









কিন্তু ছবি তোলার নেশায় কিছু খেয়াল নেই। মিনিট পনেরো পরে মনে হল এভাবে আর হবে না, ভিডিওটা মনে হয় ভাল হবে। শুরু করে দিলাম ভিডিও করা। আজকে ছবি গুলো দেখলাম আর ভিডিওটা দেখলাম।
আপনাদের সাথে কিছু ছবি শেয়ার করতে মনে চাইল তাই আবার লিখতে বসলাম। আমার হাত এমনিতেই কাঁপে সাথে এই ঠান্ডার মধ্যে কি কষ্ট করে যে ছবি গুলা তুলেছিলাম মনে হলে ভয় লাগে। কিন্তু তখন নেশার টানে কিছুই মনে ছিল না।


ভিডিওটা বেশ ভাল হয়েছে




ছবি-১
এই যে ছবিটা দেখছেন না, এটা ক্রিস্টমাস ডেকোরেশনের ছবি। কি মনে করে যে এভাবে কিছু মুর্তি বানিয়ে এই ঠান্ডার মধ্যে এদের কষ্ট দিচ্ছিল তা আমার বোধগম্য ছিল না। যীশু ক্রিষ্টের জন্ম নিয়ে অনেক কথা আছে মুলত যীশু ক্রিষ্টের জন্ম দিন পালন উপলক্ষে ক্রিস্টমাস ডে পালিত হয়ে থাকে। যদিও এই দিনটা তার আসল জন্ম দিন না। (সুত্রঃ উইকিপিডিয়া)
ছবি-২
ছবি-৩
ছবি-৪
২-৪ নং ছবি গুলো বেশ ভালই এসেছে। আমার কাছে ভাল লেগেছে। আপনাদের কাছে কেমন লাগবে জানি না।
ছবি-৫
ছবি-৬
৫-৬ নং ছবিটা কেঁপে গেলেও দেখতে খারাপ লাগেনি আমার কাছে।
ছবি-৭
৭ নং ছবিটা আমার বেশ ভাল লেগেছে। ছবিটার মধ্যে অন্য রকম একটা ভাল লাগা কাজ করছে আমার কাছে।
ছবি-৮
ছবি-৯
ছবি-১০
ছবি-১১
৮-১১ নং ছবি গুলো কেঁপে গেছে।
ছবি-১২
ছবি-১৩
১২-১৩ নং ছবিটাও কেঁপে গেছে ততটা ভাল আসেনি।
ছবি-১৪
১৪ নং ছবিটা খুব ভাল লেগেছে।
ছবি-১৫
অসাধরন একটা ছবি।
ছবি-১৬
ছবিটা উঠানোর সময় কেঁপে গিয়েছিল, কিন্তু ছবিটার আলাদা একটা মাধুর্য আছে বলে মনে হয়।
ছবি-১৭
নিচের থামে বরফ উপরে আলোকচ্ছটা, সামারে এখানেই ছিল সুন্দর সুন্দর বাহারি ফুলের গাছ। কিন্তু এখনকার দৃশ্যটা অন্য রকম কথা বলে। ভালই লেগেছে আমার কাছে।
ভাল লাগাটা! আমার কাছে, যদি কারো কাছে ছবিগুলো ভাল না লেগে থাকে সে জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৩