চিঠি পত্রের দিন শেষ বললেই চলে তবে কিছু ক্ষেত্রে চিঠির ব্যাবহার এখনও আছে।
বেসরকারি ও বৈদেশিক ক্ষেত্রে ডাক চিঠির ব্যাবহার কম,
তবে সরকারি ক্ষেত্রেই ডাকে চিঠি ও কাগজপত্র লেন-দেনের ব্যাবহারটা বেশি।
পত্রের দিন শেষ বললেই চলে তবে কিছু ক্ষেত্রে চিঠির ব্যাবহার এখনও আছে।
বেসরকারি ও বৈদেশিক ক্ষেত্রে ডাক চিঠির ব্যাবহার কম,
তবে সরকারি ক্ষেত্রেই ডাকে চিঠি ও কাগজপত্র লেন-দেনের ব্যাবহারটা বেশি।
ছবি:-অনলাইন
যখন প্রেরকের রুপে আমরা
ডাকে চিঠি পাঠালে আমরা এখন আর ডাক বাক্সে পাঠাই না,
ডাক অফিসে গিয়ে রেজিস্টার করে গায়ে রেজিস্টার সিল মেরে জমা দেই চিঠি।
এতে একটু হলেও আমরা শ্বস্তি পাই চিঠি টা পৌছাবে।
যখন আমরা প্রাপক
তখন পোস্ট মাস্টারের সাথে যোগাযোগ ভাল রাখতে হবে,মাঝে মাঝে ফোন আলাপ রাখতে হবে..ইত্যাদি ইত্যাদি।
তবেই পাওয়া যেতে পারে কাংখিত চিঠি।
নাহয় পোস্ট মাস্টারের অবহেলায় চিঠি ঠিকমত- ঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন।
যদি চিঠি না পৌছায় তবে ভাবতে হয় চিঠিতে কোন ত্রুটি ছিল এবং নিজেকেই তার দায় স্বীকার করতে হয়।
এইতো গত মাসের ২০ তারিখে রাজশাহীতে রেলওয়ের একটা মাঠ পরিক্ষা ছিল
কিন্তু তার প্রবেশপত্র পেয়েছি ২৩ তারিখে।
যেখানে ২০ তারিখের অনেক আগেই নিয়ম মতো পৌঁছানোর কথা ছিল কিন্তু ফেরত চিঠি(প্রবেশপত্র) পেয়েছি পরিক্ষারও ৩দিন পর।
তাই এবারও আমি রেলওয়ের মাঠে অনুপস্থিত।
২০১৭ সালে কাস্টমস্ ও হাইকোর্টে আবেদন করেও কোন চিঠি পাইনি,
এখন সব কি নিজের আবেদনে ভুল হয়ছে বলে দায় মাথায় নিব..!!!
শুনেছি তাদের টেনিং দিয়ে ল্যাপটব,ডাটা ক্যাবল,স্কানার, প্রিন্টার ও ভাতা বাড়িয়ে দিয়েছে সরকারর।
তবে কেন এই অবহেলা-কেন এই কাজে অনিয়ম..???
একটু অবহেলায়- কত বেকার যুবকের স্বপ্ন আটকে আছে পোস্ট মাস্টারের টেবিলের কোন খামের নিচে অথবা ব্যাগের চিপায়।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০০