১। এক লোক প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার সময় রসিকতা করে স্ত্রীকে বলে, বিদায় ওগো চার সন্তানের মা।
একই কথা প্রতিদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে একদিন স্ত্রী বলল,টা-টা ওগো দু সন্তানের বাবা
২। পরীক্ষায় এসেছে তোমার জানা নিউটনের তিনটি সূত্র লিখ
এক ছাত্র লিখেছে এইভাবে-
একটা ছাগল প্রথমে দাড়িয়ে ছিল, নিউটনকে দেখে হাঁটা শুরু করল, নিউটন এটাকে ধরে থামালেন
আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হলঃ
>বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ করা নাহলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে আর গতিশীল বন্তু চিরকাল সুষম দ্রুতিতে চলতে থাকবে ।"
এর পর নিউটন ছাগল টিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন
ছাগলটা বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল
আর একটি বিখ্যাত সুত্র : F=MA.
এর পরই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল
আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র!...আর তা হলঃ
>"সকল ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে !"
৩। এক ব্যক্তি ইন্টারনেটে তার ডাক্তারের সাথে চ্যাট করছে।
ব্যক্তিঃ ডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃ কি সমস্যা?
ব্যক্তিঃ আমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা না।
ডাক্তারঃ আরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটা খেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে। আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃ কিভাবে?
ডাক্তারঃ এক কাজ করুন। ১০ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬,৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন। এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।
এরপর ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"
এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল," এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি"।
৪। কোর্ট এ একটা কেস চলতেছে | সাক্ষী এর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে আছেন এক দাদীমা | তার বয়স অনেক, সাদা চুল, মুখে ফলসে দাঁত, হাই পাওয়ার চশমা | যাই হোক, বাদী পক্ষের উকিল এগিয়ে এলেন দাদিমার দিকে|
উকিল: আচ্ছা দাদীমা, আপনি আমারে চেনেন ?
দাদীমা : চিনিনা মানে? বিলক্ষণ চিনি | তোমারে তো আমি লেংটা হইয়া ঘুরে বেরাইতে দেখছি | কিন্তু মোতালেব, তুমি তো জীবনে কিছু করবার পারলা না |তুমি মিছা কথা কও | তোমার সুন্দরী বউ থাকতে অন্য মাই…য়ার পিছনে ঘুর ঘুর কর |লোকেরে উল্টা বুঝাও, সবাইরে ঠকাও, আর পিছনে লোকের বদনাম কর | তুমি মনে কর তুমি নিজেরে মনে কর রাঘব বোয়াল ! আসলে তুমি একটা পুঁটি মাছ ও না ! আমি তোমারে অবশ্যই চিনি |
উকিল এই শুইন্যা পুরা ঘাবড়ায় গেলেন | গোটা কোর্টের লোকজন ও একদম হা হইয়া গেছে | কী করবে বুঝতে না পাইরা এইবার উকিল আসামি পক্ষের উকিল রে দেখায় বললেন,
উকিল: দাদীমা, আপনি কী ওরে চেনেন ?
দাদীমা: আরে, আসলাম না ? ওরে কেন চিনুম না |আমার যখন বিয়া হয় তখন ওই বেটা দুধের শিশু | ছোটবেলায় তো বেশ ভালই আছিল | বড় হইয়া হইল একটা অলস, অকর্মার ধারী| আবার শুনি রোজ রোজ মদ খাওয়া শুরু করছে |কার ও সাথে ঠিকঠাক কথা কইবার পারে না | এই জেলার সবথিকা বাজে উকিল হইল ওই আসলাম |
ওঃ বলতে ভুইলা গেছিলাম | এ আবার তিনটা পরকীয়া প্রেম করছে | তার একটা তোমার বউ এর লগে |
এই কথা শুইন্যা আসলাম উকিল কোর্টের মধ্যে অজ্ঞান হয়া গেলেন | এইবার বিচারক বললেন,
“মোতালেব মিয়াঁ, আপনি সীট এ যায়া বসেন | আর যদি মুর্খের মত প্রশ্ন করছেন যে উনি আমারে চেনে কিনা, আপনারে আমি ফাঁসিতে ঝোলামু |”
৫। উকিল : আপনি আপনার বউকে কেন ডিভোর্স দিতে চান?
স্বামী : বিছানায় সে আমাকে খুসি করতে পারে না.....
স্ত্রী : সারা এলাকা খুসি সুধু উনি খুসি না....;
৬। রকির সাথে ছাদে তার প্রেমিকা আলাপ করছিল। কথার এক ফাঁকে সে রকিকে বলল তুমি মেয়েদের মধ্যে কি দেখ?
রকিঃ এটা ডিপেন্ড করে মেয়েটা আসচ্ছে না যাচ্ছে তার উপর।
৭। জন রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক পিচ্চি তাকে প্রশ্ন করল," কয়টা বাজে?"
পৌনে তিনটা তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও।
এই কথা বলেই পিচ্চি দিয়েছে দৌড়। জন রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
পথে ববের সাথে ধাক্কা খেল।
বব- কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন?
আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে...
এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি