ব্লগে নতুন এসেছেন? লগ ইন করে দুরু দুরু কাঁপছে মন?
কি করে সবার সাথে তাড়াতাড়ি পরিচিত হওয়া যায় ভাবছেন?
এত কষ্ট করে একটা লেখা দিলেন তো মন্তব্য কৈ? ইস রে, কেউ পড়ল না, একজনও না? সবাই এত নিষ্ঠুর কেন?
সবাইকে একসাথে আপনার ব্লগ বাড়িতে আসার জন্য ডাকবেন কিভাবে?
কত কষ্ট করার পর প্রথম পাতায় সুযোগ পেয়েছেন। এবার সখ করে একটা লেখা দিলেন, কিন্তু লেখা তো দেবার সাথে সাথেই সেখান থেকে গায়েব! হায় হায় এখন উপায়?
সবার এত এত হিট পোষ্ট? এত এত লাইক? এত এত প্রিয়তে নেয়া? অথচ আপনার কিছুই নাই?
কিভাবে হিট হওয়া যায় ভাবছেন! তার তরীকা খুঁজছেন? ভাবছেন সহজ রাস্তাটা কৈ? কোথাও খুঁজে পাচ্ছেন না সেই অমূল্য পরশ পাথর?
হায় হায়, বলেন কি? এত কষ্ট বুকে নিয়ে ব্লগিং করছেন? কিভাবে?
নিন আপনার জন্যই এটা লেখা হয়েছে..”ব্লগে হিট হতে চান - গামলা ভর্তি মন্তব্য চান – নিন সহী তরীকা সমাহার!”
বিশেষ দ্রষ্টব্য-১# - যারা ইতিমধ্যেই হিট হয়ে গেছেন বা গামলা ভর্তি মন্তব্য পান তারা এখনই এখান থেকে প্রস্থান করুন। নতুনদের সুযোগ দিন। পরশ্রীকাতরতায় ভুগবেন না!
তরীকা দুই প্রকার। একটা হচ্ছে শর্টকাটে সহী তরীকা আর আরেকটা হচ্ছে মারফতে সহী তরীকা
আমরা বাংলাদেশীরা জন্মগত ভাবে সর্টকাট জাতি। কপি পেষ্ট মেরে মেরে এমন অভ্যাস হয়েছে যে পুরো লাইফটাই সর্টকাট করে ফেলেছি। আর ঠিক সেজন্যই আপনার জন্য তৈরী করা হয়েছে এই সর্টকাট সহী তরীকা সমাহার!
(* বহু কষ্ট করে পুরোটা লেখা হয়েছে, কেউ কপি পেষ্ট করবেন তো নতুন ডিজিটাল আইনে কেসে পড়ার সমুহ সম্ভাবনা থাকতেও পারে )
সর্টকাট তরীকা# ০১ - ওরফে ক্যাচাল তরীকাঃ
নতুন এসেছেন কেউ চিনে না। কুছ পরোয়া নেহি। এইজন্য প্রথমে আপনাকে একদিন কষ্ট করে বের করতে হবে সামুতে পপুলার ব্লগার কারা? এরকম প্রথম সাত আট জনকে টার্গেট করুন। এখন কাজ খুব সোজা। একবার করে এদের নতুন পোষ্টে ঢুকে চরম উলটা পালটা মন্তব্য করে সারা জীবনের জন্য চলে আসুন। ভূলেও ওখানে আর যাবেন না। কি ধরনের মন্তব্য দিতে পারেন তার একটা নমুনা দিলাম। খবরদার এটা কপি পেষ্ট করবেন না। শেষে আমাকেই কিন্তু সবাই মিলে ব্লগে থেকে বের করে দেবে।
যদি সেই ব্লগার কবি হয়, পোষ্টও কবিতা হয় তাহলেঃ
দূর মিয়া/আপু কি এসব লিখছেন মাথামুন্ডু কিছুই বুঝা যায় না? এইটা কি কবিতা? কে বলছে আপনারে? আমার বড় ভাসুরের/ছোট ননদের ছোট মেয়ের ২ মাসের নাতনীও এর চেয়েও ভালো কবিতা লেখে! এই সব গাঞ্জা মার্কা লেখা না লিখে গুলিস্তানের গোলাপ শাহ মাজারের সামনে ঝাল মুড়ি বিক্রি করেন যেয়ে!
এর পর আপনার কাজ হচ্ছে দৈনিক পত্র পত্রিকা থেকে একটা রগরগে নিউজ আপনার ব্লগে সূত্র উল্লেখ ছাড়া কপি পেষ্ট মারবেন। তারপর দেখবেন আসল খেলা, সবাই আপনাকে তুলোধুনা করার জন্য আপনার একমাত্র পোষ্টে ঝাপিয়ে পড়বে। মন্তব্য রাখার জন্য গামলাতে হবে না, ড্রাম লাগবে।
সর্টকাট তরীকা# ০২ – ওরফে রাজনীতি তরীকা:
এই তরীকা লেখার সময়ে অসামাজিক ভাইয়ের একটা লেখা থেকে কিছুটা আইডিয়া ধার করেছি। আপনাদের জন্য কিছুটা পরিমাজর্না অবশ্যই করেছি। নিন সটর্কাট তরীকা # ৩ ওরফে রাজনীতি তরীকা ওরফে হাম্বা লীগ তরীকা......
ব্লগে মাত্র এসেছেন। সরাসরি চোর বাটপারের দলের সমর্থনে কথা বলতে শঙ্কা হয়। না জানি গায়ে চোর বাটপার সীল লেগে যায়? এই অবস্থায় আপনার জন্য নিরাপদ বাক্য হল – আমি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। আপনি অতি তাড়াতাড়ি ব্লগে আপনার মত অনেক হাম্বা বলদের বিচরন দেখে সাহসী হয়ে উঠবেন। এই অবস্থায় আপনার জন্য হাম্বা বলদের পালে এন্ট্রি নেয়ার নিরাপদ পাসওয়ার্ডঃ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব কেবলমাত্র হাম্বা লীগের হাতেই নিরাপদ। বাকি সবাই স্বাধীনতা বিরোধী, সে যদি মুক্তিযোদ্ধাও হয় তাও রাজাকার। (কাদের সিদ্দিকীকেই যখন রাজাকার বলা হচ্ছে আপনার ভয় কিসের?) হাম্বা বলদ পালের বাকি হাম্বারা আপনাকে সাদরে গ্রহন করে নেবে। এর পর শুরু হবে আপনার ডিউটি দেবার পালা।
ব্লগে হাম্বা লীগের দুর্নীতি, গনতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা সহ বিবিধ পোস্ট আসবে। এর বিপরীতে আপনাকেও দাঁত মুখ খিঁচিয়ে ঝাপিয়ে পড়তে হবে। দিনে অন্তত একটা পোস্ট দিতে হবে খৃষ্ট পুর্ব ২০০৭- খৃষ্টাব্দ ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিএনপি কি কি অপকর্ম করেছে সেই বিষয়ে। অথচ দিন বদলের কথা বলে ক্ষমতায় এসে একই কাজ যে বহুগুন বেশি করে করা হচ্ছে, এই ব্যাপারে একদম চুপ থাকবেন।
খুব শিগগিরি যখন মোটামুটি হাম্বা বলদ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছেন, এখন সময় হয়েছে আপনার পারিবারিক শিক্ষাকে কাজে লাগানোর।
- আপনার বাপ কাজের মেয়েদের উপর নির্যাতন করত - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- আপনার মায়ের বিবাহ বহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্ক ছিল - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- বোন পাড়ার মুদি দোকানদারের সাথে ভেগে গেছে - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- ছোট কালে