somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ফেসবুক সেলিব্রেটি B-)) B-))

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-শোন ফেসবুকে হিট হতে হলে তুই কি দেখাবি তার থেকেও তোকে বুঝতে হবে লোকে আসলে কি দেখতে চাচ্ছে, এইটা বুঝতে পারা !

কথা হচ্ছিল কাদের ভাইয়ের চায়ের দোকানে । আমরা কয়েকজন মকবুল ভাইয়ের সাথে কথা বলছিলাম । আরও ভাল করে বললে মকবুল ভাই আমাদের তালিম দিচ্ছিলো কিভাবে ফেসবুকে হিট হওয়া যায় । কিভাবে একজন ফেসবুক সেলিব্রেটি হওয়া যায় । কিভাবে সেটা ধরে রাখতে হয় !

আমাদের মকবুল ভাই ফেসবুক অঙ্গনে একজন উজ্জল নক্ষত্র বলা চলে । তার প্রতিটা কথা বাংলার ফেসবুকবাসি খুব গভীর ভাবে নেয় । হাজার হাজার লাই আর কমেন্ট সাথে কয়েক হাজার শেয়ার তো আছেই । তার প্রত্যেকটি বানী পীরের বানী মনে করে সবাই মাথা পেতে নেয় ।

তিনি ফেসবুকে ফান একদম পছন্দ করেন না । তার ওয়াল মানেই হচ্ছে জ্ঞানগর্ভ মূলক কথা বার্তা সাথে, মানুষকে উপকার মুলক পোস্ট আরও কত কিছু ! ফেসবুকের এই এতো জ্ঞানী মানুষটা আমাদের কাছে বিনে পয়সায় পুড়ি আর পিয়াজুর জন্য নিজের সিক্রেট ফাস করে দিতে প্রস্তুত হবে যাবেন ভাবি নি !


কাদের ভাইয়ের দোকানে বসে আমরা আড্ডা দিচ্ছিলাম ! আমি সবুজ আর রনি ! মকবুল ভাইকে দেখে সবুজ বলল
-মকবুল ভাই আমাদের কিছু তালিম দেন !
মকবুল ভাই খানিকটা বিরক্ত হলেন । সবুজের দিকে তাকিয়ে বললেন
-হেই কল মি ম্যাক ! নট মকবুল !
বলতে ভুলে গেছি ফেসবুকে মকবুল ভাইকে সবাই মকবুলের জায়গায় ম্যাক নামে চেনে ! মকবুল থেকে ম্যাক ! ম্যাক বি ইসলাম !
আমার ম্যাক ভাই বললেন
-আগে ডাল পুড়ির অর্ডার দে । তারপরপ বলবো !
কাদের ভাইয়ের দোকানে এই বিকেলে চমৎকার ডাল পুড়ি আর পিয়াজু বানায় ! আমরা সেই জিনিস খাই আর আড্ডা দেই । ডাল পুড়ি চলে এল । মকবুল ভাই বলে চললেন


-তো কি বললাম ? তুই কি দেখাবি কিংবা মানুষকে কি দেখাতে চাইছিস তার থেকেই জরুরী লোকে কি দেখতে চায় !

আমরা কিছু না বুঝে মকবুল ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকি ! মকবুল ভাই বলল
-দেখ !
এই বলে তিনি নিজের মোবাইল বের করে একটা স্টাটাস দিলেন ! আমরাও মোবাইল বের করে দেখতে লাগলাম উনি স্টাটাস দিলেন । আমরা সবাই ওনার ফ্রেন্ড লিস্টে আছি !

ম্যাক বি ইজ ইটিং ডাল পুড়ি এট কেএফসি !

