমিও ঠিক একই উদ্দেশ্য নিয়ে আলবেইকের টেবিল নাম্বার ছয় এ বসে ছিলাম । নিলির আসার কথা । এর আগে কেবল ওকে ছবিতে দেখেছি । মিষ্টি একটা মুখ দেখে যে কারো পছন্দ হবে । আমারও না হওয়ার কোন কারন ছিল না ।

কিন্তু যখন ওকে কাঁচের দরজা ঠেলে আলবেইকের ভিতরে ঢুকতে দেখলাম, প্রথম যে কথা টা মনে হল সেটা হল বাবা আকিব, তোমার মত ছা-পোষা কেরানীর জন্য এই মেয়ে না ! অন্য কাউকে দেখো !

নিলি দরজা ঢুকে খুব স্বাভাবিক ভাবে আমার সামনে এসে বসলো ! এমন একটা ভাব যেন আমাকে সে বহুদিন থেকেই চিনে । ব্যাগ রাখতে রাখতে বলল
-খুব বেশিক্ষন অপেক্ষা করাই নি তো ?
-না ! না ! ঠিক না ! আপনি ঠিক সময় মত এসেছেন !

আমি এর পরে কি বলবো ঠিক খুজে পেলাম না । যদি নিলি কম করে হলেও আধা ঘন্টা দেরিতে এসেছে । অন্য কেউ হলে আমি হয়তো অপেক্ষা করতাম না । কিন্তু এই মেয়ে বড় মামার বসের দিককার কেউ হবে । মামা খুব ভাল করে বলে দিয়েছে আমি যেন একটু ভাল ভাবে ব্যবহার করি !

নিলি বলল
-আপনি এমন চুপ করে আছেন যে ? মেয়ে দেখতে এসেছেন মেয়ে প্রশ্ন করবেন না ?
-আপনিও তো ছেলে দেখতে এসেছেন ! আপনিও তো কিছুি বলছে না ।
-আমাদের দেশে তো ছেলে পক্ষই আগে সব কিছু জানতে চায় !
-হুম ! চায় ! তা আপনি রান্না করতে পারেন ? কি কি পদের রান্না করেন ?

নিলি কিছুটা সময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে হেসে ফেলল ! তারপর বলল
-জি না ! আমি এখনও রান্না ঘরে যাই নাই কোন দিন !
-আমিও তাই আশা করছিলাম !
-তো পাত্রী হিসাবে আমি আউট ?
-না মসস্যা নেই । আমি নিজে খুব ভাল রান্না করতে পারি !
-ও তাই নাকি ? তা কি কি রান্না করেন ?
-বলতে গেলে সব কিছুই !
-ওয়াও ! আপনার সাথে যে মেয়ের বিয়ে হবে সে আসলেই ভাগ্যবতী হবে দেখা যাচ্ছে !

আমি একটু হাসলাম ! নিলিকে দেখলাম বেশ স্বাভাবিক ভাবেই আমার সাথে কথা বলল । ও কোথায় পড়ে কিংবা কি করে এইকথা জিজ্ঞেস করার আগেই নিলিই জানতে চাইলো আমি কোথায় চাকরী করে । আর কিছু করি কিনা । অবশর কাটে কি করে ! আরও নানান প্রশ্ন যার উত্তর শুনে আমার মনে হল না ওর খুব একটা পছন্দ হল । অন্তত ওর মুখ দেখে তো মনেই হল না ! আমার নিজেরও তাই ধারনা ছিল !

কিন্তু বাসায় এসে শুনি মেয়ে নাকি হ্যা বলেছে । তার নাকি ছেলে পছন্দ হয়েছে । আমি কি বলব ঠিক বুঝলাম না । কিন্তু আমি আগেই বলেছি বিয়ের ক্ষেত্রে কেবল ব্যক্তিগত পছন্দের সাথে সাথে আরও অনেক বিষয় গননায় আনতে হয় । এমন তো না পছন্দ হল আর মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেলালম ! সব থেকে জরূরী বিষয় টা হল মেয়েটা কেমন পরিবেশ বড় হয়েছে আর আমি কেমন পরিবেশ বড় হয়েছে । এই পরিবেশর ভিতর যদি মিল না হয় তাহলে পরের জীবনে বেশ খানিকটা সমস্যায় পড়তে হবে ।

আমি যখন না করলাম তখন মা যেন আকাশ থেকে পড়লো ! কঠিন গলায় বলল
-কেন মেয়ের সমস্যা কি ? কোন দিক থেকে মেয়ে খারাপ শুনি ?
-কোন দিক দিয়ে খারাপ না ! তবে ওর সাথে আমার ম্যাচ করবে না !

