নোয়াখালির ছেলে নাইমুর ।
১২ বছর আগে ব্রাজিলের এক ফুটবল কর্মকর্তা বাংলাদেশে ছুটি কাটাতে আসেন । বাংলাদেশের গরমে অতিষ্ঠ হয়ে তিনি নোয়াখালির বিখ্যাত চাটাই কিনতে নোয়াখালি যান । নাইমুর তখন কাদার মধ্যে ক্রিকেটবল নিয়ে লাফালাফি করছিলেন ।
নাইমুরের সেই লাফালাফি দেখে তিনি এতই মুগ্ধ হন যে নাইমুরের পুরা পরিবারসহ তিনি তাদের ব্রাজিলে নিয়ে যান । তারপর সেই ক্রিকেট বল হয়ে গেল ফুটবল । পরের ইতিহাসগুলা আমরা কমবেশি সবাই জানি ।
আমাদের এই নোয়াখালির নাইমুর এখন নেইমার নামে পরিচিত । ব্রাজিল এখন আমাদের গর্বের নাইমুরের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল ।
মিসির আলি তখন বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলায় গাভী চড়াইতেন । সেই গাভীর দুধ থেকে চা তৈরী করে তা বিক্রি করে তিনি সংসার চালাইতেন । ঘটনা ১৯৯৪ সালের ।
কিন্তু ছোটবেলা থেকেই এহেন অভাব সহ্য করতে না পেরে চা বিক্রির কেতলিতে মাঝে মাঝে লাথ্থি মারতেন তিনি । ম্যারাডোনার তখন চা+(পজিটিভ) ধরা পরে এবং দুঃখের সময়টা একা কাটাতে বাংলাদেশে আসেন । মিসির আলির চায়ের কেতলিতে এমন লাথ্থি মারা দেখে তিনি মুদ্ধ হয়ে সপরিবারে তাদের আর্জেন্টিনাতে নিয়ে আসেন ।
এই গোপন ইতিহাস বাদে পরের ইতিহাস তো আমাদের সবারই জানা । মিসির থেকে তিনি এখন মেসি নামে সবার কাছে পরিচিত । আর্জেন্টিনা এখন আমাদের মিসির ছাড়া খেলতে নামার সাহস পায় না ।
নাইমুর ও মিসির এখনও নাকি বার্সেলোনাতে বাংলায় কথা বলে বাংলা চর্চা অব্যাহত রেখেছেন বলে শোনা যায় ।
এসব চিন্তাভাবনা শুধু বাংলাদেশেই পাওয়া সম্ভব । আইডিয়া একটা পেজ থেকে নেওয়া কিন্তু লেখা সম্পুর্ন আমার ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩০