পোষ্ট আপডেটেড।
ঢাকার বাইরে অনান্য শহরে ব্লগ দিবস নিয়ে পোষ্ট সমূহঃ
৬ষ্ঠ ব্লগ দিবস নিয়ে শাহ আজিজ এর ছবিব্লগ ষষ্ট বাংলা ব্লগ দিবসের ছবি ।। ছবি পোস্ট
বরিশালের ব্লগ দিবস নিয়ে নেবুলা মোর্শেদ এর পোষ্ট, ৬ষ্ঠ বাংলা ব্লগ দিবস ২০১৪।
সিলেটের ব্লগ দিবস নিয়ে আরো একটি পোষ্ট মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় এর সিলেটে ব্লগ ডেঃ মজায় মজায় একটি বিকেল
চট্টগ্রামের ব্লগ দিবস নিয়ে লিখেছেন, আফসানা যাহিন চৌধুরী চট্টগ্রামের ব্লগ দিবস, ২০১৪।
সিলেটের ব্লগ ডে নিয়ে খলিলুর রহমান ফয়সালএর পোষ্ট, সিলেটেও বসেছিল ব্লগারদের মিলনমেলা
বরিশালের ব্লগ দিবস উদযাপন নিয়ে লিখেছেন একজন আরমান, শ্যাষ ম্যাশ হারা দেশের লাহান বরিশালেও পালন হইলে ৬ষ্ঠ বাংলা ব্লগ দিবস ২০১৪
=============================================
'যোগাযোগে সামাজিক মাধ্যম ও আমাদের দায়বদ্ধতা' স্লোগানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর সি মজুমজার মিলেনায়তনে উদযাপিত হল ৬ষ্ঠ বাংলা ব্লগ দিবস।
স্যোসাল মিডিয়াতে একটা বড়ধরনের পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলা ব্লগ এই স্লোগানটির মাধ্যমে যোগাযোগে আমরা কিভাবে সামাজিক মাধ্যমটিকে ব্যবহার করছি সেটি তুলে ধরতে চেয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যারকে মঞ্চে স্বাগতম জানানো হচ্ছে।
আসন গ্রহণ করেছেন প্রধান অতিথি।
পুরো অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনার দ্বায়িত্বে ছিলেন সামহ্যোয়ারইন ব্লগের স্বনামধন্য ব্লগার কৌশিক। অনুষ্ঠানের প্রথমেই তিনি সামহ্যোয়ারইন ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস জানাকে আমন্ত্রণ জানান শুভেচ্ছা বক্তব্যের জন্য। জানা আপু সবাইকে ৬ষ্ঠ ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে অনুষ্টানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যারকে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ দিয়ে কথা শুরু করেন। প্রসঙ্গত তিনি উল্লেখ করেন যে ২০০৯ সালের আজকের এই দিনে প্রথমে যখন ব্লগ দিবস পালন করা হয় তখনও স্যার আনিসুজ্জামান অনুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন এবং সেই থেকে প্রত্যেকটা ব্লগ দিবসে উনি শত ব্যস্ততার মাঝেও ব্লগের সাথে উনার আত্মার সম্পর্কের কারণে উপস্থিত থেকেছেন।
অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যার অনুষ্ঠানের শুভ উদ্ভোধনী বক্তব্যে বলেন, "ভাষা প্রযুক্তির দাস নয়, প্রযুক্তিই ভাষার দাস, আমরা উন্নত প্রযুক্তিকে যেকোন ভাষায় ব্যবহার করতে পারি"। বাংলা ভাষাকে উন্নত প্রযুক্তিতে ব্যবহার করার জন্য বাংলা ব্লগের অবদান এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্লগের ব্যবহার নিয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ন বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশে প্রথম যখন ইন্টারনেট আসে তখন কম্পিউটারে বাংলা লেখা চালু করার জন্য সরকারী পদক্ষেপের বিমুখতার মধ্যে সামহ্যোয়ারইন ব্লগ প্রথম অনলাইনে বাংলা লেখা শুরু হওয়ায় একটি শক্তিশালী প্রযুক্তির মধ্যে বাংলা ভাষা বিস্তৃতি লাভ করে।
পরিবেশ এবং ইন্টারনেট স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করছেন এমন একজন বিদেশী অতিথি এরিখ অনুষ্ঠানে যোগ দান করে বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনটের বাক স্বাধীনতা এবং সিকিউরিটি নিয়ে বক্তব্য রাখেন।
চমৎকার বাংলা ভাষায় আরিল নিজেকে একজন ব্লগার হিসেবেই পরিচয় দিয়ে এরিখের কথার সুত্র ধরে ইন্টারনেট সিকিউরিটি নিয়ে কথা বলেন। কথা বলেন বাংলা ব্লগ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্লগার নিয়ে।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি অধ্যাপক ফাহমিদুল হক তার দীর্ঘ বক্তৃতায় পৃথিবীর ইতিহাসে সংবাদপত্রের উত্থান থেকে শুরু করে বাংলা ব্লগের বর্তমানের নানা দিক তুলে ধরেন। ব্লগের একটা পোষ্ট ও মন্তব্যে কিভাবে একটা বিষয়কে সামাজিক মাধ্যমে পরিপূর্ণ বিশ্লেষণ আকারে প্রকাশ করে সেটি তুলে ধরেন। তিনি তার বক্তব্যে গনতান্ত্রিক চর্চা ও স্যোসাল মিডিয়ার দায়বদ্ধতা নিয়ে বিষদ আলোচনা করেন।
ব্লগার ও একজন মেইনস্ট্রীম মিডিয়া কর্মী আমাদের সকলের পরিচিত এটিএন নিউজের ইয়াং নাইট অনুষ্ঠানের উপস্থাপক আসিফ এনতাজ রবি দারুণ মজার বক্তব্য রাখেন। তিনিই প্রথম ২০০৮ সাল থেকে ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালানো শুরু করেন বলে জানান। তিনি আরো বলেন উনারা যারা মূল ধারার গণমাধ্যমে কাজ করেন তারা আমাদের মতো ব্লগারদের থেকে কোন অংশে কম মূর্খ নন। রবি ভাই তার বক্তব্যে বর্তমান সময়ে মেইনস্ট্রীম মিডিয়ার অন্ধত্বকে তুলে ধরেন। মিডিয়ার বাকস্বাধীনতার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উনারা যারা টিভি মিডিয়ার সাথে জড়িত আমরা মনে করি তারা সর্বোচ্চ স্বাধীনতা উপভোগ করে। কিন্তু তিনি বলেন আসলে তারা বড়জোর হ্যাপি আর রুবেলের অডিও টেপ ওপেন করতে পারে। তারা কখনো এই ঘটনার সত্য মিথ্যা যাচাই করে কিছু মিডিয়াতে প্রকাশ করতে পারবে না। কিন্তু ব্লগারদের সেই স্বাধীনতা রয়েছে।
বক্তব্য রাখছেন ব্লগার পারভিন রহমান। সকলের প্রিয় পারু আপু।
অনুষ্ঠানের মাঝে কৌশিক ভাই সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে যারা সচেতন ভাবে মোবাইল ফোন অন রেখে মাঝে মাঝে রিংটোন শোনাচ্ছেন তাদেরকে অসচেতন ভাবে মোবাইলটা সাইলেন্ট করার অনুরোধ করেন।
