এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পরিপূর্ণভাবে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে : মহাসমাবেশ ঠেকাতে সব বাহিনী এখন মাঠে । তাছাড়া দেশজুড়ে অঘোষিত হরতাল, আতঙ্ক, আজ রাজধানীর বেশির ভাগ স্কুল-কলেজে অঘোষিত ছুটি চলছে। সদরঘাটে যাত্রীদের ওপর শ্রমিক লীগের হামলা ভাঙচুর-রিক্যুইজিশন আতঙ্কে বাস চলাচল বন্ধ।
এ দিকে শান্তিপূর্ণ’ মহাসমাবেশকে ঘিরে সারা দেশে নৈরাজ্যকর পরিসি'তি সৃষ্টি করায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
তাছাড়া সরকার জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে বলে এমকে আনোয়ার অভিযোগ করেছেন। এদিকে পুলিশের বাধার পরও বেঁধে দেওয়া এলাকা ছাড়িয়ে গেছে সমাবেশ।
আর বিএনপির মহাসমাবেশ নিয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সজাগ ও সতর্ক রয়েছে বলে আওয়ামী লীগ নেতা হানিফ জানিয়েছেন।
তাছাড়া হোটেল বন্ধ নয়, যান চলাচল স্বাভাবিক , পদত্যাগের প্রশ্নই আসে না, প্রধানমন্ত্রী চাইলে চলে যেতে পারি বলে সংবাদ সম্মেলনে সাহারা খাতুন দাবী করেছেন। এদিকে মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞ জারী করা হয়েছে। বেসরকারী টিভির সরাসরি সম্প্রচারে নিষেধাজ্ঞা
সবশেষে বলি দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য আকবর আলি খানের।
তো এসব বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনার দায়িত্ব ও মন্তব্যের দায়িত্ব ব্লগার সচেতন ভাইরা ও বোনেরা আপনাদের ওপর ছেড়ে দিলাম। সাহারা বলছেন- বাধা দেয়া হচ্ছে না সবকিছু খোলা। কিন্তু ছবি সেকথা বলছে না। অন্যান্য বিষয় তো আপনাদের সবার নখদর্পনে। ফলে এ অবস্থা আসলে কিসের আলমত !!!! বিএনপির মহাসমাবেশ নিয়ে সরকারের কর্মকাণ্ড এমন ইংগিত কি দিচ্ছে যে দেশে সেনাশাসন আাসছে এবং সেটি প্রো ইন্ডিয়ান সেনাবাহিনীর দ্বারা!
তাছাড়া সরকার কি কনফার্ম হয়ে গেছে তারা আগামীতে যে ভাবেই হোক ক্ষমতায় আসছেন ফলে জনগণের তোয়াক্কার থোড়াই কেয়ার সরকারের !! আসলে কি !
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১৫