somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিখ্যাত হাদীসবেত্তা ইমাম বোখারি (রঃ)

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিখ্যাত হাদীসবেত্তা ইমাম বোখারি (রঃ)। তার ডাক নাম ছিল আবু আবদুল্লাহ এবং তাঁর আসল বা পূর্ণ নাম হলোঃ আবু আবদুল্লাহ মোহামমদ ইবনে ইসমাঈল ইবনে ইব্রাহীম ইবনে মুগীরা। তার জন্ম জন্মস্থান বর্তমান উজবেকিস্তানের বুখারা নগরীতে। তাই তিনি ইমাম বোখারি নামেই সর্বাধিক প্রসিদ্ধি লাভ করেছেন। বোখারার অধিবাসী হিসেবে বোখারী বলা হয়। যারা হাদিসশাস্ত্রে অগাধ পাণ্ডিত্যের অধিকারী ছিলেন, হাদিস সংগ্রহের উদ্দেশ্যে যারা শত শত মাইল দুর্গম পথ পদব্রজে গমন করেছিলেন, নির্ভুল হাদিসসমূহকে কষ্টিপাথরে যাচাই-বাছাই করে গ্রন্থাকারে একত্র করার মতো অসাধ্য কাজ সাধন করেছিলেন, যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সাধনার বিনিময়ে মুসলিম জাতি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর নির্ভুল হাদিসসমূহ গ্রন্থাকারে পেয়ে সত্যের সন্ধান লাভ করতে পেরেছে ইমাম বোখারি (র.) তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য। হাদিসশাস্ত্রে তাঁর পাণ্ডিত্য ও সাধনার কারণে তিনি হাদিসশাস্ত্রে ‘বিশ্ব সম্রাট’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। তিনি পবিত্র রমজান মাসে পুরো তারাবিতে প্রতিদিন দিনে কোরআন শরীফ এক খতম এবং রাতে এক খতম করতেন। একবার নফল নামাজ আদায়কালে এক বিচ্ছু তাকে সতেরো বার দংশন করেছিল কিন্তু তিনি যে সূরা পাঠ করছিলেন তা সমাপ্ত না করে নামাজ শেষ করেননি। তাঁর পিতার নাম ছিল ইসমাঈল। তিনিও হাদিসশাস্ত্রে পণ্ডিত ছিলেন। ইমাম বোখারির পূর্বপুরুষগণ ছিলেন অগ্নিপূজক এবং পারস্যের অধিবাসী। পূর্বপুরুষদের মধ্যে মুগীরাই প্রথম ইসলাম কবুল করেন এবং পারস্য হতে বর্তমান উজবেকিস্তানের বোখারা নামক শহরে এসে বসবাস শুরু করেন। এখানেই ইমাম বোখারি (র.) জন্ম লাভ করেন। বাল্যকালেই তাঁর পিতা মারা যান এবং মাতার নিকট লালিত-পালিত হন। উল্লেখ্য যে, বাল্যাবস্থায়ই তিনি অন্ধ হয়ে গিয়েছিলেন; সে জন্য মাতা নিজের এবং সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব চিন্তিত থাকতেন এবং রাত-দিন আল্লাহর দরবারে সন্তানের মঙ্গলের জন্য দোয়া করতেন। একদিন তার মাতা আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করে যখন ঘুমিয়ে পড়লেন; তখন তিনি হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কে স্বপ্নে দেখলেন যে, তিনি যেন বলছেন, ‘হে পুণ্যবতী মহিলা, তোমার কান্নাকাটির দরুন আল্লাহ তোমার সন্তানের চক্ষু ভালো করে দিয়েছেন।’ নিদ্রা ভঙ্গের পর তিনি দেখলেন ইমাম বোখারি (রঃ) এর চোখের অন্ধত্ব দূর হয়ে গেছে। বিস্ময় ও আনন্দে তিনি মহান আল্লাহর দরবারে দু'রাকাত শোকরানা নামায আদায় করেন। ‘ হমাম বোখারি (রঃ) এর সর্ব শ্রেষ্ঠ কীর্তি বোখারী শরীফ। বোখারী শরীফের পূর্ণ নাম আলজামিউল মুসনাদুস সহিহুল মুখতা সারু মিন উমুরি রাসুলুল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম ওয়া সুনানিহী ওয়া আইয়্যা মিহী। হাদিসের প্রধান প্রধান বিষয় সমূহ সন্বলিত বলে একে জামি বা পূর্নাঙ্গ বলা হয়। সহীহ বোখারী শরীফ মক্কা মোকাররামার মসজিদে হারামে থেকে প্রণয়ন শুরু করেন এবং দীর্ঘ ষোল বছরে এ বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্থটি লিখা সমাপ্ত করেন। বুখারি শরিেফের আসল নাম ‘আল জামেউছ ছহীহুল মুসনাদু’। সংক্ষিপ্ত নাম ছহীহে বোখারি অর্থাৎ ইমাম বোখারির ছহীহ। বোখারি শরিফ’ এর আসল নামে প্রসিদ্ধ না হয়ে রচনাকারীর নামে প্রসিদ্ধ হয়েছে। সাধারণত সবাই একে ‘ছহীহ বোখারি’ বা ‘বোখারি শরিফ’ বলে। ইমাম বোখারি (রঃ) মক্কা, মদিনা, বোখারা ও বসরায় বসে বোখারি শরিফ লিপিবদ্ধ করেন। এ বিষয়ে প্রায় সবাই একমত যে তিনি মক্কায় হেরেম শরিফে বসে এ কিতাবের ভূমিকা লিপিবদ্ধ করেন। এছাড়া মদিনায় বিশ্বনবী (সঃ)-এর রওজা পাকের নিকটবর্তী স্থানে বসে অধিকাংশ হাদিস লিপিবদ্ধ করেছেন এবং কিতাবের পরিচ্ছেদসমূহ এখানে বসেই সাজিয়েছেন। অতঃপর মদিনার মসজিদে নববীতে বসে এর চূড়ান্ত রূপ দান করেন। ইমাম বোখারী (রঃ) এর এক লক্ষ সহীহ দু'লক্ষ গায়েব সহীহ হাদিস মুখস্থ ছিল। তার এ অস্বাভাবিক স্মৃতি শক্তির কথা সারা মুসলিম জাহানে ছড়িয়ে পড়েছিল এবং সকলেই স্বীকার করেছিল যে, হাদিস শাস্ত্রে তার সমকক্ষ আর কেউ নেই। এক লক্ষ সহীহ ও দু'লক্ষ গায়েব সহীহ মোট তিন লক্ষ হাদিস ইমাম বুখারী (রঃ) এর মুখস্থ ছিল। এছাড়া তার কাছে সংগৃহিত আরো তিন লক্ষ সহ মোট ছয় লক্ষ হাদিস থেকে তিনি যাচাই বাচাই করে তিনি দীর্ঘ ষোল বছর এ গ্রন্থখানি সংকলন করেন। বোখারী শরীফে সর্বমোট সাত হাজার দুশ পঁচাত্তরটি হাদিস সংকলিত আছে। মু' আল্লাম ও মুতাবা' আত যোগ করলে এর সংখ্যা দাড়ায় নয় হাজার বিরাশিতে। বোখারী শরীফের সর্বপ্রধান বর্ণনাকারী ফারাবায়ী (রহঃ) ও বিখ্যাত ভাষ্যকার হাফিজ ইবন হাজার (রহঃ) কর্তৃক গণনায় সংখ্যা এখানে প্রদত্ত হয়েছে। তবে বিভিন্ন বর্ণনা এবং গণনাকারীর গণনায় এর সংখ্যার তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। উপরে বর্ণিত সুক্ষ্ম যাচাই বাছাই ছাড়াও প্রতিটি হাদিস সংকলনের আগে ইমাম বুখারী গোসল করে দু'রাকাত নামাজ আদায় করে ইসতিখারা করার পর এক একটি হাদিস লিপি বদ্ধ করেছেন। এরূপ কঠোর সতর্কতা অবলম্বলন করার পর পবিত্র বুখারী শরীফ ও মুসলিম জাহানে সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। ইমাম বোখারি (র.)-এর জনৈক ছাত্র বর্ণনা করেছেন, ‘আমি একদা রাসূলুল্লাহ (সা.) কে স্বপ্নে দেখলাম। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কোথায় যাচ্ছ? উত্তরে বললাম, ইমাম বোখারির নিকট যাচ্ছি। রাসূলুল্লাহ (সঃ) বললেন, তাঁকে আমার সালাম দিও।’ প্রিয় পাঠক, বিশ্বনবী (সঃ) যার নিকট সালাম পৌঁছান তাঁর মর্যাদা যে কত ঊর্ধ্বে হতে পারে তা সহজেই বোধগম্য।


