somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মন্তব্য ও প্রতি-মন্তব্যঃ নাস্তিকতা, তাঁদের চর্চিত অশ্লীলতার মতোই পরিত্যাজ্য .....!

২৯ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘‘সামুতে আমি আস্তিকতা ও নাস্তিকতা নিয়ে বেশ কয়েকটি পোষ্ট দিয়েছিলাম । আমার পর্যবেক্ষণে নাস্তিকরা আস্তিকদের চেয়ে কম অসহিষনু নয়, বরং তারা বেশী ফ্যনাটিক - এটি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। আদর্শিকভাবে ও বাস্তব জীবনাচারে আমি ইসলামী জীবনাদর্শে বিশ্বাসী হলেও নাস্তিকতা হচ্ছে আমার প্রিয় পাঠ্য। বইয়ে, ব্লগে এবং ব্যক্তিগতভাবে। নাস্তিকরা ইসলামকে ভয় পায়! কারন, ইসলাম হলো বর্তমান পৃথিবীর উঠতি মতাদর্শ। অবশ্য এই ‘ইসলাম’ আমাদের সমাজে প্রচলিত ইসলাম হতে ভিন্ন! এটি হলো পূর্ণাঙ্গ ইসলাম। তথাকথিত ইসলাম ধর্ম নয়। নাস্তিকরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে জানার ভান করে, জানতে চায় না। বৃহত্তর কোন স্থায়ী নীতি-আদর্শ না থাকায় তাঁরা বাহ্যতঃ এক ধরনের সামাজিক নৈতিকতার লেবাস ধারন করে থাকে। তাঁদেরকে যারা চ্যলেঞ্জ করে, যেমন আস্তিকরা, তাঁদেরকে মোকবিলা করার সময় তাঁদের এই কৃত্রিম ভদ্রতার আবরণ/আভরণ খসে পড়ে। নাস্তিকরা হলো আমাদের সমাজে ইসলামের নামে প্রচলিত অপব্যাখ্যা ও অনাচারসমূহের এবং উদীয়মান ইসলামি আন্দোলনের স্বগতঃ শত্রু। নাস্তিকতা, তাঁদের চর্চিত অশ্লীলতার মতোই পরিত্যাজ্য .....! বিঃদ্রঃ সেহেরী খাওয়ার আগে কিছুক্ষণ ঘুমাব। ফজরের নামাজ পড়েও ঘুমাব। দিনের কাজ সেরে ব্লগে ফিরব। এজন্য এটি লিখলাম, নাস্তিক ভাই ও বোনেরা যেন মনে না করেন যে, পোষট দিয়ে হাওয়া হয়ে গেছি! সারাদিনরাততো আর ‘ডিস্কো ঘোড়া’র মতো ব্লগ নিয়ে পড়ে থাকতে পারিনা!?সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:০২’’

