চারুলতার সাথে আমার সম্ভাব্য প্রেমের গল্প
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
-তুমি ভুতে বিশ্বাস কর ?
চারুলতা এমন ভাবে প্রশ্নটা করলে আমার সারা শরীর বেয়ে একটা শীতল ভয়ের স্রোত বয়ে গেল । অন্য কেউ এই কথা জিজ্ঞেস করলে হয় তো আমি হেসেই উড়িয়ে দিতাম কিন্তু চারুলতাকে সব সময় কেমন একটু রহস্য ময় মনে হয় আমার কাছে । মাঝে মাঝে মনে হয় ওকে আমি হয়তো একটু ভয়ও করি ।
তারপর উপর আজকের এই প্রশ্নে চট করেই কোন জবাব দিতে পারলাম না ! খানিকটা ক্ষীন কন্ঠে বললাম
-আরে কি বল এসব ! ভুত বলে কিছু আছে নাকি ?
চারুলতা যেন জানতোই আমি এই কথাই বলবো ! আমার কথা শুনে চারুলতা হেসে উঠলো ! বলল
-সত্যিই বিশ্বাস কর না ?
-না মানে একেবারে বিশ্বাস করি না, এই কথা না ! ভুত বলে আসলেই কিছু নাই ! তবে আমাদের ধর্মে জ্বীণ বলে আল্লাহর আরেকটা সৃষ্টি আছে । আমরা এটা বিশ্বাস করি !
-তুমি দেখোছো কোন দিন ?
-না নিজে দেখি নি । তবে অনেকেই দেখেছে !
আমার কথা শুনে চারুলতার হাসি যেন আর থামে না ! ওর হাসির শব্দের ভিতর কিছু একটা আছে । একবারে শুনতে থাকলে মাথার ভিতর একটা ঘোরের সৃষ্টি হয় ! আমি সেই ঘোরের ভিতর চলে যাই ! মনে হতে থাকে আমি যেন অনন্তকাল থেকে এই হাসি শুনতেছি ! অন্য কিছু আমার মাথায় নেই ।
-এই ফয়সাল ! এই !
কারো ধাক্কায় আমার যেন হুস কাটে । তাকিয়ে দেখি আমার রুম মেট আমার সামনে দাড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে অবাক হয়ে ! আমি এখানে বোকার মত বসে আছি এটা দেখে এগিয়ে এসেছে ।
আমি আসেপাশে তাকিয়ে দেখি চারুলতা কোথাও নেই । মেয়েটা আমাকে এভাবে একা রেখেই চলে গেছে । প্রতিবারই এমন করে চলে যায় !
আমাকে এদিক ওদিক তাকাতে দেখে রুমমেট আবিদ বলল
-কি কাকে খুজিস ?
-চারু ? এখানে ছিল না ?
-তুই কি যে দেখেছিস না ঐ চারুলতার ভিতর ? জানিস না ক্লাসের সবাই ওকে কেমন এড়িয়ে চলে ! আর তুই ?
-ছিল না এখানে ?
-না এখানে কেউ ছিল না ! ল্যাব শেষে আমি রুমে যাচ্ছিলাম । তোকে দেখি এখানে একা একা বসে আছিস ! তাই এগিয়ে এলাম !
আমি আবারও এদিক ওদিক তাকাতে থাকি ! মন বলে হয় তো এখনই চারু লতা এখনই ফিরে আসবে ! কিন্তু সে আসে না ! শেষে আবিদের সাথেই রুমের দিকে হাটা দিলাম ! মন টা পড়ে রইলো চারু লতার দিকেই, ওর রহস্যময় হাসির দিকে ।
আমাদের ক্লাসের সবাই মোটামুটি চারুলতা হক কে এড়িয়ে চলে সেই প্রথম দিন থেকেই । কেন জানি সবার কাছে চারুলতা কে খনিকটা রহস্যময় মন হয় ! ওর চোখ ওর হাসিটা সবাই সহজ ভাবে নেয় না ! আমিও নেই না, তবে আমি নিজেকে কেন জানি ওর কাছ থেকে নিজেকে দুরে রাখতে পারি না । বিশেষ করে যখন প্রায় রাতেই ওকে স্বপ্ন দেখি । ওর সাথে স্বপ্ন কত কথা বলি হাটা হাটি করে বেড়াই ।
সরাসরি কথা না বললেও চারুকে লুকিয়ে আমি ঠিকই ফলো করতাম ! ও কোথায় যায় কি করে ! সব কিছু কেমন যেন একটু বেখাপ্পা মনে হত, তবুও যেতাম !
