somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বইয়ের পাতায়, বইয়ের ঘ্রানে......ও আমার সোনালি দিন!

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুনীলের ‘অর্ধেক জীবন’ পড়তে পড়তে তাঁর সাথে আমার একটা জায়গায় মিল খুঁজে পেলাম। তিনি তাঁর যে বয়সটার কথা লিখেছেন, বড়দের চোখে যে বয়সটাতে আমরা নিতান্তই শিশু, যে বয়সে নভেল-গল্প-নাটক পড়াটা শুধু প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য বলে ধরে নেওয়া হয়, সেই সময়টায় তিনি বুভুক্ষের মত হাতের কাছে যে বই পেতেন পড়তেন, এমনকি রাস্তায় পড়ে থাকা টুকরো কাগজও বাদ যায় নি! আমারও ঐ বয়সে ছিল এমনই বইয়ের ক্ষুধা! রাত নেই, দিন নেই হাতের কাছে বই পেলে যেন মনে হত এখুনি এটা পড়ে শেষ না করলে আমার সারা শরীর জ্বর জ্বর করবে, সারা রাত আর ঘুম হবে না, বইটা না পড়েই মনে হয় মারা যাব! শুনলে অদ্ভুত বা এটা আমার পাগলামি মনে হলেও আমার এই উপসর্গ হত যতক্ষন না বইটি পড়ে শেষ করতে পারছি! হাসছেন? হ্যাঁ, হাস্যকরই বটে। সুনীলের মত আমিও যেখানে যা পেতাম তা পড়তে হেলাফালা করতাম না, রাস্তার একটুকরো কাগজই হোক আর চানাচুরের ঠোঙাই হোক। এ ক্ষুধা যেন শেষ হবার নয়!




এই ক্ষুধার শুরুটা হয়েছিল মনে হয় ক্লাস ফাইভের পর থেকে। আমার চাচাত ভাই আমার থেকে বয়সে বেশি ছোট না। দু’জনের মাঝে বন্ধুত্ব পূর্ণ সম্পর্ক প্রবল। চাচা সাহিত্যিক হবার সুবাদে আমার কাজিনের অফুরন্ত বই পড়ার সুযোগ। তাকে দেখে আমিও বইয়ের দুনিয়ায় প্রথম পাঠ নিলাম। প্রথম বই কোনটা ছিল সেটা মনে নেই তবে খালার বাসায় আসলেই পাঁচ বছরের বড় বোনের টেক্সটবুক আমি গোগ্রাসে গিলতাম! অবশ্যই প্রথম পছন্দ ছিল বাংলা প্রথম পত্র। বড় বোনের ছোটবেলার কমিকস এর কালেকশনও ছিল সেই মাপের! চাচা চৌধুরী, বিল্লু, পিঙ্কী, রমণ, ফ্যান্টম, শ্রীমতি, টিনটিন এই সব তো পড়া শেষ করে তখনি বসে ছিলাম! এই সব থেকেই আমার বইয়ের ক্ষুধা শুরু!চাচাত ভাইয়ের সাথে বই পড়ার একটা অদৃশ্য কম্পিটিশনও ছিল বটে।

