somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র ইসলামে নিষিদ্ধ

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সঃ) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র ইসলামে নিষিদ্ধ। সম্প্রতি ফ্রান্সে বিশ্বনবী ও শ্রেষ্ঠনবী হজরত মুহাম্মদ (সঃ)-কে কটাক্ষ করে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন করা হয়েছে। এর পূর্বে মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা স্যাম বাসিল ও তার কলাকুশলীরা ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ নামক চলচ্চিত্রে মহানবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সঃ)-কে অত্যন্ত অশালীন ও বিকৃতভাবে বিদ্রুপ করেছিল। ফ্রান্স সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে পুলিশ পাহারায় মুহাম্মদ (সঃ)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন করে বিশ্ব মুসলিমের কলিজায় আঘাত হেনেছে। কারণ মুসলমানরা তাদের নবী মুহাম্মদ (সঃ) কে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসে। নবীজির অবমাননা মুসলমানগণ কিছুতেই বরদাশত করবে না। যারা সমগ্র বিশ্বের সার্বজনীন শ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বনবীর “ব্যঙ্গচিত্রকে” রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় প্রদর্শন করে ইতিহাসে; ইসলাম ও অন্যধর্মের নবী বিদ্বেষের নতুন ‘কুদৃষ্টান্ত’ উপস্থাপন করেছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আল্লাহ সুবহান ওয়া তা'আলা আল-কুর'আনে উল্লেখ করেছেন,

"বিদ্রুপকারীদের জন্যে আমিই আপনার পক্ষ থেকে যথেষ্ট।" [সুরা আল হিজরঃ ৯৫]
"যে আপনার শত্রু, সেই তো লেজকাটা, নির্বংশ।" [সুরা আল কাউসারঃ ৩]

কোরআনের আলোকে নবী (সা.) ও ধর্ম অবমাননাকারীর শাস্তি

(১) যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের ওপর লানত করেছেন এবং তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছেন এমন শাস্তি, যা লাঞ্ছিত করে ছাড়বে। (আহজাব-৫৭)

(২) তুমি যদি তাদের জিজ্ঞেস করো, তবে তারা অবশ্যই বলবে, আমরা তো হাসি-তামাশা ও ফুর্তি করছিলাম। বলো, তোমরা কি আল্লাহ, আল্লাহর আয়াত ও তাঁর রাসুলকে নিয়ে ফুর্তি করছিলে? (সুরা তাওবা-৬৫)

(৩) অজুহাত দেখিও না। তোমরা ইমান জাহির করার পর কুফরিতে লিপ্ত হয়েছ। আমি তোমাদের মধ্যে এক দলকে ক্ষমা করলেও অন্য দলকে অবশ্যই শাস্তি দেব। কেননা তারা অপরাধী। (সুরা তাওবা-৬৬)

অর্থাৎ মোনাফিকদের মধ্যে যারা তাওবা করবে, তাদের ক্ষমা করা হবে। আর যারা তাওবা করবে না, তারা অবশ্যই শাস্তিপ্রাপ্ত হবে।

(৪) তারা কি জানে না, কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরোধিতা করলে সিদ্ধান্ত স্থির রয়েছে যে তার জন্য জাহান্নামের আগুন, যাতে সে সর্বদা থাকবে, এটা তো চরম লাঞ্ছনা! (তাওবা-৬৩)

(৫) আর যে ব্যক্তি তার সামনে হেদায়েত স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার পরও রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করবে ও মুমিনের পথ ছাড়া অন্য কোনো পথ অনুসরণ করবে, আমি তাকে সে পথেই ছেড়ে দেব, যা সে অবলম্বন করেছে। আর তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করব, যা অতি মন্দ ঠিকানা। (নিসা-১১৫)

হাদিসের আলোকে নবী (সা.) ও ধর্ম অবমাননার শাস্তি

(১) আবু রাফে নামের এক ইহুদিকে রাসুল (সা.) এ জন্যই হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন, সে রাসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে সব সময় কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করত। আল্লামা ইবনে কাছির (রহ.) আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্থে ইমাম বোখারি (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণনা করেন- রাসুল (সা.) আবু রাফেকে হত্যা করার জন্য বেশ কজন আনসারি সাহাবিকে নির্বাচিত করলেন এবং হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আতিককে তাঁদের দলপতি নিয়োগ করলেন। আবু রাফে রাসুল (সা.)-কে কষ্ট দিত এবং এ কাজে অন্যদের সাহায্য করত।

(২) হজরত ইকরামা (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, হজরত আলী (রা.)-এর খিদমতে কয়েকজন জিনদিককে (ধর্মদ্রোহী) উপস্থিত করা হলে তিনি তাদের আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেন। এ খবর হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর কাছে পৌঁছলে তিনি বলেন, আমি হলে তাদের আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিতাম না। রাসুল (সা.)-এর নিষেধ থাকার কারণে। তিনি বলেন, তোমরা আল্লাহর শাস্তি দ্বারা কাউকে শাস্তি দিও না। তবে অবশ্যই আমি তাদের হত্যা করতাম। কারণ রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি স্বীয় ধর্ম ইসলাম ত্যাগ করবে তাকে হত্যা করো। (বোখারি, জামউল ফাওয়ায়েদ ১/৪৮৪)