‘উত্তর’ দিতে দেরী হওয়ায় আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আপনাদের এটি ‘বিশ্বাস’ করে নিতে হবে যে, আমি পোষ্ট দেয়ার পর হতে এইমাত্র নেটে বসেছি। পোস্টেই লিখেছিলাম, আমি পোষ্ট দিয়ে ঘুমাতে যাচ্ছি। মানছি, হরহামেশা এমনটি করা উচিত নয়। পোস্টে আমি কোন প্রশ্ন করিনি। তাই ‘উত্তর’গুলোও মন্তব্যাকারে দেয়া হলো -
১নং মন্তব্যঃ আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: নাস্তিকরা ইসলামকে ভয় পায়! কারন, ইসলাম হলো বর্তমান পৃথিবীর উঠতি মতাদর্শ। প্রতি-মন্তব্যঃ নাস্তিকতার সাথে ইসলামের চলমান লড়াই-ই প্রমাণ করে এটি একটি উঠতি মতাদর্শ। হ্যাঁ, আপনি ভাবতে পারেন, ইসলাম উপযুক্ত বিকল্প নয়। কিন্তু তাতে মতাদর্শগত লড়াইয়ের ময়দানে ইসলাম-এর অবস্থান নাকচ হয়না।
২নং মন্তব্যঃ স্তব্ধতা' বলেছেন: ইসলামকে শুধু নাস্তিকরা না সবাই ডরায়, যেমনে খড়গ হাতে দৌড়ানি দিতেছেন আর মৃত্যুর ফতোয়া দিতেছেন, না ডরায়াতো উপায় নাই।নাস্তিকদের জীবনতো একটাই। প্রতি-মন্তব্য: সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও চরমপন্থা সব মতাদর্শের অনুসারীদের মধ্যে দেখা যায়। তবে ইসলামী মতাদর্শের অনুসারীরা এমন ধরনের হওয়া উচিত নয়, মানায় না - আপনি যদি এভাবে ভাবেন; তাহলে আপনার মন্তব্যের মূলসুরের সাথে আমি একমত।
৩নং মন্তব্যঃ আরিফুর রহমান বলেছেন: সেটাই আসিফ, আমি ভাবছি... চৌদ্দশ বছরের পুরোনো কাসুন্দি 'উঠতি' সাইনবোর্ড পায় কি ভাবে!! প্রতি-মন্তব্যঃ ১৪শ বছরের পুরনো বলে কোন মতাদর্শকে ‘কাসুন্দি’ টাইটেল দেয়া সমীচিন মনে করি না। আস্তিকতা ও নাস্তিকতা প্রায় সমবয়সী।
৪নং মন্তব্যঃ অসম্ভব০০৯ বলেছেন: ‘ইসলাম’ , 'পূর্ণাঙ্গ ইসলাম' , ''তথাকথিত ইসলাম'' ...একটু বুঝাইবেন ভাই ??
কনফিউজড হইয়া গেলাম ...আপনিও কি কনফিউজড ??
খামাখা কথা পেচাইবেন না ক্লিয়ার উত্তর দিবেন, নানান হাদিস কোরানও দেখাবেন না ..ওইগুলাও একএকজন একএক ভাবে বলে..আপনার নিজের কি ধারনা সেইটা বলবেন.. প্রতি-মন্তব্যঃ ‘ইসলাম’ , 'পূর্ণাঙ্গ ইসলাম' , ''তথাকথিত ইসলাম'' বলতে বোঝানো হয়েছে -
হাদীসে জীবরিল-এ (যে কোন হাদীসের মূল গ্রন্থের শুরুতে পাবেন) ইসলামের সংগা দেয়া আছে।
পূর্ণাঙ্গ ইসলাম হলো মুহাম্মদ (সঃ)-এর পুরো নবুয়তী জীবনে ধাপে ধাপে পূর্ণতাপ্রাপ্ত ইসলামকে বোঝানো হয়েছে।
তথাকথিত ইসলাম বলতে ‘ধর্ম’ অর্থে প্রচলিত বা লোক-ধর্ম অর্থে প্রচলিত ইসলামকে বোঝানো হয়েছে। ইসলামকে যদি আপনি ধর্ম বলতে চান, তাহলে কমিউনিজমও একটা ধর্ম। অলস্টোন -এর ফিলোসফি অব ল্যাঙ্গুয়েজ-এর শেষ চ্যাপ্টারের শুরুতে এ সংক্রান্ত বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। বইটি ফিলোসফি অব ল্যঙ্গুয়েজের একটি পুরনো ও প্রচলিত পাঠ্য।
আপনি টেক্সট -এর ইন্টারপ্রিটিশনে মতপার্থক্যের বিষয়ে বলেছেন।