আমাদের স্কুলে একটা ছোটখাট লাইব্রেরী ছিল। সুন্দর সুন্দর গল্পের বই ছিল সেখানে, নানান রঙ্গা কমিকসও ছিল। মনে আছে একদিনের ঘটনা। আমি আগে থেকে হারকিউলিস কমিকসটা পছন্দ করে রেখেছিলাম পড়ার জন্য চেয়ে নেব বলে সেদিন। লাইব্রেরী থেকে প্রতিদিন বই দেওয়া হত না। সপ্তাহে এক কি দুই দিন ছিল বই ধার নেওয়ার দিন। আগে থেকে লাইনে দাঁড়াতে হত। কমিকস পড়ুয়ার সংখ্যা ছিল অনেক। ভিড়ের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি মারামারি লেগে যেত মাঝে মাঝে। ম্যাডামের বাঝখাই গলাও তখন কাজে দিত না। তো সেদিন আমার মনে যে ভয় ছিল সেটাই সত্যি হল। এক জুনিয়র, যে একটু গাট্টাগুট্টা ছিল, অন্য সবাইকে ঠেলে হারকিউলিস তার হস্তগত করলো। আমি ছোটখাটো পিচ্চি ছিলাম তখন, তার উপর মহা লাজুক। তারপরও পেছন থেকে সবার মাঝে চিড়ে চ্যাপ্টা হতে হতে করুণ গলায় বলছিলাম, ওটা আমার! ওটা আমার! হারকিউলিস আমার! কিন্তু আমি সিনিয়র হলেও ওটুকু হালকা পাতলা শরীর নিয়ে ঐ জুনিয়র মোটকুর সাথে মারামারি কল্পনাতেই আনিনি! সেই ভিড়ের মাঝে হটাৎ খুব ভীষণভাবে আমার কান্না পেল। শুধু মাত্র এই বোধ থেকে, আজ আমার হারকিউলিস পড়া হবে না! কত কিছু আগ থেকে কল্পনা করে রেখেছি আমি! স্কুলটা ছুটি হয়েছে, বইটা নিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি যাব, কোন ভাবে গোসল করে, মুখে দুটি ভাত গুঁজে বিছানায় এসে আরামসে বসে হারকিউলিস খুলে বসব! কিন্তু হায় আজ আর আমার আশা পূর্ণ হবে না। এ যেন সেই প্রত্যাখানের বেদনা আমি অনুভব করেছিলাম, যেমনটা কোন প্রেমিক অনুভব করে তার ভালোবাসার মানুষটির কাছ থেকে সাড়া না পেলে! চোখ দিয়ে আপনাআপনি পানি পড়ছিল। নিজের আবেগ কিছুতেই আটকে রাখতে পারছিলাম না। লজ্জায় সবার মাঝখান থেকে বের হয়ে আসতে চাইছিলাম। হাত দিয়ে চোখ ঢেকে বের হয়ে আসতে চাইছিলাম যাতে আমার চোখের পানি কেউ না দেখে। কিন্তু ঐ বয়সের আবেগ কি সহজেই আড়াল করা যায়? অনেকের চোখে ধরা পড়ে গিয়েছিলাম। সেই জুনিয়র ছেলেটি সাথে সাথে দৌড়ে বের হয়ে আসলো। আমি ততক্ষণে গেট পর্যন্ত চলে এসেছি। “নিশাত ভাই, আমি আজ এটা নিব না। আজ তুমিই এটা নাও” বলে সে আমার হাত ধরে থামালো। তার চোখে ছিল অপার বিস্ময়! বই পড়ার জন্য কেউ এত ব্যাকুল হয়ে কাঁদতে পারে তা তার চিন্তা শক্তির বাইরে ছিল! আর কমিকসটা হাতে পেয়ে আমার অনুভূতি ছিল যেন কি এক অসাধ্য সাধন করে ফেলেছি! দশ বারো বছরের একটা বালকের বই পড়ার ব্যাকুলতার অনুভূতি আসলে শব্দে বর্ণনা করা অসাধ্য! হয়তো এটা সুনীলের মত সাহিত্যিকেরা পারবেন, আমি তো নিতান্তই সাধারন একজন!