জিনদিক ওই সব মোনাফেককে বলা হয়, যারা রাসুল (সা.)-এর জামানার পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত ওপরে ওপরে নিজেকে মুসলমান প্রকাশ করবে; কিন্তু তার অন্তরে থাকবে না ইমানের লেশমাত্র।

(৩) যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করবে তোমরা তাকে হত্যা করো। (কানজুল উম্মাল-১/২৩)

(৪) মুজাহিদ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, হজরত ওমর (রা.)-এর দরবারে এমন এক ব্যক্তিকে আনা হলো, যে রাসুল (সা.)-কে গালি দিয়েছে। হজরত ওমর (রা.) তাকে হত্যা করেন। অতঃপর বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা বা কোনো নবীকে গালি দেবে তোমরা তাকে হত্যা করো। (আসসারিমুল মাসলুল-৪/৪১৯)

(৫) আল্লাহ তায়ালার কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব ওই ব্যক্তি, যে ইমান আনার পর কুফরি করে। (কানজুল উম্মাল-১/২৩)

(৬) ওই জাতির ওপর আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হোক, যারা রাসুল (সা.)-এর চেহারা মোবারককে আহত করে। (কানজুল উম্মাল ৫/২৬২)

নবী (সা.) ও ধর্ম অবমাননাকারীর শাস্তির ব্যাপারে ফকিহগণের মতামত

নবী করিম (সা.)-এর অবমাননাকারীর শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদণ্ড। এ ব্যাপারে উম্মতের ইজমা (ঐকমত্য) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

খুলাসাতুল ফতাওয়া গ্রন্থে আল্লামা তাহের বোখারি (রহ.) লিখেন, মুহিত নামক কিতাবে উল্লেখ রয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি নবী করিম (সা.)-কে গালি দেয় বা নবী করিম (সা.)-এর ধর্মীয় কর্মকাণ্ড নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করে বা তাঁর ব্যক্তিত্ব নিয়ে সমালোচনা করে, তাঁর কোনো বৈশিষ্ট্য নিয়ে দোষত্রুটি চর্চা করে, সে ব্যক্তি নবীর উম্মত হোক বা অন্য কোনো নবীর উম্মত, মুসলিম রাষ্ট্রে আশ্রিত কাফের হোক বা শত্রু কাফের, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ, গালি, অবমাননাকর মন্তব্য, বক্তব্য ইচ্ছাকৃতভাবে হোক বা অনিচ্ছায়, বুঝে-শুনে হোক বা অসাবধানতাবশত- সর্বাবস্থায় সে চিরস্থায়ী কাফির বলে সাব্যস্ত হবে। তার এই অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য বলে ধার্য হবে- এপার-ওপার উভয় আদালতে।

নবী করিম (সা.)-এর সমালোচনাকারী, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপকারী, ইসলাম ধর্ম ত্যাগকারী সাধারণ মুরতাদের মতো নয়, যে ধর্ম ত্যাগ করল সে নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হলো। অন্য কারো জন্য ক্ষতিকারক নয়। এ কারণে সে তাওবা করলে তা গ্রহণযোগ্য ও সাজা মাফ হওয়ার অবকাশ রয়েছে। তবে যে ব্যক্তি নবী (সা.)-এর শানে বেয়াদবি করবে, সমালোচনা করবে, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করবে, সে সাধারণ অপরাধী নয়, সে তো বিশ্বমানবতার শান্তির দূত রাহমাতুললিল আলামিনের সঙ্গে বেয়াদবি করেছে, যা গোটা মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধের শামিল। তাই তার অপরাধ ক্ষমাযোগ্য নয়।

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.) উল্লেখ করেন, সব মাজহাবের ঐকমত্যে সিদ্ধান্ত- নবী করিম (সা.)-এর অবমাননাকারী কাফির ও তার শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদণ্ডই।

আল্লামা ইবনে মুনজির (রহ.) বলেন, সর্বস্তরের উলামায়ে কেরামের ঐকমত্য হলো, নবী করিম (সা.)-এর অবমাননাকারীর শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদণ্ড।

ইমাম আবু বকর আল ফারেস (রহ.) বলেন, সব মুসলমানের ঐকমত্য হলো- নবীর অবমাননাকারীর শাস্তি মৃত্যুদণ্ডই।

কাজি আয়াজ (রহ.) বলেন, গোটা উম্মতের ঐকমত্যে সিদ্ধান্ত হলো, কোনো ব্যক্তি যদি নবীর শানে বেয়াদবি করে, ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে, গালি দেয় তাকে অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে।

আল্লামা খাত্তাবি (রহ.) বলেন, নবী (সা.)-এর অবমাননাকারীর শাস্তি মৃত্যুদণ্ডই, এ ব্যাপারে কেউ দ্বিমত করেছেন বলে আমার জানা নেই।

