বিয়ের জন্য দালালের সহযোগিতায় ফেলানি ও তার বাবা ভোর রাতে তারের বেড়া পার হচ্ছিল।
ফেলানির বাবা ও দালালরা আগে পার হয়েছিল। ফেলানি এক্টা পার হয়ে আরেক্টা পার হতে গিয়ে তার জামা তারে পেচিয়ে যায়!
বিএসএফ যখন সামনে চলে এল তাদের ব্যেস্ত রাখতে দালালরা তাদের লখ্য করে ঢিল চুড়ে। বিএসএফ ফেলানিকে লখ্য করে গুলি করে।
এতে জুলন্ত অবস্থায় তার মির্তু হয়!
-এটি ফেলানির বাবার মুখ থেকে শনা কথা।
সেখানে কয়েক ঘন্টা ঝুলে থাকে ফেলানির লাশ।
ঐ অবস্থার ছবি সারা বিশ্বে চড়িয়ে পড়ে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা গুল এর তিব্র নিন্দা জানায়!
এখন কথা হচ্ছে ফেলানির কি দোষ ছিল?
ভারতিয় আইনে অনুমতি ব্যেতিত সিমান্তে প্রবেশ অবৈধ।
দেখা মাত্রৈ গুলি করার নির্দেষ সংবিধানে না থাক্লেও কিছু শর্ত সাপেক্ষে গুলি করার অনুমতি আছে।
এমন্টি বিজিবি এর ও আছে।
যদিয়ো ফেলানি ওয় শর্তে পড়েনি তবুও বিএসএফ সেই শর্ত বানিয়ে ফেলতে পারে ইচ্ছা কর্লেই!
আর এমন পরযায়ে ভারত সেই কাজ কর্বেনা যেটা তাদের বাহিনির মনবল ভেঙ্গে দেয়।
.ভারতিয়দের অনুপ্রবেশে বিজিবি কেন গুলি করেনা?
তবে সাথে সাথে অস্ত্র যুদ্ধ লেগে যাবে!
ভারতের কাছে এমন অনেক কিছুতে আম্রা বাধা আছি যা দিতে ভারত বাদ্ধ নয়।
দুর্বলদের এমন অনেক কিছুই মেনে নিয়ে চলতে হয়!
এখন আমাদের করনিয় কি?
দেশের মদ্ধে ভারতিয় দালালদের ধরে ধরে নিশ্চিন্ন কর্তে হবে!
(ইতিমদ্ধে ছাগুদের চুল্কানি শুরু হৈছে জানি)
শেষ কথা হল- এই বিষয়টি নিয়ে আর কথা বলতে, ভাবতে বা শুনতে চাইনা!