টনি ভিনেত্তি ভয়ানক লম্বা ।চুল ঘন ,কালো ।সে জুলিয়ার দিকে তাকিয়ে দাঁত বের হাসল
….স্যালি একটুও বাড়িয়ে বলেনি ।সত্যি তুমি মাথা খারাপ করা সুন্দরী ।
….ধন্যবাদ ,বলল জুলিয়া ।মনে মনে খুশি হয়েছে ।
….হাউস্টনে গেছ কখনো ?
এটা কানসাস সিটির সবচেয়ে দামি রেস্টুরেন্ট গুলোর একটা ।
….না ।সত্যি কথা হল ওখানে যেতে পারেনি জুলিয়া অত খরচ করার সামর্থ্য নেই বলে ।
….ওখানে আজ আমরা ডিনার করব ।
* * * * *
ডিনারে নিজের সম্পর্কে বকবক করে গেল টনি ।তবে এতে কিছু মনে করলনা জুলিয়া ।ছেলেটা খুব মজার ।
চমত্কার হল ডিনার পর্ব ।ডেসার্টে জুলিয়া অর্ডার দিল চকোলেট শুফল এবং টনি নিল আইসক্রিম ।
খাবারের বিল এল ।
টনি বিলে চোখ বুলিয়ে বলল , তুমি পেট আর লবস্টার নিয়েছ ?
….হ্যাঁ ,মাথা দোলাল জুলিয়া ।
….খেয়েছ ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ,সালাদ এবং শুফল ,ঠিক ?
….বিস্মিত দৃষ্টিতে টনির দিকে তাকাল জুলিয়া ।হ্যাঁ …
….বেশ ,বলল টনি । তোমাকে ৫০ ডলার ৪০ সেন্ট দিতে হচ্ছে খাবারের বিল বাবদ ।
….কথাটা শুনে দারুণ মর্মাহত হল জুলিয়া ।বুঝলাম না . . . . .
দাঁত বের করে হাসল টনি ।আমি জানি তোমরা ,মেয়েরা আজকাল দারুণ স্বাবলম্বী ।পুরুষদেরকে বিল দিতে দাওনা ।তবে আমি ওয়েটারের বকশিশটা দিয়ে দেব ।
* * * * *
excerpted from
“Morning,Noon and Night” by Sidney Sheldon.
Translated by অনীশ দাস অপু