কারওয়ানবাজারে হাতিঝিলে নির্মিত বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলার নিদের্শ দিয়েছে হাইকোট। বহুতল এই ভবনটি ৯০ দিনের মধ্য ভাঙ্গার দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিগত আওয়মীলীগ সরকার ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজিএমইএ ভবনটি নিমার্ণ কাজ উদ্বোধন করেন। এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া পরে এই ভবনটি উদ্বোধন করেন। এই দীর্ঘ সময় ভনটি র্নিমাণ কাজ চলার সময় রাজউক কোথায় ছিল। রাজউক তখন মামলা করলো না কেন এবং দুই নেত্রী কে কেন রাজউক ভিত্তি স্থাপন এবং উদ্বোধন করতে কোন প্রকার বাধা দিলেন না কেন?
আদালতের রুলের জবাবে রাজউক হলফনামা দিয়ে আদালতে বলেছে, প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা অনুমোধন ছাড়াই বিজিএমইএ ভবন নির্মাণ কাজ হয়েছে। বিজিএমইএ ভবন এর জন্য রাজউক দায়ী নহে।
তাহলে রাজ্উক যদি দাযী না থাকে রাজউক এর কাজ কি ঐ সময়ে রাজউক কেন কোন মামলা করলো না বিজিএমইএ বিপক্ষে। রাজউক কোনমতে তার দায় এড়াতে পারবেনা। রাজউক চেয়ারম্যান বলেছন ঢাকা শহরে ৫০০ বেশী ভবন অবৈধ ভাবে নিমার্ণ করা হয়েছে। তাহলে সব ভবন কি ভাঙ্গা হবে। এত অবৈধ ভবন কি এক রাত্রে ঢাকা শহরে হয়ে গেল যে রাজউক কিছুই দেখল না? রাজউক এ কাজ কি শধু অফিসে বসে অনুমোদন দেওয়া না দেওয়া মাট পর্যায়ে কোন কাজ নেই?
হাইকোট যে রায় দিয়েছে বিচার হিসাবে ঠিক আছে। কিন্তু রাজউক এর ব্যাপারে কোন রায় হলো না এইটা দূখজনক ব্যাপার কারণ রাজউক ও দায়ী এই কারণে তখন কোন প্রকার বাধা বা মামলা করে নাই।
বিজিএমইএ ভবনটি অবৈধ হলেও বাংলাদেশের মতো গরীব দেশে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করা কোন যুক্তি নাই। ভনটি না ভেঙ্গ হাতিরঝিল সমস্যা সামাধানের জন্য বিজিএমইএ কতৃপক্ষ বিকল্প ব্যাবস্থা করলে তো সম্যাসা সামাধান হয়ে যায়। কারণ যে খানে বাংলাদেশে রফতানি আয়ের ৮৬% গার্মেন্ট শিল্প থেকে আসে। তাহাদের সদয় দফতর ভেঙ্গ ফেললে তারা যদি কোন আন্দলোনে যায় বাংলাদেশে গামের্ন্ট বন্ধ করে তাহলে বাংলাদেশের আবস্থা কি হবে। সরকারের আবস্থা কি হবে।
এক্ষেত্রে আবশ্যই সরকার কে ভবনটি্ না ভেঙ্গ বিকল্প ব্যাবস্থা করা সুযোগ আছে। সেক্ষেত্রে বুয়েট এর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি শক্তিশালী টিম করে দিয়ে এই সমস্যা সামাধান করা যায়। যা দেশের জন্য ভাল হবে।
ভবিষ্যতে যাতে এমন কোন অবৈধ ভবন দেশে তৈরি না হয় সেই দিকে সরকারকে সর্তক দৃষ্টি রাখতে হবে। এবং সাথে সাথে রাজউক এর ব্যাপারে সরকার কঠিন হতে হবে।
কারওয়ানবাজারে হাতিঝিলে নির্মিত বিজিএমইএ ভবন ভেঙ্গে ফেলার নিদের্শ দিয়েছে হাইকোট। বহুতল এই ভবনটি ৯০ দিনের মধ্য ভাঙ্গার দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিগত আওয়মীলীগ সরকার ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজিএমইএ ভবনটি নিমার্ণ কাজ উদ্বোধন করেন। এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া পরে এই ভবনটি উদ্বোধন করেন। এই দীর্ঘ সময় ভনটি র্নিমাণ কাজ চলার সময় রাজউক কোথায় ছিল। রাজউক তখন মামলা করলো না কেন এবং দুই নেত্রী কে কেন রাজউক ভিত্তি স্থাপন এবং উদ্বোধন করতে কোন প্রকার বাধা দিলেন না কেন?
আদালতের রুলের জবাবে রাজউক হলফনামা দিয়ে আদালতে বলেছে, প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা অনুমোধন ছাড়াই বিজিএমইএ ভবন নির্মাণ কাজ হয়েছে। বিজিএমইএ ভবন এর জন্য রাজউক দায়ী নহে।
তাহলে রাজ্উক যদি দাযী না থাকে রাজউক এর কাজ কি ঐ সময়ে রাজউক কেন কোন মামলা করলো না বিজিএমইএ বিপক্ষে। রাজউক কোনমতে তার দায় এড়াতে পারবেনা। রাজউক চেয়ারম্যান বলেছন ঢাকা শহরে ৫০০ বেশী ভবন অবৈধ ভাবে নিমার্ণ করা হয়েছে। তাহলে সব ভবন কি ভাঙ্গা হবে। এত অবৈধ ভবন কি এক রাত্রে ঢাকা শহরে হয়ে গেল যে রাজউক কিছুই দেখল না? রাজউক এ কাজ কি শধু অফিসে বসে অনুমোদন দেওয়া না দেওয়া মাট পর্যায়ে কোন কাজ নেই?
হাইকোট যে রায় দিয়েছে বিচার হিসাবে ঠিক আছে। কিন্তু রাজউক এর ব্যাপারে কোন রায় হলো না এইটা দূখজনক ব্যাপার কারণ রাজউক ও দায়ী এই কারণে তখন কোন প্রকার বাধা বা মামলা করে নাই।
বিজিএমইএ ভবনটি অবৈধ হলেও বাংলাদেশের মতো গরীব দেশে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করা কোন যুক্তি নাই। ভনটি না ভেঙ্গ হাতিরঝিল সমস্যা সামাধানের জন্য বিজিএমইএ কতৃপক্ষ বিকল্প ব্যাবস্থা করলে তো সম্যাসা সামাধান হয়ে যায়। কারণ যে খানে বাংলাদেশে রফতানি আয়ের ৮৬% গার্মেন্ট শিল্প থেকে আসে। তাহাদের সদয় দফতর ভেঙ্গ ফেললে তারা যদি কোন আন্দলোনে যায় বাংলাদেশে গামের্ন্ট বন্ধ করে তাহলে বাংলাদেশের আবস্থা কি হবে। সরকারের আবস্থা কি হবে।
এক্ষেত্রে আবশ্যই সরকার কে ভবনটি্ না ভেঙ্গ বিকল্প ব্যাবস্থা করা সুযোগ আছে। সেক্ষেত্রে বুয়েট এর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি শক্তিশালী টিম করে দিয়ে এই সমস্যা সামাধান করা যায়। যা দেশের জন্য ভাল হবে।
ভবিষ্যতে যাতে এমন কোন অবৈধ ভবন দেশে তৈরি না হয় সেই দিকে সরকারকে সর্তক দৃষ্টি রাখতে হবে। এবং সাথে সাথে রাজউক এর ব্যাপারে সরকার কঠিন হতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৮