চাচা আপনার উপর উপগত হয়েছিল - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- আপনার প্রেমিকা বেস্ট ফ্রেন্ডের সাথে লুকিয়ে লিটনের ফ্লাটে ডেটিং করে বেড়ায় - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- ফেসবুকে আপনার প্রেমিকার ডজন ডজন গোপন বিএফ - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- পাশের বাসার সুন্দরী ড্রেস চেন্জ করার সময় জানালায় মোটা পর্দা দিয়ে রাখে - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
- নিশি কন্যার কাছে যেয়ে মিস টাইমের জন্য বাপ ছেলে একসাথে ধরা খেয়েছেন - এই রাগ ঢালবেন খালেদা জিয়ার উপর।
উপরের ধাপগুলো সফলতার সাথে পেরিয়ে এসেছেন, এখন সময় এসেছে এই অর্জনকে কৃতিত্বের সাথে ধরে রাখার ।
- রাতে বউকে/জামাইকে সন্তুষ্ট করতে পারেন নি নিজের অক্ষমতার জন্য - ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
- ঘুষের জন্য ধরা খেয়ে চাকরী চলে গেছে - ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
- ইভ টিজিঙের জন্য রাস্তায় গণ ধোলাই খেয়েছেন - ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
- ছিনতাই করে নেশার টাকা যোগাড় হয়নি – ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
- হাম্বা লীগের একনিষ্ঠ সমর্থক হবার পরও পলিটিক্যাল মামা চাচা নেই দেখে চাকরি হচ্ছে না - ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
- ভয় হয় ট্রাম্প কখন পাছায় লাথি দিয়ে বেহেস্তখানা থেকে বের করে দেয় - ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
- জার্মানির ভিসা দিবে দিবে বলেও রোজ রোজ ঘুরাচ্ছে - ব্লগে এসে বলবেন জিয়া একটা রাজাকার!
প্রতিদিন অন্তত ১ বার হলেও খালেদা জিয়া আর জিয়াকে নিত্য নতুন পোষ্ট দিয়ে তুলাধুনা করুন ও প্রতিদিন হিট হয়ে বুঝে নিন গামলা ভর্তি মন্তব্য।
সর্টকাট তরীকা# ০৩ - ওরফে হিরো আলম তরীকাঃ
কেউ আপনার লেখা পড়তে আসেনা। কুছ পরোয়া নেহি। হিরো আলম কে চেনেন বা জানেন তো? ওর ভিডিও প্রথমে কেউ দেখত না। তাতে কি নিজে নিজেই নিজেকে সুপার হিরো/হিরোইন বানিয়ে ফেলুন। কি আছে জীবনে? তারপর দেশের ও দশের সেবায় থুক্কু নিজের প্রেমিক/প্রেমিকার সেবায় ঝাপিয়ে পড়ুন। খবরদার সাধু / চলিত কোন ভাষাই ব্যবহার করবেন না। সামুতে আজকাল ব্লগাররা বেশ চালাক হয়ে গেছে। কি আবোল তাবোল লিখেছেন তা বুঝতে পারলে খবর আছে! তাহলে উপায় কি? উপায় আছে, সেজন্যই তো এই পোষ্ট। নিজের পারিবারিক ভাষা ব্যবহার করুন। যদি সেটা সাধু / চলিত হয় তাহলে সন্দীপ কিংবা হাতিয়া চরের ভাষা ব্যবহার করুন। কেউ কিছু বুঝবে না। বরং আপনার কিংবদন্তি ভাষায় লেখা পড়ার জন্য সবাই আপনার ব্লগে ঝাপিয়ে পড়বে। আর সাথে পাবেন গামলা ভর্তি মন্তব্য।
