১.
পুষ্পের পুরনো সংখ্যা হাতে নিয়ে পড়ছিলাম।
তারপর এই রোযনামচা টা লিখে রেখেছিলাম।
আজ শেয়ার দিয়ে দিলাম।
___
২৩/৮/১৫ ইং রবিবার
পুষ্প।একটি যাদুর মন্ত্র।যে একবার পুষ্প
পড়বে,সে পুষ্পের প্রেমে পড়ে যাবে।আমি
একবার পড়েই প্রেমে পড়ে গেছি।ফেঁসে
গেছি পুষ্পের মায়াজালে।গতকাল নাকি পুষ্পের
সম্পাদক সাহেব স্টোক করেছিলেন।হাসপাতালে
নেয়ার পর আল্লাহর রহমতে সুস্থ হয়েছেন।
আমরা মাদরাসার সকল ছাত্র,উস্তাদ মিলে তাঁর জন্য
দোয়া করেছি যেন আল্লাহপাক তাঁকে সুস্থতার
নিয়ামত দান করেন।
***
লেখা আসে মনের গহীন
থেকে,কলমটাতো কেবল মাধ্যম।একসময়
একটা সুন্দর লেখা লেখার পর খুব আনন্দিত হই।ভাবি
আহ কত সুন্দর লেখা।আরেকবার যখন লেখতে
বসি,কলম দিয়ে গুতো দিলেও লেখা বেরুয় না।
****
লেখতে লেখতে লেখক।লেখা ভালো
হোক না হোক সেটা দেখার বিষয় না।বানান ভুল
তো হবেই।আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে
যাবে।এভাবেই একজন মানুষ লেখক হয়ে
উঠবে।
২.
মাজারপূজা
***
বোনের বাসায় যাই।মাঝপথে দোকানের পাশে
একটা ছোটখাট মাজার।লোকমুখে
শুনেছি,এখানে কোন মাজার ছিলনা।এক পাগল
অসুস্থ হয়ে এখানে পড়ে ছিল।বিনা চিকিৎসায় পাগলটি
একদিন মারা যায়।দোকানের পাশেই কবর দেয়া হয়
কিছু দুষ্টলোকের বুদ্ধিতে।তারপর কবর পাকা
করে গিলাফ চড়ানো হয়।কিছুদিন পর রাতে ওরস
জমে,আঁতশবাজি হয়,গান-বাদ্য হয়,জুয়ারীদের
মেলা বসে।
আর যে রাতে ওরস হয় সেরাতে এলাকার
ভালোমানুষ পর্যন্ত ঘুমাতে পারেনা।এখানে বাঁধা
দেয়ার ক্ষমতা কারো নেই।সমাজের
নেতৃস্থানীয় লোকেরা এর সাথে সম্পৃক্ত।তারা
মাজার থেকে মোটা অঙ্কের টাকা পায়।
এটাতো আমার এলাকার ঘটনা।এরকম বহু মাজার
রয়েছে বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে,শহর-
বন্দরে।এসব মাজারগুলোতে শরিয়তবিরোধী
বহু কর্মকান্ড সংগঠিত হয়।অনেকে না জেনে
মাজারে সেজদা করে নিজের ঈমান হারায়।
এসব পাপ ও কূসংস্কারকে সমাজ থেকে মুক্ত
করতে হবে।এব্যপারে সচেতন হবে,অন্যকে
সচেতন করতে হবে।অন্যথায় আল্লাহর আজাব
আমাদেরকে গ্রাস করে নেবে।সুতরাং শাস্তি
আসার আখেই জাগতে হবে,জাগাতে হব
৩.
