মানব জাতির ইতিহাসে কখনো এমন সময় আসেনি যখন সকল ধর্মের সকল উপাসনালয়, ইবাদত খানা বন্ধ। প্রায় অর্ধেক দুনিয়ায় এখন মসজিদ, গির্জা, প্যাগোডা, চার্চ, মন্দির বন্ধ। হজ্জ অনেক বার বন্ধ হয়েছে ইতিহাসে, কিন্তু এক দুটি নয় হাজারো মসজিদে সালাত বন্ধ হয়েছে এটা ইতিহাসে এই প্রথম যা করতে বাধ্য করেছে কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডেউয়ে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছেই। বাংলাদেশে একদিনের মৃত্যু সংখ্য শতকের সংখ্যা ছু্ঁই ছুঁই। করোনাভাইরাসের ফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা গেছে পরিবর্তনের ছোঁয়া, যার প্রভাব দেখা যাবে ভবিষ্যতেও। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারী নতুন কিছু না, ইতিহাসে এমন বহু ঘটনা লিপিবদ্ধ আছে। ব্ল্যাক ডেথ এবং স্প্যানিস ইনফ্লুঞ্জায় কোটি কোটি লোক মারা যায়, এবারো মারা গেলে ইতিহাসে তা নতুন কিছু হবে না। কিন্তু, মানব জাতির প্রায় ৬ হাজার বছরের ইতিহাসে এমন একটিও ঘটনা নেই যেখানে বিশ্ব লক ডাউন পাওয়া যায়। মানুষ ঘরে বন্দী হয়ে আছে। বিশ্ব যেন থমকে গেছে। বিশ্ব সূর্যের চারদিকে ঘুরা বন্ধ করে হঠাৎ থেমে গেছে। আমেরিকা, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইংল্যান্ড, ইতালি, স্পেন, বা ইন্দোনেশিয়া মালয়শিয়া, বা আরব ইসরাইল। যেন একজন সচল মানুষের হাত পা মাথা সব অবশ হয়ে গেছে। রক্ত চলাচল থেমে গেছে। বাস, ট্রেন, প্লেন, শিপ সব বন্ধ হয়ে গেছে। ফ্যাক্টরি, মিল খালি পড়ে আছে। আমদানি রপ্তানি প্রায় বন্ধ। বর্ডার কোলসড। ওইসিডির মহাপরিচালক এঞ্জেল গুরিয়া বিশ্বব্যাপী বড় ধরনের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সংকট সম্পর্কে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা ওইসিডি হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে, বিশ্ব অর্থনীতির ওপর করোনাভাইরাসের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে অনেক বছর সময় লেগে যাবে। করোনাভাইরাস গুরুতর আকারে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বব্যাপী প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেকে কমে তা ১ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে গুরিয়া বলেছেন, এ মহামারী থেকে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে তার থেকে বেশি বড় হয়ে উঠেছে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে এর আকস্মিকতা। এমন পরিস্থিতিতেও বলা হচ্ছে, করোনা মহামারীর সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি এখনো আসেনি। সামনে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। সময় আরও জটিল হয়ে উঠবে। কথাগুলো বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সংক্রমণ বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্থনি ফাউচি যুক্তি দেখিয়ে বলেন, গত মাসে থ্যাংকসগিভিং হলিডে শেষে যুক্তরাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। দৈনিক নতুন সংক্রমণের সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে গেছে আর মৃত্যু হয়েছে গড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষের, যা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের ‘প্রথম ঢেউকে’ ছাড়িয়ে গেছে। এর থেকেও সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন ফাউচি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