স্কুল লাইফে আমার একটা মেয়ের সাথেই যত খাতির ছিল (এখনো আছে) সে আমার প্রিয় বান্ধবী একজন। অন্য কারো সাথে খাতির না হয়ে তার সাথে এত খাতির হয়েছিল এই কারনে যে সেও আমার মত বই পড়ুয়া পাগল ছিল। তার দুই জন বোন আছেন। তারা তাদের হাত খরচের পয়সা বাচিয়ে নতুন নতুন বই কিনতেন আর সেগুলো আমার বান্ধবী পড়তে পারতো। তাই একদিকে আমার চোখে সে ছিল ভাগ্যবতী, কারণ প্রতি মাসে নতুন নতুন বই সে পড়তে পারতো। এর জন্য তাকে কিছুটা ঈর্ষাও করতাম। তবে বান্ধবীটি বন্ধু হিসেবে আমাকে পছন্দ করায় সেই বন্ধুত্বের সুবাদে আমি তার কাছ থেকে বই ধার আনতাম। আর গোগ্রাসে পড়তাম। আর আমার কালেকশনের বই আমি তাকে পড়তে দিতাম। তার দুই বোন আমার আমার বই পড়ার নেশা জানতেন, তারাও আমাকে বই পড়তে দিতেন। বান্ধবীর কাছ থেকে যে কত বই আমি ধার করে এনে পড়েছি তার ইয়াত্তা নাই! বেশিরভাগই সেবার তিন গোয়েন্দা, কিশোর ক্লাসিক, ওয়েস্টার্ন ইত্যাদি। সেবা সে সময় আমায় স্বর্ণযুগ উপহার দিয়েছিল! বই পড়ার নেশা আমাদের দু’জনের এত বেশী ছিল যে, যখন আমরা একসাথে বসতাম, তখন বাকি দুনিয়া ভুলে যেতাম আর শুধু বই নিয়েই কথা বলতাম ঘণ্টার পর ঘণ্টা! এই মিলটুকুর কারনে আজো সে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড, যাকে আমি অন্যদের চেয়ে আলাদা গুরুত্ব দেই, দেব সবসময়। এই বান্ধবীটি যদি না থাকতো তাহলে আমি এত বই পড়তে পারতাম না, আর আজকের নিশাতের চিন্তাভাবনাও হয়তো তাহলে অন্য রকম হতো। তাই বলা যায় আজকের আমি হবার পেছনে আমার এই বান্ধবীটির ও তার বন্ধুত্বের অনেক বড় ভূমিকা আছে!

একটা কথা আজ স্বীকার করে নেই। আমি চোর। হ্যাঁ আমি বই চোর! আজ পর্যন্ত যে জিনিসটা আমি চুরি করেছি আর যে জিনিসটা আমি চুরি করতে কখনো লজ্জিত না সেটা হচ্ছে বই! তবে আমি শুধু তাদের কাছ থেকেই বই সরিয়েছি যাদের দেখেছি বইকে গুরুত্ব না দিতে, বইকে সম্মান না দিতে। তাই যখনি সুযোগ পেয়েছি ভাল কোন বই এদের কাছ থেকে হাতে পেলে আর ফেরত দেওয়ার কথা কখনো মনে করি নি! তেমনি ভাবে আমার বই কেউ ধার নিয়ে সেটা বাজে অবস্থায় ফেরত দিলে তার সাথে নিশ্চিত ভাবে আমার সম্পর্কটিও খারাপ হয়ে যায়। কারণ বই আমার কাছে পড়ার জিনিস, এটার বারোটা বাজানোর জন্য আমি কাউকে ধার দেই নি। এই জিনিসটা আমার খারাপ লাগতো বলে স্কুলে আমার প্রিয় বান্ধবীটি ছাড়া আর কারোকেই আমি কখনো বই ধার দিতে চাইতাম না। এখনো এই কারনে আমি কাউকে বই ধার দিতে চাই না। আরো একটা চিন্তা এখন মাথায় কাজ করে, আমার মত যদি বই চোর হয়! হা হা হা! :P

বই পড়ার নেশা এত বেড়ে গিয়েছিল যে ছোটদের বই না বড়দের বই তা আর বাছবিচার করতাম না। বই হলেই হলো! ছোটদের কি আর বড়দের কি? কিন্তু বড়রা তো আর তা মানবেন না। তাদের একটাই ধারনা, প্রাপ্তবয়স্ক হবার আগে বড়দের বই পড়লে নাকি চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়। কি হাস্যকর কথা! আমি এসব কখনো কানে নেই নি। এমনি বই পড়ার ক্ষুধা ছিল যে, পরীক্ষার আগের দিনও লুকিয়ে বই পড়েছি! (একদম সুনীলের মত! কিসের ইঙ্গিত করছি ‘অর্ধেক জীবন’ এ উনার বই নিয়ে স্মৃতিকথা পড়লে বুঝতে পারবেন) ও হ্যাঁ একটা ঘটনা মনে পড়ছে। তখন ক্লাস নাইনে পড়ি। স্কুলের লাইব্রেরী থেকে লুকিয়ে নিয়ে সুনীলের ইয়া মোটা পূর্ব- পশ্চিম পড়ছি! (আসলে লাইব্রেরীর দায়িত্বে যে ম্যাডাম ছিলেন উনি আমাকে বিশেষ স্নেহ করতেন, মাঝে মাঝে নিজে না এসে আমাকে চাবি দিয়ে দিতেন। আর আমি নিজের ইচ্ছামত বই নিতাম) পূর্ব-পশ্চিমে এতটাই মুগ্ধ হয়ে ছিলাম যে, বাড়িতে যতক্ষন থাকতাম পড়া খাওয়া দাওয়া গোসল আর ঘুমানোর সময়টা ছাড়া যে সময়টুকু পেতাম তখন পূর্ব- পশ্চিম পড়তাম। বাইরে খেলাধুলা কি জিনিস সেই সময়টা শুধু বই পড়েই কাটিয়েছি। অবস্থা এমন ছিল যে আমার গ্রামের কম লোকই আমাকে চিনত! বিকেলবেলা সন্ধ্যা হয়ে যাবার আগ মুহূর্তেই কম আলোতে আমি নেশাখোরের মত বই পড়তাম আর আব্বার গালি খেতাম যে চোখ নষ্ট করে ফেলতেছি বলে! সুনীলে এত মজে ছিলাম যে ব্যাগে পাঠ্যবই কম ঢুকিয়ে উপন্যাসখানা নিয়ে স্কুলে আসতাম যাতে স্যার ক্লাসে আসার আগে কিংবা টিফিন টাইমে পূর্ব- পশ্চিম পড়তে পারি!