মাসিক কিশোরস্বপ্নের তৃতীয় সংখ্যায়
লিখেছিলাম।
---
«কিশোরস্বপ্ন আমার স্বপ্ন»
আমি স্বপ্ন দেখি।স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি।স্বপ্নল
োকে বিচরণ
করি স্বপ্নচারী হয়ে।কখনো
বা সাঁতার কাটি স্বপ্নদরিয়ায়।আম
ি স্বপ্ন দেখি লেখক
হওয়ার,সাহিত্যের রঙ্গে
নিজেকে সাজাবার।সাহিত্য
শেখার এপথে আমাদের
রাহবার হলো "কিশোরস্বপ্ন"।ক
িশোরস্বপ্ন আমাদেরকে
সাহিত্যের পথ দেখাবে।
সাহিত্যের এভারেস্ট শৃঙ্গ
বিজয় করতে আমাদের সাহস
যোগাবে।আমাদের স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়ন
করবে।
আর স্বপ্ন দেখার স্বার্থকতা
তো স্বপ্নের বাস্তবায়নে।
তাই হে কিশোরস্বপ্ন! তোমাকে হাজারো
ধন্যবাদ।আমাদের স্বপ্নগুলোর বাস্তবায়নে তুমি
যথাসময়ে দৃড় পদক্ষেপ নিয়েছ।
তুমি আমাদের,আমাদেরই
থাকবে।কখনো হারিয়ে যাবে
না।কিশোরস্বপ্ন! তুমি আমার
ভালবাসা,আমাদের ভালবাসা।
হাজারো স্বপ্নের মাঝে
তুমিও একটি স্বপ্ন।তোমার আত্মপ্রকাশের মধ্য
দিয়ে সে স্বপ্নের বাস্তবায়ন
হলো।
৪.
শাপলা চত্বরের কাহিনি।
-----
ওরা দীনের আলো ফুতকারে নিভিয়ে
দিতে চায়
[শাপলা কাহিনি]
১ম কিস্তি,
*****
বুকভরা সাহস আর পাহাড়সম আশা নিয়ে
হাজির
হয়েছিলাম মতিঝিলের শাপলা চত্বরে।
৫মে ২০১৩।
সময় গড়াচ্ছে,আমার অন্তরাত্মা
নতুনভাবে,নবোদ্যমে জাগতে শুরু করছে।
যেন আমি এক নতুন পৃথিবীতে বাস করছি।
স্বপ্ন
দেখতে লাগলাম,স্বতন্ত্র ইসলামি ভূখন্ডের
স্বপ্ন।যেখানে বাস্তবায়িত হবে শরয়ি
হুদুদ,কিসাস
ইত্যাদি।মজলুম মুক্তি পাবে,দরিদ্র আর
অনাহারে
থাকবে না।ঘরে-বাইরে,মাঠে-ময়দানে
বিরাজ
করবে শান্তি আর শান্তি।কত সুন্দর
চিন্তা,অথচ আমি
বসে আছি রিক্ত হস্তে শাপলার ধারে।
মাইক
থেকে বক্তৃতার আওয়াজ আসছে,পরপর
অনেকেই বক্তৃতা করছেন।সবার কণ্ঠেই
দেশপ্রেম আর ধর্মের প্রতি
অবমাননকারীদের প্রতি চরম বিদ্বেষ।সবার
কণ্ঠেই বাজে এদেশ আমার,আমাদের এবং
ইসলামের।প্রতিজন বক্তা যেন একেকজন
বীরযোদ্ধা,লড়াকুসৈনিক।শাহাদাতের
তামান্না
সকলেরই।ধ্যান ভঙ্গ হলো আমার।শ্লোগানে
মোহরিত হচ্ছে শাপলা-প্রাঙ্গন।হয়ত
শরিয়ত,নয়ত
শাহাদাত।→
↓ ২য় কিস্তি
*****
শাপলা চত্বরে এখন বিকাল।রোদের ক্রোধ
অনেকটাই কমে গেছে।সেই সাথে সবার মন-
মস্তিষ্কেও নরম পরিস্থিতি বিরাজমান।
সময় চলছে
আপন গতিতে,চলছি আমরা,চলছে আমাদের
আয়োজন।ঢাকা শহরের অলি-গলি ক্রমে
আরো
ভারী হচ্ছে।মতিঝিলে তো লোকে
লোকারণ্য।টুপি-দাড়ি ওয়ালা সাদা
লেবাসধারীদের
এক মহাসমুদ্র।কুরআনি দাবী আদায়ে তাঁরা
বদ্ধ
পরিকর।ধর্মদ্রোহি নাস্তিক-মূর্তাদ ও
যিন্দিকদের
উপযুক্ত শাস্তি দেওয়ার দাবিতে তারা
নিজেদের
নাযরানা পেশ করছে।
