আজ সোমবার ২৫ মে ২০২০ ইং ১০ জ্যৈষ্ঠ ২৪২৭ বঙ্গাব্দ ১ শাওয়াল ১৪৪১ হিজরী পবিত্র ঈদুল ফিতর। রমজানের শেষে এই ঈদ আসে আনন্দের বার্তা নিয়ে; সারা বিশ্বের মুসলমান এটি পালন করেন একটি খুশির উৎসব হিসেবে। কিন্তু এ বছর যখন এই উৎসব এসেছে, তখন সারা পৃথিবী কোভিড–১৯ মহামারি মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চল মিলে এই মহামারিতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩ লাখ ৪৪ হাজার ২৩৫ জন মানুষ; বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা ৪৮০ পেরিয়েছে। উপরন্তু এই দুর্যোগের মধ্যেই আম্পান নামের এক শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে ২১ জন মানুষের মৃত্যুসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১৯টি জেলা বিপর্যস্ত। এমন পরিস্থিতিতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগমনে ঘরে ঘরে আনন্দ না হোক, আশা ও প্রত্যয় জাগুক যে আমরা সবাই মিলে এই দুর্যোগ ও দুঃসময় পেরিয়ে আবার সুস্থ, স্বাভাবিক, কর্মচঞ্চল জীবনে ফিরে যাব। যা হোক ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দুটো সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের একটি ঈদুল ফিতর। দ্বিতীয়টি হলো ঈদুল আযহা। ঈদুল ফিতর অর্থাৎ "রোযা ভাঙার দিবস"। ধর্মীয় পরিভাষায় একে ইয়াউমুল জাএজ (অর্থঃ পুরস্কারের দিবস) হিসেবেও বর্ণনা করা হয়েছে। ঈদ শব্দটি আরবি, যার অর্থ হলো আনন্দ, উৎসব, পুনরাগমন, পুনরাবৃত্তি ইত্যাদি। প্রতি বৎসর পর্যায়ক্রমে এই ঈদের পুনরাগমন হয় বলে ইহাকে ঈদ বলা হয়। দুনিয়াতে প্রতিটি ধর্মে আনন্দ উদযাপনের জন্য রয়েছে কয়েকটি দিন, সেভাবে মদিনাবাসীও বছরে দুটি নির্দিষ্ট দিনে আমোদ প্রমোদে মেতে ওঠতো, তারা বসন্ত ও হেমন্তের রজনীতে নওরোজ এবং মিহরিজান নামে দুটি উৎসব পালন করতো। এই দুইটি উৎসবে যেই আচার-অনুষ্ঠান হতো ইসলামেm্যতা সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। মদিনায় আসার পর হুজুর (সাঃ) যখন এটা দেখলেন, তখন তাদেরকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন এই নির্দিষ্ট দিনে তোমাদের আনন্দ উৎসবের কারণ কি? মদিনার নবমুসলিম সাহাবাগণ বললেন- আমরা জাহেলি যুগে এই দিন দু’টিতে এভাবে আনন্দ উৎসব করতাম। যা আজ পর্যন্ত আমাদের মধ্যে প্রচলিত। তখন হুজুর ঈদ শব্দটি আরবি, যার অর্থ হলো আনন্দ, উৎসব, পুনরাগমন, পুনরাবৃত্তি ইত্যাদি। প্রতি বৎসর পর্যায়ক্রমে এই ঈদের পুনরাগমন হয় বলে ইহাকে ঈদ বলা হয়। দুনিয়াতে প্রতিটি ধর্মে আনন্দ উদযাপনের জন্য রয়েছে কয়েকটি দিন, সেভাবে মদিনাবাসীও বছরে দুটি নির্দিষ্ট দিনে আমোদ প্রমোদে মেতে ওঠতো, তারা বসন্ত ও হেমন্তের রজনীতে নওরোজ এবং মিহরিজান নামে দুটি উৎসব পালন করতো। এই দুইটি উৎসবে যেই আচার-অনুষ্ঠান হতো ইসলামে তা সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। মদিনায় আসার পর হুজুর সা. যখন এটা দেখলেন, তখন তাদেরকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন এই নির্দিষ্ট দিনে তোমাদের আনন্দ উৎসবের কারণ কি? মদিনার নবমুসলিম সাহাবাগণ বললেন- আমরা জাহেলি যুগে এই দিন দু’টিতে এভাবে আনন্দ উৎসব করতাম। যা আজ পর্যন্ত আমাদের মধ্যে প্রচলিত। তখন হুজুর ঈদ শব্দটি আরবি, যার অর্থ হলো আনন্দ, উৎসব, পুনরাগমন, পুনরাবৃত্তি ইত্যাদি। প্রতি বৎসর পর্যায়ক্রমে এই ঈদের পুনরাগমন হয় বলে ইহাকে ঈদ বলা হয়। দুনিয়াতে প্রতিটি ধর্মে আনন্দ উদযাপনের জন্য রয়েছে কয়েকটি দিন, সেভাবে মদিনাবাসীও বছরে দুটি নির্দিষ্ট দিনে আমোদ প্রমোদে মেতে ওঠতো, তারা বসন্ত ও হেমন্তের রজনীতে নওরোজ এবং মিহরিজান নামে দুটি উৎসব পালন করতো। এই দুইটি উৎসবে যেই আচার-অনুষ্ঠান হতো ইসলামে তা সম্পূর্ণ নিষেধ ছিল। মদিনায় আসার পর হুজুর সা. যখন এটা দেখলেন, তখন তাদেরকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন এই নির্দিষ্ট দিনে তোমাদের আনন্দ উৎসবের কারণ কি? মদিনার নবমুসলিম সাহাবাগণ বললেন- আমরা জাহেলি যুগে এই দিন দু’টিতে এভাবে আনন্দ উৎসব করতাম। যা আজ পর্যন্ত আমাদের মধ্যে প্রচলিত। তখন হুজুর সা. ইরশাদ করলেন- আল্লাহ পাক তোমাদের জন্য এই দুটি দিনে আনন্দ উৎসবের পরিবর্তে আরও উত্তম দুটি দিন নির্ধারণ করে দিয়েছেন। একটি ঈদুল ফিতর অন্যটি ঈদুল আযহা। মুসলমান জাতির ঈদ ও উৎসব হবে ইবাদত-বন্দেগীর উৎসব, ঈমানী ও রুহানী উৎসব। অন্য জাতির সংস্কৃতি, নাচ-গান, বাদ্য-বাজনা, আনন্দ, উৎসবের মত হতে পারে না। কেননা এগুলি নফসানি ও শয়তানি উৎসব যা কোন অবস্থাতে ইসলাম ধর্ম সমর্থন করে না। দ্বিতীয় হিজরিতে হুজুর সা. প্রথম ঈদের নামাজ আদায় করেন। একই হিজরিতে শা’বান মাসে রমজানের রোযা ফরজ হয় এবং সদকায়ে ফিতর, ঈদুল আযহা ও কুরবানি ওয়াজিব হয়। (হুজ্জাতুল্লাহিল বালেগা, দ্বিতীয় খন্ড, পৃঃ ২০) ইরশাদ করলেন- আল্লাহ পাক তোমাদের জন্য এই দুটি দিনে আনন্দ উৎসবের পরিবর্তে আরও উত্তম দুটি দিন নির্ধারণ করে দিয়েছেন। একটি ঈদুল ফিতর অন্যটি ঈদুল আযহা। মুসলমান জাতির ঈদ ও উৎসব হবে ইবাদত-বন্দেগীর উৎসব, ঈমানী ও রুহানী উৎসব। অন্য জাতির সংস্কৃতি, নাচ-গান, বাদ্য-বাজনা, আনন্দ, উৎসবের মত হতে পারে না। কেননা এগুলি নফসানি ও শয়তানি উৎসব যা কোন অবস্থাতে ইসলাম ধর্ম সমর্থন করে না। দ্বিতীয় হিজরিতে হুজুর সা. প্রথম ঈদের নামাজ আদায় করেন। একই হিজরিতে শা’বান মাসে রমজানের রোযা ফরজ হয় এবং সদকায়ে ফিতর, ঈদুল আযহা ও কুরবানি ওয়াজিব হয়। (হুজ্জাতুল্লাহিল বালেগা, দ্বিতীয় খন্ড, পৃঃ ২০) ইরশাদ করলেন- আল্লাহ পাক তোমাদের জন্য এই দুটি দিনে আনন্দ উৎসবের পরিবর্তে আরও উত্তম দুটি দিন নির্ধারণ করে দিয়েছেন। একটি ঈদুল ফিতর অন্যটি ঈদুল আযহা। মুসলমান জাতির ঈদ ও উৎসব হবে ইবাদত-বন্দেগীর উৎসব, ঈমানী ও রুহানী উৎসব। অন্য জাতির সংস্কৃতি, নাচ-গান, বাদ্য-বাজনা, আনন্দ, উৎসবের মত হতে পারে না। কেননা এগুলি নফসানি ও শয়তানি উৎসব যা কোন অবস্থাতে ইসলাম ধর্ম সমর্থন করে না। দ্বিতীয় হিজরিতে হুজুর সা. প্রথম ঈদের নামাজ আদায় করেন। একই হিজরিতে শা’বান মাসে রমজানের রোযা ফরজ হয় এবং সদকায়ে ফিতর, ঈদুল আযহা ও কুরবানি ওয়াজিব হয়। (হুজ্জাতুল্লাহিল বালেগা, দ্বিতীয় খন্ড, পৃঃ ২০)