বক্তব্য রাখছেন ব্লগার নিমচাঁদ ভাই। যিনি এমন একজন ফ্রাঙ্ক মানুষ যাকে দেখলেও অনেক সময় মন ভালো হয়ে যায়। কারো ভেতরের দুঃখকে জলে ভাসিয়ে তাকে কিভাবে আনন্দের জোয়ারে ভাসাতে হয়ে আমার মনে হয় যে বিষয়ে উনি পি এইচডি করে এসেছেন। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে সহজ সরল ভঙ্গিমায় তিনি জানান, এই নিয়ে তিনি তৃতীয় বারের মতো কোন মঞ্চে উঠেছেন। প্রথমবার তিনি তার স্কুলের এক অনুষ্ঠানে নাত্ এর জন্য মঞ্চে উঠে রবীন্দ্র সঙ্গীত গেয়ে গেয়ে ফেলেছিলেন এবং দ্বিতীয়বার তিনি নিজের বিয়ের মঞ্চে উঠেছেন। আজকে তৃতীয়বারের মতো কোন মঞ্চে উঠে তিনি কাঁপাকাঁপি করে চেয়ার উল্টে পড়ে যাবার আশংকায় ছিলেন। তার কথায় হাস্যরসের সৃষ্টি হয় পুরো অডিটোরিয়াম জুড়ে।
বক্তব্য রাখছেন ব্লগার শাহ আজিজ। ব্লগে একজন লেখকের প্রতিষ্টা পাবার সাথে প্রিন্টিং মিডিয়ার জটিলতা ছাড়াও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে উনার ব্লগিং করার ক্ষেত্র নিয়ে কথা বলছিলেন।
নিজের লেখা ও সুর করা গান পরিবেশন করেন ব্লগার সাজিদ উল হক আবির।
অন্যরা কি করছে জানিনা তবে জানা আপু মনোযোগ দিয়ে বক্তৃতা শুনছিলেন।
কানায় কানায় পূর্ণ আর সি মজুমদার হল।
আনুষ্টানের মাঝেই এরিখের সাথে গভীর আলোচনায় ব্যস্ত আরিল।
অনুষ্ঠানে মাঝে মাঝেই মাইক্রোফোন চলে যাচ্ছিল জানা আপুর হাতে।
জানা আপুর সাথে ডিসকভারী চ্যানেলের এরিখ। যিনি বাংলাদেশে এসেছেন স্যোসাল মিডিয়া নিয়ে কাজ করার জন্য। শুধুমাত্র বাংলাদেশের ব্লগারদের দেখার জন্য তিনি সম্পূর্ন নিজের উদ্যাগে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন।
এরপর শুরু হয় ব্লগারদের পরিচয় পর্ব। শুরুতেই মাইক্রোফোন দেয়া হয় এসময়ের একজন জনপ্রিয় গল্পকার হাসান মাহবুব ভাইয়ের কাছে। যিনি আমাদের সকলের কাছে প্রিয় হামা ভাই নামে পরিচিত। হামা ভাই নিজের পরিচয় দিয়ে জানান, আজকের এই ৬ষ্ঠ ব্লগ দিবস তার জন্য একটা বিশেষ দিন। কারণ তিনি আজকেই তার ৬০০০০(ষাট হাজার) তম মন্তব্য করে এসেছেন। এবং এত বেশী মন্তব্যে ওনার কোন প্রতিদ্বন্দী নেই বলেও তিনি জানান।
ব্লগার হাসান মাহবুব।
নিজের পরিচয় দিয়ে ব্লগার সমুদ্রকন্যা বাংলা ব্লগের আবদান নিয়ে কথা বলতে গিয়ে নিজেই একজন ব্লগারকে জীবনসঙ্গী হিসেবে খুঁজে নিয়েছিলেন বলে জানান।
ব্লগার পরিবেশ বন্ধুকে প্রথমেই ফ্লোর দেয়া হয়। তিনি সুন্দর ভাবে সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ৬ষ্ঠ ব্লগ দিবসে আসতে পেরে এবং অনান্য ব্লগারদের সাথে পরিচিত হবার জন্য ব্লগ দিবসের গুরুত্ব আলোকপাত করেন।
সামহ্যোয়ারইন ব্লগের বর্তমান মডু কাল্পনিক ভালবাসা ওরফে জাদিদ ভাই ও ঘুড়ি ব্লগের ব্লগার নীল সাধু।
জানা আপুর সাথে আমাদের সকলের প্রিয় আমিনুর ভাই ও ভাবীর সাথে কিউট শীর্ষ। (আজকে ভাবী সাথে থাকায় আমিন ভাই কোন খানাপিনা জাতীয় স্কান্ডালে জড়ায় নি)।
ব্লগার আরিয়ানা ও ব্লগার কৌশিক
ব্লগার নোমান নমি। অনুষ্টানের বেশীর ভাগ সময়ই তাকে বাইরে ঘোরাঘুরি করতে দেখলাম। জানিনা উনি বাইরে বিশেষ কারো জন্য অপেক্ষা করছিলেন কিনা?