তাই পোস্ট করোনা পিরিয়ড হবে ভয়াবহ। রাজনীতি-অর্থনীতি সহ সমাজ ব্যবস্থায় ব্যাপক ভয়ঙ্কর প্রভাব রেখে যাবে করোনা। দুর্ভিক্ষ, বেকারত্ব, রেসেশন, দ্য গ্রেট ড্রিপ্রেশন, হাইপারইনফ্লেশন, পুলিশ স্টেট, ডলার কলাপ্স, তেলের মূল্য ১০ ডলারে নেমে যাওয়া, কালার রেভ্যুলুশন, ডিপ্রেশন, ম্যান্টালি ডিসঅর্ডার, রায়োড, 5G নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল কারেন্সি, ডলার প্রিন্ট, দাজ্জাল, মালহামা, ইমাম মাহদি, থার্ড টেম্পল, চীনের উত্থান, এন্ড অফ প্যাক্স আমেরিকানা ইত্যাদি ইত্যাদি। করোনার প্রবাবে ইতিমধ্যেই বদলে গেছে পৃথিবীর চেহারা। পুরো মানব জাতি আজ সংকটের মুখে। রাজনীতি-অর্থনীতি সহ সমাজ ব্যবস্থায় ব্যাপক ভয়ঙ্কর প্রভাব রেখে যাবে করোনা। দুর্ভিক্ষ, বেকারত্ব, রেসেশন, দ্য গ্রেট ড্রিপ্রেশন, হাইপারইনফ্লেশন, পুলিশ স্টেট, ডলার কলাপ্স, তেলের মূল্য ১০ ডলারে নেমে যাওয়া, কালার রেভ্যুলুশন, ডিপ্রেশন, ম্যান্টালি ডিসঅর্ডার, রায়োড, 5G নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল কারেন্সি, ডলার প্রিন্ট, দাজ্জাল, মালহামা, ইমাম মাহদি, থার্ড টেম্পল, চীনের উত্থান, এন্ড অফ প্যাক্স আমেরিকানা এমন অনেক অনেক ডট পোস্ট করোনা পিরিয়ড হবে ভয়াবহ। ২০০৮-২০০৯ সালে শেষ বার বিশ্ব রিসেশন দেখেছে চিন। সেই সময়ের আর্থিক মন্দার সঙ্গেও ঝুঝে গেছিল চিন। কিন্তু করোনাভাইরাসের জেরে আপাতত পশ্চিমী দেশগুলির শ্যেন নজরে থাকায় চিনের পক্ষে আর্থিক সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভ নয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের। বিগত ৪৪ বছরে যা দেখেনি চিন। ২০১৯ সালে ৬.১ শতাংশ ছিল চিনের জিডিপি। তবে ২০২০ সালে তা ১ থেকে ২ শতাংশ নামলেও নামতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। শেষবার ১৯৯০ সালে চিন এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছিল। আর ২০২০ সালে সেই পরিস্থিতি আগত বলে মনে করা হচ্ছে। বাংলাদেশও এমন পরিস্থিতির আশঙ্কার বাইরে নয়। করোনার কারণে প্রতিনিয়তই দেশে দেশে বাতিল হচ্ছে কলকারখানার অর্ডার। সবকিছু কবে স্বাভাবিক হবে সে বিষয়ে কেউ কিছু জানে না। করোনা-পরবর্তী সময়ে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো নতুনভাবে শুরু করতে পারলেও ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যেতে পারে চিরতরে। এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে মানুষ। উৎপাদন না হলে, বিক্রি হবে না। মানে লাভ হবে না। যার অর্থ, কর্মী নিয়োগ হবে না উপরন্ত চলবে ছাটাই। কারণ পরিস্থিতি বেশি খারাপের দিকে এগোলে তারা আর কর্মীদের ধরে রাখে না।
