
তেমন কিছুই না....
১. সবাইকে রমজানের শুভেচ্ছা জানাতে আসলাম!

রমজানুল মুবারাক.....

২. আমার এক বন্ধু আমাকে দুপুরের দিকে ফোন করে জানাল যে, মনোবিজ্ঞানীরা ফেসবুকের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি বিষয়ক একটা রোগ বের করেছেন নাম "ফেসবুক এডিকশন ডিজঅর্ডার"

তার ধারনা তার এই রোগ হয়েছে




আমার অবশ্য এইসব রোগ-টোগ নাই, :!> আমি আসলে খুবই সুস্হ

তবে মনোবিজ্ঞানীরা আমাকে দেখলে একটা রোগ বের করে ফেলতেন "সুপার সামু এডিকশন ম্যানিয়াল ডিজঅর্ডার""



খুবই মারাত্মক রোগ.... প্রতিরোধ আছে তবে প্রতিকার খুব একটা নেই; একবার হয়ে গেলে সারানো খুবই মুশকিল। রোগের লক্ষণ হল : দিন রাত সামহোয়্যার ইন ব্লগ নামক এক উদ্ভট সাইটে পরে থাকা, রেজাল্ট বা চাকরিতে খারাপ করা, রাতে না ঘুমানো ইত্যাদি....
এই সাইটের মহানুভব মডুগণ যদিও "ব্যান প্রক্রিয়া" নামক এক প্রকার ভ্যাকসিনের সাহায্য নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তবুও তাঁরা এই রোগের বিরুদ্ধে খুব একটা কিছু করতে পারেন নাই। এই রোগের ভাইরাসগুলো মিউটেশন আর স্হানান্তরের সাহায্যে নতুন পোষকদেহ (নিক) খুঁজে নিয়ে পুনর্বার ঝাঁপিয়ে পড়েছে..... আইপি সহ সোলায়মানি বান দিলে হয়ত কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ হয়, তবে তা রোগী ও মডু উভয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকিপূর্ণ বলে তা খুব কমই করা হয়।
তবে মাঝে মাঝে মডুরা নির্বিচারে সব রোগীকে সেনাপ্রধানের সমমর্যাদায় অধিষ্ঠিত করলে অনেকে সেই ক্ষমতা বলে অভিমান লাভ করে চলে যান,
এবং অনেকেই শহীদ হওয়ার পর তাঁর অর্ধাঙ্গীর ঝাঁটার পিটুনির ভয়ে অত্যাশ্চর্যজনকভাবে এই রোগ থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন।



আজ এ পর্যন্তই....



১. সবাইকে রমজানের শুভেচ্ছা জানাতে আসলাম!

রমজানুল মুবারাক.....

২. আমার এক বন্ধু আমাকে দুপুরের দিকে ফোন করে জানাল যে, মনোবিজ্ঞানীরা ফেসবুকের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি বিষয়ক একটা রোগ বের করেছেন নাম "ফেসবুক এডিকশন ডিজঅর্ডার"

তার ধারনা তার এই রোগ হয়েছে




আমার অবশ্য এইসব রোগ-টোগ নাই, :!> আমি আসলে খুবই সুস্হ

তবে মনোবিজ্ঞানীরা আমাকে দেখলে একটা রোগ বের করে ফেলতেন "সুপার সামু এডিকশন ম্যানিয়াল ডিজঅর্ডার""



খুবই মারাত্মক রোগ.... প্রতিরোধ আছে তবে প্রতিকার খুব একটা নেই; একবার হয়ে গেলে সারানো খুবই মুশকিল। রোগের লক্ষণ হল : দিন রাত সামহোয়্যার ইন ব্লগ নামক এক উদ্ভট সাইটে পরে থাকা, রেজাল্ট বা চাকরিতে খারাপ করা, রাতে না ঘুমানো ইত্যাদি....
এই সাইটের মহানুভব মডুগণ যদিও "ব্যান প্রক্রিয়া" নামক এক প্রকার ভ্যাকসিনের সাহায্য নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তবুও তাঁরা এই রোগের বিরুদ্ধে খুব একটা কিছু করতে পারেন নাই। এই রোগের ভাইরাসগুলো মিউটেশন আর স্হানান্তরের সাহায্যে নতুন পোষকদেহ (নিক) খুঁজে নিয়ে পুনর্বার ঝাঁপিয়ে পড়েছে..... আইপি সহ সোলায়মানি বান দিলে হয়ত কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ হয়, তবে তা রোগী ও মডু উভয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকিপূর্ণ বলে তা খুব কমই করা হয়।
তবে মাঝে মাঝে মডুরা নির্বিচারে সব রোগীকে সেনাপ্রধানের সমমর্যাদায় অধিষ্ঠিত করলে অনেকে সেই ক্ষমতা বলে অভিমান লাভ করে চলে যান,
এবং অনেকেই শহীদ হওয়ার পর তাঁর অর্ধাঙ্গীর ঝাঁটার পিটুনির ভয়ে অত্যাশ্চর্যজনকভাবে এই রোগ থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন।



আজ এ পর্যন্তই....



সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:১৭