গত পর্বে ত শুধু নদী-নালা এই সেই দেখেছেন। এই পর্বে থাকছে কিছু কিউটি সোনামনিরা। যাদের নিয়ে ঈদের বিকেলটা ভালই কেটে। বিকেল বললাম এই কারনে সকালে ঘরদোর ঘোছানোর পরে পর্যন্ত মেহমানদের টেবিলে খাবার দেয়া আর খাবারের পরে প্লেট-চামচ ধোয়ার কাজটা পালন করেছি আম্মা অন্য কাজে ব্যস্ত্য থাকায়। ১১টার পরে ঘুম দিয়ে উঠেছি প্রায় ২টায়। এর পরে গোসল করে ঈদের জামাটা পড়েছি ৩টায়। ঈদের আগের দিন মেহেদী দেওয়ার সময় পাইনি তাই ঈদের দিন নিজের হাতে, মামী এবং এক চাচীর হাতে দিয়ে দিলাম মেহেদী। তার পরে বিকেলে আশে পাশের নানু-চাচার বাড়ীতে একটু গেলাম।
অনেক বকবক করে ফেললমা। কিছু মনে করবেন না, আমি জানি আপনারা ডোন্ড মাইন্ড সামুর ব্লগার
১. প্রথমেই শুরু করি আদরের মামাত বোনকে দিয়ে। মাথার ক্লিপগুলো কেমন জ্বলজ্বল করছে দেখেন-ই না
২. দাদা ভাইর সাথে বুড়িটা
৩. চলে যাওয়ার সময়
৪. চাচাত বোনের ছেলে, ছবি তোলার সময় যার মুখে হাসি দেখতে পাওয়া এক বিরল ব্যাপার
৫. মা-মেয়ের মাঝে কি কথা হচ্ছে....
ঘরের মধ্যে অন্ধকার বলে ছবিটা ভাল বোঝা যাচ্ছে না
৬. আরেক ড্রেসে হানু বুড়ি
৭. ফাহিম; অন্য কেউ ছবি তোলার সময় সামনে যেয়ে দাড়াবে কিন্তু তাকে দাড়া করালে আর খবর নেই
৮. ফাহিমের বোন কিউটি ফারিহা
৯. পিচ্চি ইতি ঈদে আগে ওর জামা দেখতে চাইলে নিজেরটার কথা এড়িয়ে বলে "মারিয়ারে পেজামা কিন্যা দিসে"
১০. দুই বোন; ইতি-মারিয়া
১১. নীল মুখ, সবুজ চুল, লাল ঠোট-চোখ....এইটা আবার কি....
১১নং ছবি দেখে মনে হয় সবাই ভয় পাইসেন। আজকে তাইলে থাক
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