ইয়া মোটা উপন্যাস ব্যাগে নিয়ে কাঁধে ঝুলিয়ে রোদে পুড়ে প্রতিদিন দুই- তিন মাইল পায়ে হেঁটে স্কুলে আসা মহাশয় চাট্টিখানি কথা নয়! এর মাঝে একদিন ধরা খেয়ে গেলাম। রসায়ন স্যার ব্যাগে উপন্যাসটি পেয়ে পিঠে পাঁচ আঙ্গুলের দাগ বসিয়ে দিয়ে বললেন, তোর কি বয়স হয়েছে এইটা পড়ার? অ্যা? স্যারকে কেমনে বুঝাই হয়তো প্রাপ্তবয়স্ক হই নি কিন্তু প্রাপ্তমনষ্ক হতে তো গোঁফ দাঁড়ি গজাতে হয় না! এটা আপনাআপনি হয়ে যায়! ‘কমলাকান্তের দপ্তর’, ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’, ‘শ্রীকান্ত’ সহ এইসব ভারি ভারি শ্রেনীর লেখাগুলো কিন্তু আমি ঐ বয়সের আগেই পড়ে শেষ করেছি। হাহ! হুহ! এখন বড়দের বই ছোটদের বই এইরকম বিভাজন শুনলে হাসি পায়। নিজের কথা ভেবে আমি অবাক হই। এই যে বড়দের বই পড়লে নষ্ট হয়ে যাওয়ার একটা ভয় আমাদের বড়দের মনে, আমি তো প্রেম কি তা বাস্তবে উপলব্ধি করার আগেই রোমানা আফাজের প্রেমের উপন্যাসগুলি পড়ে ফেলেছিলাম! উনার লেখার হাত ছিল সেইরকম! কই আমি তো নষ্ট হয়ে যাই নি!

নাকি সুনীলের মত বলব “কিংবা হয়েছে হয়তো। বোধহয় আমার চরিত্র বলে কিছুই নেই।”

[লেখায় হঠাৎ হঠাৎ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর কথা আসায় অনেকে হয়তো বিভ্রান্ত হয়েছেন। আসলে আমার প্রিয় একজন লেখকের সাথে নিজের মিল খুঁজে পেয়ে তা উল্লেখ করার লোভ সামলাতে পারিনি। :) ]

-----------------------------
নিশাত শাহরিয়ার

(নিশনামা)

[ ১০-০৫-২০১৪/শনিবার –রাত ১.০৭ ]
প্রথম প্রকাশ আমার ফেসবুক নোটে ও একই সাথে আমার ব্লগে- নিশনামায়!
_____________________

আপনাদের বই নিয়ে স্মৃতি কি এইরকম কিছু? নাকি আরো মজাদার?
আপনাদের প্রিয় লেখক কে? প্রিয় বইটিইবা কোনটি?
যারা এই লেখাটি পড়েছেন তাদের কাছে প্রশ্ন রইলো! :)
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০১
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×