somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমরা যেন ভুলে না যাই কসাই কাদের মোল্লা কে ছিল ! আমরা যেন তার মৃত্যুতে অবশ্যই উল্লাশ করি।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ গঠন করা অভিযোগ, ৯৬ পৃষ্ঠার সূচনা বক্তব্য এবং ৩৮৫ পৃষ্ঠার চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্রে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ, অগ্নিসংযোগ, ষড়যন্ত্র ও উস্কানির ৬টি অভিযোগ আনা হয়।

এগুলোর মধ্যে ৫টি অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে আর বাকি ১টি রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পারেননি বলে গত ৫ ফেব্রুয়ারির রায়ে বলেছিলেন ট্রাইব্যুনাল। তবে ট্রাইব্যুনালের এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চূড়ান্ত রায়ে ৬টির প্রতিটিই প্রমাণিত হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

১৭ সেপ্টেম্বর ওই চূড়ান্ত রায় দেওয়া হয় এবং ৫ ডিসেম্বর ৭৯০ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়।

ওইসব ঘটনার স্থান হিসেবে মিরপুর ১২ নম্বর থেকে মিরপুর ১ নম্বরসহ শাহ আলী মাজার পর্যন্ত এবং ঘটনার সময় হিসেবে একাত্তর সালের ২৫ মার্চ থেকে ওই বছরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ধরা হয়েছে।



এসব অভিযোগ ও রায় অনুসারে, ঢাকার মিরপুর ১০ নং বাসস্ট্যান্ড, মিরপুর জল্লাদখানা, মিরপুরের শিয়ালবাড়ি ও রূপনগর, মিরপুর ৬নং সেকশন, মিরপুর ১২ নম্বর সেকশন, মিরপুরের কল্যাণপুর, ঢাকার মোহাম্মদপুর এবং ঢাকা জেলার কেরাণীগঞ্জের শহীদনগরে হাজার হাজার বাঙালি হত্যার প্রধান খলনায়ক ছিলেন আব্দুল কাদের মোল্লা।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হবার আগে থেকেই বঙ্গবন্ধুর ডাকে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে বিহারিদের যোগসাজশে কাদের মোল্লার নেতৃত্বে মিরপুরে বাঙালি হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়। স্বাধীনতার পর দেশের অন্যতম বৃহৎ গণকবর আবিষ্কৃত হয় মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে।

প্রমাণিত প্রথম অভিযোগে বলা হয়, আলবদর বাহিনীর নেতা আব্দুল কাদের মোল্লা তার সহযোগী ও অবাঙালি বিহারিদের নিয়ে মিরপুরের বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবকে জোর করে ধরে এনে মিরপুর-১২ নম্বর থেকে ১ নম্বর এবং ১নং শাহ আলী মাজার থেকে হাতে দড়ি বেঁধে টেনে-হিঁচড়ে পুনরায় মিরপুর-১২ নম্বর সেকশনে ঈদগাহ মাঠে নিয়ে এসে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পল্লবের দেহ দু’দিন ঝুলিয়ে রেখে তার সহযোগী আলবদর বাহিনীর সদস্য ও অবাঙালি বিহারিদের দিয়ে পল্লবের আঙ্গুলগুলো কেটে ফেলেন। ৫ এপ্রিল কাদের মোল্লার নির্দেশে ও উপস্থিতিতে তার প্রধান সহযোগী আলবদর আক্তার গুণ্ডা পল্লবের বুকে পরপর ৫টি গুলি করে হত্যা করেন। এর দু’দিন পর পল্লবের লাশ মিরপুর-১২ নম্বর সেকশনে কালাপানি ঝিলের পাশে আরও ৭ জনের সঙ্গে মাটি চাপা দেওয়া হয়।

জানা যায়, মিরপুর-১১ নম্বর বি ব্লক তালতলা নিবাসী মিরপুর বাংলা কলেজের ছাত্র পল্লব স্থানীয় বাঙালি ও অবাঙালিদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করতে উদ্যোগী হন। এসব কারণে স্বাধীনতাবিরোধীদের হত্যা পরিকল্পনায় তার নাম যোগ হয়।

এছাড়া কাদের মোল্লার নেতৃত্বে তার সহযোগী বিহারিরা ২৭ মার্চ কবি মেহেরুন্নেছা মেহের ও তার পরিবারের সদস্যদের মিরপুরের বাড়ির ভেতরে ঢুকে নৃশংসভাবে জবাই করে হত্যা করেন। জবাই করার পর কবি মেহেরুন্নেছা কল্লাটা কেটে চুল দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেন তারা। এই হত্যাকাণ্ডের দৃশ্য দেখে বাড়ির সিরাজ নামে এক ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন।

