[খাওয়াইছে ভালই এনবিআরের লোকদের।তাদের বিলাস বহুল জীবনযাপন ই বলে বলে দয় কি পরিমান ঘুষ খায়, সরাকরের উচিত হবে ওডের পিছনে সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা ংরদারি রাখা]
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আগামী বাজেটে কর কাঠামো বিন্যাসের জন্য দেশীয় প্রতিষ্ঠানের কম দামে বাজারজাত করা সিগারেটের দাম প্রায় ৩১ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। অন্যদিকে দেশে বিদেশি কোম্পানির প্রস্তুত করা সিগারেটের দাম বাড়নোর প্রস্তাব করা হয়েছে মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
দেশের বাজারে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের প্রস্তুত করা সিগারেটের কদর বাড়াতেই বোর্ডেও এ প্রস্তাব বলে অভিযোগ উঠেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজস্ব বোর্ডের এ প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ছিটকে পড়বে তেমনি নিম্ন আয়ের ভোক্তারাও কম দামে সিগারেট কেনা থেকে বঞ্চিত হবেন।
এছাড়াও এতে দেশীয় সিগারেট কোম্পানিগুলো বন্ধ হলে সরকার রাজস্ব হারাবে আর বেকার হবেন শ্রমিকরা।
দেশীয় সিগারেট কোম্পানিগুলোর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দেশে অতি উচ্চমান, উচ্চমান, মধ্যমান এবং নিম্নমান- এ চার ক্যাটেগরির সিগারেট বাজারজাত হয় যা থেকে সরকার রাজস্ব আদায় করে। এর মধ্যে ‘স্টার’ ক্যাটাগরির নিম্নমানের সিগারেট আসে দেশীয় প্রতিষ্ঠান থেকে।
এছাড়া দেশে মধ্যমানের সিগারেট প্রস্তুত করে ঢাকা টোব্যাকে ও ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) কোম্পানি। বিএটি ‘পাইলট’ ও ‘ব্রিস্টল’ নামে দুটি আর্ন্তজাতিক মানের সিগারেট এদেশে বাজারজাত করছে।
অভিযোগ আছে, আর্ন্তজাতিক মানের হিসেবে অনুমোদন নিয়ে সেগুলোকে মধ্যমানের সিগারেট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে দেশে বাজারজাত করা হচ্ছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মধ্যমান এবং নিম্নমানের সিগারেটকে একই কাতারে অর্ন্তভুক্ত করার প্রয়াস চালাচ্ছে।
বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন এতে লাভ হবে বিদেশি সিগারেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের।
সূত্র জানায় দেশে প্রস্তুত হওয়া নিম্নমানের সিগারেট প্রতি ১০ শলাকার প্যাকেটের দাম ৮টাকা ৪০ পয়সা। তা বাড়িয়ে ১১ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মধ্যমানের সিগারেট বিক্রি হচ্ছে ১৮ টাকা ৪০ পয়সায়। বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে মাত্র ১৮টাকা ৭৫ পয়সা।
এ হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দেশীয় সিগারেটের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে ৩০ দশমিক ৯৫ শতাংশ আর বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সিগারেটের দাম বাড়নোর প্রস্তাব করেছে মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
দেশীয় সিগারেট প্রস্তুতকারকদের মতে, রাজস্ব বোর্ডের প্রস্তাবিত হারে দাম বাড়লে মধ্যমানের ও নিম্নমানের সিগারেটের দামের ব্যবধান ৪৯ শতাংশে নেমে আসবে।
তাদের দাবি, আগের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে যৌক্তিকভাবে দাম বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে।
তাদের মতে, নিম্নমানের সিগারেটের দাম প্রতি হাজারে ৯৫০ টাকা ও মধ্যমানের সিগারেটের দাম প্রতি হাজারে ২হাজার ২’শ টাকা নির্ধারন করা উচিৎ। এরপর উভয় ক্যাটেগরির ক্ষেত্রে চলতি বছরের সম্পুরক শুল্কের সাথে আরও এক শতাংশ যোগ করে কর আদায় করলে সরকারের রাজস্ব আদায় বাড়বে।
