somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চাপাতি অথবা গুম, চলছে এখন ধুম!

০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হাল আমলে চাপাতি, নাস্তিক, মুক্তমনা এ সব টাইপের শব্দের উদ্ভব এবং বিকাশ ধরে এ দেশে জঙ্গি, জঙ্গি প্রশ্রয় নিয়ে তুমুল আলোচনা হচ্ছে।

আমাদের দেশে ইসলাম ধর্ম নিয়ে আলোচনা করলে শিক্ষিত ও প্রগতিশীল মানুষের প্রায় সবাই এটাকে জমাত ইসলামের সাথে মিলিয়ে ফেলেন। সে জন্যই হয়ত ইসলাম ধর্মের কোনো অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র ধর্মানুসরী 'সুশীল'রা স্বস্তি পান না।

ধর্মকে আমরা নানা রকমে ব্যাখ্যা করতে পারি এবং করিও! রাষ্ট্র প্রধান 'মদিনা সনদ' অনুসারে রাষ্ট্র পরিচালনার ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনার সাথে জড়িত অন্তত দশজন লোককে বার করা যাবে না, যারা মদিনা সনদের মর্ম উপলব্ধি করতে পারেন!

এটা তাদের দোষ নয়! এ ত্রুটি আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার।

আমরা ছোট বেলায় পড়তাম.. 'সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি/ সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।' এখন পড়ি---' জনি জনি ইয়েস পাপা/ ইটিং শুগার / নো পাপ/ টেলিং লাই/ নো পাপা/ ওপেন ইওর মাউথ হাহ্হা হা! '

সুতরাং এ যে বাঙালিয়ানার মধ্যেও একটা তফাৎ তৈরি হয়েছে, সেটি আমাদের সমাজের প্রথাগত সংস্কৃতির ভিতও ভেঙ্গে দিয়েছে। তাহলে আমাদের করণীয় কি? সে সম্পর্কে আমরা কেউ একমত নয়! কারণ আমরা সবাই নিজেকে সব জান্তা মনে করে বসে আছি! একেক জন একেক রকমের থিওরি দিচ্ছি।

অনেককে দেয়া যায় এখন ধর্মের জন্য মরাকান্না করছেন, ধর্ম উদ্ধারে খুন করার কিম্বা খুনিদের সমর্থন করছেন? কিন্তু এরা ইসলাম ধর্মের মূল মর্মবাণী থেকে দূরে আছেন। সেই মর্মবানী নজরুল বা রবীন্দ্রনাথের মত স্বশিক্ষিত লোক সবাই নন যে, তারা নিজ দায়িত্বে জেনে নিবেন। জেনে নিবেন না বলেই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা! এ ধরণের আত্মঘাতি মগজের সুষম ব্যবহারের জন্য আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধর্মানুরাগী ও নৈতিকতার সাথে সাজানো জরুরী ।

আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা চারধারায় বিভক্ত। এ বিভক্ত শিক্ষা ব্যবস্থার সিলেবাস প্রণয়ণ করেছেন কারা? কারা এটি মডারেশন করছেন, সে দিকে তাকালেই সহজেই বোঝা যাবে বেকরাত্ব বৃদ্ধি, নন্দতত্ত্বরে চর্চা হ্রাস এবং ধর্মকে উপেক্ষার কারণে সমাজে আজ জঙ্গী, আম্রিকার আগ্রাসনের শঙ্কা এভং ইনডিয়ার ঝেঁকে বসে যাওয়ার কারণ!

ছোট বেলায় আমরা জানতাম, আম গাছে কলম করলে বরই ধরে। এটা সাময়িক। কিন্তু আম খেতে হলে বরই খেতে হলে বরই গাছই লাগাতে হবে।
আমরা যুদি সুশিক্ষিত, সৎ এবং দেশ প্রেমিক শ্রমনিষ্ঠ মানব সম্পদ গড়তে চাই, তাহলে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার গোড়াতেই নজর দিতে হবে।

আমরা সব ধর্ম, ধর্মাচার এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে জানবো, এতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছাড়াও একটি সহনশীল জাতি গঠনে মুসলিম বালক বালিকাদের সহনশীল-নৈতিক-সৎ এবং প্রগতিশীল সমাজ ব্যবস্থা এবং ধর্মের বানী তাদের মনের ভেতরে গেঁথে দিয়ে উগ্র পন্থা মোকাবেলার কোনো উদ্যোগ কোন সরকারই নেয়নি। নেবেও না। কারণ আমাদের কর্মকৌশল, পরিকল্পনা নির্ধারিত হয় আম্রিকা ও প্রতিবেশি দেশের কথা মাথায় রেখে। সুতরাং এখানে এটা আশা করা মুশকিল যে, আমরা একটা সহনশীল সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি।

