somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ দ্য ডিল

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এক

দরজা দিয়ে শাফায়েতকে ঘরে ঢুকতে দেখে নীলু একটু নড়েচড়ে বসলো হয়ে বসলো । এতোক্ষন খাটের উপর চুপ করে বসেছিল । মাথার উপর ফ্যান ঘুরছিল জোরে কিন্তু মনে শান্তি ছিল না ।
নির্দিষ্ট কিছু ভাবছিল যে তা না, তবে চিন্তা জুড়ে শাফায়েতই যে ছিল এটা নিশ্চিত । কয়েকবার শাফায়েত সম্পর্কে ভাববে না বলে মন কে বারণ করলেও মন থেকে কিছুতেই ওর চিন্তা টা বাদ দেওয়া যায় নাই ।
অন্য কেউ হলে হয়তো এতোক্ষণ শাফায়েত কে ঘরে ঢুকতে দেখে মিষ্টি করে হাসতো কিংবা ঘোমটা দিয়ে বসে থাকতো আর ভাবতো মানুষটা কখন এসে নিজের ঘোমটা খুলবে কিন্তু নীলু খুব ভাল করেই জানে এসব কিছুই এখন হবে না । নীলু অবশ্য এসব আশাও করে না । কোন দিন করেও নি । প্রিতম ছাড়া অন্য কারো ঘর করতে হবে এটাও কোন দিন ভাবে সে ! কিন্তু জীবনের সব কিছু তো আর নিজের মন মত হয় না !
শাফায়েতের দিকে চোখ পড়তেও ছেলেটা হাসলো একটু ! নীলু হাসলো না ! কেবল শান্ত চোখে তাকিয়ে রইলো তার দিকে । সেই চোখে কোন উত্তেজনা নেই । নেই কোন আগ্রহ ! যে কোন নব বিবাহিত দম্পতির জন্য এরকম শান্ত সম্ভাষন খুব একটা স্বাভাবিক না । কিন্তু নীলুর কাছে এই ঠিক আছে ।
শাফায়েত নীলুর দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি এখনও জেগে আছো কেন ? ঘুমিয়ে পড় ।
-আপনি কোথায় ঘুমুবেন ?
শাফায়েত একটু হাসলো আবার !
-ভয় নেই ! খাটে ঘুমুবো না ! এও শোফা আছে ! এখানে ! আর বাড়ি ভর্তি মেহমান ! এখন বাইরে ঘুমানোর কোন উপায় নেই, তাই না !
নীলু কিছুটা সময় তাকিয়ে থেকে বিছানায় শুয়ে পড়লো ! চোখ বন্ধ করার আগে লক্ষ্য করলো যে শাফায়েত নিজের ল্যাপ্টপ খুলে বসেছে । নতুন বাসর রাতে বউ বিছানায় শুয়ে আর বর নিজের ল্যাপ্টপে কাজ করছে এমন দৃশ্যটা খুব একটা দেখাও যায় না !
নীলুও কোন দিন ভাবে নি তার জীবন টা এমন হবে । কিন্তু যখন কোন ভাবেই নীলু বাবাকে প্রিতম ব্যাপারে রাজি করাতে পারলো না । অবশ্য এদিক দিয়ে বাবা কে দোষও দেওয়া যায় না । কোন বাবাই নিজের মেয়েকে প্রিতমের মত একজন ড্রাগ এডিক্টেডের সাথে বিয়ে দিবে না ! এদিকে নীলুর বাবা আর দেরি করতে চাইছিল না কোন ভাবেই । নীলুরও কোন অযুহাত নেই বিয়ে না করার পেছনে !
যখন বিয়ের জন্য শাফায়েতের সাথে দেখা করতেই হল নীলু ভেবেছিল সরাসরি মানা করে দিবে । কিন্তু শাফায়েতের মুখ থেকে কথা শুনে নিজেই খানিকটা অবাক হয়ে গেল !
শাফায়েতের কথা শুরুটাই ছিল অন্য রকম ! ওদের একটা ফার্স্ট ফুডের দোকানে বসে ছিল ! অনেক টা সময় চুপ থাকার পরে শাফায়েত বলল
-আমি জানি আপনি বিয়ে করতে প্রস্তুত না !
নীলু প্রথমে একটু অবাক হলেও সামলে নিল নিজেকে । তারপর বলল
-তাহলে, দেখা করার মানে কি ?
-আসলে আমি আপনার মতই একজন কে খুজছিলাম !
-আমি ঠিক বুঝলাম না আপনার কথা !
কিছুটা সময় শাফায়েত চুপ করে থেকে বলল
-আমি জানি আপনি একজন কে ভালবাসেন । মানে আপনার মনে অন্য একজন আছে । কিন্তু পরিবেশ পরিস্থিতি সমাজ পরিবারের জন্য তার সাথে ঘর করা হয়ে উঠছে না ! তাই তো ?
-জি !
-আমারও এরকম একজন আছে । কিন্তু ভাগ্যের কাছে আমি পরাজিত ! জীবন চলেই যাচ্ছিলো এক ভাবে কিন্তু...
-কিন্তু ?
-পরিবার বলে তো একটা কথা আছে । শত হলেও বাবা মার কথা কিছুতেই ফেলে দেওয়া তো যায় না । যায় ? তাছার সমাজ বলেও একটা কথা আছে ! আছে না ?
নীলু কি বলবে ঠিক বুঝতে পারছিল না । শাফায়েত বলল
-আসুন আমরা একটা ডিল করি !
-কিরকম ?
-মানে সমাজ আর পরিবার কে শান্ত করার জন্য এই বিয়েটা আমরা করি ! তারপর নিজেরা নিজেদের মতন ! আপনি আপনার চিন্তা চেতনা নিয়ে থাকবেন আমি আমার টা ! এক ছাদের নিচে হয়তো থাকবো কিন্তু একসাথে না !
নীলু কি বলবে ঠিক বুঝতে পারলো না ! নীলু খুব নিশ্চিত ভাবেই জানে যে এইখানে বিয়ে না হলে তার বাবা সমানে পাত্রদের লাইণ লাগিয়ে দিবে !
-আচ্ছা আমি আপনাকে পরে জানাই !
-ওকে ! সময় নিয়ে ভাবুন ! ঠিক আছে ?
বাসায় এসেও নীলু অনেক চিন্তা করেছে । কিন্তু কোন কূল কিনারা করতে পারে নাই । শেষে আর কোন পথ না দেখে বিয়েতে রাজী হয়েছে !