আমি সবুজ আর রনি একে অপরের দিকে তাকিয়ে দৃষ্টি বিনিময় করলাম ! মকবুল ভাই মনে হয় আমাদের মনের ভাব ঠিকই বুঝতে পারলেন । আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন
-কি ? কিছু বুঝলি ?
-কিছু না !
-মনে হচ্ছে না আমি মিথ্যা কথা বলছি ! আসলে কিন্তু না ! এইটা কাদেরের দোকান ! সেই হিসাবে কাদের ফুড কর্নার থেকে কেএফসি লেখায় যায় । যায় না ?
আমরা কিছুক্ষন বোকার মত তাকিয়ে রইলাম মকবুল ভাইয়ের দিকে !
মকবুল ভাই বলল
-ফেসবুকে আসল ঘটনা থেকেও দেখানোর বিষয়টা খুব বেশি । এই কাজে যে এগিয়ে সেই হিট !

আমরা কি বুঝলাম নিজেই জানি না । কেবল নিজেদের ভিতর তাকাতাকি করতে লাগলাম !
ততক্ষনে মকবুল ভাই প্লেটের ডাল পুড়ি সাবাড় করে ফেলেছে । আমরা তার কাছ থেকে আরও কিছু শোনার অপেক্ষায় রইলাম । যদিও রনির এই সব বিষয়ে আগ্রহ কম ! ওর চেহারা দেখেই সেইটা বোঝা যাচ্ছিল ! আমরা আগ্রহ নিয়ে শুনছি বলে ও অন্য কোথাও যেতে পারছে না !

মকবুল ভাই বললেন
-দেখ সেলিব্রেটি হওয়ার সর্ব প্রথম ধাপে তোকে একটা নাম ঠিক করতে হবে । আবুল মার্কা নাম হলে চলবে না । বাস্তবে তোর নাম যেরকমই হোক ফেসবকে হওয়া লাগবে একটু স্মার্ট একটু ইউনিক ! যদি এর জন্য নিজের নাম বদলে ফেলতে হয় ফেলো । কিংবা নামের শর্ট ফর্ম লেখো !
-কি রকম ?
-এই যে আমি লিখেছি ! মকবুল ইসলাম থেকে ম্যাক বি ইসলাম ! শুনতে কেমন লাগছে ?
রনি বলল
-খুব ইস্মার্ট ! এর থেকে স্মার্ট নাম আর হয় না !
মকবুল ভাউ যেন একটু খুশি হলেন রনির কথা শুনে । রনি যে ব্যঙ্গ করে করে বলেছে সেইটা মনে হয় ধরতে পারে নি ! সবুজ বলল
-তারপর ?
-তারপর পন্থা হচ্ছে তোকে আগে সবার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহন এবং সেন্ড করতে হবে । চিনিস না চিনিস সবাইকে এড দিতে হবে ।
রনি বলল
-যাকে চিনবো না জানতো তাকেও ?
-অবশ্যই ! সবাইকে । যখন তোর ৫০০০ হাজার ফ্রেন্ড পূর্ন হয়ে যাবে তখন দেখবি প্রতি পোস্ট এমনিতেই শ খানেক লাইক এসে পড়বে । আর ১০০ লাইক ওয়ালার পোস্ট চোখের সামনে আসলে মানুষ এমনিতেই না পড়ে লাইক দিবে ।
আমি বললাম
-কেবল ৫০০০ ফ্রেন্ড জমা করলেই চলবে ? কিছু তো লিখতে হবে নাকি ?

ততক্ষনে কাদের ভাই আবারও আমাদের প্লেট ভর্তি করে দিয়ে গেছে । মকববুল ভাই একটা গরম পুড়িকে একটু মুখে দিয়ে আবার প্লেটের উপর ফেলে দিলেন ।
-শ্লার গরম ! এতো গরম কেন রে কাদের ?
-কি করতাম ? সবাই তো গরম গরমই চায় !
-আরে বোক#$% কইবি না গরম ! মুখে নিয়া জিভ পুড়াইছি !