ইমাম বুখারীর ১৯৪ হিজরির ১৩ ই শাওয়াল, জুমার দিন জন্মগ্রহণ করেন। ইমাম বুখারী (রঃ) এর পিতা ইসমাঈল। শৈশবেই ইমাম বোখারী (রঃ) পিতৃহারা হন। মাতৃক্রোড়ে তিনি লালিত পালিত হন। বাল্যকাল থেকেই প্রখর স্মৃতিশক্তি ও মেধার অধিকারী ছিলেন। পাঁচ বছর বয়সে আবু আবদুল্লাহকে (ইমাম বোখারী) বোখারায় এক প্রথমিক মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়। আবু আবদুল্লাহ (ইমাম বোখারী) মাত্র ছয় বছর বয়সে তিনি পবিত্র কোরআন শরীফ হিজফ করেন এবং দশ বছর বয়সে তিনি প্রথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। দশ বৎসর বয়সেই তিনি হাদিস হেফজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন । মাত্র ১৬ বৎসর বয়সেই তিনি হযরত ওয়াকী বিন জাররাহ্‌ (রঃ) ও ইবনে মোবারক (রহঃ) এর হাদিস সঙ্কলন মুখস্ত করেন । তিনি মাতার সঙ্গে হজ্জে গমন করেন । হিজাজে তিনি জ্ঞানার্জন করেন । সেখানে (হেজাজে) ছয় বৎসর অতিবাহিত করে দেশে ফিরেন । অতঃপর তিনি হাদিস শিক্ষা গ্রহন করার জন্য কুফা, বস্রা, বাগদাদ, মিশর ও সিরিয়া প্রভৃতিদেশ ভ্রমন করেন । তার স্বনামধন্য ওস্তাদ বা শায়খগনের মধ্যে মক্কী বিন ইব্রাহীম, আব্দুল্লাহ বিন মুছা, ইসা আবু আসেম, আলী ইবনুল মদিনী, ইশাক বিন রাহওয়াইহ, আহ্মদ বিন হাম্বল, ইয়াহিয়া বিন মুঈন, আবু বকর বিন আবি শায়বা, ওসমান বিন আবি শায়বা ও ইমাম হুমায়দী প্রমুখগনের নাম সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য । এক লক্ষ লোক ইমাম বুখারীর নিকট হাদিসের শিক্ষা গ্রহন করেন । তার শিষ্যগনের মধ্যে ইমাম মুসলিম, ইবনে খোযায়মা, ইমাম তিরমিযী ও ফরবরী প্রমুখের বশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । মাত্র ১৮ বছর বয়সেই তিনি বিবিধ গ্রন্থ রচনায় ব্যাপৃত হন এবং হাদিসের জগদ্বিখ্যাত কিতাব ‘বোখারি শরিফ’সহ বহু গ্রন্থ রচনা করেন। ছিহাহ ছিত্তার অন্যান্য কিতাবও অনুরূপভাবে রচনাকারীর নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। ইমাম বোখারি (রঃ) তাঁর অন্য সহপাঠীদের সাথে একদিন ওস্তাদ ইমাম ইসহাক ইবনে রাওয়াই (রঃ) এর নিকট হাদিস শুনছিলেন। ওস্তাদ বললেন, ‘হায়! কেউ যদি কেবল ছহীহ হাদিসগুলোকে একত্রে সাজিয়ে লিপিবদ্ধ করে দিত।’ ইমাম বোখারি (রঃ) বর্ণনা করেন, এরপর একদিন আমি স্বপ্নে দেখলাম, আমার সামনে আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) উপবিষ্ট। আমি হাতে পাখা নিয়ে তাঁর পবিত্র শরীর মোবারকে বাতাস করে মশা মাছি তাড়াচ্ছি। এরপর একজন স্বপ্নেও তা’বীর বর্ণনাকারীর নিকট স্বপ্নটি ব্যক্ত করলে তিনি আমাকে বললেন, ‘আপনি রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর হাদিসসমূহ হতে মিথ্যার জঞ্জালকে অপসারিত করবেন।’