সর্টকাট তরীকা# ০৪ - ওরফে কবি ওরফে ঝোলা পাঞ্জাবি তরীকাঃ
কবিতা লিখতে চান কিন্তু কবিতার ক ও বুঝেন না। সো হ্যোট? সব কিছুরই সর্টকাট রাস্তা আছে। শুধু জানতে হবে! কবিতা লেখার সর্টকাট রাস্তা নীচে দেয়া হলো, আমি স্কুলে থাকতে উন্মাদ পত্রিকাতে হাল্কা পড়েছিলাম, আপনাদের জন্য বিষদ ভাবে লিখে দিলাম।
বিশেষ দ্রষ্টব্য-২# - ভুলেও ছড়া বা ছন্দ কবিতার কথা মাথায় আনবেন না।
আপনার জন্য যা যা লাগবে তা হলো- কম্পিউটার, ইন্টারনেট, প্রিন্টার, A4 সাদা কাগজ, ১২ ইঞ্চি স্কেল, পেপার কাটার। প্রথমেই ইন্টারনেট দিয়ে গুগলকে দিয়ে যে ধরনের/ভাবের কবিতা চান সেটার বেছে বেছে গদ্য/প্রবন্ধ/লেখা বেছে নিন। মিনিমাম ২০ বা ২৫ লাইন হতে হবে। এবার এটা কম্পিউটারে সেভ করে A4 সাইজ সাদা কাগজে প্রিন্ট করে ফেলুন। এই বার আসল কাজ। লেখার দুই পাশ থেকে ২ ইঞ্চি ভাজ করে পেপার কাটার দিয়ে কেটে ফেলুন। কাটা কাগজ গুলি রেখে দিন, একটু পরেই লাগবে। এবার দুই পাশ থেকে কেটে ফেলা লেখাটার বেছে বেছে মিনিমাম ৮ থেকে ১০টা সেরা লাইন বের করুন। যে সব শব্দের আপনি পেট কেটে ফেলেছেন সেগুলি পূর্ণ করুন। দরকার পরলে আগের কাটা কাগজ গুলিতে দেখুন। এবার শুরু হবে এডিটিং। খবরদার, কোন লাইনে ১৪ অক্ষরের বেশি শব্দ রাখবেন না। সামু এখনও সনেটই হজম করতে পারেনি, চতুর্দশপদী কবিতা বা তার চেয়ে বেশি কিছু দিলে কিন্তু বদ হজম হয়ে যাবে। বিরাম চিহ্নের ব্যাপারে বেশি চিন্তা ভাবনার দরকার নেই। কবিরাই তো উলটা পালটা লিখবে! এখন আপনি কবি না! ইচ্ছে মতো বসিয়ে দিন। যত উলটা পালটা হবে ততই হিট! আর যতই না বুঝবে ততই মন্তব্য জমবে আপনার পোষ্টে!
সর্টকাট তরীকা# ৫ ছাগলের ল্যাদা ওরফে ল্যাদা তরীকা
ছাগল দেখেছেন যখন ছাগলের ল্যাদা কি জিনিস জানেন না? ঈদ উল আযহার সময় কি চান্দের দেশে বেড়াতে যান নাকি? শালিনতার জন্য এখানে এটার আর ব্যাখ্যা দিলাম না, না জানলে গুগলকে জিজ্ঞেস করুন। যেখান থেকে পারেন যেই রকম ইচ্ছে লেখা যোগাড় করে যে কোন বিষয়ে একটার পর একটা নন স্টপ পোষ্ট দিতেই থাকুন। একে ভদ্র ভাষায় বলে ট্রায়াল এ্যান্ড এরর মেথড। একটা না একটা পোষ্ট ক্লীক করবেই। ব্যাস, আর আপনাকে ঠেকায় কে? ব্লগাররা যেটা পছন্দ করেছে, সেই টপিকে এবার আপনি দাঁত মুখ খিঁচে পোষ্ট দেয়া শুরু করে দিন আর বুঝে নিন গামলা ভর্তি মন্তব্য!
সর্টকাট তরীকা# ৬ অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী তরীকা
কিছু একটা লিখতে চান, কিন্তু কি লিখবেন বুঝতে পারছেন না? কোন সমস্যা নেই। দাঁত মুখ খিচে গুগলের বারোটা বাজিয়ে ইন্টারনেট থেকে বুঝি বা না বুঝি একটা বিশেষ ধর্ম নিয়ে কিছু চুলকানী মার্কা লেখা বের করুন। সর্টকাট তরীকার সাহায্য হিসাবে কিছু টিপস দেয়া হলো- মীলাদ, মীরাজ, মেয়েদের পর্দা করা, নারী শিক্ষা, বেহেস্তের হুর গেলমান ইত্যাদি। ব্যাস, পোষ্ট একটা দিয়ে পুরোপুরি উধাও হয়ে যাবেন। ব্লগে অনেক ভালো ভালো ব্লগার আছেন। তর্ক করতে গেলে খবর আছে আপনার। আর বোবার কোন শত্রু নেই, জানেনই তো। একটা পোষ্ট দিয়ে একদম চুপচাপ, কিছুদিন অপেক্ষা করে আবার আরেকটা.....
বিশেষ দ্রষ্টব্য-৩# - আজকে আপাতত এই পর্যন্তই। লিখতে লিখতে হাত ব্যথা করছে। আরো কিছু সর্টকাট তরীকা আছে, তবে যা উপরে দিয়েছি সেগুলি যারা এখনো হিট হতে পারেনি, ট্রাই করে দেখুন। কলিকাতা হারবাল, লিটন দেওয়ান সব ফেল হতে পারে কিন্তু আমার এই সর্টকাটে তরীকা সমাহার ফেল করবে না। ভুয়া পোষ্ট নামক একটা বেহেস্ত খানায় বিশেষ ভাবে পরীক্ষিত! এছাড়াও যদি আরও সর্টকাট তরীকা চান তাহলে ইনবক্স করুন থুক্কু মন্তব্যের ঘরে আপনার খায়েস/মন বাঞ্চনার কথা জানান। তখন দেখব কি করা যায়!
তারপরও যদি কপাল খুবই খারাপ থাকে, হিট না হতে পারেন তাহলে আপনার জন্য তৈরি করা হবে মারফতে সহী তরীকা। আপনারা চাইলেও এটা এখন ব্লগে দিতে পারবো না। ঠাকুরমাহমুদ ভাই এই মারফতে সহী তরীকার বুদ্ধিটা বের করেছিলেন। উনার পারমিশনের পর দেখি দেয়া যায় কিনা!
বিশেষ দ্রষ্টব্য-৪# - এটা একটা ফান পোষ্ট। আবারো বলছি ফান পোষ্ট (রম্য লেখা)। কারো যদি এটা পড়ে চুল্কানি হয় বা মানসিক বিকৃতির সম্ভাবনা দেখা দেয়, তাহলে অতি সত্বর নিজ খরচে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ঘুরে আসুন। আমি সবোর্চ্চ আপনার জন্য সামু থেকে পাবনা মানসিক হাসপাতাল পর্যন্ত ২০৩০ সালে যে সোনার বাংলা লঞ্চ সার্ভিস চালু হবে সেটাতে বুকিং দিতে পারবো। আর তাতেও যদি না হয়, কিছু করতে ইচ্ছা করে, তাহলে নীচের পদ্ধতি ট্রাই করতে পারেন।
উৎসর্গঃ আর কে হতে পারে আপনারাই বলুন? ব্লগে এইসব আজিব আজিব লেখার অনুপ্রেরণা কেই বা দিতে পারে? সামু পাগলা০০৭ আপু Click This Link নিন আপনার জন্য এটা উপহার দিলাম! কথা দিয়েছিলাম প্রতি-পোষ্ট দিব আপনার একটা লেখার! ব্লগে আরও দারুন দারুন লেখা দিন। আমি আপনার লেখার একজন মুগ্ধ পাঠক!
হ্যাপি ব্লগিং।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৭