ওপরে উল্লিখিত কোরআন ও হাদিস, ফুকাহাগণের মতামত থেকে এ কথা স্পষ্ট যে-

১। রাসুল (সা.)-এর শানে বেয়াদবিমূলক মন্তব্য, বক্তব্য বা তাঁর প্রতি ঠাট্টা-বিদ্রূপকারী এবং ধর্মীয় কোনো বিধান নিয়ে ব্যঙ্গকারী উম্মতের সর্বোচ্চ ঐকমত্যে মুরতাদ বলে সাব্যস্ত হবে।

২। তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ডই।

৩। মৃত্যুদণ্ড প্রদানের দায়িত্ব শাসকদেরই।

৪। শাসকদের জন্য আবশ্যক এ ধরনের লোকদের চিহ্নিত করে আইনের মাধ্যমে তাদের মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা। উল্লেখ্য, সাধারণ মুসলমানদের জন্য এ ক্ষেত্রে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

গুগলে ‘who is the best man in the world- হু ইজ দ্য বেস্ট ম্যান ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ লিখে সার্চ করলেই যে তালিকা চলে আসে তার মধ্যে প্রথমেই দেখায় হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাম।

এটাই বাস্তব। যে কেউ চাইলে গুগলে ‘who is the best man in the world- হু ইজ দ্য বেস্ট ম্যান ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ লিখে চেক করে দেখতে পারেন। ন্যয়, ইনসাফ ও শান্তির বার্তাবাহক হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচন করে শান্তির এ বার্তাই পৌছে দিচ্ছে গুগল।

গুগলের এ তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এভাবে ভাইরাল যে- Best Man In The World ’Prophet Muhammad’. অর্থাৎ নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, বিশ্বের সেরা মহামানব।

সবচেয়ে আনন্দর ও আশ্চর্যের বিষয় হলো- ইউরোপের দেশগুলোতে হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে শিশুর নামকরণ ‘মুহাম্মাদ’ নামে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত ও জনপ্রিয়।

১৯৭৮ সালে মাইকেল এইচ হার্ট লিখিত ‘দ্য 100’ বইয়ের সর্ব প্রথম ও সেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। পরবর্তীতে এ গবেষক ১৯৯২ সালের বইটির পুনঃমুদ্রণ করেন, সেখানেও হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাম ও মর্যাদা অব্যাহত থাকে। মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়।

মহান আল্লাহ তাআলা অশেষ শুকরিয়া ও অনুগ্রহ যে, তিনি তাঁর প্রিয় সৃষ্টি হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মর্যাদা সবচেয়ে বেশি দান করেছেন এবং অব্যাহত রেখেছেন। অনাদি-অনন্তকাল তা বজায় থাকবে।

যারা আজ বিশ্বনবীকে (স) নিয়ে কটাক্ষ করে আল্লাহতায়ালা এ ধরণের জঘন্য ব্যক্তিদেরও হেদায়াত দান করুন এবং তারা যেন তাদের অন্যায় উপলব্ধি করতে পারে। একই সাথে মুসলিম উম্মাহ হিসেবে আমরাও যেন প্রকৃত ইসলামের শিক্ষা এবং শ্রেষ্ঠনবীর আদর্শ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করতে পারি, সেই তৌফিক আল্লাহ আমাদেরকে দান করুন, আমিন।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবি কখনো কখনো কিছু ইঙ্গিত দেয়!

লিখেছেন ডার্ক ম্যান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭



গতকাল ভারতীয় সেনাপ্রধানের সাথে বাংলাদেশ সেনাপ্রধান এর ভার্চুয়ালি কথা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের অফিসায়াল এক্স পোস্টে এই ছবি পোস্ট করে জানিয়েছে।

ভারতীয় সেনাপ্রধানের পিছনে একটা ছবি ছিল ১৯৭১ সালের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রথম আলু

লিখেছেন স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



লতিফপুরের মতি পাগল
সকালবেলা উঠে
পৌঁছে গেল বাঁশবাগানে
বদনা নিয়ে ছুটে



ঘাঁড় গুঁজে সে আড় চোখেতে
নিচ্ছিল কাজ সেরে
পাশের বাড়ির লালু বলদ
হঠাৎ এলো তেড়ে




লাল বদনা দেখে লালুর
মেজাজ গেল চড়ে।
আসলো ছুটে যেমন পুলিশ
জঙ্গী দমন করে!





মতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২



বিশ্ব ইসলামের নিয়মে চলছে না।
এমনকি আমাদের দেশও ইসলামের নিয়মে চলছে না। দেশ চলিছে সংবিধান অনুযায়ী। ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চললে পুরো দেশ পিছিয়ে যাবে। ধর্ম যেই সময় (সামন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি হাজার কথা বলে

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

আগস্টের ৩ তারিখ আমি বাসা থেকে বের হয়ে প্রগতি স্মরণী গিয়ে আন্দোলনে শরিক হই। সন্ধ্যের নাগাদ পরিবারকে নিয়ে আমার শ্বশুর বাড়ি রেখে এসে পরদিনই দুপুরের মধ্যেই রওনা হয়ে যাই। আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×