আগামী বাজেটে কর কাঠামো বিন্যাসের জন্য দেশীয় প্রতিষ্ঠানের কম দামে বাজারজাত করা সিগারেটের দাম প্রায় ৩১ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। অন্যদিকে দেশে বিদেশি কোম্পানির প্রস্তুত করা সিগারেটের দাম বাড়নোর প্রস্তাব করা হয়েছে মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
দেশের বাজারে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের প্রস্তুত করা সিগারেটের কদর বাড়াতেই বোর্ডেও এ প্রস্তাব বলে অভিযোগ উঠেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজস্ব বোর্ডের এ প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ছিটকে পড়বে তেমনি নিম্ন আয়ের ভোক্তারাও কম দামে সিগারেট কেনা থেকে বঞ্চিত হবেন।
এছাড়াও এতে দেশীয় সিগারেট কোম্পানিগুলো বন্ধ হলে সরকার রাজস্ব হারাবে আর বেকার হবেন শ্রমিকরা।
দেশীয় সিগারেট কোম্পানিগুলোর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দেশে অতি উচ্চমান, উচ্চমান, মধ্যমান এবং নিম্নমান- এ চার ক্যাটেগরির সিগারেট বাজারজাত হয় যা থেকে সরকার রাজস্ব আদায় করে। এর মধ্যে ‘স্টার’ ক্যাটাগরির নিম্নমানের সিগারেট আসে দেশীয় প্রতিষ্ঠান থেকে।
এছাড়া দেশে মধ্যমানের সিগারেট প্রস্তুত করে ঢাকা টোব্যাকে ও ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) কোম্পানি। বিএটি ‘পাইলট’ ও ‘ব্রিস্টল’ নামে দুটি আর্ন্তজাতিক মানের সিগারেট এদেশে বাজারজাত করছে।
অভিযোগ আছে, আর্ন্তজাতিক মানের হিসেবে অনুমোদন নিয়ে সেগুলোকে মধ্যমানের সিগারেট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে দেশে বাজারজাত করা হচ্ছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মধ্যমান এবং নিম্নমানের সিগারেটকে একই কাতারে অর্ন্তভুক্ত করার প্রয়াস চালাচ্ছে।
বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন এতে লাভ হবে বিদেশি সিগারেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের।
সূত্র জানায় দেশে প্রস্তুত হওয়া নিম্নমানের সিগারেট প্রতি ১০ শলাকার প্যাকেটের দাম ৮টাকা ৪০ পয়সা। তা বাড়িয়ে ১১ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মধ্যমানের সিগারেট বিক্রি হচ্ছে ১৮ টাকা ৪০ পয়সায়। বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে মাত্র ১৮টাকা ৭৫ পয়সা।
এ হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দেশীয় সিগারেটের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে ৩০ দশমিক ৯৫ শতাংশ আর বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সিগারেটের দাম বাড়নোর প্রস্তাব করেছে মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
দেশীয় সিগারেট প্রস্তুতকারকদের মতে, রাজস্ব বোর্ডের প্রস্তাবিত হারে দাম বাড়লে মধ্যমানের ও নিম্নমানের সিগারেটের দামের ব্যবধান ৪৯ শতাংশে নেমে আসবে।
তাদের দাবি, আগের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে যৌক্তিকভাবে দাম বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে।
তাদের মতে, নিম্নমানের সিগারেটের দাম প্রতি হাজারে ৯৫০ টাকা ও মধ্যমানের সিগারেটের দাম প্রতি হাজারে ২হাজার ২’শ টাকা নির্ধারন করা উচিৎ। এরপর উভয় ক্যাটেগরির ক্ষেত্রে চলতি বছরের সম্পুরক শুল্কের সাথে আরও এক শতাংশ যোগ করে কর আদায় করলে সরকারের রাজস্ব আদায় বাড়বে।