২ এপ্রিল স্থানীয় আলবদর বাহিনীর নেতা কাদের মোল্লা তার সহযোগী আল বদর বাহিনীর সদস্য ও বিহারীদের নিয়ে ঢাকার কল্যাণপুর, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরে নিরীহ নিরাপরাধ বাঙালিদের ঘরবাড়ি লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও স্বাধীনতাকামী অনেক বাঙালিকে হত্যা এবং নারীদের ধর্ষণ করেন। ওই এলাকাগুলোতে সেদিন এক বীভৎস-করুণ মর্মান্তিক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়, একাত্তরের ২৪ এপ্রিল তার সহযোগী আলবদর বাহিনীর প্রায় ৫০ সদস্যকে নিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়তায় আলুব্দী (আলোকদী) গ্রাম ঘিরে নির্বিচারে গুলি করে ৩৪৪ জনকে হত্যা করেন কাদের মোল্লা।

২৪ এপ্রিল ফজরের নামাজের পর পাকিস্তানি বাহিনী হেলিকপ্টারযোগে তুরাগ নদীর পাড়ে আলুব্দী গ্রামের পশ্চিম পাশে অবতরণ করে। পূর্বদিক থেকে আলবদর বাহিনীর নেতা আব্দুল কাদের মোল্লা তার সহযোগী আলবদর বাহিনীর প্রায় ৫০ জন সদস্য ও বেশ কয়েকজন অবাঙালি বিহারিদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যদের সহায়তায় ও যোগসাজশে আলুব্দী গ্রাম ঘিরে ফেলে নিরীহ নিরস্ত্র মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালান। এ গণহত্যায় বাসু মিয়া, জহিরুল হক ওরফে জোরা মোল্লা, জেরাত আলী, ফোয়াদ আলী, শুকুর মিয়া, আওয়াল মোল্লা, ছলে মোল্লা, রুস্তম আলী ব্যাপারী, করিম মোল্লা, জয়নাল মোল্লা, কাশেম মোল্লা, বদরউদ্দিন, বিষু মোল্লা, অজল হক, ফজল হক, রহমান ব্যাপারী, নবী মোল্লা, আলামত মিয়া, মোকলেচুর রহমান, ফুলচান, নওয়াব মিয়া, ইয়াছিন ভানু, লালুচান বেপারী, সুনু মিয়াসহ ৩৪৪ জনের বেশি লোককে হত্যা করা হয়।

অভিযোগপত্রে প্রকাশ, ২৬ মার্চ সন্ধ্যা আনুমানিক ৬টায় কাদের মোল্লা তার আলবদর বাহিনী নিয়ে শহীদ হযরত আলী লস্করের বাড়িতে ঢুকে মধ্যযুগীয় তাণ্ডব চালান। কাদের মোল্লার নির্দেশে হযরত আলী লস্করকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তার অন্ত্বঃসত্ত্বা স্ত্রী আমেনা ও দুই শিশু মেয়ে খোদেজা (৯) ও তাছলিমাকে (৬) জবাই করে হত্যা করা হয়। ছোট ছেলে বাবু, যার বয়স ছিল মাত্র ২ বছর তাকে মাটিতে আছড়িয়ে হত্যা করা হয়। দ্বিতীয় মেয়ে আমেনাকে (১১) পালাক্রমে ১২ জন মিলে ধর্ষণ করেন।

ঘরের ট্রাঙ্কের পেছনে লুকিয়ে থেকে তার বোনকে ধর্ষণ করার ঘটনা দেখে লস্করের বড় মেয়ে মোমেনা (তখন তার বয়স ছিল ১২ বছর) জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এ ঘটনার আগেই মোমেনার বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু শ্বশুর বাড়িতে উঠিয়ে নেয়নি। কেরাণীগঞ্জের জিঞ্জিরায় তার স্বামীর বাড়ি ছিল। তারা এ ঘটনার সংবাদ শুনে ঘটনার ৩/৪ দিন পর এ নির্মম রোমহর্ষক ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিকটিম মোমনাকে শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে যান। ওই ঘটনার কারণে মোমেনা প্রায় পাগল হয়ে যাওয়ায় শ্বশুর বাড়ির লোকেরা তাকে ২/৩ মাস চিকিৎসা করে ভালো করান। স্বাধীনতার পর অর্থাৎ ১৬ ডিসেম্বরের পর আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে মোমেনা তাদের বাড়িতে আসে। কিন্তু তার মা বাবা ভাই বোন কারও দেহাবশেষ পান নি। ঘরে তখনও রক্তের দাগ ছিল। সারা এলাকায় শুধু লাশ আর লাশ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখেন তারা। তাদের বাড়ির সব মালামাল লুট হয়ে যায়।

