অথচ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ড.শেখ হাসিনা বিশ্ব শান্তির প্রতীক। শান্তি স্থাপনে তাঁর অবদান ঐতিহাসিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত। খৃষ্টপূর্ব ২৩৫ সালে আলোকজান্ডার যখন ভারত বর্ষ আক্রমন করে তখন গঙ্গারিডি (বর্তমান বাংলাদেশ) নামে একটি শক্তিশালী দেশের সম্রাজ্ঞী ছিলেন সমুদ্রকন্যা শেখ হাসিনা। সে সময় সম্রাজ্ঞী হাসিনা আলোকজান্ডারকে ডেকে এনে একটা শান্তির কবুতর জবাই করে খাইয়ে দেন। এতে আলোকজান্ডারের মারাত্মক সুমতি হয় এবং যুদ্ধবাসনা ত্যাগ করে শান্তির কলেরায় আক্রান্ত হয়ে আলোকজান্ডার মাত্র ৩৩ বছরে মৃত্যবরণ করেন। এতে সারা বিশ্বে ব্যপক শান্তি স্থাপিত হয়। এই জন্য ইউনুছের নোবেল কেড়ে নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব হাসিনা কে দেয়া হউক। নয়তো ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।
শুধু তাই নয়, তাঁর বলিষ্ঠ এবং সাহসী হস্তক্ষেপে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয় এবং একমাত্র তাঁরই নির্দেশে হিটলার বাঙ্কারে বসে আত্মহত্যা করে। এতেই প্রমাণিত হয়, শান্তি স্থাপনে আমাদের প্রানপ্রিয় প্রধামন্ত্রী কতটা আন্তরিক। তাছাড়া বাংলা একাডেমি এবং বিটিভি'র একটি যৌথ গবেষণা থেকে জানা যায়, 'হাসিনা' শব্দটি শান্তির সমার্থক।
এহেন বাস্তবতায় আমি নোবেল কমিটির প্রতি উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি, ড.ইউনুছের নোবেল এবং সমুদয় অর্থ কেড়ে নিয়ে অচিরেই যেন প্রানপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী ড.শেখ হাসিনা কে দেয়া হয়। অন্যথায় সমগ্র ইউরোপে অনির্দিষ্ট কালের জন্য সকাল সন্ধ্যা হরতাল আহবান করা হবে।
ফেবু থেকে