ইমাম বোখারি (রঃ) পিতার নিকট থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রচুর ধন-সম্পদ পেয়েছেন; কিন্তু তিনি তা নিজে ভোগ করেননি। তিনি তাঁর প্রায় সমস্ত ধন সম্পদই শিক্ষার্থী, দরিদ্র ও অসহায় লোকদের মধ্যে বিতরণ করে দিয়েছিলেন। তিনি ভোগ বিলাস পছন্দ করতেন না। সাধারণ পোশাক ও সামান্য আহারেই তিনি সন্তুষ্ট থাকতেন। তিনি দৃঢ়ভাবে মনে করতেন যে, অতিরিক্ত ভোগ বিলাস মানুষের হৃদয়ে আল্লাহর প্রতি তাকওয়া (ভয়) কমিয়ে দেয়। তিনি যদি ভোগ বিলাস ও আরাম আয়েশে কাটাতেন তাহলে হাদিসশাস্ত্রে অসাধ্য সাধন করতে পারতেন কি না সন্দেহ। ইমাম বোখারি (রঃ)-এর অক্লান্ত পরিশ্রম, সাধনা ও অবদানের কারণেই মুসলিম জাতি আজ বোখারি শরিফের মতো একটি বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্থ পেয়ে সত্যের সন্ধান লাভ করেছে। কথিত আছে, তিনি একাধারে ৪০ বছর পর্যন্ত রুটির সাথে কোনো তরকারি ব্যবহার করেননি। কোনো কোনো দিন তিনি মাত্র ৩/৪টি বাদাম বা খেজুর খেয়ে দিন কাটিয়েছেন। এমন কি হাদিসচর্চায় ও গবেষণায় তিনি এতই নিমগ্ন থাকতেন যে, কোনো কোনো দিন খাওয়ার কথাই ভুলে যেতেন। হাদিসশাস্ত্রে অগাধ পাণ্ডিত্যের কারণেই তিনি হাদিসশাস্ত্রে ‘বিশ্ব সম্রাট’ উপাধিতে ভূষিত হন। ২৫৭ হিজরি মোতাবেক ৮৭০ খ্রিষ্টাব্দের ঈদুল ফিতরের রজনীতে হাদিসশাস্ত্রের এ মহান পণ্ডিত পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে চলে যান।তাঁর মৃত্যুর সংবাদ চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়লে মানুষ শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়ে। ঈদের দিন জোহর নামাজের পর তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং হাজার হাজার লোক তাঁর জানাজায় শরিক হয়। সমরখন্দের অন্তর্গত ‘খরতঙ্গ’ নামক গ্রামে তাঁর সমাধি রয়েছে। ‘খরতঙ্গ’ গ্রামের অধিবাসী গালেব ইবনে জিব্রিল বর্ণনা করেছেন, ‘ইমাম বোখারি (র.) কে কবরের মধ্যে রাখা মাত্রই কবরের চতুষ্পার্শে এত সুঘ্রাণ ছড়াতে লাগল যে, বিভিন্ন দেশের লোকজন কবর জিয়ারতের জন্যে এসে তথাকার মাটি নিতে আরম্ভ করল। অবশেষে আমরা ওই কবরকে বেষ্টনী দ্বারা রক্ষা করতে বাধ্য হলাম। ওই সুঘ্রাণ দীর্ঘদিন স্থায়ী ছিল।’ ইমাম বোখারি (র.) আজ নেই; কিন্তু হাদিসশাস্ত্রে তিনি যে সুবিশাল গ্রন্থ ‘ছহীহ বোখারি শরিফ’ লিপিবদ্ধ করে গিয়েছেন তাতে মুসলিম বিশ্বে তিনি চির অমর হয়ে আছেন।