টেক্সট-এর ইন্টারপ্রিটিশন সংক্রান্ত মতপার্থক্য যে কোন মতাদর্শ-কেন্দ্রিক মূল লেখার ব্যাপারে প্রযোজ্য। আমরা যখনই কিছু গ্রহন করি, কোন না কোন ব্যক্তি’র কাছ হতে তা গ্রহন করি যার নিজস্ব চিন্তা, সংশ্লিষ্ট কথা, লেখা বা ঘটনা উপস্থাপনে প্রভাব রাখে। এর বাইরে আমরা যেতে পারি না। শুধু ইসলাম, কোরান-হাদীস কেন; এমনকি যে কোন পত্রিকারও একটি ‘সম্পাদকীয় নীতি’ থাকে যা সেটিতে প্রকাশিত সকল কিছুতে অনুসৃত হয়। তাহলে নিরপেক্ষভাবে বা সঠিকভাবে আমাদের জানার উপায় কি? আসলে ‘সঠিক’ কোনকিছু জগতে নাই। ‘সঠিক’ হলো তা-ই যা আমরা ‘সঠিক’ বলে গ্রহন করি। ‘সঠিক’ হিসাবে তা-ই গ্রহন করি যা ‘সঠিক’ মনে করি। তা-ই ‘সঠিক’ মনে করি, যার পক্ষে যুক্তি ও ‘প্রমাণ’ আছে বলে আমরা মনে করি। ব্যাপারটা সার্কুলার। জ্ঞানের উপরিকাঠামোতে চক্রক-সংজ্ঞা গ্রহনযোগ্য না হলেও জ্ঞানের মৌল-কাঠামোতে সবকিছু একক, অনন্য এবং অতিঅবশ্যই ‘সার্কুলার’।
৫নং মন্তব্যঃ আরিফুর রহমান বলেছেন: মোজাম্মেল ছাহেব, আপনার কথাবার্তা বেশ গোছানো। প্রাক্তন শিবিরের মতো দেখতে হলেও, আপনার মাঝে হালকা জুস আছে বোধ হচ্ছে। আসেন একটু বাতচিত করি। পোস্টের প্রত্যেক্টা সেকশন নিয়ে আমি কিছু কথা বলবো। আপনি উত্তর দেবেন, ঠিক হ্যায়? প্রতি-মন্তব্যঃ আপনি গালি না দিয়ে ভদ্রভাষায় বলেছেন, খুশী হলাম। বাই দ্য ওয়ে, আমাকে ‘প্রাক্তন শিবিরের মতো দেখতে মনে হওয়ার কারন বুঝলাম না। আমার মুখে দাঁড়ি আছে! পাক্কা নাস্তিকরাও মাঝে মধ্যে দাঁড়ি রাখেন। আর আমার দাঁড়ি এরচেয়ে বেশী লম্বা হয়না, জেনেটিক্যালি।
৭নং মন্তব্যঃ আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: এ ঘুমাইলে জিহাদ করবো কেডা? তীব্র দিক্কার সেই মুমিন মুচলমানরে যে জিহাদ থুইয়া ঘুমাইতে যায়। নাস্তিকরা তো সব দখলে নিয়া যাইতাছে। লুঙ্গি কাছা দিয়া আহেন তাড়াতাড়ি। প্রতি-মন্তব্যঃ নাস্তিকতা হচ্ছে একটি অন্যতম চরমপন্থা, যার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নেতিবাচক। তাই মনে হয়, গণমাধ্যমে বিশেষ করে, যে নাস্তিকরা সব দখল করে আছে। নাস্তিকতা একধরনের বিশ্বাস যার থাকার দরকার আছে, যেমন করে জগতে মিথ্যা, অন্যায় ও অকল্যাণের থাকার দরকার আছে সত্য, ন্যায় ও কল্যাণের অর্থবহতার জন্য।
৯নং মন্তব্য: আরিফুর রহমান বলেছেন: অশ্লীলতা শব্দটার একটা ব্যখ্যা দাবি করছি। এর মানে কি? ... প্রতি-মন্তব্যঃ অশ্লীলতার সঙগা’র সাথে এর উদাহরণও প্রাসঙ্গিক। নাস্তিকরা যেধরনের অশ্লীল শব্দাবলী তাঁদের বিরোধীদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করেন সেগুলি, সেগুলি মানে - এসবই অশ্লীল। এককথায় যৌনতাসূচক শব্দকে গালি হিসাবে বোঝানো। শালীনভাবে অশ্লীলতার এরচেয়ে বেশী বিস্তারিত বলা অসম্ভব। ও হ্যাঁ, অশ্লীলতার চূড়ান্ত কোন মাপকাঠি নাই। কোথাও পড়েছিলাম, কোন দেশে একটা মামলা হলো এ বিষয়ে - একটি মেয়ে সংক্ষিপ্ত পোষাক পড়ে যাচ্ছিলেন দু’জন পুরুষের সাথে। একজন অপরিচিত সহযাত্রী অন্যজন তাঁর ভাই। অপরিচিত সহযাত্রী পুরুষটি অভিযোগ করলেন, এই মহিলার প্রকাশিত ইত্যাদি ইত্যাদি আমাকে এভাবে এভাবে যৌনভাবে প্রভাবিত করেছে। শুনানীতে মেয়েটির ভাই বললো, কই আমিতো কিছু অনুভব করি নাই। এবার বুঝুন ...।
১০নং মন্তব্য: মনির হাসান বলেছেন: লেখকের খিচ উঠছে। হিট দরকার। ... প্রতি-মন্তব্যঃ এ ধরনের অশালীন মন্তব্য সাধারনতঃ নাস্তিক-মনোভাবাপন্নদের শোভা পায়।
