somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটা বিলুপ্তপ্রায় এবং দুর্লভ প্রজাতির বর যাত্রা (ছবিসমেত)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রায় ২০/২২ বছর আগে এমন একটা বর যাত্রী গিয়েছিলাম, কিছুদিন আগে আবার সেই অভিজ্ঞতা হলো, বর এবং কনে দুজনের বাড়িই নদীর পাড়ে তাই এ ব্যবস্থা, খুব অল্প সময়ের জার্নি হলেও অসভব ভাল লেগেছে, সেই পুরনো দিনের ছোয়া পেলাম,


সবাই ইঞ্জিন চালিত বোটে উঠিতেছি, কনের পিত্রালয়ে যাইবার জন্য


সবাই উঠেপড়েছে,


এখন সর্বত্রই সেলফী হয়, এইখানে কেন হবে না?


ভট ভট করিয়া চলিতে শুরু করিলাম


নদীর মাঝখানে তথা যাত্রাপথেরওঁ মাঝখানে।


গন্তব্যের অতি নিকটে চলিয়া আসিয়াছি,


গেট সাজানো হইয়াছে, বাট আমরা সেইপথে যাচ্ছিনা, তাতে কারো কোন আপত্তিও নাই, শুধুমাত্র বর অই গেটদিয়ে গেলেই গুটিওয়েক তেদর পোলাপাইনের পকেট গরম হইবে :P :P



এ হচ্ছে গ্রামের রিতী, কনের আত্মিয় সজনেরা সহ আসে পাসের ময়মুরুব্বিগন বর দেখিতে আসিয়া কিচ্চিত মিস্টি পানি পান করাইয়া এবং পাতিয়া রাখা রোমালে কিছু টাকা দিয়া যাইতেছেন (মাঝে মাঝে বর কে নাযেহাল করার জন্য দুস্টামি করা যায়েয এমন সম্পর্কের দাদী, নানী, সালীকাগন মরিচের পানী পান করাইয়া থাকেন, বিষেশ করে এই পর্বে বর ওঁ কনে পক্ষের আত্মীয় সজন্দের মাঝে বেপক পরিমান হাসা হাসি / আনন্দ ফুর্তি হইয়া থাকে, আবার কিখনো কখনো সিরিয়াস ঝগড়াঝাটিও হইতে দেখা যায়।

যে ভদ্রলোক খাবার সার্ভ করিয়াছিলেন উনি প্রফেসনাল ছিলেন। সম্পুর্ন খাবার সময় ওঁনাকে আমার প্রতি বিষেশ যত্নবান হতে দেখা গেল, খাবার পরে বঝিতে পারিলাম এর আসল কারন, পকেট হইতে ৫০ টাকা খসিয়া গেল অতপর মুক্তি পাইলাম :D :D :D

একটা বিষয় ভাল লাগেনি, দই খেতে দেয়া হয়েছিল ভাওখাবার প্লেটে, চামচ ছারাই :(( :(( , দই কি আর হাতে উঠে? দুই আমার প্রিয় তাই খেতেই হবে, একবার মনস্থির করিয়া ছিলাম জিব্বাখান প্লেটে নামাইয়া দেই :P :) :D :) পরক্ষনে ভাবিলাম আসে পাসের মানুষজন আমাকে এক বিশেষ শ্রেনীর প্রানি ভাবিতে পারে :D :P

ওভারল দিনটা খুব খুব উপভোগ করেছি

বিঃ দ্রঃ ভক্ষন কালে এতই মজা করিয়া ভক্ষন করিয়াছিলাম যে সেলফীর কথা ভুলিয়াই গিয়াছি, :P :P :P (খাবার খুব মজা হয়েছিল)
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিশ্ব বাটপারের খপ্পরে বাংলাদেশ ‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৪ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১:০৯



একমাত্র ব্যক্তি শেখ হাসিনা সঠিক ভাবে চিনেছেন এই বাটপার’কে। তার নিজের জবানবন্দিতে আছে । তিনি কিশোর বয়সে কিভাবে অন‍্যের পুরস্কার চতুরতার সাথে আত্মসাৎ করেছেন ‼️ তার নাটকের নতুন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ তার সাথে দেখা হবে কবে (২য় পর্ব)

লিখেছেন সামিয়া, ২৪ শে মে, ২০২৫ দুপুর ২:০৪




এই শপিংমলটা অনেক বড়, এইখানে সাধারণ মানুষের তুলনায় শহরের সবচেয়ে অভিজাত পরিবারের লোকজন আর বিদেশী কাস্টমার নিয়মিত আসেন কেনাকাটা করতে। আউটলেটগুলো একটা থেকে আরেকটা আলাদা কোনটায় পারফিউম, কোনটা ক্লথ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুহাম্মদ ইউনূসকে একঘরে করে দিন

লিখেছেন sabbir2cool, ২৪ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭


জুলাই ষড়যন্ত্রের অপমৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। গত বছরের জুলাইয়ের মেটিকুলাস ডিজাইনড প্ল্যানে দেশবিরোধী যে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, সেটার অপমৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে। দখলদার ইউনূস সরকার প্রবল চাপে পড়েছে। এখন তাদের সব কূল... ...বাকিটুকু পড়ুন

নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না : ড. ইউনূসের মনে কেন এমন আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৪ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৯


দৈনিক সমকাল থেকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর বরাতে আমরা জানতে পারি —প্রশাসন, পুলিশ এবং নির্বাচন কমিশনের ওপর সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেই—নির্বাচনের পূর্বপ্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে এক গভীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার নাই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৪ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

একটা পোস্ট দেখে লেখার সাধ জাগলো। যা নিয়ে লিখবো তা আমার নেই।
আমার দাদা-দাদি, নানা-নানি কেউ নেই। বাবা মা যখন ছোট ছিলেন তখনই তারা পরপারে উড়াল দিয়েছেন। বাবার বয়স যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×