দীর্ঘ এক মাস রোযা রাখা বা সিয়াম সাধনার পর মুসলমানেরা এই দিনটি ধর্মীয় কর্তব্যপালনসহ খুব আনন্দর সাথে পালন করে থাকে। বাংলাদেশ সহ অন্যান্য মুসলিম-প্রধান দেশে ঈদুল ফিতরই হলো বৃহত্তম বাৎসরিক উৎসব। ঈদের দিন ঘরে ঘরে সাধ্যমত বিশেষ খাবারের আয়োজন করা হয়। ঈদের দিনে সেমাই বা অন্যান্য মিষ্টি নাস্তা তৈরি করার চল রয়েছে। ঈদের দিনে সেমাই সবচেয়ে প্রচলিত খাবার। এবং বিশেষ আরো অনেক ধরনের খাবার ধনি গরিব সকলের ঘরে তৈরী করা হয়। এ উৎসবের আরো একটি রীতি হল আশেপাশের সব বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া। এবং প্রত্যেক বাড়িতেই হালকা কিছু খাওয়া। এ রীতি বাংলাদেশে সবাই মেনে থাকে। ঈদের দিনে সকালে প্রথম আনুষ্ঠানিকতা হল নতুন জামা-কাপড় পরে ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়া। মুসলমানদের বিধান অণুযায়ী ঈদের নামাজ আদায় করতে যাওয়ার আগে একটি খেজুর কিংবা খোরমা অথবা মিষ্টান্ন খেয়ে রওনা হওয়া সওয়াবের (পূন্যের) কাজ। ঈদুল ফিতরের ব্যাপারে ইসলামী নির্দেশসমূহের মধ্যে রয়েছে গোসল করা, মিসওয়াক করা, আতর-সুরমা লাগানো, এক রাস্তা দিয়ে ঈদের মাঠে গমন এবং নামাজ-শেষে ভিন্ন পথে গৃহে প্রত্যাবর্তন। এছাড়া সর্বাগ্রে অযু-গোসলের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়ার বিধানও রয়েছে। ইসলামে নতুন পোশাক পরিধান করার বাধ্যবাধকতা না থাকলেও বিভিন্ন দেশে তা বহুল প্রচলিত একটি রীতিতে পরিনত হয়েছে। ঈদের নামাজ সবার জন্য। নামাজেরপর সবাই একসাথে হওয়া, দেখা করা। ঈদের দিনে সালামি গ্রহণ করা প্রায় সব দেশেই রীতি আছে। তবে এর ধর্মিয় কোন বাধ্যবাধকতা বা রীতি নেই। আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদেরকে যে কল্যাণকর বিধান দান করেছেন এবং তা পালন করার তাওফীক দিয়েছেন এজন্য আল্লাহর শোকরগোযারী করা এবং তাঁর মহত্ব ও বড়ত্ব বর্ণনা করাই হল ঈদুল ফিতরের তাৎপর্য।
আসমানী হিদায়াতের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা এবং এর সুফল ও কল্যাণপ্রসূতা সম্পর্কে মু’মিনের মন আশ্বস্ত ও প্রশান্তত থাকে। এই প্রশান্তির মূলে হল তাঁর ঈমান। মহান রাববুল আলামীনের প্রতি বিশ্বাস ও সুধারণা এবং তাঁর অসীম জ্ঞান ও প্রজ্ঞা সম্পর্কে, সৃষ্টির প্রতি তাঁর অনুগ্রহ ও সদাশয়তা সম্পর্কে অটুট প্রত্যয় মুমিনকে তাঁর বিধান ও নির্দেশনা সম্পর্কেও প্রত্যয় দান করে। জীবন ও জগতের অভিজ্ঞতা তাঁর সে প্রত্যয়ে প্রশান্তির পরশ বুলায়মাত্র এবং এটা শুধু আসমানী নির্দেশনার অনিবার্যতা ও অপরিহার্যতা এবং এর যথার্থতা ও কল্যাণপ্রসূতাকেই তার সামনে পরিস্ফুট করে তোলে। তবে একথা বলাই বাহুল্য যে, এটা তাঁর বিশ্বাস ও প্রত্যয়ের মূল ভিত্তি নয়, মূল ভিত্তি হল তাঁর ঈমান। আর এজন্যই সে মু’মিন ও বিশ্বাসী। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে এই কল্যাণকর বিধান ও নির্দেশনা লাভের ওপর এবং সে বিধান পালনের তাওফীকপ্রাপ্ত হওয়ার ওপর আল্লাহ তাআলার শোকরগোযারী করা অপরিহার্য। রোযার বিধান যেমন আল্লাহ তাআলা দান করেছেন, তেমনি এর ওপর শোকরিয়া আদায়ের শিক্ষাও আল্লাহ তাআলাই দিয়েছেন। উপরোক্ত আয়াতের শেষ অংশে এ বিষয়টিই উল্লেখিত হয়েছে। বান্দার সমগ্র সত্ত্বায় আল্লাহ তাআলার বড়ত্ব ও মহত্বের সমর্পিত বহিঃপ্রকাশ বান্দাকে পূর্ণ শোকরগোযার বান্দায় পরিণত করে। ঈদুল ফিতর উদযাপনের পুরো বিষয়টিই ‘আল্লাহু আকবার’-এর চেতনা ও মর্মবাণীকে প্রকাশিত করে। এজন্য মৌখিকভাবেও ‘আল্লাহু আকবার’ বলা এ সময়ের একটি বিশেষ যিকির। সাহাবায়ে কেরাম ও সালাফে সালেহীন ঈদের রাতে ও ঈদের সকালে তাকবীর পাঠ করতেন। ঈদগাহে যাওয়ার সময়ও নিম্ন স্বরে তাকবীর বলা মুস্তাহাব। ঈদের নামাযের অতিরিক্ত তাকবীর এবং ঈদের খুতবার তাকবীরগুলো ঈদুল ফিতরের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
এই বিধানগুলো পালনের সঙ্গে সঙ্গে জগতের সকল মিথ্যা বড়ত্বের দাবিদারকে পরিত্যাগ করে লা শরীক আল্লাহর বড়ত্বকে স্বীকার করে নেওয়া মু’মিনের ঈমানের দাবি। আসমানী বিধানের সমান্তরালে যেসব মত ও ব্যবস্থা মানুষ তৈরি করে নিয়েছে, মিথ্যা প্রচার-প্রচারণার কারণে যে গলিত সংস্কৃতিকে মানুষ নতশিরে কুর্ণিশ করেছে আর অর্থ ও সম্পদ এবং চাহিদা ও প্রবৃত্তিকে উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করেছে-এই সকল মিথ্যা ‘ইলাহ’র প্রতি অস্বীকৃতি জানিয়ে এক লা শরীক আল্লাহর বড়ত্বে ও কর্তৃত্বে প্রত্যাবর্তন আর চিন্তা ও চেতনায় এবং কর্মে ও সাধনায় আল্লাহর আনুগত্যে সমর্পণই হল এ দিনের মর্মবাণী। তাই আসুন, এই দিনে আমরা সকল মুসলিম ‘আল্লাহু আকবারে’র প্রেরণায় উজ্জীবিত হই এবং সকল মিথ্যা ‘ইলাহ’র দাসত্ব পরিত্যাগ করে এক আল্লাহর পূর্ণ আনুগত্যে সমর্পিত হই। আল্লাহর মুহাববত ও আল্লাহ-নির্ভরতাই হোক আমাদের পরিচয়। ঈদুল ফিতরের আনন্দ উপভোগের সময় আমরা যেন আমাদের পার্শ্ববর্তী গরীব মানুষটির কথা না ভুলে যাই। তার সন্তানের মুখেও যেন একটুখানি আনন্দের হাসি ফুটে উঠতে পারে, খুরমা-ফিরনীর একটুখানি আয়োজন যেন তার পর্ণকুটিরেও হয়-এটা যেন আমরা ভুলে না যাই। আসুন! সত্যিকার অর্থেই ঈদের আনন্দে-উৎসবে সবাই মেতে উঠি। ধনী-গরিব কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিই। কেউ কারো পর নয়, ভাইয়ে ভাইয়ে নয় দূরত্ব-দ্বন্দ্ব সবাই ভ্রাতৃত্ববোধের চেতনায় জেগে উঠি। চারপাশের গরিব মানুষগুলোর মুখেও হাসি ফুটুক, সবার যোগে-মিলনে ঈদ হয়ে উঠুক উৎসবমুখর। তবে আমরা আন্তরিকভাবে আশা করবো, সবাই সতর্কতার সঙ্গে সংক্রমণের ঝুঁকি এড়িয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করবেন। সামুর মডারেটর, কর্মকর্তাসহ সকল সহব্লগার, পাঠক,সুভানূধ্যায়ীদের সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানাই। ‘জীবনে যাদের হররোজ রোযা’ তাদেরকেও যেন না ভুলি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৩:২৫