দিন পেরিয়ে এখন রাত।অনেকেই ক্লান্ত
হয়ে
পড়েছে।তবু থেমে নেই শ্লোগান-মিছিল,থ
েমে নেই প্রতিবাদ।সেই সাথে থেমে নেই
ত্বাগুতের অত্যাচারও।ইতোমধ্যে
শাহাদাতবরণ
করেছেন আমাদের কতেক ভাই।শরিক
হয়েছেন জান্নাতের সবুজ পাখিদের সাথে।
# মোমিনদের নাযরানা কত সুন্দর,আর #
ত্বাগুতের
↓→→
৩য় কিস্তি
***
রাত আরো গভীর হচ্ছে ।মনেও প্রশান্তি
লাগছে খুব।একটু পর পর আল্লাহ আল্লাহ
জিকির।জান্নাতি পরিবেশ বিরাজ করছে।
অনেকেই ক্ষুধা ও ক্লান্তির কারণে গা
এলিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন।কেউ কেউ
নামাজে দাড়িয়েছেন।কেউ জায়নামাজে
বসে মুনাজাত করছেন দেশের জন্য,দীনের
জন্য।
রাতপ্রায় শেষের দিকে ক্লান্তি দূর
করার জন্য রুমাল বিছিয়ে শুয়ে পড়লাম ।
আধো ঘুম আধো জাগা হয়ে শুয়ে আছি।আর
কল্পনার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি।হঠাৎ
কল্পনার ছেদ ঘটলো।চেয়ে দেখি সব
অন্ধকার।বাতিগুলো নেভানো।মাইকের
আওয়াজ বন্ধ।বিদ্যুতসংযোগ বিচ্ছিন্ন করা
হয়েছে।লাফ দিয়ে উঠে দাড়ালাম।বুকের
ভেতর চিনচিন করে উঠল।সঙ্গী পরিচিত
একজনকে পেলাম।বাকিরা ভীড়ের মধ্যে
হারিয়ে গেছে।মূহুর্তের মধ্যে শুরু হয়ে
গেল
আকাশ বাতাস ভারী করা বিকট আওয়াজ।
মূহুর্মূহ গুলাগুলির আওয়াজ।কেটে গেল
কয়েক লহমা।সবাই ছুটলো।শাপলা চত্বর
পরিণত হলো শহীদি চত্বরে।অজানা অচেনা
শত আলেম ,তালেবে ইলম লুটিয়ে পড়লো
রাজপথে ।রক্তের বন্যা বইতে লাগল
শাপলার চারিধারে।রক্তে গোছল করল
শাপলা প্রাঙ্গন।
৬.
প্রথমে মিলাদ শরীফ অতঃপর ওয়াজ তারপর
ফকিরী গান।
---মুহিব্বুল্লাহ খন্দকার
আমাদের পাশের গ্রামে
একটি বাড়িতে প্রতিবছর
একটা নির্দিষ্ট দিনে মিলাদ,
ওয়াজ ও ফকীরী গানের
আয়োজন করা হয়।
আয়োজক একজন মহিলা
এবং পেশায় বাউল শিল্পী।অনুষ্ঠানটা করে তার
মায়ের আত্নার মাগফেরাতের
জন্য।সন্ধার পূর্ব থেকেই শুরু
হয়ে যায় খিচুরীর আয়োজন,
যা আগতদেরকে খাওয়ানো
হবে তাবারুক হিসেবে।
মাগরিবের পর হালকা
পাতলা দরূদ শরীফ পড়ে
কোন নছুমদ্দি টাইপের মুন্সী।
এশার পরে পুরোদমে শুরু
হয় ওয়াজ।কিসের ওয়াজ
একটু পর পর শুধু হুক্কু
আল্লা আর এলহাল্লা শব্দের হাকডাক শোনা যায়।
(আল্লাহ এদের হেদায়াত দিন)
এলাকার ভন্ড বদমাশরা সবই এইরাতের জন্য
ঐবাড়িতে ভীর জমায়।ওয়াজ চলতে থাকাবস্হায়ই
খাবার দাবারের কাজ শেষ হয়।তারপর শুরু হয় পালাগান।
চলে রাত ৩টা বা সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।গাঁজাখোরদের
গাঁজা খাওয়াটা এদিন ভালো জমে।
সাথে আরো কিছু মিলে।
# হে_আল্লাহ_তুমি_এসব
# ভন্ডদের_থেকে_আম___
মুসলমানদেরকে_বাচাও।
১৩ নভে ২০১৪ ইসায়ী
৭.
