somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা কৌতুক।

১৬ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


কাকে বিয়ে করেছেন

দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম ব্যক্তিঃ ভাই, আপনি বিয়ে করেছেন?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ।
১ম ব্যক্তিঃ কাকে?
২য় ব্যক্তিঃ একটা মেয়েকে।
১ম ব্যক্তিঃ কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ, করে। গত বছর আমার বোন একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিল।
:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P:P
দুয়ারে এসেছে লোডশেডিং – মোম-হারিকেন জ্বালো

আরে দূর! আবার লোডশেডিং শুরু হয়েছে। অথচ গ্রীষ্মকাল আসতে এখনো অনেক দিন বাকি। এরই মধ্যে সংবাদপত্রে বড় বড় হেডিং—গ্রীষ্মকাল আসার আগেই ভয়াবহ লোডশেডিং। মনে হচ্ছে লোডশেডিং গ্রীষ্ম-বর্ষা বোঝে না। লোডশেডিংকে সবাই ভালোবেসে বলে ‘কারেন্ট যাওয়া’। আর এই কারেন্ট যাওয়াটা বাংলাদেশের ব্যাটম্যানদের মতো না, যে ক্রিজে গিয়েই কিছুক্ষণের মধ্যে আউট হয়ে ফিরে আসবে। কারেন্ট একবার গিয়ে কমপক্ষে এক ঘণ্টা না থেকেই চলে এসেছে এমন ঘটনা ইতিহাসে বিরল। সুন্দরবনের বাঘের মতো এই ঘটনাও বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। লোডশেডিংয়ের কারণে অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, অনেকে সন্ধ্যা হলেই ঘরের বৈদ্যুতিক বাতি নিভিয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে বসে থাকে। তবে আমাদের সরকার এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। কোনো এলাকায় কখন লোডশেডিং হবে, সে সময়সূচি তারা একটি ওয়েবসাইটে দিয়ে রেখেছে। যাতে আগে থেকেই সবাই প্রস্তুত হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে সেই রুটিনটাই কেউ দেখতে পারে না। এই দুঃখের কথা কাউকে বলা যায়? লোডশেডিংয়ের কারণে আমাদের দুঃখের কোনো শেষ নেই। আর একপক্ষের দুঃখে অন্য পক্ষ দাঁত কেলিয়ে হাসবে এটাই জগতের কঠিন সত্য। সে জন্যই লোডশেডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে মোমবাতি-হারিকেন বিক্রেতার মুখের হাসিও চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ছে। বড়ই আফসোস। তবে এই মোমবাতি-হারিকেন ছাড়া আমাদের কোনো গতি নেই। কারণ গ্রীষ্মকাল এলে লোডশেডিং আরও বাড়বে। অতএব এখনই মোমবাতি সংগ্রহ করা শুরু করুন। ডাকটিকিটফিকিট না জমিয়ে মোমবাতি জমান। লোডশেডিংয়ে ডাকটিকিট কোনোই কাজে আসবে না, কাজে আসবে এই মোমবাতি। তাই, আপনাদের যার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। মনে রাখবেন. কারেন্ট যখন যাচ্ছে, কারেন্ট আরও যাবে। এ দেশের মোমবাতি ব্যবসায়ীদের ধনী করে ছাড়বে ইনশাল্লাহ…।
(আরও কিছু জ্বালাময়ী বক্তব্য লেখার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু উনি চলে গেছেন, মানে কারেন্ট চলে গেছে। লোডশেডিং। দেশের হবেটা কী? শান্তিমতো একটা বক্তব্য দেব, তারও উপায় নেই। ধ্যাত্! ভালোই লাগে না!)
B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)

একবার এক লোক হোজ্জার কাছে একটা চিঠি নিয়ে এসে পড়ে দেওয়ার অনুরোধ করল। হোজ্জা পড়ার চেষ্টা করে বিফল হয়ে বলল, ‘লেখাটা দুষ্পাঠ্য তাই পড়া যাইতেছেনা।’ লোকটা খেপে গিয়ে বলল, ‘একটা সাধারণ চিঠি পড়তে পারনা আবার মাথায় পাগড়ি পরছ’। হোজ্জা তাড়াতাড়ি নিজের পাগড়ি খুলে লোকটার মাথায় পরিয়ে দিয়ে বলল, ‘এইযে এখন তোমার মাথায় পাগড়ি আছে, এইবার তুমি দেখোতো চিঠিটা পড়তে পারো কীনা?’
:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D

বাবু খুব তোতলায়।

এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে।

ডাক্তার তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন। তিনি জানালেন, ‘দেখুন মিস্টার বাবু, আপনার বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ। সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে। প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে। আপনি রাজি হলে আমি এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি। তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না। আপনি কি রাজি?’

কী আর করা, বাবু রাজি হলো। অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি সেরে গেলো।

কিন্তু বাবুর বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো। সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু বাবুর অর্ধেক যদি বাবু ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না।

কী আর করা, মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে বাবু আবার গেলো ডাক্তারের কাছে।

‘ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ আব্দার জানালো বাবু, তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো।

কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে।

বাবু চটে গেলো। ‘কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’

ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, ‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।’:D
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×