১, পুলিশই দেশের আসল হিরো, আর ডাক্তার হইল পুরাই আম জনতা। ভিলেনের চ্যালা চামুন্ডার গুলিতেও ডাক্তারেরা মুড়ি মুড়কির মত মারা যায়, কিন্তু পুলিশ হিরোকে লাখ লাখ লোক গুলি করেও লাগাতে পারেনা।
২, ক্যান্সার একটি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই রোগের জীবাণু এখন পর্যন্ত আবিস্কার না হলেও ভ্যাক্সিন আবিস্কার হয়ে গেছে।
৩, ক্যান্সারের ভাইরাস খুবই ভয়ংকর। আক্রান্ত হবার কয়েক মিনিটের মধ্যেই সবার রক্তবমি হতে শুরু করে, তা সে যে অঙ্গের ক্যান্সারই হোক।
৪, ক্যান্সার বাতাস, থুতু, কফ, এই সব কিছুর মাধ্যমেই ছড়ায়। (ইবোলা ভাইরাসও এত ভয়ংকর না!!)
৫, ক্যান্সারের ভ্যাক্সিন কে যে কোন জায়গায় যে কোন ভাবে রেখে দেয়া যায়, সংরক্ষনের প্রয়োজন নাই, ফ্রিজিং করার ও প্রয়োজন নাই।
৬, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর চিকিতসা করতে গেলে অবশ্যই ডাক্তারদের বিশেষ ধরণের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে, নয়তো খবর আছে
৭, নায়ক সামনে থেকে গুলি করলেও তা বুকের বদলে পিঠ দিয়ে শরীরে ঢুকতে পারে। ফরেনসিক এক্সপার্টদের জন্য এই ছবি দেখা ফরয। এই জ্ঞান কোন বইতে পাওয়া যাবে না।
৮, নায়ক পা দিয়ে কার শ্বাসরোধ করলে অবশ্যই তার রক্তবমি হবে।
৯, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এপোলো হাসপাতালের চাইতেও বেশি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন।
১০, ঢাকাই ছবির অভিনেতাদের শরীর থেকে গবেষণার মাধ্যমে ব্যথানাশক ওষধ আবিস্কার সম্ভব। নায়ক থেকে শুরু করে ভিলেনের চ্যালা চামুন্ডা, এরা কেউই মাইর খেয়ে ব্যথা পায়না। ভিলেন হলে শেষ পর্যন্ত মরতে হয়, নায়ক হলে সেই ঝামেলাও নাই, কিন্তু হাত ভাঙ্গুক, পা ভাঙ্গুক, কেউ কোন ব্যাথা পায়না।
আম ডাক্তার হিসেবে হিরো অনন্তের জন্য একটি উপদেশ, যত দ্রুত সম্ভব, উনার গাইনাকোমেশিয়ার চিকিতসা করানো উচিত। মাথা না দেখে নায়ক নায়িকা আলাদা করা কষ্ট হয়ে যায়...