জৈনপুরীর অন্ধ ভক্তদের কান্ড
/
¤শ্রীপুরের জান্নাতুল আতফাল থেকে সাধারণত
ছাত্রদেরকে দাওয়াতে পাঠানো হয়না।তবে কিছু
কিছু জায়গায় জোড়ে হলেও যেতে হয়।
একবার মাদরাসা থেকে আমাদেরকে কুরআন
খতম পড়তে পাঠানো হয় পাশের মহল্লায়।বাড়িওয়া
লা মাদরাসার শুভাকাংখী।আমরা খতম পড়লাম ।
জোহরের নামাজের পর আমাদের মাদরাসা
থেকে একজন উস্তাদ আসলেন।হুজুর দুআ দরূদ
পড়তে বলেন সবাইকে।এখানে জৈনপুরীর কিছু
মুরীদ ছিলো।আমরা দুআ কালাম শেষ করে
খেতে বসলাম ।কিন্তু তারা খাবেনা।তাদের মতে
আমাদের দরূদ পড়া হয়নি।কারন আমরা দাড়াইনি।এর
মধ্যে আবার তাদের এক গুরু আসলেন।যার মাথায়
বাবরী, কিন্তু দাঁড়ি ছাটানো,একমুষ্টি হবেনা। আমরা
খেতে বসে পড়লাম।জৈনপুরীর মুরীদেরা
তাদের স্হানীয় গুরুর সাথে দুসরা বার দরূদ
পড়লো।
July 5, 2015 at 8:46am
৮.
ছেলেবেলার এলোমেলো কাহিনী
****
ক্লাস টুতে পড়ি।বছর প্রায় অর্ধেকের মত হয়ে
গেছে।
একদিন উস্তাদজী এক মেয়েকে নিয়ে
আসেন।বলেন,আজ
থেকে এ তোমাদের নতুন সাথী,গতকাল ভর্তি
হয়েছে।
মেয়েটিকে আমাদের চেয়ে বড় দেখাচ্ছিল।
এবং যথেষ্ট সুন্দরী ছিল।নাম ছিল ফারযানা।বাড়ি
কোথায় ছিল মনে নেই,তবে সে নানাবাড়ি
থেকে পড়তো।
সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই শুধু ক্লাসেই নয়
পুরো প্রতিষ্ঠানেই
সবার মধ্যমনি হয়ে উঠে।
একদিন বাড়ি থেকে ফুল অঙ্কিত কার্ড নিয়ে আসি
বাড়ি থেকে।কে জানি আমার কাছ থেকে সেটা
নিয়ে নেয়।ফারযানা দেখে সেও
বলল,আমাকেও দাও না একটা।আমার কাছে আর
ছিলনা।তবু বলেছিলাম,পরে এনে দেব।পরদিন বাড়ি
থেকে আরেকটা নিয়ে আসলাম ।ক্লাসে ঢুকার
আগেই ও বলে ফেলল,আমার টা এনেছ ?আমি
বললাম এনেছি।ক্লাসে ঢুকে আগে তার কাছে
গেলাম।কার্ডটা বের করে হাত ধরলাম,সেও হাত
বাড়ায়ি ফুলটা এমনভাবে নিল যেন সে আমার সাথে
হ্যান্ডশ্যাক করেছে।কি আর হবে সারা মাদরাসায়
ছড়িয়ে পড়ল,মুহিব্বুল্লাহ ফারযানার সাথে মুসাফাহা
করেছে।ছাত্ররা বলাবলি করছে ।আমাকে কেউ
জিঞ্জাসা করলে আমি শরমে কিছু বলিনি।কিন্তু
ফারযানা বলত,মুসাফাহা করেছি তো কি হয়েছে?