করোনার সংক্রমণ ও এর বিশ্বায়নের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে সবচেয়ে বড় সংকটে পড়তে যাচ্ছে এককেন্দ্রিক বিশ্বকাঠামোর দেশ যুক্তরাষ্ট্র। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অর্থনৈতিকভাবে সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শুরুতে তেমন একটা পাত্তা না দিলেও বর্তমানে আমেরিকায় করোনা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে গত জানুয়ারিতে এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্রা ২ কেটি ছারিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। অর্থাৎ প্রতি ৯৫০ জন আমেরিকানের মধ্যে একজন এ রোগে প্রাণ হারিয়েছেন।। তবে আমেরিকার শক্তির অবক্ষয়ের পেছনে বেশ কিছু উপাদান সক্রিয়। এগুলো হচ্ছেঃ চীনের অর্থনীতির বিস্ময়কর উত্থান। আরও রয়েছে পারমাণবিক শক্তির ক্রমবিস্তৃতি, মুক্তবাণিজ্যে অনেক দেশের অনীহা, সামাজিক নিরাপত্তায় ব্যয় বেড়ে যাওয়া, ফলে অনিবার্যভাবে সামরিক খাতে ব্যয় সংকোচন করতে হয়। এ ছাড়া রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্যগত মিত্র যেমন ইউরোপ ও জাপানের শক্তি কমে যাওয়া। করোনা-পরবর্তী সময়ে কেমন হবে বিশ্ব, তা নিয়ে গবেষকরা দিচ্ছেন নানা মত। অনেকে মনে করছেন ভবিষ্যতে নাগরিকদের কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং করা হতে পারে। শুধু আপনি কী করছেন তা-ই নয়। এমনকি আপনার শারীরিক অবস্থার সম্পূর্ণ তথ্য থাকবে সরকারের কাছে। ইতিহাসবিদ ইউভাল নোয়াহ হারারি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে বলেছেন, এখন পর্যন্ত আপনার স্মার্টফোনের স্ক্রিনে কোনো লিঙ্কে আপনি যখনই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিক করেছেন, সরকার শুধু জানতে চেয়েছে, কিসের লিঙ্কে আপনি ক্লিক করেছেন। কিন্তু এই করোনাভাইরাসের কারণে সরকারের ফোকাসটা সরে গেছে অন্যদিকে। এখন সরকার জানতে চায়, আপনার আঙ্গুলের তাপমাত্রা কত, ত্বকের নিচে আপনার রক্তের চাপ কত। করোনা পরবর্তী সময়ের করণীয় সম্পর্কে সমাজের বিশিষ্টজনেরা দিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
অমর্ত্য সেনঃ
‘কিছু মানুষ শুধুই ভাবছেন, কীভাবে করোনার সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে, আর অন্যদিকে কিছু মানুষ শুধু দু’মুঠো ভাতের সন্ধান করছেন। চিন্তা করছেন, পরের দিনও খাবার জুটবে তো? এই লকডাউনের সময়ে মানুষ যদি কর্মসংস্থান হারাতে থাকেন, তাহলে রোজগারের সব রাস্তাই বন্ধ হয়ে যাবে। মানুষের হাতে টাকা থাকবে না। তখন এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে যেখানে দেখা যাবে, শেষে খাদ্যের অভাবে মানুষকে মরতে হচ্ছে। এটা এমন একটা পরিস্থিতি, যেখানে আমাদের আরও সহযোগী হয়ে উঠতে হবে। আসল যুদ্ধে সহযোগী হয়ে ওঠার কোনও অবকাশ নেই।’
অভিজিৎ ব্যানার্জিঃ ‘লোকে যদি ভাতের খোঁজে রাস্তায় বেরোতে বাধ্য হয়, তা হলে লকডাউনের সুফল পাওয়া যাবে না। যদি গোটা দেশে লকডাউনের সিদ্ধান্ত সফল করতেই হয়, তা হলে গরিব মানুষের হাতে টাকা তুলে দিতেই হবে। তা নাহলে মানুষ শুধু খাবারের খোঁজেই রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে! শুধু রেশন বা বিনামূল্যে খাবার দিলেই হবে না। তাঁদের আরও কিছু চাহিদা থাকে। সেগুলোও যাতে তাঁরা পূরণ করতে পারেন, তার পরিসর তৈরি করে দিতে হবে। তাঁদের হাতে এমন কিছু তুলে দিতে হবে যাতে তাঁরা এই লকডাউনের সময়ে প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করে।’