কিন্তু একদিন ঠিকই ধরা পড়ে গেলাম ওর কাছে । আমি ক্লাস করে চারুলতার পিছু নিয়েছিলাম কিন্তু কিছু সময় যাওয়ার পরেই ওকে হারিয়ে ফেলি । কোথা থেকে যে কোথায় গেল টেরই পেলাম না । হলের দিকে ফিরে আসতেই চারুলতা আমাকে পেছন থেকে নাম ধরে ডাকলো ! আমি একেবারে জমে গেলাম ! আমার সামনে এসে খুব স্বভাবিক ভাবে বলল
-এবার থেকে আমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছে হলে আমাকে সরাসরি বলবে ! কেমন ? এভাবে লুকিয়ে ঝুকিয়ে আমার পিছু নেওয়ার কোন দরকার নেই ! ঠিক আছে ?
আমি সুবোধ বালকের মত বললাম
-আচ্ছা !
-তোমার ফোন নাম্বার আমার কাছে আছে । আমি রাতে তোমাকে ফোন দিতে পারি । যডি তুমি তুমি চাও ? দিবো ?
আমি বোকার মত বললাম
-হ্যা হ্যা ! অবশ্যই দিবা !
আমি বলার ভঙ্গিতেই এমন কিছু ছিল যে চারুলতা হেসে ফেলল । বলল
-আচ্ছা ! এখন যাই কেমন ! আমার পিছু নিয়ো না ! তোমার ক্ষতি হতে পারে কিন্তু !
-ক্ষতি ?
-হুম ! আমার বাবা বেশ ভয়ংকর মেজাজের ! তোমাকে যদি দেখে আমার পিছু নিতে তাহলে তোমার খবরই করে দিবে !
-আচ্ছা আর নিবো না !
-গুড বয় !
তারপর থেকেই চারুর সাথে আমার যোগাযোগ শুরু ! একদিন ও আমাকে অবলিলায় বলে দিল
-আচ্ছা তুমি কি আমার প্রেমে পড়েছো ?
-কি ? কি বললে ?
-বললাম যে আমার প্রেমে পড়েছো নাকি ?
-কেন ? এই কথা কেন বলছো ?
-না মানে তোমার চোখ মুখ দেখে মনে হচ্ছে আমার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছো ! সত্যি নাকি !
আমি কিছু না বলে চুপ করে রইলাম ! শুনেছি মেয়েরা নাকি ছেলেদের প্রেমে পড়া টা চট করে ধরে ফেলে কিন্তু চারুর কাছে এভাবে ধরা পড়বো বুঝতে পারি নি ! আমার মুখের দিকে তাকিয়ে চারুলতা আবার বলল
-তোমার চোখ দেখে মনে হচ্ছে তুমি তো লজ্জায় মরে যাচ্ছো । আরে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই ! আমি নিজেও তোমাকে পছন্দ করি ! বুঝছো ?
-হুম !
-গুড বয় ! তোমাকে এই জন্য আমার ভাল লাগে খুব ! জানো তো !
দিন যত যেতে লাগলো চারুর সাথে সম্পর্ক ততই ভাল হতে শুরু করলো ! যদিও ও সব সময় আমার সাথে একটা দুরুত্ব বজায় রেখে চলতো ! কখন আমাকে ধরতো না, আমার স্পর্শ থেকে দুরে থাকতো ! মাঝে মাঝে রাতের বেলা ফোন দিয়ে বলতো হলের পিছনে আসতে ! একটু অবাক লাগতো এই ভেবে যে এতো রাতে একটা মেয়ে কিভাবে এখানে আসে !
গিয়ে দেখতাম এটা সাদা চাদর গায়ে চারুলতা চুপ করে দাড়িয়ে আছে ! আমাকে দেখে একটু হাসতো । তখন দৃশ্যটা কেমন একটু অপার্থিব সুন্দর লাগতো ! কেবল চেয়ে থাকতেই মন বলতো ! বেশি কিছু বলতো না ! কেবল আমার দিকে একটু তাকিয়ে থাকতো ! তারপর বলল
-আচ্ছা তুমি রুমে যাও ! কেমন ! বাইরে থাকবে না !