১৪নং মন্তব্যঃ শাহরিয়ার নাহিদ বলেছেন: নাস্তিকতা নিয়ে লেখক হঠাৎ কি পড়াশুনা করছেন যে এইভাবে খেপে উঠলেন। একটা পরিত্যাজ্য বিষয় হল আপনার প্রিয় পাঠ্য, শুনে খুশী হইলাম। প্রতি-মন্তব্যঃ যে কোন মতাদর্শ ‘পরিত্যাজ্য’ বিষয়াদিকেও স্বীয় মূল-কাঠামোতে রাখে। কারন, আমাদের দাঁড়াতে হয় কোন না কোন বিপরীতের ভিত্তিতে। মার্কসবাদে এন্টি-ডুরিং চর্চা করা হয় অথচ, ডুরিং কি বলেছেন সেটি সরাসরি ডুরিং হতে পড়ানো হয় না। ইসলামে আবু জেহেল, আবু লাহাব, ফেরাউন-নমরুদ, শয়তান ইত্যাদি প্রসঙ্গও এর উদারহরণ।
১৯নং মন্তব্যঃ আব্বু আমার আব্বু বলেছেন: প্রশ্ন ১. সহি নাস্তিক আপ্নে কয় জন পাইছেন ? প্রশ্ন ২ . সহি মুসলিম আপ্নে কয় জন পাইছেন ? প্রতি-মন্তব্যঃ আসলে জগতে সহি বা খাঁটী বলতে আদৌ কোন কিছূ আছে কি-না এটি একটি প্রশ্ন। সবকিছুই মাত্রাগত। খাঁটী বা একেবারে ঠিক, নির্ভুল ধ্রুব বলে কিছু যদি থাকে বা থাকা উচিত তবে ‘ঈশ্বর’ই হতে পারে তেমন কিছু। এটি একটি ঈশ্বরবাদী যুক্তি - আমরা সবকিছুর মধ্যে বা সবকিছুকে ছাপিয়ে বা ছাড়িয়ে কোন এক আসল-কে খুঁজি। এমনকি যদি বলা হয় কোন কিছুর ঠিক নাই, তখন অন্ততঃ একটি ‘জিনিসে’র ঠিক আছে এবং সেটি হলো ‘কোন কিছুর ঠিক নাই’। এ প্রসঙ্গে লায়ার প্যারাডক্স দ্রষ্টব্য।
২১নং মন্তব্যঃ পারভেজ আলম বলেছেন: আপনাকে তো যুক্তিবাদী বলেই জানতাম। জ্ঞানতত্ত্ব বিষয়ে তো একেবারে খাটি দর্শনের ভাষায় লেখেন। এই লেখায় তো যুক্তির ছিটেফোটাও খুঁজে পেলাম না। নাস্তিকদের সম্বন্ধে এপিস্টোমলজি তৈরি করেছেন, সে তো ঠুনকো আর নাস্তিক বিষয়ে আস্তিক মনে জনপ্রিয় কিছু ধারণা লিখলেই সত্য হয়ে যাবে না। প্রতি-মন্তব্যঃ আপনি আমার এতো কথার মধ্যে যদি কোন যুক্তি খুঁজে না পান তাহলে নতুন করে কি-ই আর বলবো ...! যে কোন কথা/মন্তব্য কারো না কারো পক্ষে যাবে। এটি অনিবার্য্। জগতে একেবারে নতুন কোন কথা নাই, হতে পারে না। হয়তো ব্যাখ্যা বা সংযোজনের মাধ্যমে নতুন কোন মাত্রা যোগ করা হয়। যেমন, মার্ক্স এর প্রচারিত দ্বান্দ্বিকতার সূত্রগুলো তদীয় শিক্ষক হেগেলের। হেগেলের দ্বান্দ্বিক ভাববাদ এর ভাববাদকে ফুয়েরবাকের বস্তুবাদ দিয়ে পরিবর্তন করে দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ প্রবর্তন করা হয়েছে। ইসলামও তেমনই একেবারে নতুন কোন বিষয় নয় যে, মুহাম্মদ (সঃ) সেটি প্রবর্তন করেছেন।
২৪নং মন্তব্যঃ ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: আমি সারাদিন ব্লগে পড়ে থাকি এই দাবী করা মানে আপনিও সারাদিন ব্লগে পড়ে থেকে আমাকে ফলো করেন, সো এই ফাও কথা বলে পলাইলেন ক্যান? ঈমানের জোর এমন হাল্কা ক্যান? আপনে আস্তিক নামের কলঙ্ক, এবং আমার সন্দেহ একজন ছুপা নাস্তিক আপনি। প্রতি-মন্তব্যঃ দিনে-রাতে যে কোন সময় পোষ্ট দিলে, তা যদি ইসলাম বিষয়ক কিছু হয়, কিছু পরিচিত মুখ সাথে সাথে মুখস্ত যুক্তি নিয়ে হাজির হয়; অশালীন ভাষায় মন্তব্য দ্যায়। তাই, অনেকের ধারনা, ডিস্কো ঘোড়া ধরনের আল্ট্রা-সেকুলাররা এক একটা অন-লাইন গ্রুপ বা টিম। আমি আস্তিক নামের কলঙ্ক হলেও অন্ততঃ আস্তিক বটে, তাহলে ছুপা নাস্তিক বলতে কী বোঝানো হয়েছে; বিষয়টি কি - বুঝলাম না। আর, ঈমানের জোর বাড়ে-কমে। এটিই স্বাভাবিক। তবে, নাস্তিকদের সাথে যুক্তিদিয়ে মোকাবেলার সময় ঈমান বেড়ে যায় - এটি নিশ্চিত বলতে পারি।

