সাইবার নিরাপত্তাঃ
সাইবার জগতে “সিকুরিটি” বলতে কোন শব্দ নেই। কথাটি সুনতে হাস্যকর মনে হলেও এটা বাস্তব সত্য। সুতারাং ইনফরমেশন সিকুরিটি, সাইবার সিকুরিটি যা কিছুই বলে না কেন, আসলে এসবের কোনটারই ভিত্তি নেই।
এগুলো হয়তো বইয়ের টেবিলে না হয় যাদুঘরে। অথবা এগুলোকে ধরেনের সান্ত্বনা হিসাবে ধরে নিতে পারেন।
· সম্প্রতিক সময়ে ইসরাইল ব্যাবহার করেছে স্টাক্সনেট। তাতেও তারা খুশি নয়। এটা কিন্তু স্টাক্সনেটের ব্যারথতা বা দুর্বলতা নয়। দুর্ধর্ষ স্টাক্সনেট ইরানের কাছে ধরা পড়ে ক্লোন হয়ে যাওয়ার আতঙ্কে তাদের এই পদক্ষেপ। তাই আপাতত স্টাক্সনেটকে অবসর দিয়ে আরও শক্তিশালী ম্যালয়ার “নিট্র-জিউস” কে মাঠে নামিয়েছে। আগামি ১০/১২ বছর “নিট্র-জিউস” সারা দুনিয়ের সাইবার জগতে হইহল্লা করে বেড়ালেও কোন এন্টি ভাইরাসের ক্ষমতা নেই একে সনাক্ত করার।
এই ম্যালয়ারের বৈশিষ্ট্য হল এগুলো .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে। · যুক্তরাষ্ট্রের একদল তরুণ (HackingTeam) একটা ম্যালয়ার ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করেছে। যা এতটাই শক্তিশালী যে পুর ইউরোপ জুড়ে তার ভীষণ কদর। স্বয়ং CIA, FBI, MOSAD, RAW সহ ৩৫ দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অপরাধ দমনের জন্য ব্যাবহার করছে এই ম্যালয়ার। এটি RCS Console নামে পরিচিতি পেয়েছে।
একই ভাবে এই ম্যালয়ার গুলোও .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে।
· অপরদিকে চীন, রাশিয়া, ইরান, ভারত কিন্তু বসে নেই। ইরানের সক্ষমতার কাছে যুক্তরাষ্ট্রের হার মানতে হয়েছে কয়েক বার। তারা তাদের তৈরি ম্যালয়ার দিয়ে ১০/১২ টি ড্রোন হ্যাকিং করে অক্ষত অবস্থায় ভুপাতিত করেছে। ইসরাইলের স্টাক্সনেট কে সনাক্ত করে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
তাহলে বলুন তো ইনফরমেশন সিকুরিটি কোথায় আপনার টেবিলে রাখা বইয়ের ভিতরে নাকি যাদুঘরে।
ভিক্টিমেকে এট্যাকের জন্য IP Address এর প্রয়োজন নেই। সুধু একটা SMS ই যথেষ্ট। সাইবার নিরাপত্তাঃ
সাইবার জগতে “সিকুরিটি” বলতে কোন শব্দ নেই। কথাটি সুনতে হাস্যকর মনে হলেও এটা বাস্তব সত্য। সুতারাং ইনফরমেশন সিকুরিটি, সাইবার সিকুরিটি যা কিছুই বলে না কেন, আসলে এসবের কোনটারই ভিত্তি নেই।
এগুলো হয়তো বইয়ের টেবিলে না হয় যাদুঘরে। অথবা এগুলোকে ধরেনের সান্ত্বনা হিসাবে ধরে নিতে পারেন।
· সম্প্রতিক সময়ে ইসরাইল ব্যাবহার করেছে স্টাক্সনেট। তাতেও তারা খুশি নয়। এটা কিন্তু স্টাক্সনেটের ব্যারথতা বা দুর্বলতা নয়। দুর্ধর্ষ স্টাক্সনেট ইরানের কাছে ধরা পড়ে ক্লোন হয়ে যাওয়ার আতঙ্কে তাদের এই পদক্ষেপ। তাই আপাতত স্টাক্সনেটকে অবসর দিয়ে আরও শক্তিশালী ম্যালয়ার “নিট্র-জিউস” কে মাঠে নামিয়েছে। আগামি ১০/১২ বছর “নিট্র-জিউস” সারা দুনিয়ের সাইবার জগতে হইহল্লা করে বেড়ালেও কোন এন্টি ভাইরাসের ক্ষমতা নেই একে সনাক্ত করার।