বিঃদ্রঃ জনৈক সহব্লগারের ইমাম বোখারী সম্পর্কে জানতে চাওয়ার প্রেক্ষিতে আমার আজকের লেখাঃ ইমাম বোখারী (রঃ)

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
৮টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবি কখনো কখনো কিছু ইঙ্গিত দেয়!

লিখেছেন ডার্ক ম্যান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭



গতকাল ভারতীয় সেনাপ্রধানের সাথে বাংলাদেশ সেনাপ্রধান এর ভার্চুয়ালি কথা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের অফিসায়াল এক্স পোস্টে এই ছবি পোস্ট করে জানিয়েছে।

ভারতীয় সেনাপ্রধানের পিছনে একটা ছবি ছিল ১৯৭১ সালের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রথম আলু

লিখেছেন স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



লতিফপুরের মতি পাগল
সকালবেলা উঠে
পৌঁছে গেল বাঁশবাগানে
বদনা নিয়ে ছুটে



ঘাঁড় গুঁজে সে আড় চোখেতে
নিচ্ছিল কাজ সেরে
পাশের বাড়ির লালু বলদ
হঠাৎ এলো তেড়ে




লাল বদনা দেখে লালুর
মেজাজ গেল চড়ে।
আসলো ছুটে যেমন পুলিশ
জঙ্গী দমন করে!





মতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২



বিশ্ব ইসলামের নিয়মে চলছে না।
এমনকি আমাদের দেশও ইসলামের নিয়মে চলছে না। দেশ চলিছে সংবিধান অনুযায়ী। ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চললে পুরো দেশ পিছিয়ে যাবে। ধর্ম যেই সময় (সামন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি হাজার কথা বলে

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

আগস্টের ৩ তারিখ আমি বাসা থেকে বের হয়ে প্রগতি স্মরণী গিয়ে আন্দোলনে শরিক হই। সন্ধ্যের নাগাদ পরিবারকে নিয়ে আমার শ্বশুর বাড়ি রেখে এসে পরদিনই দুপুরের মধ্যেই রওনা হয়ে যাই। আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×