নিঃসন্দেহে দুঃখের সংবাদ এবং কিছুটা সুখের সংবাদ। দুঃখের এজন্য যে, দেশের রপ্তানি বাস্কেটের আরও একটা আইটেম কমল। যেখানে রপ্তানি পোর্টফোলিও ডাইভার্সিফিকেশনের জন্য আমরা গলা ফাটাইতেছি, সেখানে গরীব পোর্টফোলিও থেকে গুরুত্বপূর্ন একটা পন্যে রপ্তানি সক্ষমতা হারাচ্ছি এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক।
আর একটু সুখের সংবাদ হলো, দেশের আভ্যন্তরীন চাহিদা বাড়া ভাল, কারন অধিক কনজাম্পশন নতুন বিনিয়োগ প্রলুব্ধ করে।
এই নিউজের ইমপ্লিকেশন কয়েকটা-
১. আমাদের চা উৎপাদন উল্লেখযোগ্য হারে বাড়াতে হবে।
২. সম্ভাব্য আমদানী এস্টিমেট করে এই খাতে আমদানী বিজনেস করা যেতে পারে।
৩. দৈনিক এক কাপের অধিক চা খাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে চিন্তা করার সময় এসেছে।
ব্লগাররা যে যে লাইনের লোক, তিনি তার নিজ নিজ লাইনে চিন্তা করবেন, তাদের চিন্তার খোরাক দিলাম।
কিন্তু আম ব্লগার, যারা তৃতীয় ক্যাটাগরিতে পড়েন, তাদের কাছে প্রশ্ন,
"আপনি দৈনিক কয় কাপ চা খান?"