-আচ্ছা ! তুমি সাবধানে যেও !
আমার কথা শুনে চারু অদ্ভুদ ভাবে হাসতো ! তারপর অন্ধকারে হারিয়ে যেত কোথায় !
আমার মাঝে মাঝে একটু ভয় অবশ্য লাগতো ! চারুলতাকে একটু রহস্যময় মনে হত ! কিন্তু ওর প্রতি টান টা কিছুতেই ফেলে দিতে পারতাম না ! যে কোন কিছুর থেকে ওকে যে ভালবাসি এটাই সব থেকে বড় মনে হত !
এরই ভেতর ক্লাসের সবার ভিতর একটা কথা ছড়িয়ে পড়লো যে চারুলতা নাকি মানুষ না ! ও নাকি অশরীরি ! ওকে নিচের ক্লাসের একটা মেয়ে নাকি ক্যাম্পাসের পেছনের জঙ্গলের ভিতর দিয়ে উড়ে যেতে দেখেছে !
চারু এই সব কথা শুনে কেবলই হাসতো আর কিছু বলতো না ! চারুর সাথে মিশি বলে অনেকে আমাকেও এড়িয়ে চলতে লাগলো ! আমি এসব আমলে নিতাম না ! নেওয়ার প্রয়োজনই পড়তো না !
আবিদের আমার পথে আমাকে বার কয়েকবার সাবধান করলো চারুর সাথে না মিশতে ! বাইরে নাকি ওকেনে অনেক রকমের কথা বলে আমাদের নিয়ে ! আমাকে নাকি বশ করে রেখেছে ! আমি কিছুই বললাম না আবদের কথা শুনে । কেবল হাসলাম ।
সন্ধ্যার দিকে টিউশনী থেকে বাসায় ফিরছিলাম । মেইন রাস্তা থেকে বেশ খানিকটা দুরে যেতে হয় আমার টিউশনীতে ! ফেরার পথে রাতের বেলা একটু গা ছমছম করে ! আজকেও তেমন মনে হচ্ছিল ! তবে অন্য দিনের থেকে আজকে যেন একটু বেশিই ভয় লাগছিল !
তবুও ভয়ে ভয়ে যাচ্ছিলাম ! তখনই সামনে কাউকে দাড়িয়ে থাকতে দেখলাম ! আমার প্রথম দর্শনেই মনে হল যে কিছু একটা যেন ঠিক নেই । কিছু একটা ঠিক হচ্ছে না ! আমার বুকের ভেতর একটা ভয় কাজ করতে লাগলো চরম ভাবে । আমি পাথরের মত দাড়িয়ে রইলাম ! আস্তে আস্তে যখন ছায়া মূর্তিটা আমার দিকে এগোতে লাগলো । আমার কেবল মনে হল ভয়ংকর কিছু একটা হতে চলেছে ! আমার সাথে খারাপ কিছু হতে চলেছে । আমি কি করবো ঠিক বুঝতে পারলাম না ! আস্তে আস্তে ছায়া মূর্তিটা এগিয়ে চলেছে বেশ !
এমন টা যখন ভাবছি ঠিক তখনই কোথায় খুব জোরে আলোর কিছু একটা এসে পড়লো ! বাজ পড়লে যেমন আলো দেখা যায় ঠিক তেমন কিন্তু বাজ পড়ার কোন কারন নেই । আমাক আসার সময় পরিস্কার ছিল ! হঠাৎ করেই এমন কেন হল ! আমি আলো বিচ্ছুরনের জন্য চোখ বন্ধ করে ফেললাম ! যখন চোখ খুললাম তখন অবাক হয়ে দেখলাম সেই কালো মুর্তি আর আমার মাঝ খানে আরও একজন এসেছে ! এবং মাঝের মুর্তিটা আমার পরিচিত !
চারুলতা !
মুখ থেকে শব্দটা বেরিয়ে গেল
-চারু !
-তুমি বাসায় যাও !
ঠিক চারুর মত কন্ঠটা মনে হল না ! একটু যেন বেশি গম্ভীর ! একটু যেন বেশি ভারি ! আবার চারু বলল
-কি ব্যাপার এখনও যাচ্ছো না কেন ?
-আমি তোমাকে ছেড়ে যাবো না ! তুমি এখানে কি করছো ?
-পাগলামি কর না ! তোমাকে যেতে বলছি যাও !