এস্থার ডুফলোঃ
'তিন সপ্তাহ পরও যদি মানুষের হাতে টাকা না থাকে, খাবার না থাকে, মানুষকে ঘরে আটকে রাখা মুশকিল হয়ে যাবে। তার ফলে যেটা হবে, করোনার মোকাবিলা করতে যে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেটাই ব্যর্থ হবে। আর এই পরিস্থিতিতে মানুষ যদি ঘর থেকে বেরতে শুরু করে, তাহলে সমস্যা আরও বাড়বে। লকডাউন অবশ্যই জরুরি। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত তখনই সফল হবে, যখন তা মানুষের প্রাণরক্ষা করতে পারবে। করোনা পরবর্তী সময়ে যদি দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তুলতে হয়, সেক্ষেত্রে এখন থেকে তার প্রস্তুতি নিতে হবে।’
কৌশিক বসুঃ
‘অনেকেই বলছেন, এই মুহূর্তে আমাদের শুধুই করোনার মোকাবিলা করতে হবে। অর্থনীতি নিয়ে পরে ভাবা যাবে। আমি বলব, এটা একেবারেই ভুল ধারণা। করোনার মোকাবিলা করতে গিয়ে সরকার যদি দেশের অর্থনীতির বিষয়টি এড়িয়ে যায়, সেক্ষেত্রে তার মাশুল গুণতে হবে সাধারণ মানুষকেই। যার পরিণাম ভয়ঙ্কর। এটা ঠিকই যে করোনার মোকাবিলায় ভারত সরকার শুরুতেই বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু তাতেও বেশকিছু সমস্যা থেকে গিয়েছে। কিন্তু যেই সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, অর্থনীতির বিষয়টি সবসময়েই মাথায় রাখতে হবে। ডলারের তুলনায় টাকার দাম যদি ক্রমাগত পড়তে থাকে, তাহলে দেশের অর্থনীতি সত্যিই ধ্বসে পড়বে। আর যদি দেশের অর্থনীতি ধ্বসে যায়, তার সরাসরি প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর। ইতিহাস তার সাক্ষ্য প্রমাণ দেয়। সুতরাং, প্রশ্ন এটা নয়, করোনার মোকাবিলা নাকি দেশের অর্থনীতি? প্রশ্ন হল, কীভাবে করোনার মোকাবিলার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে সঠিক দিশা দেখানো সম্ভব?’
মহামারী আটকাতে হলে গোটা জনগোষ্ঠীকে একটা নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। না হলে বিপর্যয় ঠেকানো যাবে না। ইউভাল নোয়াহ হারারি দুটি উপায়ের কথা বলেছেন। একটা হচ্ছে সরকার তার জনগণকে নজরদারির মধ্যে রাখবে এবং নিয়মকানুন মেনে না চললেই শাস্তির ব্যবস্থা। আগে নাগরিকের ওপর ২৪ ঘণ্টা নজরদারির কথা ভাবতেও পারত না কেউ। এখন সরকারগুলো দেশের সবখানে ছড়িয়ে থাকা সেন্সর আর শক্তিশালী অ্যালগরিদমের মাধ্যমে কাজটা করতে পারে খুব সহজেই। করোনায় গৃহবন্দি হয়ে থাকায় এখন উপলব্ধি করতে পেরেছেন বেশি বোঝা চাপিয়ে প্রকৃতিকে কতটা অগ্রাহ্য করা হয়। আগে বিশ্বের শহরগুেলোতে এত সুন্দর রূপ দেখা যায়নি । লকডাউনের জেরে নীল আকাশ, দূষণমুক্ত বায়ু এবং জঞ্জাল বিহীন রাস্তা দেখা যাচ্ছে। প্রকৃতি এটা শেখাতেই কি এমন স্বাস্থ্য সংকটের দরকার ছিল? কোনো একটি ঘটনা পর্দার পিছনে ঘটছে। যা বুঝতে পারছি না। কারণ যাই হোক করোনা পরবর্তী সময়ের নাস্তানাবুদ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় দলমত নির্বিশেষে সকলের এক যোগে কাজ করতে হবে।
সূত্রঃ পুনঃপ্রকাশ
বিঃদ্রঃ এটি একটি ধর্মীয় ক্যাচাল বহির্ভূত নির্দোষ পোস্ট। কেউ ফালতু ক্যাচাল কপচাবেন না।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক লিংক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৫