ওখানে গিয়ে মোমেনা বেগম স্থানীয় লোকদের কাছে জল্লাদখানার নাম শুনে জল্লাদখানায় যান এবং সেখানে গিয়ে মাথার খুলি ও হাড় দেখতে পান। জল্লাদখানায় যে নারীদের ধরে এনে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়েছে, সেখানে তাদের অনেক শাড়ি চুরি ইত্যাদি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকতে দেখেছেন। এরপর মোমেনা বেগম পুরোপুরি পাগল হয়ে যাওয়ায় তাকে ৩ বছর শেকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। অনেক চিকিৎসার পরে তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী সাংবাদিক ও আইনজীবী খন্দকার আবু তালেবকে হত্যার অভিযোগও প্রমাণিত হয়েছে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে। অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, খন্দকার আবু তালেব আইন পেশার পাশাপাশি সাপ্তাহিক ইত্তেহাদ, দৈনিক আযাদ, সংবাদ, ইত্তেফাক, দ্য মর্নিং নিউজ, অবজারভার ও পয়গাম পত্রিকায় কাজ করেছেন। ২৯ মার্চ অফিস থেকে মিরপুরে ফেরার পথে ইত্তেফাকের তত্কালীন অবাঙালি চিফ অ্যাকাউনট্যান্ট আবদুল হালিম তাকে তার গাড়িতে তুলে নিয়ে পরে কাদের মোল্লার হাতে তুলে দেন।

কাদের মোল্লা ও তার সহযোগীরা মিরপুরের ১০ নম্বর জল্লাদখানায় খন্দকার আবু তালেবকে নিয়ে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। ওই দিন বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ঢাকার মিরপুর ১০নং বাসস্ট্যান্ড ও মিরপুর জল্লাদখানায় হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়।

তবে ঘাটারচর গণহত্যার সঙ্গে কাদের মোল্লার সংশ্লিষ্টতা রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পারেনি বলে ট্রাইব্যুনাল রায়ে উল্লেখ করেছেন। ওই অভিযোগ বলা হয়েছে, ২৫ নভেম্বর কেরাণীগঞ্জের ভাওয়াল খানবাড়ি ও ঘাটারচর (শহীদনগর) এবং পাশ্ববর্তী দু’টি গ্রামে কাদের মোল্লা তার সহযোগী আলবদর বাহিনীর সদস্যসহ পাকিস্তানি বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে নিরস্ত্র মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে শতাধিক মানুষকে হত্যা করেন। হত্যাকাণ্ডের পর আলবদর বাহিনীর সদস্যরা মোজাফফর আহম্মেদ খানের বাড়িসহ দু’টি গ্রামে আগুন ধরিয়ে দেন।

সেখানে যাদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছেন, ওসমান গনি, গোলাম মোস্তফা, দরবেশ আলী, আরজ আলী, রাজা মিয়া, আব্দুর রহমান, আব্দুল কাদির, সোহরাব হোসেন, আব্দুল লতিফ, নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলীসহ আরও অনেকে।

কিছু কথাঃ

কাদের মোল্লার ফাঁসি হয়ে গেছে। আমরা কথায় কথায় ইতিহাস বদলে দেই, একাত্তরের রাজাকার, জঘন্য খুনী কারো কাছে হয়ে যায় 'শহীদ!!' তাই তাদের অপরাধগুলো থাকুক আমাদের সামনে, আমরা যেন সব সময় মনে রাখি কি ধরনের কাজের জন্য এই অমানুষদের শাস্তি হচ্ছে, পোস্ট দেবার উদ্দেশ্য এতোটুকুই।

বাংলাদেশের জয় একাত্তরে হয়েছিল, প্রতিপক্ষ ছিল পাকিস্তান ও পাকিস্তানপন্থীরা। দুই হাজার তেরোতেও হচ্ছে, প্রতিপক্ষ আজও একই।

বাংলাদেশের জয় হোক, জয় বাংলা।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×