আস্তিকতা-নাস্তিকতা উভয়ই মূলতঃ সম-পর্যায়ের বিশ্বাস। উভয়েই মনে করে, তাঁদের পক্ষে ‘যথেষ্ট যুক্তি ও প্রমাণ’ আছে। তাঁদের স্ব স্ব এপ্টিচিউড-ই ডিফাইন করে তাঁরা কোন্ কোন্ যুক্তিকে ‘প্রমাণ’ হিসাবে গ্রহন করবে তথা বিশ্বাস করবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:০৭
৪৫৬ বার পঠিত
১৪টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চাঁদ গাজীর ব্যান তুলে নিন/ ব্লগ কর্তৃপক্ষ ‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩




আমি যদি গাজী’ ভাইয়ের যায়গায় হতাম জিবনেও সামু’তে লেখার জন্য ফিরে আসতাম না।
হয় বিকল্প কোন প্লাটফর্ম করে নিতাম নিজের জন্য। অথবা বাঁশের কেল্লার মত কোথাও লিখতাম।
নিচে ব্লগার মিররডডল-এর করা পুরো... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের মতো প্রতিষ্ঠানের উচিত তাদের অবস্থান পুনর্মূল্যায়ন করা এবং বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া।

লিখেছেন জ্যাকেল , ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ভূমিকা বরাবরই সংবেদনশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ। একটি গণতান্ত্রিক সমাজে গণমাধ্যমের কাজ হলো সত্য প্রকাশ, জনমতের প্রতিনিধিত্ব এবং গণতন্ত্রকে সুরক্ষা দেওয়া। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন মহলে অভিযোগ উঠেছে যে, বাংলাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার সাজিদ কমেন্ট অফ রাখায় এখানে লিখছি (সাময়িক)

লিখেছেন মিরোরডডল , ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৫


সাজিদের বিদায় পোষ্ট দেখলাম, কমেন্ট সেকশন বন্ধ রাখায় ভাবলাম এখানেই লিখে যাই।

জানিনা কি বলবো, হয়তো এটাই দেখা বাকি ছিলো।
চলে যাবার কারণ জানিনা কিন্তু অনুমান করতে পারছি।
Man! you shouldn't leave.

ব্লগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হতে যাচ্ছেন?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭


আজকাল মানুষ চেনা বড্ড কঠিন হয়ে পড়ছে। কে কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কার পক্ষে দাঁড়াচ্ছে তা বুঝা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। রাজনীতিতে এই কথা আরো বেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কখনো বিদায় বলতে নাই

লিখেছেন ডার্ক ম্যান, ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



ব্লগে কিছুদিন ধরে অনিয়মিত হওয়ায় কখন কি ঘটে জানি না।
কিছুক্ষণ আগে মিররডলের একটা পোস্টে জানতে পারলাম , ব্লগার আমি সাজিদ ঘোষণা দিয়ে ব্লগ ছেড়েছেন । তার সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×