পনি আপু। মানে ব্লগার আরজু পনি। উনি অডিটোরিয়ামে ঢোকা মাত্র মনে হল আজকে ঈদ। কারণ উনি ঢুকেই জানা আপুর সাথে কোলাকুলি করলেন।
ব্লগার বাকী বিল্লাহ। সামহ্যোয়ার ইন ব্লগের ব্লগারদের বই প্রকাশের একজন অন্যতম প্রকাশক। ব্লগ থেকে প্রথম বেশ কিছু ব্লগারদের লেখা নিয়ে প্রকাশিত "অপারবাস্তব" বইটির প্রকাশকও তিনি ছিলেন।
ব্লগার সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন
‘একটি শহরেই সর্বাধিক রিকশা। বাংলাদেশের ঢাকাতেই কমপক্ষে পাঁচ লক্ষাধিক রিকশা চলাচল করে। ১৫ মিলিয়ন মানুষের শহর ঢাকার ৪০ শতাংশ মানুষই রিকশায় চড়ে।’ এভাবে লেখা হয়েছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের ২০১৫ সালের প্রকাশনায়। উন্নয়ন সংস্থা ‘ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ’-এর মিডিয়া অ্যাডভোকেসি অফিসার সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন ভাই যিনি আমাদের কাছে যানজটের কারন বলে বিবেচিত রিক্সাকে একটি পরিবেশ বান্ধব যানবাহন হিসেবে তুলে ধরে গিনেস বুকে নাম লিখিয়েছেন। শোভন ভাইয়ের আবেগপ্রবণ বক্তব্যটি সকল ব্লগারের মনে দাগ কাটে। সামহ্যোয়ারইন ব্লগের হাত ধরে তিনি বাংলাদেশে চিকিৎসা সম্ভব নয় এমন শিশুদের দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া শুরু করেন। এবং এ পর্যন্ত ২০টি শিশুকে তিনি এর বাইরে থেকে উন্নত চিকিত্সা করিয়ে এনেছেন।
ব্লগার কুনোব্যাঙ ওরফে আমাদের মামুন ভাই। ফেসবুকে যিনি স্কাই ওয়াকার নামে বিশেষভাবে পরিচিত।
ব্লগার এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল
ব্লগার স্বপ্নবাজ অভি। তার কবিতার প্রেমে পড়েনি এমন নারী ব্লগার খুব কম পাওয়া যাবে।
ব্লগার মুহিব জিহাদ ফেসবুকে যিনি এন্টিবায়োটিক নামে বহুল পরিচিত।
ব্লগার ফ্রাঙ্ক স্টাইন
ব্লগার ফারিয়া রিসতা
ব্লগার শিশু বিড়াল
ব্লগার সাখাওয়াত।
লন্ডন প্রবাসী ব্লগার সোনালী ডানার চিল।
ফটোগ্রাফার জানা আপু।
ডান থেকে মহান ব্লগার ডি মুন, তুষার কাব্য ও আমিনুর ভাই। (ডি মুনের ছবি দেখে একটা মজার কথা মনে পড়ে গেল। গতকাল কতিপয় দুষ্ট ব্লগার ডি মুনের নামের সন্ধি বিচ্ছেদ করেছেঃ ডিম+নুন)
ব্লগার তন্ময় ফেরদৌস ভাই ও ভাবী ব্লগার অপরিণীতা। সামনে ক্যামেরা নিয়ে যেতেই রোমান্টিক একটা পোজ দিলেন।
ব্লগার আমি ইহতিব পনি আপু ও জানা আপুর সাথে।
বাম থেকেঃ ব্লগার সুমন কর ও স্নিগ্ধ শোভন।
ডান থেকেঃ সাজিদ উল হক আবির ও মাইনুদ্দীন মঈনুল
ব্লগার টেস্টিং সল্ট। যিনি মাইক হাতে নিয়েই নিজেকে একজন অশ্লীল কবিতা লেখক হিসেবে পরিচিত পাওয়ার অভিযোগ করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করলেন।
এন্টিবায়োটিক অনেকক্ষন ধরে আমার পিছে ঘুরছিল একটা অটোগ্রাফের জন্য। শেষ মেষ পোলাডার আগ্রহ দেখে অনুষ্ঠান শেষে বেরিয়া আসার সময় ইত্তেফাকে আজকের ব্লগ দিবস নিয়ে আমার লেখার উপর তাহাকে একটা অটোগ্রাফ দিলাম।
সবার শেষে আমি ও আমার মিসেস ব্লগার অথৈ শ্রাবণ ওরফে আফরিন শর্মী।