এই ম্যালয়ারের বৈশিষ্ট্য হল এগুলো .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে। · যুক্তরাষ্ট্রের একদল তরুণ (HackingTeam) একটা ম্যালয়ার ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করেছে। যা এতটাই শক্তিশালী যে পুর ইউরোপ জুড়ে তার ভীষণ কদর। স্বয়ং CIA, FBI, MOSAD, RAW সহ ৩৫ দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অপরাধ দমনের জন্য ব্যাবহার করছে এই ম্যালয়ার। এটি RCS Console নামে পরিচিতি পেয়েছে।
একই ভাবে এই ম্যালয়ার গুলোও .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে।
· অপরদিকে চীন, রাশিয়া, ইরান, ভারত কিন্তু বসে নেই। ইরানের সক্ষমতার কাছে যুক্তরাষ্ট্রের হার মানতে হয়েছে কয়েক বার। তারা তাদের তৈরি ম্যালয়ার দিয়ে ১০/১২ টি ড্রোন হ্যাকিং করে অক্ষত অবস্থায় ভুপাতিত করেছে। ইসরাইলের স্টাক্সনেট কে সনাক্ত করে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
তাহলে বলুন তো ইনফরমেশন সিকুরিটি কোথায় আপনার টেবিলে রাখা বইয়ের ভিতরে নাকি যাদুঘরে।
ভিক্টিমেকে এট্যাকের জন্য IP Address এর প্রয়োজন নেই। সুধু একটা SMS ই যথেষ্ট। সাইবার নিরাপত্তাঃ
সাইবার জগতে “সিকুরিটি” বলতে কোন শব্দ নেই। কথাটি সুনতে হাস্যকর মনে হলেও এটা বাস্তব সত্য। সুতারাং ইনফরমেশন সিকুরিটি, সাইবার সিকুরিটি যা কিছুই বলে না কেন, আসলে এসবের কোনটারই ভিত্তি নেই।
এগুলো হয়তো বইয়ের টেবিলে না হয় যাদুঘরে। অথবা এগুলোকে ধরেনের সান্ত্বনা হিসাবে ধরে নিতে পারেন।
· সম্প্রতিক সময়ে ইসরাইল ব্যাবহার করেছে স্টাক্সনেট। তাতেও তারা খুশি নয়। এটা কিন্তু স্টাক্সনেটের ব্যারথতা বা দুর্বলতা নয়। দুর্ধর্ষ স্টাক্সনেট ইরানের কাছে ধরা পড়ে ক্লোন হয়ে যাওয়ার আতঙ্কে তাদের এই পদক্ষেপ। তাই আপাতত স্টাক্সনেটকে অবসর দিয়ে আরও শক্তিশালী ম্যালয়ার “নিট্র-জিউস” কে মাঠে নামিয়েছে। আগামি ১০/১২ বছর “নিট্র-জিউস” সারা দুনিয়ের সাইবার জগতে হইহল্লা করে বেড়ালেও কোন এন্টি ভাইরাসের ক্ষমতা নেই একে সনাক্ত করার।
এই ম্যালয়ারের বৈশিষ্ট্য হল এগুলো .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে। · যুক্তরাষ্ট্রের একদল তরুণ (HackingTeam) একটা ম্যালয়ার ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করেছে। যা এতটাই শক্তিশালী যে পুর ইউরোপ জুড়ে তার ভীষণ কদর। স্বয়ং CIA, FBI, MOSAD, RAW সহ ৩৫ দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অপরাধ দমনের জন্য ব্যাবহার করছে এই ম্যালয়ার। এটি RCS Console নামে পরিচিতি পেয়েছে।