-না ! আমি যাব না ! সামনের ঐ লোকটা কে আমার ঠিক মনে হচ্ছে না ! তোমাকে একলা রেখে যাবো না !
আমি কি বললাম কেন বললাম আমি নিজেই জানি না । চারু বলল
-ও আমার কিছু করতে পারবে না ! ওর সেই সাহস নেই । ও তোমার ক্ষতি করতে এসেছে !
-কেন ? আমি কি করেছি ?
চারু আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি আসলেই একটা গাধা ! চোখ বন্ধ কর !
চারুর কন্ঠ আবার আগের মত হয়ে গেছে । সেই গম্ভীর্য আর নেই ।
-কি বললে ?
-বললাম চোখ বন্ধ কর !
আমি আর কিছু না বলে চোখ বন্ধ করলাম ! যখন চোখ খুললাম আশ্চর্য হয়ে দেখলাম আমি সেই অন্ধকারে নেই ! আলোকিত এবং সুসজ্জিত একটা ঘরে দাড়িয়ে !
-আমি এখানে...
আমার কথা আমার মুখেই রইলো চারু ওর হাতের আঙ্গুল দিয়ে মুখে চেপে ধরলো ! প্রথম বারের মত ওর হাতের স্পর্শ পেলাম ! একটু যেন বেশি গরম মনে হল । স্বভাবিক তাপমাত্রা থেকেও ওর শরীরের তাপমাত্রা একটু যেন বেশি মনে হল ! আমি চুপ করে গেলাম !
চারু বলল
-কোন কথা না ! ঠিক আছে ? যা দেখছো কেবল দেখে যাও !
আমার মাথায় কিছুই আসছে না ! আমি এখানে কিভাবে এলাম । এতো চমৎকার বাসা কার ?
আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই দেখলাম এক ভদ্রলোক সিড়ি দিয়ে নিচে নেমে এল ! একবার আমার দিকে আরেক বার চারুর দিকে তাকালো ! ব্যক্তিত্ব আর গাম্ভীর্যে ভদ্রলোক যে কাউকে ছাড়িয়ে যাবে নিশ্চিত !
ভদ্রলোক চারুর দিকে তাকিয়ে বলল
-এই সেই ছেলে !
-জি বাবা !
বাবা ! চারুর বাবা ! খাইছে রে !
-তা হঠাৎ একে এখানে নিয়ে এলে কেন ?
-বাবা, আরিহাম ওর পিছু নিয়েছিল !
-কেন ?
-কেন তুমি জানো না ? আশ্চর্য ? আমি যদি সময় মত না যেতাম তাহলে আজকে কি হত জানো ?
চারুর আব্বাকে খানিকটা চিন্তিত মনে হল ! বলল
-আচ্ছা আমি দেখছি ! তুমি ওকে কিছু খেতে দাও ! তারপর বাসায় দিয়ে এসো !
তারপর চারুর বাবা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এসবের অভ্যেস করে নেও, যখন আমাদের সাথে যুক্ত হওয়ার কথা চিন্তা করেই নিয়েছো !
এই বলে চারুর বাবা আর দাড়ালো না ! দ্রুত গতিতে আবার সিড়ি দিয়ে উপরে উঠে গেল ! আমি কেবল অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম সেদিকে !
উনি চলে যাওয়ার পরে চারুর দিকে তাকিয়ে বললাম
-এখানে কি হচ্ছে কিছু বলবে আমাকে ?
-শুনো তোমাকে এতো বুঝতে হবে না ! ঠিক আছে ? এসো আমার সাথে ! কি খাবে বল ? চল তোমাকে কুমিল্লার রসমালাই খাওয়াই ! একেবারে আসল টা !
আমি কিছুই বুঝতে পারছিলাম না ! কিছু চিন্তা করতে চাচ্ছিলাম কিন্তু কিছু একটা যেন আমাকে চিন্তা করতে মানা করছিল !
আমার হাত ধরে চারু ডান পাশের একটা ঘরের দিকে নিয়ে গেল ! আবারও সেই হাতের স্পর্শ ! আমি কোন কথা না বলে ওর পেছন পেছন হেটে চললাম !
(প্রচলিত একটা ভুতের গল্পের ভেতরেও প্রেম ঢুকিয়ে দিলাম )
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?
স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?
সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী
বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন
=বেলা যে যায় চলে=
রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।
সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন