পরাজিতের কাজ ইতিহাসকে বিকৃত করা। ঘটনাকে বিকৃত করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জামাত-শিবির ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা এই কাজ অহরহ করে যাচ্ছে। শুরু করেছে আমাদের বিজয়ের পর থেকেই। এতে যদি তাদের স্বাধীনতাবিরোধিতার পাপ ঘুচে! এই নিষ্ফল প্রয়াসে তারা সর্বক্ষণ নিয়োজিত। পেইড ব্লগারদের কাজই তা।
যাহোক, রাষ্ট্রীয় প্রোপোগান্ডায় মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করার সবচেয়ে বড় চেষ্টাটি নেয়া হয়েছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সঙ্গে জিয়াউর রহমানকে এক কাতারে তুলে আনতে গিয়ে। স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিতর্ক, জিয়া কবে স্বাধীনতা ঘোষনা করেছিলেন এনিয়ে গলাবাজি, বকাবাজি কম হয়নি। সহকর্মী মাসকাওয়াথ আহসান ডয়চেভেলেতে কাজ করার সময় এনিয়ে দারুণ কাজ করেছেন একটা। জীবিত এবং কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্তদের সাক্ষাতকার নিয়ে একটি তথ্যবহুল অনুষ্ঠান করেছেন তিনি। ২০০৬ সালের ২৬ মার্চ সম্প্রচারিত হয়েছিল তা।
স্বাধীনতার বিতর্ক ঘোচাতে জার্মান রেডিওর অনুষ্ঠান
আমি একটি ভিডিও ফুটেজ দিলাম। বিদেশী সাংবাদিকের সঙ্গে সাক্ষাতকারে জিয়া বলেছেন সে সময়কার কথা। সাক্ষাতকারে বলেছেন ২৭ মার্চ ১৯৭১ সালে সন্ধ্যায় কালুরঘাট থেকে ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
যারা ফেনি এলাকা নিয়ে শংকিত তাদের জন্য এই পোস্ট। ইনশাআল্লাহ্ সেই ভুল করার মত সাহসও উনাদের হবে না। কেউ শিকার করতে গিয়ে নিজে শিকার হতে চায় না। আর সেনাবাহিনী এত... ...বাকিটুকু পড়ুন
চীনা বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সরকার চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ৮০০ একর জমিতে একটি চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের জন্য একটি ফাস্ট-ট্র্যাক প্রকল্প হাতে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল... ...বাকিটুকু পড়ুন