somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় অভিনেতার সব গুলো মুভির রিভিউ আর ডাউনলোড লিঙ্ক B-) পর্ব - ২

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় অভিনেতার সব গুলো মুভির রিভিউ আর ডাউনলোড লিঙ্ক পর্ব -১
এর পরবর্তী পর্ব -

আমার প্রিয় অভিনেতা জনি ডেপ এর সব গুলো মুভির রিভিউ আর ডাউন লোড লিঙ্ক :)



সবগুলো ডাউনলোড লিঙ্কই কাজ করে । আপনার প্রথমে পিসিতে কোন টরেন্ট সফটওয়ার ইন্সটল এবং চালু থাকতে হবে । এর পর লিঙ্ক গুলাতে ক্লিক করলে সরাসরি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

[১] Pirates of the Caribbean: The Curse of the Black Pearl





পাইরেটস অফ ক্যারিবিয়ান সিরিজের প্রথম মুভি । কাহিনীর শুরু এই পর্ব থেকেই । উইল এর ভালোবাসার মানুষ গভর্নর এর কন্যা এলিজাবেথ কে ধরে নিয়ে যায় জলদস্যু বারবোসার ক্রু রা । তাকে উদ্ধারে উইল এর সাথী হয় ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো । কিন্তু বারবোসা আর তার ক্রু রা প্রাচীন এক অভিশাপে আক্রান্ত । এ থেকে মুক্তির উপায় জানতে -

Download

[২] Pirates of the Caribbean: Dead Man's Chest





কনফুসিয়াস এর ছবিওয়ালা: পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান 2
থেকে উদ্ধৃত - ক্যাপ্টেন স্প্যারো এবার বের হয়েছে ডেড ম্যান'স চেস্ট খুঁজতে। সেই চেস্টের ভেতর রাখা আছে সাগরের ত্রাস ডেভিড জোন্সের হৃদয়। ঐ হৃদয় যার হাতে এসে পড়বে, সাগরের আধিপত্য চলে যাবে তার হাতে। জনি ডেপ ছাড়াও সেই হৃদয়ের উপর চোখ পড়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর। সেই কোম্পানী নায়িকাকে বন্দি করে নায়ককে জোর করে পাঠায় ক্যাপ্টেন স্প্যারো কে ধরে নিয়ে আসতে, এবং সেই সাথে ডেভিড জোন্সের হৃদয়।
ছবির কাহিনি মূলত এটাই। পুরো ছবিতে দেখার আছে অনেক কিছু।ডেভিড জোন্সের গা শিউরানো চেহারার মৃত জাহাজের আজব সব ক্রু। অক্টোপাসের রক্ত ঠান্ডা করে দেয়া হামলা। বেশ কয়েকটি কমেডিসুলভ মারামারি। এবং অবশ্যই জনি ডেপের অদ্ভূত স্টাইলে হাঁটা, আর তার চেয়েও অদ্ভূত ভাবে কথা বলা।