দুই

-আফা আর যামু না ?
-আর যাবে না মানে কি ?
-এটা কি ছবির হাট নাকি ?
-আফা সামনে গেলে পুলিশ ধরবো ?
-আরে এই কথা আগে বল নাই কেন ? আমি এতো দুর হেটে যাবো নাকি ?
-আফা ১০ টেকা কম দিয়েন । আর যামু না !
নীলু রিক্সাওয়ালার বিকার ভাব দেখে অবাক না হয়ে পারলো না । কথা ছিল ছবির হাট পর্যন্ত রিক্সাওয়ালা তাকে নিয়ে যাবে । কিন্তু এই টিএসসি পর্যন্ত এসেই রিক্সাওয়ালা বলছে আর যাবে না । কষে একটা চড় দিতে পারলো ভাল লাগতো, যে রাগটা উঠছে সেটা কমতো । কিন্তু চাইলেই সব কিছু করা যায় না !
নীলু রিক্সা থেকে নেমে গেল । ছবির হাটে যেতে হলে এখনও বেশ খানিকটা পথ হাটতে হবে । নীলু কি করবে ঠিক বুঝতে পারলো না । ব্যাগ থেকে টাকা বের করে দিয়ে টিএসসির দিকেই হাটতে লাগলো ।
বাসা থেকে বের হওয়ার সময় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এখন সিদ্ধান্ত বদলালো !
ওদিকে যাবে না । কি হবে ওদিকে গিয়ে ।
প্রিতম বিকাল হলে ওদিকেই আড্ডা মারে বন্ধুদের সাথে । আড্ডা তো না অন্য কিছু করে ! আজও মনে হয় আড্ডা মারছে । গেলেই হয়তো দেখা হবে । ওকে দেখে কিছুই হয় নি এমন ভাব করে হয়তো বলবে
আরে নীলাঞ্জনা ? এতো দিন কোথায় ছিলে ?
সারাটা জীবন ছেলেটা এমনই রয়ে গেলে ! কোন কিছুতেই সিরিয়াস নয় ।
বিয়ের ঠিক আগের দিনও প্রিতম ওর সাথে এমন ভাবে কথা বলছিল যেন কিছুই হয় নি !
-কি ব্যাপার নীলাঞ্জনা ! এতো গম্ভীর কেন ?
-আগামীকাল আমার বিয়ে ।
-তাই নাকি ? শাফায়েত সাহেবের সাথেই তো ?
-তুমি এখনও সিরিয়াস না ? তোমার খুব মজা লাগছে না ?
-নীলু ! আমি খারাপ থাকলাম কবে বল ? থেকেছি কখনও ?
-না থাকো নি । কেবল আশেপাশের মানুষ গুলোকে খারাপ রেখেছো ?
প্রিতম কিছু না বলে পকেট থেকে সিগারেট বের করে ধরালো ! প্রথমবার ধোঁয়া ছাড়ার পরেই নীলুর মনে হল সিগারেটের ভিতর নিশ্চই অন্য কিছু ছিল ! অন্য রকম একটা গন্ধ আসছে ওটা থেকে !
নীলু প্রিতমের দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি কি খাচ্ছো ?
-দেখছো না ? সিগারেট !
-না ! এতে অন্য কিছু আছে ? কি আছে ? গাজা ?
-বুঝতেই পারছো তখন কেন জানতে চাইছো ?
-তুমি এমন কেন বলতো ? সেদিন না বললে তুমি আর নেশা করবে না ? তাহলে ? আমাকে কি কথা দিয়েছিলে ?
প্রিতম কথা না বলে সিগারেটের দিকে মন দিল । প্রত্যেকটা টান দিচ্ছে আর চোখ বন্ধ করে নেশাটা পুরোপুরি ভাবে অনুভব করছে যেন !
নীলু বলল
-আমি আজকে বলতে এসেছিলাম চল পালিয়ে যাই ! আর তুমি ?
নীলু কথা শুনে প্রিতম হেসে ফেলল । হাসতে হাসতে বলল
-শুনো জীবন টা নাটক সিনেমা নয় ! পালিয়ে যাবো বললেই পালিয়ে যাওয়া যায় না । আর আমিও এমন কোন নায়ক নই যে নায়িকার ভালবাসার জন্য নেশা করা টা বন্ধ করে দেবো !
-ঠিকই বলেছো ! আমার আসলে এখানে আসাটাই ভুল হয়েছে ।
-হুম ! তুমি বারবার ভুলই কর মেয়ে !
-আফা চা দিমু ?