# এসব অনেক ঘটনাই ঘটেছে শৈশবে।যা
এখনো স্মৃতি হয়ে হাসায়,কাঁদায়।
৯.
আমি তাবলিগ বিরোধী নই।
১০০%তাবলিগ সাপোর্ট করি।এমনকি ৩দিন সময়
পর্যন্ত লাগিয়েছি।
তবু তাবলিগীদের কিছু বিষয় আমার কাছে খুবই
খারাপ লাগে।
বড় মসজিদ সংলগ্ন মাদরাসা ময়মনসিংহে পড়ি ।
আল্লামা আব্দুল হক্ব দাঃবাঃ(বড় হুজুর) মসজিদের ইমাম
ও খতিব সাথে সাথে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা,শাইখুল
হাদীস। মাদরাসা বিল্ডিংয়ে স্হান সংকুলান না হওয়ায়
আমরা মসজিদের ৩য় তলায় থাকি।মসজিদে তাবলিগী
সাথীরা এসেছেন,সবাই যুবক।তো খাবার সময়
মসজিদ হতে উচু আওয়াজ আসলো।আমাদের
১ছাত্র ভাই আমীর সাহেবকে গিয়ে বললো
যে হুজুর জোড়ে আওয়াজ হচ্ছে .আওয়াজ কম
করতে বলেন।
আমীর সাহেব করলেন কী! যে, ওদেরকে
কিছু না বলে উল্টো তাকে বেয়াদব বদমাশ গালি
দিতে লাগল।সে পাল্টা কিছু বলার সাথেই পুরা মাদরাসা
গরম হয়ে গেলো,হুজুরদের কানে চলে
গেলো।আমীর সাহেব হুমকি ধমকি দিয়ে
বলতে লাগল।আর বড় হুজুরকে বলতে লাগল
,কতজন মানুষকে নামাজী বানাতে পেরেছে ।
মাদরাসায় তালা লাগিয়ে দেবে ইত্যাদী।অবশেষে
মাদরাসার আসাতিযায়ে কেরামগ আপোষে
মীমাংসায় পৌছলেন,যাতে বিষয়টি চরমে না পৌছে।
উক্ত ছাত্রভাই আমীর সাহেবের কাছ থেকে
ক্ষমা চেয়ে আসলেন।
বিঃদ্রঃআমীর সাহেবও একজন আলেম ,পেশায়
কাপড়েব ব্যবসা করেন।
১০.
««লা-মাযহাবীদের অপপ্রচার থামবে না»»
The Alternative -পরিবর্তন ।একটি বইয়ের নাম।ভাল
মনে করে হাতে নিলাম।পড়তে পড়তে
মুটামোটি ভালোই লাগলো।কিন্তু ২৫ নং
পেজের লেখা পড়ে মাথা নষ্ট হবার উপক্রম।যার
শিরোনাম দিয়েছে "মাযহাব মানতে হবে?"
যত্তোসব গাজাখুরী আলাপ করেছে এতে।
মাযহাব মানা নাকি অন্ধ অনুসরণ করা।এরা মনে করে
হানাফি মাযহাব মানা মানে আবূ হানিফাকেই অনুসরণ করা।
গর্দভের বাচ্চা কোথাকার!
এদের দৌরাত্ম এতটাই বেড়েছে যে,এরা
হক্বকে অমান্য করতে শুরু করেছে।
»»আরেকটা বিষয় হলো মাযহাবীরা পর্যন্ত
তাদের সাথে ঝগড়া করে।ঝগড়া ফাসাদ না দিয়ে
দলিল দিয়ে এখলাসের সাথে বুঝানো উচিত।
সবাইতো আর একরকম নয়।°