Download

[৩] Pirates of the Caribbean: At World's End





মহাসাগর নিয়ন্ত্রণ করতে লর্ড কাটলার বেকেট (টম হল্যান্ডার)নতুন নিয়ম করেন, যাতে দস্যুতার সাথে যুক্ত যে কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেবার ক্ষমতা তিনি রাখেন। ডেভি জোন্সের হৃদপিণ্ড নিজের দখলে আনার মাধ্যমে বেকেট জোন্সকে নিজের হুকুম পালন করতে বাধ্য করে ও তাঁকে সকল জলদস্যু জাহাজ ধ্বংস করার নির্দেশ দেয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীরা হোয়েস্ট দ্য কালারস গান গাবার মাধ্যমে শিপরেক কোভের ব্রেদার্ন কোর্টের নয় জলদস্যু নেতাকে একত্রে মিলিত হওয়ার নিশানা দেয়। যদিও ক্যারিবীয় অঞ্চলের জলদস্যু নেতা ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারোর (জনি ডেপ) কখনোই কোনো উত্তরসূরী ছিলো না। তাই হেক্টর বারবোসার (জিওফ্রে রাশ) নেতৃত্বে উইল টার্নার (অর‌ল্যান্ডো ব্লুম), এলিজাবেথ সোয়ান (কিরা নাইটলি), টিয়া ডালমা (নেওমি হ্যারিস), ব্ল্যাক পার্ল-এ করে জ্যাককে উদ্ধারে রওনা হয়। এ উদ্দেশ্যে তারা প্রথমে সিঙ্গাপুরে যাত্রা করে। কারণ দক্ষিণ চীন সাগরের জলদস্যু নেতা সাও ফ্যাংয়ের (চাও উন-ফ্যাট) কাছে ডেভি জোন্স লকারের একটি মানচিত্র আছে, এবং সেখানেই জ্যাক স্প্যারো বন্দী। এছাড়া উইল ফ্যাংয়ের সাথে এও চুক্তি করে যে, ফ্যাং জ্যাক স্প্যারোর বিনিময়ে উইলকে ব্ল্যাক পার্ল দিয়ে দেবে, এবং এর ফলে সে দ্য ফ্লাইং ডাচম্যান থেকে তার বাবা বুটস্ট্র্যাপ বিল টার্নারকে মুক্ত করতে পারবে।

Download

[৪] Pirates of the Caribbean: On Stranger Tides





ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন এর মুভি রিভিউ : পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান : অন স্ট্রেঞ্জার টাইডস ( মুভি লিংকসহ বিস্তারিত )
থেকে সংগৃহীত - ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো এখন লন্ডনে এক ব্যক্তিকে খুজছে যে তার অনুকরণ করে চলছে। ব্যক্তিটি নতুন একটি দলকে বানানোর চেষ্টা করছে, যারা খুঁজে বের করবে ফাউন্টেন অব ইউথ !! মুভিটির প্রথমে স্প্যারো তার বন্ধু গিবসকে উদ্ধার করে পালিয়ে যাওয়ার সময় ধরা পড়ে এবং তাদের নিয়ে আসা হয় রাজা দ্বিতীয় জর্জের নিকট যিনি চান জ্যাক ফাউন্টেন অব ইয়ুথ এর খোজে ক্যাপ্টেন হেক্টর বার্বুসাকে সাহায্য করবে , যে এখন রয়েল নেভির হয়ে কাজ করে । কিন্তু জ্যাক সহজাত গুণে পালিয়ে যায় এবং তাকে খুঁজে পায় তার বাবা ক্যাপ্টেন ট্রিল যে জ্যাককে সতর্ক করে দেয় ঝরনাটির বিভিন্ন পরীক্ষার ব্যাপারে। একটু পর জ্যাক বুঝতে পারে এটা তার বাবা না , বরং তার বাবার ছদ্মবেশে পুরনো প্রেমিকা এঞ্জেলিকা । নিষ্ঠুর দস্যু ব্ল্যাকবিয়ার্ড হল কালা জাদুকর , সে জ্যাককে জোর করে তার দলে যোগ দেয়ার জন্য বলে। যাতে জ্যাক তাদের ফাউন্টনের দিকে নিয়ে যায় । এরপর কি হল জানতে -

Download

[৫] The Tourist





কালো হিমু এর দ্য ট্যুরিস্ট : মুভি এবং মুগ্ধতার রিভিউ থেকে -
রহস্যময়ী এলিস, ভেনিসে তার প্রেমিকের কাছে যাচ্ছে। প্রেমিক আলেকজান্ডার পিয়ার্স; এলিসের চেয়ে কিছু কম রহস্যময় নয়, বরং ধুরন্ধর। সে গ্যাংস্টার শ'এর কাছ থেকে ৭৪৪ বিলিয়ন ডলার মেরে দিয়েছিল, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তাকে খুঁজছে। এলিস জানে তার উপর নজরদারী করা হচ্ছে। সে কৌশলী হয়। ভেনিস যাত্রার পথে ট্রেনে খাতির করে অংকের শিক্ষক ফ্র্যাঙ্ক'এর সাথে, যে মার্কিন নাগরিক এবং ইউরোপে বেড়াতে এসেছে, ট্যুরিস্ট। ফ্র্যাঙ্কের সাথে সে হোটেলে একই স্যুইটে উঠে এবং রোমান্টিক মুহূর্তে (যা ভাবছেন, তা না ) ঠোঁট-চুম্বন দেয়। যা দেখে গোপনে নজরদারীরত শ'এর লোকজন আর গোয়েন্দারা মনে করে ফ্র্যাঙ্কই আলেকজান্ডার পিয়ার্স। মজার ব্যাপার হল ট্রেনে পরিচয় থেকে এই পর্যন্ত ফ্র্যাঙ্ক জানে যে তাকে আলেকজান্ডার রূপে ব্যবহৃত হচ্ছে। মন্ত্রমুগ্ধের মত সে রহস্যময়ী এলিসকে সাহায্য করছে। পরদিন সকালেই বিপদে পরে ফ্র্যাঙ্ক, শ'এর লোকেদের তাড়া খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে পালাতে হয় তাকে, এমনকি পুলিশও বেইমানী করে তার সাথে। উদ্ধার করে তাকে এলিস, বিমানবন্দরে পৌঁছে দেয়। কিন্তু এলিসের প্রেমে পড়ে গেছে ফ্র্যাঙ্ক, মনে হয় এলিসও ফ্র্যাঙ্ককে ভালবাসতে শুরু করেছে। এরপরই এলিসের রহস্য উৎঘাটন হয়। তারপর ক্লাইম্যাক্সের শুরু, এবং আলেকজান্ডারের রহস্য উন্মোচন।
অ্যাকশন আর রহস্যের ধূম্রজাল শেষ পর্যন্ত না দেখলে জট খুলবে না। ফিনিশিংটা অতি চমৎকার, পারফেক্ট। মুভির সিংহভাগ শুটিং হয়েছে ভেনিস নগরীতে, যার জালের মত জলপথ একাকার করে দিয়েছে অ্যাকশন আর রোমান্সকে, যেমনটা হয়েছিল ‘দ্য ইটালিয়ান জব’ মুভিতে।

Download

[৬] Public Enemies





এই মুভিটি বিখ্যাত আমেরিকান গ্যাংস্টার জন ডিলিঞ্জার এর জীবন কাহিনীর উপর নির্মিত যার মূল চরিত্রে আছেন জনি ডেপ। আরও আছেন ব্যাটম্যান খ্যাত ক্রিস্টিয়ান বেল । মুভির সময়কাল ১৯৩৩-১৯৩৪ যখন এফবিআই মাত্র আমেরিকা তে তাদের যাত্রা শুরু করে ।
মুভির প্রথমেই দেখা যাবে জনি ডেপের নেতৃত্বে কয়েকজন কয়েদি বন্ধুকে জেল থেকে মুক্ত করে আনার এডভেন্চার। এবং সেখানে কিছু ভুলের কারনে জেল কর্তৃপক্ষের সাথে তুমুল গান-ফাইট, পলায়নে সফল হওয়া অতঃপর অর্গানাইজড হয়ে ব্যাংক ডাকাতির মহোৎসব শুরু। ডিলিঞ্জার এর জীবনের শেষ কাহিনী দেখতে হলে -

Download

[৭] Sleepy Hollow





১৭৯৯ সাল। নিউইয়র্ক শহরের পুলিশ কনস্টেবল ইসাবড ক্রেন (জনি ডেপ) দায়িত্ব পান, স্লীপি হলো গ্রামে যেয়ে তাকে এমন একজন ভয়ঙ্কর খুনীকে খুজে বের করতে হবে, যার শিকার শিরচ্ছেদ অবস্থায় পাওয়া যায়। ক্রেন সে কথা বিশ্বাস না করে, স্লীপি হলো গ্রামে যেয়ে শুরু করে তার অনুসন্ধান এবং একসময় তার দেখা হয় মাথাহীন এক ভয়ঙ্কর ঘোড়াসওয়ারের সাথে। ঘটতে থাকে একের পর এক ভয়ঙ্কর ঘটনা।

Download

[৮] A Nightmare on Elm Street





জনি ডেপের জীবনের প্রথম মুভি । ১৯৮৪ সালের এবং হরর । যদিও কিছুদিন আগে এই মুভির রিমেক A Nightmare on Elm Street
বের হয় তবে আমার কাছে অরিজিনাল মুভিটাই বেশি ভালো লেগেছে ।
টিনা গ্রে ঘুমাতে গেলেই দুঃস্বপ্ন দেখে । স্বপ্নে সে নিজেকে আবিষ্কার করে আগুনের পুড়ে যাওয়া ভয়ঙ্কর এক লোকের আক্রমণের মাঝে । ভয়ে তার ঘুম ভেঙ্গে যায়। কিন্তু ঘুম থেকে উঠে সে স্বপ্নে আক্রান্ত হওয়া যায়গায় রক্তের দেখা পায় । বার বার এরকম হতে থাকে । একমাত্র না ঘুমালেই এই অবস্থা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব । Glen Lantz চরিত্রে অভিনয় করেছেন জনি ডেপ ।

Download

[৯] The Imaginarium of Doctor Parnassus





এই মুভিটি জনি ডেপ মুভি না বলাই ভালো । কারন মুভিতে জনি ডেপ এর উপস্থিতি খুবই কম সময়ের জন্য । তবে এই মুভির একটি বিশেষত্ব আছে । অনেকেই ভাবেন The Dark Knight অভিনেতা হিথ লেজার এর সর্বশেষ মুভি । কিন্তু তা নয়, তাঁর সর্বশেষ মুভি হল The Imaginarium of Doctor Parnassus । এই মুভির সম্পূর্ণ চিত্রায়ন করার আগেই তিনি মারা যান । পরবর্তীতে তাঁর স্থলে জনি ডেপ, জুড ল ও কলিন ফেরেল কে নিয়ে কাজ চালানো হয় । একই চরিত্রের এতগুলো রুপ দেখতে চাইলে দেখে ফেলেন মুভিটা ।

মুভিটা ফ্যান্টাসি টাইপ এর । ডঃ পারনাসাস ১০০০ বছরের ও বেশী বয়সী । এক মরণশীল নারীর প্রেমে পড়ে শয়তানের সাথে চুক্তি করেন যে, তাঁর মেয়ের ১৬ বছর হলে তাকে শয়তানের কাছে দিয়ে দেয়া হবে । মেয়ের বয়স প্রায় ১৬ বছর হবার কোঠায় । মেয়েকে রক্ষা করতে ডঃ পারনাসাস শয়তানের সাথে নতুন চুক্তি তে আবদ্ধ হন । শেষ পর্যন্ত কি হল জানতে -

Download

[১০] Charlie and the Chocolate Factory





একটি শিশুতোষ মুভি হলেও বড়দের ও খারাপ লাগবে না এই গ্যারান্টি আমি দিচ্ছি । বিশ্বের সবচেয়ে বড় চকলেট ফ্যাক্টরির মালিক উইলি ওয়ঙ্কা । কিন্তু তাঁর সম্পর্কে কেও তেমন কিছু জানে না । ফ্যাক্টরিতে কোন কর্মচারী ও নেই । মালিক উইলি ওয়ঙ্কা একাই থাকেন ফ্যাক্টরিতে । কিন্তু তাও এই বিশাল ফ্যাক্টরিতে সব কিছু ঠিক ভাবেই চলে ।
একবার মালিক উইলি হটাত ৫ জন বাচ্চা কে তাঁর ফ্যাক্টরি তে ঘোরার সুযোগ করে দেন । কিন্তু এই ৫ জন সিলেক্ট হয় দুনিয়ার সকল বাচ্চার মাঝ থেকে । তাদেরই একজন চার্লি বাকেট । সে আর বাকি ৪ জন যখন প্রত্যেকে একজন অভিভাবক সহ ফ্যাক্টরি ঘুরতে যায় তখনি ঘটতে থাকে মজার সব ঘটনা । পরবর্তীতে জানা যায় , উইলি ওয়ঙ্কা এর প্ল্যান ।


Download

পরবর্তী পর্ব -
প্রিয় অভিনেতার সব গুলো মুভির রিভিউ আর ডাউনলোড লিঙ্ক পর্ব - ৩
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪১
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×