পাশ ফিরে তাকিয়ে দেখে রাস্তার পাশেই এক পিচ্চি চা ওয়ালা দাড়িয়ে রয়েছে । টিএসসির ভিতরে না ঢুকে রাস্তার পাশেই বসে পড়েছিল নীলু ! চারিপাশের লোকজন কোলাহল দেখছিল । চিরোচেনা এই পরিচিত জায়গাটা ওর বরাবরই ভাল লাগে ।
টিএসসির ভেতরে পরিচিত কেউ থাকতে পারে । এখন কারো সাথে দেখা করতে ইচ্ছে করছে না । তাই আর ভেতরে ঢোকে নি !
পিচ্চি চা ওয়ালার দিকে তাকিয়ে নীলু বলল
-না ! এখন চা খাবো না !
নীলু ভেবেছিল অন্য চা ওয়ালার মত পিচ্চিটা তাকে কিছুটা সময় জোড়াজুড়ি করবে । কিন্তু সেদিকে না গিয়ে চা ওয়ালার পেছন ফিরে হাটা দিল । হাটা দিতে দেখেই কেন জানি নীলুর চা খেতে মন চাইলো ।
-এই পিচ্চি ! এই !
কিন্তু পিচ্চি আর পেছন ফিরে চাইলো না ! হাটতে হাটতে চলে গেল !
-চা খাবে ?
নীলু চমকে উঠলো ! চা খাওয়ার আহবানের কন্ঠ টা তার খুব বেশি পরিচিত । আসছে পেছন থেকে ! তাকাবে না তাকাবে না করেও পেছন ফিরে তাকালো !
সেই চিরোচেনা হাসি নিয়ে প্রিতম ওর দিকে হেটে আসছে । ওর ঠিক পাশে এসেই বসলো !
প্রিতম আবার বলল
-চা খাবে ?
-না !
-তাহলে পিচ্চি কে ডাকছিলে কেন ?
-এমনি ? তুমি হঠাৎ এখানে ? এটা তো তোমার জায়গা নয় !
-আমার জায়গা !! আমার আবার জায়গা বলে কিছু আছে নাকি ? আমার বলে কিছু নেই । সব পরের ।
নীলু কি বলবে বুঝতে পারলো না । প্রিতম বলল
-তারপর ? তোমার বিবাহিত জীবন কেমন কাটছে ?
-ভাল ।
তোমার হাজব্যান্ড কেমন ?
-ভাল ।
-হুম ! বিয়ের পর প্রাক্তন প্রেমিক থেকে হাজব্যান্ড রা ভালই হয়ে যায় ।
খানিকটা যেন বিদ্রুপের সুরেই বলল কথাটা । নীলুর হঠাৎ কেন জানি প্রিতমের উপর খুব মেজাজ গরম হয়ে গেল । ওর দিকে তাকিয়ে কঠিন কন্ঠে বলল
-তা তো হবে । একজন নেশাখোর থেকে একজন ভাল মানুষকে তো ভালই লাগবেই !
-এই নেশা খোরকেই তো ভাল বেসেছিলে একদিন ।
-চরম ভুল ছিল !
নীলু নিজের রাগ সামলানোর চেষ্টা করছে । কিন্তু কিছুতেই যেন রাগ থামছে না ।
প্রিতমের দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি আমার সামনে থেকে যাও তো ? তোমাকে দেখলে অসহ্য লাগছে !
-চলে যাবো ?
-হুম চলে যাবে ।
-সত্যি ই চলে যাবো ?
-হ্যা !
-ভেবেছিলাম তোমার সাথে আজ দেখা হলে তোমাকে নিয়ে আমাদের হলে পুকুর পাড়ে একটু বসবো । ওখানে দারুন শাপলা ফুল ফুটেছে । তোমার ভাল লাগতো !
-তুমি এক্ষুনি আমার সামনে থেকে চলে যাও ! এখনই !
প্রিতম আর কিছু না বলে উঠে চলে গেল । প্রিতম চলে যাওর ঠিক কিছুক্ষন পরেই নীলুর মনে হল ওর সাথে পুকুর পাড়ে গেলেই হত । কি এমন ক্ষতি হয়ে যেত । আর বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ও পরিকল্পনাই ছিল প্রিতমের সাথে দেখা করার !
তাহলে ?
প্রিতম নিশ্চই পুকুর পাড়ে গিয়েছে । এর আগে কতটা বিকেল কত সন্ধ্যা ওখানে গিয়ে বসে থেকেছে দুজন । কত রাজ্যের কথা বলেছে একে ওপরের সাথে । প্রিতমে মাঝে মাঝে ওর ভাঙ্গা গলায় গান শুনিয়েছে ওকে । আচ্ছা আজকে কি ওকে গান শোনাবে ?
নীলুও পুকুর পাড়ের দিকে হাটা দিল !