আমি আর সবুজ পুড়ি খাওয়ায় মন দেই । কেবল কথা শুনতে গেলে পেটে কিছুই পড়বে না !
মকবুল ভাই ফু দিয়ে ঠান্ডা করে পুড়িটি সাবাড় করে আমাদের দিকে তাকিয়ে বলল
-এবার হল আসল কথা ! কি নিয়ে লিখবি আর কি নিয়ে লিখবি না !
-কি কি নিয়ে লিখতে হবে বলেন তো ভাই !
মকবুল ভাই বললেন
-তোকে সব সব সময় থাকতে হবে নিরোপেক্ষ ! এবং চিন্তা করতে হবে কোন জিনিস লিখলে পাবলিক খাবে বেশি !
সবুজ বলল
-যেমন ?
-যেমন মানুষকে সাহায্য ! মানবতার কাজ ! মানুষকে সাহায্য ! মানুষের জন্য কাজ !
-কিন্তু ভাই এই কাজ গুলো কে করে আজকাল ?
-আরে বেকুব এগুলো করতে হবে তোকে কে বলেছে । কাদের ফুড কর্নারে থেকে যেমন তোকে কেএফসি লিখবি ঠিক সেই রকম !
আমরা কিছু না বুঝে মাথা চুলকাই !

-শোন লেখার আগে একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে সেটা হল ব্যালান্স রাখতে হবে । কোন পক্ষ্যের জন্য লিখলে চলবে না । সব থেকে বড় কথা কোন পক্ষ্যকে হার্ট করে কিছু লেখা যাবে না ।
-কি রকম ভাই ?
-এই যেমন আমাদের দেশে আওয়ামীলীগ আছে বিএনপি আছে জামাত আছে আছে বাম ! আছে না ?
-হুম !
-তোকে এমন ভাষা ব্যবহার করতে হবে যাতে এই কোন পক্ষ্যই তোর উপর চটে না যায় !
-কি বলেন ? জামাত ?
আমি রনির দিকে তাকাই । ওর মাথা এমনিতেই গরম । জামাতের নাম শুনতে পারে না । এইখানে জাামতের কথা শুনে ও আমার দিকে তাকায় ! আমি ইশারায় ওকে শান্ত থাকতে বলি !
-আরে বেকুবের দল জামাতই হচ্ছে তোর আসল টার্গেট ! তোর ফলোয়ার লিস্টে যত বেশি জামাতি থাকবে তোর লাইক ততবেশি হবে । কমেন্ট বেশি হবে । তোকে আগে বুঝতে হবে তোর ফলোয়ার লিস্টে আসলে কোন দলের লোক বেশি । যেই দলের লোক বেশি খানিকটা সেই দলের দিকে টেনে লিখতে হবে । তবে....
আমরা এক সাথে বলে উঠি
-তবে ?
-সেটা অবশ্যই নিরোপেক্ষতার ভিতরে থেকে । একেবারে খোলাখুলি কিছু লেখা যাবে না !
-মানে বুঝলাম না !
-এই মনে কর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখবি ! কিন্তু এমন ভাবে লিখবি যাতে সেখানে জামাত শিবির তোর লেখায় কষ্ট না পায় !
রনির দিকে তাকিয়ে দেখি ও গরম চোখে মকবুল ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে আছে । কিন্তু মকবুল ভাইয়ের সেই দিকে লক্ষ্য নেই !

আমি বললাম ভাই
-এই সব কি বলেন ?
মকবুল ভাই বললেন
-এটাই ! আওয়ামীলিগের প্রসংসা করতে হবে সাথে বিএনপিরও । যদি বিএনপির বিপক্ষে লিখিস সেখানে আওয়ামীলিগের দোষ ধরটে হবে ! মোট কথা তোকে দুই নৌকায় ভাল ভাবে পা রাখতে হবে !

আমরা কোন কথা বলে শুনে যাই । মকবুল ভাই বলে চলেন !

-তোকে অনলাইনে কখনই মুখ খারাপ করা চলবে না । বাস্তবে যাই করিস না কেন অনলাইনে একটা খারাপ ভাষাই ব্যবহার করা চলবে না ।
-সবুজ বলল
-যদি কেউ আপনাকে গালী দেয় !
-তবুও না !
-তবুও না ?
-না ! তবে চিন্তার কোন কারন নেই । প্রত্যেক ক্ষমতা ব্যক্তির যেমন গুন্ডা পান্ডা থাকে তেমনি ফেসবুক সেলিব্রেটির কিছু পান্ডা আইডি থাকে । সবারই থাকে । এদের কাজই হল সেলিব্রেটির হয়ে অন্যকে গালি দেওয়া । মাঝে মাঝে তো ঐ সেলিব্রেটির নিজেরই কিছু মাল্টি থাকে ! কিন্তু মনে রাখতে হবে নিজের আইডি দিয়ে কোন স্ল্যাং না ! ঠিক আছে ?
রনি বাদে আমরা সবাই বললাম
-ঠিক আছে !
-তারপর মনে কর প্রসাসনের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতে হবে । কোথায় কি অনাচার কথা বলতে হবে । রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিস এক ফকিরকে দেখে মায়া লাগলো, তাকে সাহায্য করিস কিংবা না করিস ফেসবুকে এই কথা লিখতে হবে ! তুই তোর মা বোন কে সম্মান দিস কিংবা না দিস, নারী অধিকার নিয়ে কথা বলতে হবে । ফেসবুকে নারী অধিকার আর নারীর পোষাক স্বাধীনতা নিয়ে লেখা পাবলিক খুব খায় !
-এতো কিছু ?
-আরে বেকুব কেবল কথা বললে হবে ? কিছু করার দরকার নেই । আজ পর্যন্ত কেউ কিছু করেছে ফেসবুকে ? একজন ফেসবুক সেলিব্রেটি যেমন জানে ফেসবুক টা আজাইরা পাবলিকের জায়গা একজন আম ফেসবুককারও জানে তাদের যোগ্যটা লাইক আর কমেন্টে স্যালুট, রেসপেক্ট আর অভিনন্দন পর্যন্তই !

রনি বলল
-রক্ত ম্যানজ হয় না ? মানুষের জীবন বাঁচছে না ?
মকবুক ভাই হেসে বলল
-তোর কি মনে হয় এই ফেসবুকের জন্য হয় ? শোন রক্তের জন্য যারা কাজ করে তারা ফেসবুক না হলেও ঠিকই কাজ করে যেত ।ফেসবুক আসার আগেও তারা কাজ করেছে ! তারা এমনিতেই মানুষের জন্য কাজ করে । এখানে ফেসবুক মূখ্য না । মূখ্য সেই মানুষ গুলো । হ্যা এই কথা সত্য যে ফেসবুকের জন্য তাদের কাজটা আরও একটুি সহজ হয়ে গেছে । কিন্তু ১০০০ কিংবা এক লাখেও তুই এমন কয়টা রক্তযোদ্ধা পাবি বল তো ?

আমরা কোন জবাব দিতে পারি না ! কারন কথা সত্য !
মকবুল ভাই আবার বলল
-এটাই হচ্ছে মুল কথা ! মানুষকে বোঝাতে হবে তুমি সৎ ! তুমি অন্যায়ের প্রতিবাদি ! কিন্তু এমন ভাবে প্রতিবাদ করতে হবে যেন কোন পক্ষ্য কষ্ট না পায় । তাহলে কিন্ত ফলোয়ার কমে যাবে ।সাবধান !
-হুম ! ফলোয়ার একটা বিষয় তো বটেই !

মকবুল ভাই প্লেটের দিকে তাকিয়ে দেখি সেখানে কিছু নেি । প্লেট খালি মানে মকবুল ভাইয়ের মুখও বন্ধ ! তিনি আর কিছু না বলে অন্য দিকে তাকিয়ে রইলেন । আমরা আরও কিছু শুনবো কিনা বুঝতে পারছিলাম না । রনির মুখের দিকে তাকিয়ে মনে হল ও উঠে যেতে পারলে বাঁচে । কিন্তু সবুজের এই বিষয়ে বেশ আগ্রহ । আমি কোন দিকে যাবো ঠিক বুঝলাম না !
-আর কিছু খাবেন মকবুল ভাই ?
-কেবল তো পুড়ি খাইলাম ! এইবার পিয়াজু বল !
পিয়াজুর অর্ডার দেওয়া হইলো ! পিয়াজু এখনও ওঠে নাই ।
মকবুল ভাই সেদিকে তাকিয়ে নিশ্চিত হয়ে বললেন
-এবার তোকে অবশ্য সেলিব্রেটিদের সাথে ভাব জমাতে হবে ।
-কেন ?
-আরে সেলিব্রেটির প্রোমশান ছাড়া কিছু হবে নাকি ! কেবল ভাবই না তাদের সব কথায় সমর্থন দিতে হবে । তারা যা যা বলবে তাই । মনে কর দেশের আইনের উপর থেকে তোর বিশ্বাস উঠে যাবে কিন্তু সেলিব্রেটিদের কথার উপর থেকে কোন ভাবেই বিশ্বাস হারানো যাবে না ।
ঠিক আছে !
রনি বলল
-যদি তারা ভুল বলে !
-আরে আবার সেই এক কথা ! বললাম না , দেশের আইন বদলে যাবে কিন্তু তারা কোন ভুল করতে পারে না । তারা সেইটা বলবে সেইটাই সূর্যাস্ত আইন !

পিয়াজু এখনও আসে নি । মকবুল ভাইয়ের কথা মনে হয় আরও একটু বাকি ছিল । কিন্তু রনির মনোভাব দেখলাম আর থাকার মত না । সে উঠে যাবে ।
মকবুল ভাই বলল
-স হজে কারো পোস্টে কমেন্ট করা যাবে না । কারন তোর একটা ওয়েট আছে । ফান পোস্ট কমিয়ে দিতে হবে । যখন একেবারে হিট হয়ে যাৈ তখন তো কোন প্রকার ফান পোস্ট দেওয়া চলবে না । কেবল সিরিয়াস এবং জনসচেতনা মূলক পোস্ট !
-জি জি !
-তাহলে আজক থেকেই লেগে যা । আমার পোস্টে সবার আগে কমেন্ট করবি ! তাহলেই অনেকের চোখ পড়বি ! বুঝলি ! আর মনে রাখিস যেই সব স্পর্শ কাতর বিষয় আছে এই গুলো নিয়ে কোন প্রকার কথা বলা যাবে না ! একদম চুপ থাকতে হবে । যেমন ধর গত কালকের গোলাম আজমের মৃত্যু ! এটা নিয়ে কোন প্রকার কথা বলা ঠিক না ! কারন সেই কথা বলি না কেন ব্যালেন্স মেউনটেইন করা যাবে না । ফলাফল ফলোয়ার গায়েব !


রনি মনে হয় আর থাকতে পারলো না ! বলল
-শ্লা %$&# তুই থাক তোর ফলোয়ার নিয়া । লাইক দিয়ে ভাত খাইস ! যেই জনপ্রিয়তায় শুয়োর কে শুয়োর বলা যায় না সেই জনপ্রিয়তার দরকার নেই ! থাক তুই !

রনি এতোটা রেগে হয়ে উঠবে আমি কিংবা সবুজ কেউ বুঝতে পারি নি । ওর হন হন করে হাটা দেওয়া দেখে আমরাও ওর পিছু নিলাম !

পেছন থেকে আওয়াজ ভেসে এল
-আরে বিল কে দিবে ! এই তোরা কই যাস ! বিল দিবে কে ? আমার পকেটে টাকা নেই তো ! এই ......




সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
১৮টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×