একই ভাবে এই ম্যালয়ার গুলোও .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে।
· অপরদিকে চীন, রাশিয়া, ইরান, ভারত কিন্তু বসে নেই। ইরানের সক্ষমতার কাছে যুক্তরাষ্ট্রের হার মানতে হয়েছে কয়েক বার। তারা তাদের তৈরি ম্যালয়ার দিয়ে ১০/১২ টি ড্রোন হ্যাকিং করে অক্ষত অবস্থায় ভুপাতিত করেছে। ইসরাইলের স্টাক্সনেট কে সনাক্ত করে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
তাহলে বলুন তো ইনফরমেশন সিকুরিটি কোথায় আপনার টেবিলে রাখা বইয়ের ভিতরে নাকি যাদুঘরে।
ভিক্টিমেকে এট্যাকের জন্য IP Address এর প্রয়োজন নেই। সুধু একটা SMS ই যথেষ্ট। সাইবার নিরাপত্তাঃ
সাইবার জগতে “সিকুরিটি” বলতে কোন শব্দ নেই। কথাটি সুনতে হাস্যকর মনে হলেও এটা বাস্তব সত্য। সুতারাং ইনফরমেশন সিকুরিটি, সাইবার সিকুরিটি যা কিছুই বলে না কেন, আসলে এসবের কোনটারই ভিত্তি নেই।
এগুলো হয়তো বইয়ের টেবিলে না হয় যাদুঘরে। অথবা এগুলোকে ধরেনের সান্ত্বনা হিসাবে ধরে নিতে পারেন।
· সম্প্রতিক সময়ে ইসরাইল ব্যাবহার করেছে স্টাক্সনেট। তাতেও তারা খুশি নয়। এটা কিন্তু স্টাক্সনেটের ব্যারথতা বা দুর্বলতা নয়। দুর্ধর্ষ স্টাক্সনেট ইরানের কাছে ধরা পড়ে ক্লোন হয়ে যাওয়ার আতঙ্কে তাদের এই পদক্ষেপ। তাই আপাতত স্টাক্সনেটকে অবসর দিয়ে আরও শক্তিশালী ম্যালয়ার “নিট্র-জিউস” কে মাঠে নামিয়েছে। আগামি ১০/১২ বছর “নিট্র-জিউস” সারা দুনিয়ের সাইবার জগতে হইহল্লা করে বেড়ালেও কোন এন্টি ভাইরাসের ক্ষমতা নেই একে সনাক্ত করার।
এই ম্যালয়ারের বৈশিষ্ট্য হল এগুলো .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে। · যুক্তরাষ্ট্রের একদল তরুণ (HackingTeam) একটা ম্যালয়ার ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করেছে। যা এতটাই শক্তিশালী যে পুর ইউরোপ জুড়ে তার ভীষণ কদর। স্বয়ং CIA, FBI, MOSAD, RAW সহ ৩৫ দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অপরাধ দমনের জন্য ব্যাবহার করছে এই ম্যালয়ার। এটি RCS Console নামে পরিচিতি পেয়েছে।
একই ভাবে এই ম্যালয়ার গুলোও .txt, .doc, .pdf, .jpeg ইত্যাদি ফরম্যাটের ফাইল জেনারেট করে।
· অপরদিকে চীন, রাশিয়া, ইরান, ভারত কিন্তু বসে নেই। ইরানের সক্ষমতার কাছে যুক্তরাষ্ট্রের হার মানতে হয়েছে কয়েক বার। তারা তাদের তৈরি ম্যালয়ার দিয়ে ১০/১২ টি ড্রোন হ্যাকিং করে অক্ষত অবস্থায় ভুপাতিত করেছে। ইসরাইলের স্টাক্সনেট কে সনাক্ত করে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
তাহলে বলুন তো ইনফরমেশন সিকুরিটি কোথায় আপনার টেবিলে রাখা বইয়ের ভিতরে নাকি যাদুঘরে।
ভিক্টিমেকে এট্যাকের জন্য IP Address এর প্রয়োজন নেই। সুধু একটা SMS ই যথেষ্ট।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২