রাজধানী ঢাকা সহ সারাদেশে যখন পুলিশের উপর পরিকল্পিত ভাবে হামলা চালানো হচ্ছে পুলিশ সদস্যদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে। পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে জামায়াত-শিবি্রের প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসীরা যখন পুলিশকেই পিটিয়ে রক্তাত করে; সারাদেশ জুড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন স্থাপনা সহ নিরীহ সাধারন জনগন এর সম্পত্তিতে আগুন, ভাংচুর, বোমাবাজি, গাড়ি ভাংচুর চালানো হয় এমন কি সংখ্যালঘুদের উপর হামলা চালিয়ে তাদের বাড়ি-ঘর ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে চালায় তান্ডবলীলা। এই সবের পর সাইন্স ফ্রিকশান মুভিকে হার মানিয়ে দিয়ে "চাঁদের বুকে সাঈদী" নামক নাটক রচনা করে গ্রামের মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করার মাধ্যমে ভয়াভহ নাশকতার চালায়। এমনকি বিভিন্ন জায়গায় মসজিদ গুলোকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে এই স্বার্থান্বেষী মহলটি। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ন যোগাযোগের মাধ্যম, ট্রেনের বগিতে আগুন এমনকি ট্রেইন লাইন উপড়ে ফেলার মতন নাশকতার ঘটনা ঘটানো হয়; তখন এইরূপ পরিস্থিতির বিবেচনায় আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যগন কতটা সহিঞ্চু ভূমিকা পালন করে থাকতে পারে? আর আজকের এই পরিস্থিতিতে আমাদের উচিৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে গিয়ে দাঁড়ানো এবং তাদের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়া।
যেহেতু আমরা সমাজবদ্ধ জীব তাই সমাজের প্রতি আমাদেরও কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। আর সেই দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করার সুযোগ এনে দিয়েছেন আমাদের ডি.এম.পি পুলিশ কমিশনার জনাব বেনেজীর আহমেদ বিপিএম-বার। আমাদের এই সুন্দর শহরটিকে হতে সকল প্রকার সন্ত্রাসী তৎপরতা এবং নাশকতামূলক কর্মকান্ডকারীদের হাত থেকে বাচাঁতে এবং তাদের সমূলে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে তিনি সকল নাগরিকবৃন্দের সর্বাত্মক সমর্থন ও সহায়তা কামনা করে "সিটিজেন্স সেফ্টি সেন্টার" এ তথ্য দিয়ে সহায়তা করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
"সিটিজেন্স সেফ্টি সেন্টার" সম্পর্কিত পূর্নাজ্ঞ তথ্য ও যোগাযোগের মাধ্যমের ব্যপারে আমাদের এই ফেসবুক পেজে পূর্বে প্রকাশিত হয়েছে এবং ০৬ই মার্চ ২০১৩ এর প্রায় সকল জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় এই সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও আমাদের এই পোষ্টের ব্যনার এর ছবিতে যোগাযোগ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আপনারা পেতে পারেন।






***প্রচারে সহায়তা করেছে***
====গেন্ডারিয়া থানা====
===ডি.এম.পি, ঢাকা।===
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৩