somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হেক্টু মিয়ার প্রথম ডেটিং বিপর্যয় !!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হাউজিংয়ের এক নাম্বার গলির পাশেই বিশাল বড় একটা মাঠ । তিন দিক দিয়ে ঘেরা এই মাঠে এলাকার ছেলেরা বিকেল বেলা খেলাধুলা করে, অনেকই এখানে আড্ডা দিতে আসে । কয়েকটা ফুচকা ঝাল মুড়ির অস্থায়ী দোকানও দেখা যায় । মোটামুটি জমজমাট এলাকায় পরিনত হয় বিকেল বেলা !
কিন্তু দুপুর বেলাতে মাঠটা স্বাধারনত খাঁ খাঁ করে । প্রখর রোদের ভিতর মানুষ এই ছাঁয়া বিহীন মাঠের ধারে কাছেও আসে না । কিন্তু আজকে অবস্থা খানিকটা ভিন্ন মনে হচ্ছে । মাঠটির চারিপাশে বেশ কিছু কৌতুহলী মানুষকে দেখা যাচ্ছে মাঠের দিকে তাকিয়ে আছে । মাঝে মাঝে চিৎকার করে উঠতেছে । ক্রিকেট খেলার সময় ব্যাটস ম্যান যখন চার কিংবা ছয় মারে তখন দর্শক যেমন চিৎকার করে উঠে ঠিক তেমন ।
কি হচ্ছে কে জানে ?
রমিজ মামার চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছি আর দুর থেকে দেখার চেষ্টা করছি । কিন্তু খুব বেশি লাভ হচ্ছে না । এমনিতেই আমার চোখ খারাপ, দুরের জিনিস খুব ভাল দেখতে পাই না আর তারপর মানুষ জনের ভীড় লেগে আছে । দৃষ্টি ভেদ করে মাঠের ভিতরে যেতে পারছে না ।
-মামা তোমার দোকানে লোক কই ?
রমিজ মামার দোকানে আমি ছাড়া আর কেউ নাই । অন্য সময় হলে এখানে বসার জায়গা পাওয়া যেত না । আর আজকে বেঞ্চ গুলো কেমন শূন্য পরে আছে !
রমিজ মামার আমার কথার কোন উত্তর না দিয়ে কেবল মাঠের দিকে চোখ ইশারা করলো । বুঝলাম সবাই ঐ মাঠে গেছে খেলা দেখতে । আমিও চা শেষ করে মাঠের দিকে হাটা দিলাম ।
হেকটরের খোজ নিতে বের হয়েছিলাম ! একটু পরে নিলেও চলবে । ভিড় ঠেলে মাঠের সীমানার ভিতরে যেতেই আমার চোখ কপালে উঠল ।
এই তাহলে ব্যাপার !! মাঠের ভিতরে যেন কাবাডি খেলা হচ্ছে ! ঠিক মাঝখানে একটা ছেলেকে আরও পাঁচ ছয় জন লোক ধরার চেষ্টা করছে । যতবারই লোক গুলো ছেলেটাকে ধরতে এগিয়ে যাচ্ছে ছেলেটা আশ্চার্য দক্ষতায় পাশ কাটিয়ে অন্য দিকে চলে যাচ্ছে । আমি ছেলেটাকে ভাল করে দেখার চেষ্টা করলাম । কিন্তু স্পষ্ট ঠিক বোঝা যাচ্ছে না ছেলেটার চেহারা !
নাহ । চশমার পাওয়ার দেখতেছি বাড়ানই লাগবে ।
ছেলেটা বাহারী রংয়ের একটা পাঞ্জাবী পরেছে । এই রকম বাহারী লাল হলুদ আর চুমকি বসানো পাঞ্জাবী খুব একটা দেখা যায় না । সাথে মিলিয়ে কটকটে লাল রংয়ের পাজামা । মনে হচ্ছে ছেলেটার পাজামার নাড়া নাই কিংবা ফিতা শক্ত করে বাঁধা নাই । ছেলেটা এক হাত দিয়ে পাজামার কোমরের কাছে ধরে রেখেছে । এমন একটা ভাব যেন যে কোন সময় পাজামা খুলে পরে যেতে পারে ।
এই কথাটা মনে হতেই আমার মাথার ভিতর কারেন্ট প্রভাহিত হল । আরে হেকটরের তো একই সমস্যা ছিল । চোখের উপর জোর দিলাম । আর একটু ভাল করে তাকাতেই আমার চোখ আর একবার কপালে উঠল । এই তো আমাদের হেকটর ।
প্রিন্স হেক্টর ।
কিন্তু হেকটরের এই অবস্থা কেন ?
ও তো প্রিন্সেস আনিকার সাথে দেখা করতে গেছিল ।
এরা কারা ?
প্রিন্সেসের রক্ষিবাহিনী ?
আর হেকটরের পেছনে এরা এই ভাবে দৌড়াচ্ছে কেন ?
সমস্যা কি ?


-হ্যালো ! অপু ভাই ?
-হুম !
-আপনে কই ?
-ঘুমাই । কেন ?
-আমারে একটু হেল্প করা লাগবে !
-কি হেল্প ?
-আইসা বলি ?
-কোথায় ?
-আপনের বাসায় !
-আচ্ছা আসো !

সকাল বেলাতেই হেকটরে ফোন ! ব্যাপারটা ঠিক বুঝলাম না ! হেকটর ট্যালেন্ট পোলা ! একা একাই সব করে । এমন কি দরকার পড়ে গেল যে আমার দরকার পড়লো । তাও আবার ফোনে বলা যাবে না একদম সরাসরি বলতে হবে !

আধাঘন্টার ভিতরেই হেকটর এসে হাজির ! আমি তো প্রথমে ওকে দেখে খানিকটা টাস্কি খাইলাম ! গেট আপ একদম চেইঞ্জ !
মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি দিল আজকে একেবারে ক্লিনশেভ ! শেভ করাতে একেবারে বাচ্চাদের মত লাগছে ! চুল গুলো রাহুল কাট ইস্টাইলে ছাটা ! আর সব থেকে চমকের বিষয় হচ্ছে হেকটর আজকে পাঞ্জাবী পরেছে । তাও আবার বিচিত্র রংয়ের ! যতদিন ওকে চিনি এতো বিচিত্র রংয়ের পোষাক পড়তে কোন দিন দেখি নি !
পাঞ্জাবীটা হলুদ আর কটকটে লাল রংয়ের একটা মিশ্রন সাথে চুমকী বসানো !! তার উপর আবার পাজামা পরেছে আরো বিচিত্র ! মেয়েদের মত ঢোল্লা একপ্রকার পায়জামা বের হয়েছে বেশ কিছু দিন । সেলোয়ার পায়জামা মনে হয় নাম । লাল রংয়ের সেই পায়জামা পরে আছে । আর সব থেকে বড় ব্যাপার হল হেকটর পায়জামাটা মাঝার কাছে হাত দিয়ে ধরে রেখেছে ।

আমি যখন ছোট ছিলাম তখন কবীর নামে একটা ছেলে ছিল আমাদের পাশে । ছেলেটা সব সময় একটা ঢোল্লা প্যান্ট পড়তো ! আর আমরা যখন খেলা করতাম এক হাত সেই সেই ঢোল্লা প্যান্ট ধরে রাখতো ! হেকটরের অবস্থাও দেখলাম সেই একই রকম !
আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম
-একি অবস্থা তোমার ?
আমার রুমে ঢুকতে ঢুকতে হেকটর বলল
-আর বইলেন না ! একটু ঝামেলায় পরছি !
-তার আগে বল তোমার পায়জামার এই অবস্থা কেন ?
-আরে সেইটাই তো ঝামেলা !
বিছানার উপর বসতে বসতে হেকটর বলল
-আজকে আনিকার সাথে দেখা করার কথা ছিল !
আমি খানিকটা কৌতুহলী হয়ে বললাম
-আনিকা মানে কে ? ফেসবুকে প্রিন্সেস আনিকা ?