তিন

নীলুর কান্না আসতে লাগলো খুব বেশি । পুকুর পাড়ে এসেও সে প্রিতম কে খুজে পেলো না কোথাও । ফোন যে করবে সেই উপায় আর নেই । প্রিতম ওর বিয়ের পরপরই মোবাইল নাম্বার বদলে ফেলেছে । আর তাছাড়া কদিন পর পরই নেশা করার জন্য প্রিতম নিজের মোবাইল বিক্রি করে দেয় । তখন আর ওর খোজ খবর নেওয়ার কোন উপায় থাকতো না ।
নীলু কি করবে ঠিক বুঝতে পারলো না । এভাবে এখানে একা একা বসে থাকার কোন মানে নেই । এখানে বসে থাকলে হয়তো ওর মন আরও খারাপ হবে । কিন্তু একা একা ওর কোথাও যেতেও মন বলছে না । কোন কারন নেই তবুও নীলু মোবাইলটা বের করে সাফায়েত কে ফোন দিল ।
-আপনি কোথায় ?
-এই তো অফিস শেষ করে বের হচ্ছি !
-একটু টিএসসির দিকে আসতে পারবেন ?
-এখন ?
-হুম ! আমি এখানে আছি । কেন জানি একা একা বাসায় যেতে ভাল লাগছে না । আমাকে যদি একটু নিয়ে যেতেন ! তবে খুব সমস্যা হলে দরকার নেই !
-না না ! ঠিক আছে । আমি আসছি ! তুমি ওখানেই থাকো !
ফোন কেটে দিয়ে শাফায়েত একটু অবাকই হলে । নীলুর সাথে বিয়ে হয়েছে প্রায় মাস খানেক পার হয়েছে । নিজেদের বাসায় চলে এসেছে তার পরপরই । কিন্তু এর আগে নীলু এমন করে ফোন দেয় নি কোন দিন !
বাসায় থাকতে টুকটাক কথা অবশ্য হয়েছে । তারপর ও অফিস চলে আসার পরে আর কোন কথা হয় না । খাবার টেবিলে একটু কথা হয় । খাওয়া শেষে শাফায়েত নিজের স্টাডি রুমে চলে যায় । নীলু টিভির ঘরে বসে টিভি দেখে ।
বিয়ের পরে নিজের স্টাডি রুমটাতেই একটা সিঙ্গেল খাট লাগিয়ে নিয়েছে । এখানেই রাতে ঘুমায় । নীলু ঘুমায় ওদের শোবার ঘরে ।
গাড়ি বের করতে করতে শাফায়েত খানিকটা অন্যমনস্ক হয়ে উঠলো ! ইলার বিয়ের পর আর টিএসসিতে যাওয়াই হয় না । কত পরিচিত মুখ ওখানে আছে । শাফায়েতের কয়েক জন বন্ধুতে এখন ঢাবিতে শিক্ষকতা করে । গেলে হয়তো দেখা হয়ে যাবে কারো না কারো না । কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই জায়গাটার সাথে !


(চলবে..... হয়তো)
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×