বাংলা ব্লগ দিবস উপলক্ষে সামহ্যোয়ারইন ব্লগের সাথে ঘুড়ি ব্লগ অংশগ্রহণ করে। বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্মে পাশাপাশি সৌহার্দ নিয়ে কাজ করার জন্য ঘুড়ি ব্লগের ব্লগারদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।
বক্তব্য রাখছেন ঘুড়ি ব্লগের রব্বানী চৌধুরী।
ঘুড়ি ব্লগের অনান্য ব্লগারদের সাথে নীল সাধু। ছবিতে আছেন ঘুড়ি ব্লগের মেজদা ওরফে কোহিনুর, একজন ছড়াকার ও ঘুড়ি ব্লগের ব্লগরত্ম ও সামহ্যোয়ারইন ব্লগের অতি প্রিয় ব্লগার মাইনুদ্দীন মঈনুল।
ঘুড়ি ব্লগের ব্লগারদের সাথে জানা আপু।
অনুষ্ঠানটি স্পন্সর করে এখানেই ডট কম । অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলের জন্য একটা করে নাস্তার প্যাকেট ও পানি দেওয়া হয় এবং দেওয়া হয় এখানেই ডট কমের পক্ষ থেকে একটা করে টি-শার্ট। সামহ্যোয়ারিন ব্লগের আয়োজনে এই অনুষ্ঠানটি স্পন্সর করার জন্য এখানেই ডট কম কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন জানা আপু।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এখানেই ডট কমের একদল কর্মী।
এছাড়া ব্লগ দিবসের অন্যতম কার্যক্রমের মধ্যে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্নয় ও স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজনের সহয়তায় ছিল সন্ধানী।
পুরো অনুষ্ঠানটির টেকনিক্যাল সহযোগীতায় ছিল কম্পিউটার জগৎ।
ব্লগ দিবসে উপস্থিত না হতে পারা এবং দেশের বাইরের সকল ব্লগারদের জন্য অনলাইনে পুরো অনুষ্টানটির ভিডিও দেখানোর জন্য তাদের গুরুত্ব অপরিসীম। শুধু লাইভ অনুষ্ঠানই নয় পরবর্তীতে যেকোন সময়ে অনুষ্ঠানের ভিডিও দেখা যাবে এই লিঙ্কে ।
অনুষ্ঠানটির মিডিয়া কাভার করে চ্যানেল আই।
৬ষ্ঠ বাংলা ব্লগ দিবসে আরো যে সমস্থ ব্লগার উপস্থিত ছিলেন কিন্তু নানা কারনে কারনে তাদের ছবি তুলতে পারিনি বা আপলোড করতে পারিনি তাদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। উপস্থিত ছিলেন ব্লগার কান্ডারি অথর্ব ভাই, ব্লগার নেক্সাস, ব্লগার শিশু বিডাল, ব্লগার ইমিনা, ব্লগার আমি ইহতিব, ব্লগার মাহমুদুল হাসান কায়রো, ব্লগার পার্সিয়াস রিবর্ন, ব্লগার অপূর্ন রায়হান, ব্লগার খাটাস।
ইহতিব আপুর কাছে আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি তাদের একটা পারিবারিক ছবি আমি তোলার পরে আমার ক্যামেরার সমস্যার কারণে আমার আরো কিছু ছবির সাথে ছবিটি ইনভ্যালিড হয়ে গেছে।
অনুষ্ঠানের আরো একটা আবেগঘন বিষয় ছিল অন্যমনস্ক শরৎদার টেলিফোনে অংশগ্রহণ। পিএইচডি করতে জাপান যাওয়ার আগে দীর্ঘদিন সামহ্যোয়ারইন ব্লগের সাথে জড়িয়ে থেকে উনি আমাদের ভেতরে এমন ভাবে মিশে গিয়েছিলেন যে সব ইভেন্টে উনাকে প্রতিমূহুর্তে মিস করি। নিশ্চয় উনিও আমাদের মিস করেন। এজন্যই হয়তো মোবাইল ফোনে সবার সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করে সামহ্যোয়ারইন ব্লগের সাফল্য কামনা করেন।
পোষ্ট আরো আপডেট হবে.....
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