কদিন আগেই হেকটরের ফেসবুক রিলেশনশীপ স্টাটাস পরিবর্তন হইছে ! প্রিন্স হেক্টর ইজ ইন এ রিলেশনশীপ ইউথ প্রিন্সেস আনিকা ! তলে তলে এতো দুর ! একেবারে দেখা করতে চলে এসেছে ! কিন্তু দেখা করবে ভাল কথা আমার এলাকায় কি ?
আমি বললাম
-এতো দুর আগাইছো মিয়া আর জানাইলা না কিছু ?
হেকটরের মুখে দেখলাম একটু লজ্জার আভা দেখা গেল ! বলল
-আর ভাই কইয়েন না ! এমন ভাবে দেখা করতে চাইলো যে মানা করতে পারলাম না !
-তা তো বুঝলাম ! কিন্তু এই বাহারী রং য়ের পাঞ্জাবী কেন পরছো ? আর আমার এলাকায়ই বা কি কর তুমি ?
-বাহারী ? আসলে !
-আসলে ?
-আনিকার এই টাইপের পাঞ্জাবী খুব পছন্দ ! আমাকে ইনবক্সে ঠিক এই রকম একটা পাঞ্জাবীর ছবি পাঠাইছিল ! অনেক খুইজ্জা তারপর কিনছি ! বোঝেনই তো প্রথম বারের মত দেখা করতে যাচ্ছি !
-হুম !
-আর আনিকার বাড়ি আপনাদের এলাকায় !
-তাই নাকি ?
-হুম ! এই জন্যই এলাম ! কিন্তু দেখেন কি একটা ঝামেলা হয়ে গেল !
-কি ?
-আর বইলেন না ! বাসে করেই আসছিলাম ! সিটি হসপিটালের কাছে বাস থেকে নামতে গিয়ে কিভাবে যেন বাসের হ্যান্ডেলের সাথে লেগে পায়জামার ফিতাটা ছিড়ে গেল ! আর একটু হলে খুলেই পরে যেত !
-কি সর্বনাশের কথা ! তাই নাকি !
-হুম ! কোন রকমে হাত দিয়ে ধরে এসেছি !
-তো এখন কি করবে ?
-কিছু দেন আগে পায়জামাটা ভাল করে বাঁধি !
-দড়ি দিবো ?
-দড়ি ?
-আর তো কিছু নাই ! অবশ্য বেল্ট আছে ! বেল্ট দিয়ে বাঁধতে পারো !
-দড়িতে বাঁধলে কেমন হয়ে যায় ! বেল্ট দিয়ে কাজ হবে ?
-কেন হবে না ?
বাহারী রংয়ের পাঞ্জাবীর সাথে বেল্ট দিয়ে পায়জামা পরে হেকটর চলে গেল !
যাওয়ার সময় বলে গেল ভাই দোয়া রাইখেন !

আমি আরও খানিকটা বিছানায় গড়াগড়ি দিতে লাগলাম ! হেকটরের জন্য একটু চিন্তা লাগছে ! প্রথম ডেটিং কেন এমন জায়গায় হবে ! ভাল কোন জায়গা কিংবা বড় কোন রেস্টুরেনটে হবে !
কথাটা জিজ্ঞেসও করেছিলাম হেকটর কে ! সে হেসে বলল
-যে কোন সমস্যা নাই ! মেয়ের বাসায় নাকি কোন সসম্যা নাই ! আনিকা নাকি আজেকই তার বাবা মার সাথে তার পরিচয় রকিয়ে দিবে ! এই জন্য বাসায় দেখা করতে সরাসরি !
তাই বলে সরাসরিই !
নাহ ! আর বসে থাকা গেল না ! আনিকা নামে কোন মেয়ে আমার এলাকায় আছে আর আমি জানি না ! আমার এলাকার মেয়ে হেকটর নিয়ে গেল !
কেমনে ?
শার্ট পরে বাইরে বের হয়ে এলাম ! দেখি কি খোজ খবর নেওয়া যায় !
হেকটর বলছিল আনিকাদের বাসা নাকি একনাম্বার গলিতে । দেখি একটু খোজ খবর নেওয়া যাক !
আমি এক নাম্বার গলির দিকে হাটতে লাগলাম !


-আর বইলেন না । পোলাডা মনে হয় ফাঁইসাই গেল ।
আমি যেখানে দাড়িয়ে আছে তার পাশেই একজন দেখছি কথাটা বলল !
মাঠের চারিপাশে লোকজন তখন তাকিয়ে আছে হেকটরের দিকে । আকলিমার পাঁচ ভাই ওকে যতবার ধরার চেষ্টা করছে হেকটর আশ্চার্য দক্ষতায় তাদের কে পাশ কাটিয়ে অন্য দিকে চলে যাচ্ছে । মাঠের অন্য দিকে যে যাবে তার উপায় নাই কারন উচু দেওয়াল দিয়ে মাঠটা ঘিরে দেওয়া । তারপর আবার বাড়ি ঘরের দেওয়াল দেওয়া । কেবল দুইটা গেট আছে মাঠ থেকে বের হওয়ার । সেই দুইটাতেও আকলিমার অন্য দুই ভাই পাহারা দিচ্ছে । আজকে কিছুতেই হেকটরকে পালিয়ে যেতে দিবে না ।

চারিপাশের কথা বার্তা শুনে যা বুঝলাম তা হল হেকটরের সাথে নাকি আকলিকার ফেসবুকে পরিচয় । সেখান থেকে মন দেওয়া নেওয়া । আজকে দেখা করতে এসে দেখে মেয়ে একটু চোখে ট্যারা । এই দেখে হেকটর চলে চাইলে আকলিমার সাত ভাই এসে হাজির হয় । আজকে আকলিমার সাথে হেকটরকে বিয়ে দিয়ে ই দিবে । তখনই হেকটর দৌড় দেয় । দৌড়ে এসে এই মাঠের ভিতর ঢোকে । এই হল মোটামুটি ঘটনা !

আচ্ছা তাইলে এই আকলিমাই হল হেক্টরের প্রিন্সেস আনিকা ! তাই তো বলি আমার এলাকায় আনিকা নামের কোন মেয়ে আছে আর আমি জানবো না ? এটা কেমন করে হয় ?

আকলিমাকে আমি আগে থেকেই । আমি কেন এলাকার সবাই চেনে । আর এরকম ছেলেদের দাবড়ানীর খেলা প্রায়ই দেখা যায় । আকলিমা বিভিন্ন নামে ফেসবুকে বিভিন্ন ছেলের সাথে টাংকি মারে । তাদের কে ডেকে নিয়ে আছে । কিন্তু ছেলে যখন আবিস্কার করে যে মেয়ে খানিকটা ট্যারা তখনই বাধে বিপত্তি । ঝামেলা শুরু হলে আকলিমা সাত ভাই এসে হাজির হয় । ছেলেকে প্যাদানি দেয় ।
কিন্তু বিয়ের প্রসঙ্গ এর আগে কানে আসে নি । নিশ্চই হেকটর কে আকলিমার খুব মনে ধরেছে তাই হয়তো হাত ছাড়া করতে চাচ্ছে না ।

সবার মত আমিও এই কাবাডি খেলা দেখতে লাগলাম । আকলিমার ভাইয়েরা যখনই হেকটরের কাছাকাছি চলে যায় তখনই চার পাশের লোকজন চিৎকার করে ওঠে ! হঠাৎ করেই খেলায় একটা নতুন মাত্রা যুক্ত হল ।
আকলিমার এক ভাই হঠাৎ করেই হেকটরের পা বরাবর লাফ দিল ! এবং ধরেও ফেলল ! পায়ের কিছুটা অংশ ! দেখলাম আমাদের দর্শকের মাঝেও তখন বিপুল উত্তেজনা দেখা গেছে !
কেউ কেউ তো বাজিই ধরে ফেলল ! এই ছেলেটা ধরা খেয়েছে !
কেউ বলছে না খাবে না ! ঠিক বেরিয়ে যাবে !
হলও তাই হেকটর ঠিকই বেরিয়ে গেল ঐ হাত থেকে ! এক ঝাকটাকয় নিজের পা টা ছাড়িয়ে নিল । জাকি খেয়ে আকললিমার ঐ ভাই উল্টে পরে গেল । এবার হেকটর আর দাড়ালো না ! সরাসরি পেছনের দিককার গেটের কাছে দৌড় দিল !
সবাই এক সাথে হেই হেই করে উঠলো ! হেকটর দৌড়াচ্ছে ! সবার চিৎকার করছে । হেকটর কে উৎসাহ দিচ্ছে ! কিন্তু....
আমা রকাছে কেমন যেন একটু অস্বাভাবিক লাগলো !
কিছু একটা তো মিশিং !
কি নেই ? কি যেন নেই ?

ততক্ষনে আকলিমার সেই ভাই উঠে দাড়িয়েছে যে হেকটরের পা চেপে ধরে ছিল ! আমি কেবল অবাক হয়ে দেখলাম যে আকলিমার ঐ ভাইয়ের হাটে হেকটরে লাল রংয়ের পাজামাটা শোভা পাচ্ছে !
আসলে উত্তেজনায় ঠিক মত লক্ষ্য করতে পারি নাই ! আরে লাল রংয়ের পাজামা যদি এই লোকের হাতে থাকে তাহলে হেকটর কি পরে আছে ! আবার আমার চোখ চলে গেল হেকটরের দিকে !
হুম !
এবার বোঝা গেছে কি মিশিং !
সবাই আমরা হেটরের দিকে তাকিয়ে পাজামা ছাড়া বাহারী রংয়ের পাঞ্জাবী পরে তীর বেগে ছুটে চলেছে !
কি এক অদ্ভুদ কারনে দেখলাম গেটের কাছে পাহারায় থাকা লোকটা হেকটর কে থামালো না ! হেকটর পাশ কাটিয়ে চলে গেল !
আমাদের চোখের সামনে হেকটর সবার চোখের আড়ালে চলে গেল !

নাহ ! সবাই ! এতোক্ষন বেশ ইনজয় করছিল ! এভাবে খেলার শেষ হয়ে যাওয়াতে সবার একটু হতাশ !
যাই হোক আর এখানে বসে থেকে লাভ নেই ! হেকটর অবস্থাটা কল্পনা করতে করতে বাসার দিকে রওনা দিলাম ! না জানি ব্যাচারা কিভাবে কেবল বাহারী পাঞ্জাবী পরে বাড়ি পর্যন্ত যাবে !
দেখি ফোন দিতে হবে !


ওয়ার্ডপ্রেস
২৩টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×