মা আরও অনেক কথা শোনালো আমি কোন কথা না শুনে চুপ করে নিজের কাজ করতে লাগলাম ! বিশেষ করে বিয়ের প্রস্তাবটা বড় মামা এনেছে দেখে মা খানিকটা বেশি প্রতিক্রিয়া দেখালো । বড় মামাও ফোন করে আমার কাছে কারন জানতে চাইলো । তবে আমার কারন তার কাছে মনপূত হল বলে মনে হল না । তার কথা শুনে মনে হল তিনি খানিকটা অসন্তুষ্ট হয়েছে আমার আচরনে ।

যাই হোক কথা বার্তা আর এগুলো না ! এখানেই সব কিছু থেমে গেলেও আমার জন্য পাত্রী দেখা থামলো না । কিন্তু একটা অবাক হওয়ার বিষয় আমার যেন কোন মেয়েকেই আর ঠিক মনে ধরলো না ! ঘুরে ফিয়ে কেবল নিলির কথাই মনে হতে লাগলো !
খানিকটা আফসোসও হতে থাকলো মনে মনে ! একটু চেষ্টা করলে কি সুখে থাকা যেত না ?


প্রায় মাস খানেক পরে নিলির সাথে আবার দেখা হল । দেখা হল বলতে আমি ওকে দেখতে পেলাম ! ও অবশ্য আমাকে দেখেছে কি কি না আমি ঠিক বলতে পারবো না !

আমি অফিস থেকে বাসায় ফিরছিলাম রিক্সায় করে । রিক্সা একটা জ্যামে আটকে ছিল । আমি এদিক ওদিন তাকিয়ে মানুষজন দেখছিলাম ! ঠিক তখনই আমার চোখ পড়লো নিলির উপর !
ও ক্যাফে রেস্টুরেন্টের সামনে দাড়িয়ে দাড়িয়ে একজনের সাথে কথা বলছে । বেশ সুদর্শন একজন ছেলে ! আমার কেন জানি দৃশ্যটা মোটেও ভাল লাগলো না ! মনের ভিতর হঠাৎ করেই একটা অন্য রকম অনুভুতি হতে লাগলো ! আমি ঠিক বুঝলাম না এমন টা হওয়ার কারন কি !

অবাক করে দেওয়ার একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম যে প্রথম দিন ওকে দেখে মনে হয়েছিল যে এই মেয়ে ঠিক আমার লেভেলের না কিংবা আমার সাথে এই মেয়েটার ম্যাচ করবে না কিন্তু আজকে কেন জানি মনে হল ওর সাথে বিয়েতে রাজি হলে এমন কিছু ক্ষতি হয়ে যেত না । সব ঠিক হয়ে যেত সময়ের সাথে !

আমি মাথা টা ঘুরিয়ে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করলাম । যদিও আড়াল করার কিছু নেই তবুও কেন যেন চাচ্ছিলাম না যে নিলি আমাকে দেখুক ।

বাসায় এসেও নিলির চেহারা মন থেকে বের করে দিতে পারলাম না । এতোদিন নিলির কথা টুকটাক মনে পড়তোই । তবে আমি সে স্বীকার করতাম না । কিন্তু আজকে নিজের কাছে নিজের যুক্তি গুলো কেমন যে ধোয়াশা মনে হতে লাগলো !

মনের ভিতর একটা অদ্ভুদ কষ্ট হতে শুরু করলো । ভাবলাম হয়তো রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়লে হয়তো আর কিছু মনে থাকবে না । আবার নিজের যুক্তি গুলো শক্তিশালী হয়ে উঠবে ।

নিজের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লাম না খেয়েই । মা জিজ্ঞেস করলে বললাম খেয়ে এসেছি !

কিন্তু ঘুম এল না কিছুতেই । নিলির সাথে ঐ ছেলেটার হাস্যজ্বল চেহেরাটা কিছুতেই মন থেকেই দুর করতে পারছিলাম না । কি করবো বুঝতেও পারছিলাম না ।

রাত ১ টার দিকে সিদ্ধান্ত নিলাম যে নিলিকে ফোন করবো । কেন ফোন দেবো কিংবা ফোন দেওয়ার পরে কি কথা বলব ঠিক বুঝলাম না । তবুও মনে হল ফোন দিলে কিংবা ওর সাথে কথা বললে হয়তো কিছুটা ভাল লাগবে !


-হ্যালো !
-আমি....।
নিলি বলল
-আপনার নাম্বার আমার কাছে আছে । আমি জানি আপনি কে ?
-ও ! ভাল আছেন ?
-হুম ! আছি ! তা হঠাৎ আজকে এতো দিন পরে আমার কথা মনে পড়লো ?
-না মানে ?
ওপাশ থেকে হাসির আওয়াজ পেলাম !
নিলি বলল
-আজকে আমাকে ও ক্যাফের সামনে দাড়িয়ে থাকতে দেখেছেন তাই না ?
আমি অবাক হয়ে বললাম
-আপনি আমাকে দেখেছেন ?
-হুম ! দেখলাম আমাকে দেখে আপনি কিভাবে মুখ লুকালেন ! আপনি এমন কিছু করেন নি যে আমার সামনে থেকে মুখ লুকাতে হবে ! কাউকে পছন্দ না হওয়া নিশ্চই কোন অপরাধ নয় !

আমি আরও কিছু টা সময় চুপ করে থেকে বললাম
-আপনাকে পছন্দ হয় নি, ব্যপার টা এমন না ?
-তাহলে ? কেমন ব্যাপার টা ?

আমি কি বলব কিছু বুঝে উঠতে পারলাম না । কি বলা উচিৎ সেইটাও খুজে পেলাম না ।
নিলি আমার চুপ থাকা দেখে বলল
-আচ্ছা বাদ দিন ! তা হঠাৎ আমাকে ফোন করার কারন টা জানতে পারি ?
-আসলে আজকে যাকে দেখলাম আপনার সাথে কথা বলতে উনি কে ?
-কেন ?
-না মানে সাধারন কৌতুহল ! আর কিছু না !
-আপনার মতই কেউ মনে করুন !
-ও !
-টা হঠাৎ ? হিংসা হচ্ছে ?
-হিংসা ? কি বলেন ? হিংসা হবে কেন ? না না না হিংসা নাতো !
-হাহাহাহা !

নিলি যেন খুব মজা পেল আমার কথা শুনে ! এক পর্যায়ে হাসি থামিয়ে বলল
-আকিব সাহেব, রাত হচ্ছে ঘুমান !


ফোন রাখার পরে আমি অদ্ভুদ একটা কাজ করে বসলাম । মনে হল সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে হয়তো আমার এই কাজের জন্য আমাকে পস্তাতে হবে তবুও এই কাজ টা না করলে আমার হয় তো শান্তি লাগবে না । নিলিকে একটা মেসেজ পাঠিয়ে মোবাইলটা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পরলাম । এবং আশ্চর্যের বিষয় এতোক্ষন যে ঘুম আসছিল না সেই ঘুম চট করে চল এল ।


সকালবেলা যখন আবার মোবাইল টা চালু করলাম, ভেবেছিলাম নিলি হয়তো আমাকে ফোন করবে কিংবা কোন মেসেজ অন্তত আসবে । কিন্তু হতাশই হতে হল । কোন রেসপন্স নাই ।
একটু না, বেশ ভালই মন খারাপ হল ! বার বার মনে হল কিছু একটা হারিয়ে গেছে । আর ফিরে পাওয়ার কোন উপায় নেই !
মন খারাপ নিয়ে অফিসে গেলাম । সারাদিন কাজ কর্মে মন বসলো না ! যখন আবার বাসায় এসে দারজার সামনে দাড়িয়ে কলিংবেল চাপ দেওয়ার আগে মনে নিজের ভুলের জন্য এমন টা হল !
যদি তখনই নিজে বেশি পাকনামী না করতে যেতাম তাহলে এই দরজার কলিংবেল চাপলে নিলি বের হয়ে আসতো !

যাক এখন আর আফসোস করে কি লাভ ! আমি কলিংবেল চাপ দিলাম
যখন দরজা খুলে আমি ঘরে ঢুকতে যাবো তখন মনে হল কিছু একটা ঠিক নেই । ঘরে দরজা খোলার সময় আমি ঠিক লক্ষ করি নি কে দরজা খুলেছে । ক্লান্ত কেরানীরা সারা দিনের পরিশ্রম মাথায় নিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে ঘোরে ঢোকে !

কিন্তু চোখ তুলে তাকিয়ে যা দেখলাম প্রথমে মনে হল আমি হয়তো ভুল দেখছি ! কিংবা ভুল ঘরে ঢুকে পরেছি !

নিলি দাড়িয়ে !
কিছুক্ষন কেবল অবাক হয়ে দাড়িয়েই রইলাম ! এটা কি সত্যি নাকি আমি জেগেই স্বপ্ন দেখছি ! মাঝে মাঝে এমন হয় ।সারা দিন পরিশ্রমের ফলে সন্ধ্যায় বাসায় আসার সময় মানুষজন ঘুমিয়ে পড়ে যে কোন জায়গায় ! আমিও এখন ঘুমিয়ে পরেছি ? কোন স্বপ্ন দেখছি না তো !

কেবল বললাম

-তুমি ?
আমার যতদুর মনে আমি ওকে আপনি করে বললাত । এমন কি গত কাল রাতেও আপনি বলেছি ! তুমি কেমন করে বের হল ঠিক বুঝলাম না ! তাহলে সেকেন্স চান্স আসলেই পাচ্ছি ? নাকি কেবল ভুল দেখছি !

নিলি বলল
-আমি ! হুম ! আমিই তো !
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×