নবম জাতীয় সাধারণ নিবাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে ।জননেত্রী আর দেশনেত্রী ভালই প্রচারণা চালাচ্ছেন।ছুটছেন জেলা থেকে জেলান্তরে।
নির্বাচন কমিশন,সরকার মোটামুটি ভাবে নিজেদের প্রস্তুতি অব্যহত রেখেছে।কোনরূপ নাশকতা বা মানব সৃষ্ট দূর্বিপাক না ঘটলে একটা নিরপেক্ষ নিবাচনের ক্ষেত্র প্রস্তত হবে;সন্দেহ নেই।
কিন্ত কিছু ব্যাপারে দেশনেত্রী,জননেত্রী ,আর্মি চীফ মঈন ইউ,নির্বাচন কমিশনার বা সরকার পুরোপুরী চুপচাপ।
নেতা-নেত্রী বা দেশনেত্রী,জননেত্রীদের বলতে হবে তাদের নিবাচন-উত্তর ভূমিকা কি হবে।তারা সহজে হার মেনে নেবে কিনা ? স্হূল বা সূক্ষ কারচুপির অভিযোগ উঠানো হবে কিনা... ... ...??
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নতুন নির্বাচিত সরকারকে কবে নাগাদ ক্ষমতা হস্তান্তর করবে??
নির্বাচনোত্তর পরিস্হির উদ্ভব হলে তাতে আমি চীফ মঈন ইউ কি ভুমিকা পালন করবেন ?? আবার ও কি জরুরী আইন নাকি এবার এক কাঠি সরেস হয়ে মার্শাল ল?
একটা বাস্তব ঘটনা বলা যাক। ১৯৮১ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত নিহত হওয়ার পর থেকে মিশরের প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত আছেন হুসনি মোবারক। সেইদিন থেকে যেই জরুরী অবস্হা জারী হৈছিল তা এখন ও স্বাভাবিক অবস্হায় আসতে পারে নাই

অথাৎ, মিশর ২৫ বছর জরুরী আইনের মধ্য আছে। সম্ভবত গিনেজ বুকস এ এটাই কোন দেশে জরুরী অবস্হার সর্বোচ্চ রেকর্ড

কিন্ত নির্বাচনোত্তর পরিস্হির পর কি সব স্বাভাবিক হবে? সুমতি কি আসবে জননেত্রী আর দেশনেত্রীর।
হে আল্লাহ সুমতি দান করো জননেত্রী আর দেশনেত্রীদের



সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৮