অনেকে যুক্তি দেবেন, ধর্ম নিজের ব্যাপার । আবার বাঙলায় একটা প্রবাদ আছে-- আপনি ঠিক তো দুনিয়া ঠিক। এ সব কিন্তু আসলে কথার কথা। নিজে ঠিক হওয়ার পাশাপাশি সমাজ ঠিক করার দায়িত্ব আমাদের আছে।

পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষা ব্যবস্থা ঘিরে যে নৈরাজ্য চলছে, সেটি বলে বোঝানো মুশকিল। এ খতা সত্যি স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও আমরা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার ভিশনটা ঠিক করতে পারিনি। পারলে এ দুর্দশা হতো না।

আমি ব্যক্তিগতভাবে নৈতিক শিক্ষার প্রতি অনুরক্ত। একই সাথে সবার মাঝে পর্যটন নেশা ছড়িয়ে দেওয়ার পক্ষপাতি। মানুষকে তার সীমা এবং অন্যের অধিকার সুরক্ষায় করণীয় সম্পর্কে কেউ কোন শিক্ষা দেন না। না পরিবার, না বিদ্যায়তন না সমাজ-সংস্কৃতি! (কিছূ ব্যতিক্রম ছাড়া) । বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল ও কলেজগুলো রাজনীতি চর্চা! সেখানে সহনশীলতা আশা করা বোকামি।

এ লেখাটার কারণ একটাই ধর্ম, নৈতিক শিক্ষা বহু আগেই পাঠ্যপুস্তক থেকে বিদায় করা হয়েছে। সেটি আপনি মাদরাসা বলেন, স্কুল বলেন আর কলেজ -বিশ্ববিদ্যালয়! সবখানে। আমরা আসলে একজন শিক্ষার্থীর কাছে কি বার্তা, কি লক্ষ্য নিয়ে তার বড় হতে হবে, সেটি সেট করতে ব্যর্থ হয়েছি।

ধর্ম সম্পর্কে আমাদের উদাসীনতা বরাবরই আছে। কিন্তু আবার একটু বয়স হলে আমরা সবাই (কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) চাই আমাদের সন্তান যেন ধর্মকর্ম করে। যখন আমরা চাই, তখন আর কিছু করার থাকে না। এ থাকে নার জায়গা কিন্তু অনেকেই উপলব্ধি করছেন, কিন্তু সেটি বাস্তবায়নে কেউ কাজ শুরু না করে কীভাবে নব প্রজন্মকে আরো অস্থিরতায় ফেলে দেয়া যায় তা নিয়ে কাজ করছেন। এতে করে জঙ্গি রাষ্ট্রের তকমা পেয়ে যেতে যাচ্ছি।

চাপাতি অথবা গুম
চলছে এখন ধুম!

এ ধুম চলা বন্ধ করতে হবে। এ জন্য গণমাধ্যম, স্বঘোষিত সুশীলদেরও ভূমিকা আছে। আর ইসলামকে জমাত ইসলাম থেকে আলাদা করে একটা ধর্ম হিসাবে বিবেচনা করলে অর্ধেক সমাধান হয়ে যায়!

পাঠ্যপুস্তক থেকে ড. কাজি দীন মুহম্মদরে 'বিনয় নম্রতা'র মত প্রবন্ধও উঠে গেছে। আর গতকাল বুধবার ইসলামী ঐক্যজোট চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী সংবাদ সম্মেলন করে যে সব তথ্য তুলে ধরেছেন, সে গুলো খুবই উদ্বেগের। এটা অবশ্যই আমার ব্যক্তিগত মতামত।

নেজামী বলছেন,' দ্বিতীয় শ্রেণিতে আগে পড়ানো হতো ‘সবাই মিলে করি কাজ’ শিরোনামে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহানবীর(সা.) সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত। তৃতীয় শ্রেণির বইয়ে ইসলামের প্রথম খলিফা ‘খলিফা হযরত আবু বকর’ শিরোনামের সংক্ষিপ্ত জীবনী। চতুর্থ শ্রেণিতে দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর (রা.)-এর জীবনী পড়ানোর ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু নতুন শিক্ষানীতির অধীনে প্রণীত পাঠ্য বই থেকে মহানবীর(সা.) এবং ইসলামের প্রথম ও দ্বিতীয় খলিফার জীবনী বাদ দেওয়া হয়েছে। '

তার তথ্যানুসারে , 'পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্য বই থেকে মহানবীর(সা.) জীবনী, কাজী কাদের নেওয়াজের ‘শিক্ষা গুরুর মর্যাদা’ শীর্ষক কবিতা, ‘শহীদ তিতুমীর’ নামক একটি জীবনীর বদলে সংযুক্ত করা হয়েছে হুমায়ূন আজাদ লিখিত ‘বই’ নামক একটি কবিতা, যা পবিত্র কোরআন বিরোধী বলে পরিচিত।'

তিনি বলেন, ' ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে ধর্মীয় শিক্ষণীয় ঘটণা সম্বলিত ড. শহীদউল্লাহর ‘সততার পুরস্কার’ নামক একটি লেখা, কায়কোবাদের লেখা ‘প্রার্থনা’ কবিতা বাদ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে দেবী দূর্গার প্রশংসা সম্বলিত কবিতা ‘বাংলাদেশের হৃদয়’ এবং লাল গরুটা নামক ছোট গল্প, যা গরুকে দেবতার আসনে বসানো হয়েছে। একই শ্রেণিতে পাঠ্য ’নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’ নামক একটি ভ্রমণ কাহিনীর বদলে ‘রাঁচির ভ্রমণ কাহিনী’ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। সপ্তম শ্রেণির বই থেকে ’মরু ভাস্কর’ নামক শেষ নবীর(সা.) জীবন চরিত বাদ দিয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে পাঠা বলী দেওয়ার নিয়ম-কানুন সম্বলিত ‘লালু’ নামক একটি গল্প। অষ্টম শ্রেণি থেকে ‘বাবরের মহত্ব’ ও বেগম সুফিয়া কামালের লেখা ‘প্রার্থনা’ কবিতা বাদ দেওয়া হয়েছে। এর পরিবর্তে সংযোজন করা হয়েছে ‘রামায়ণের সংক্ষিপ্ত কাহিনী’। নবম-দশম শ্রেণির জন্যে লিখিত বই থেকে কবি শাহ মুহম্মদ সগীরের লেখা ‘বন্দনা’, কবি আলাওলের ‘হামদ’ ও আবদুল হাকিমের ‘বঙ্গবাণী’ ‘জীবন বিনিময়’ কবিতা বাদ দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে একই শ্রেণির বইয়ে দেবী অন্নপূর্ণার প্রশংসা সম্বলিত মঙ্গল কাব্য ‘আমার সন্তান’, ‘সাকোটা দুলছে’ ও রাধা-কৃষ্ণের লীলা কীর্তন ‘সুখের লাগিয়া’ প্রভৃতি কবিতা সংযোজন করা হয়েছে।‘সাকোটা দুলছে’ কবিতাটিতে ৪৭-এর ভারত বিভক্তিকে হেয় করা হয়েছে। তাছাড়া ভারতের পর্যটন স্পট পালামৌ-এর ভ্রমণ কাহিনী এবং বাউলদের যৌনাচার সম্বলিত ‘সময় গেলে সাধন হবেনা’ নামক বইটি নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্য-পুস্তক হিসেবে সংযোজন করা হয়েছে। উপরন্তু, প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণিতে পাঠ্য করা হয়েছে যৌন শিক্ষার বই ‘নিজেকে জানুন’।'

তাহলে আপনি ফেসবুকে লেকচার দিবেন, টিভি সেট গরম করে ফেলবেন, মাইকে ফূঁ দিবেন আর বলবেন সবাই 'মানুষ হও'। কেমনে। এ ধরণের কাজ তো উগ্রপন্থার প্রচারকারীদের সহযোগিতা করছে। সুতরাং সময় থাকতে আমাদের সাবধান হওয়াটা জরুরী।


কৈফিয়ত :: ব্যক্তিগতভাবে আমি ধর্মাশ্রয়ী। ধর্মকে আমি আমার জীবনের মূল ভাবনার মধ্যে রাখি, যদিও এর প্রতিপালন আমার পক্ষে সব সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না কিম্বা কখনো কখনো ধর্ম অনুমোদন করে না, এমন কাজও আমি করি। তারপরেও আমি ধর্মকে আশ্রয় করে বেড়ে উঠেছি। এটাই আমার জীবনের একমাত্র ভরসা।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×