২টি ছেলে মেয়ে একই কলেজ এ পড়ে।২জনাই দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রী।প্রতিদিন তাদের কলেজ এ কথা হয়।ওরা 2জনা খুব ভাল ফ্রেন্ড।ক্লাস শেষে একসাথেই বাসায় ফিরে।
ছেলেটির নাম রুদ্র আর মেয়েটির নাম লাবনী।
একদিন রুদ্র ক্লাস করে লাবনীর জন্য অপেক্ষা করতেছিল।লাবনী ক্লাস করে কোথায় যেন চলে গিয়েছিল।পরে রুদ্র জানতে পায় যে লাবনী বাসায় চলে গেছে রুদ্র কে না জানিয়ে।
রুদ্র এই শুনে একটু মন খারাপ করলো আর বাসায় সেও চলে গেল।বাসায় এসে রুদ্র মোবাইল করল লাবনী কে।কিন্তু কিছু তেই লাবনী
মোবাইল ধরলো না।সারাদিন করে শেষে লাবনী রাতে মোবাইল
ধরলো।রুদ্র বলল,কি বেপার মোবাইল ধরছিলে না কেন।যান সারাদিন আমি কত চিন্তাই ছিলাম।এমনিতে আমাকে না বলে কলেজ থেকে চলে আসলে আর তারপর আবার মোবাইল
ও সারাদিন ধরলে না।কারন কি একটু বলবে প্লিজ...।।
লাবনিঃ আরেহ্ থামো থামো এক সাথে এতো গুলো প্রশ্নের উত্তর দেই ক্যামনে!
রুদ্রঃওকে একটা একটা করেই দাও।
লাবনীঃশুনো তুমি যখন ক্লাস করছিলে আমার বাসা থেকে ফোন আসছিল আম্মুর শরীর খারাপ,তাই তোমাকে না জানিয়ে চলে আসতে হয়েছে।
রুদ্রঃওহ!এখন আন্টি কেমন আসেন?
লাবণীঃ হা এখন একটু ভাল আসেন।
সেদিন আরও অনেকক্ষণ লাবনীর সাথে রুদ্র মোবাইল এ কথা বলল।
রাত শেষে সকাল হল।
কলেজ এর টাইম হল।আজকে লাবণী অনেক খুশি।কারন হচ্ছে তার আম্মু একদম সুস্থ হয়ে গেছে।কিছুক্ষণ পর রুদ্র আসলো।প্রতিদিনের মত আজকেও ক্লাস শেষে রুদ্র
আর লাবনী কলেজ মাঠে গল্প করতেছে।অনেক গল্প।ওদের একবার গল্প শুরু হলে আর শেষ হতে চায় না! রুদ্রর একটু লজ্জা বেশি।অপর দিকে রুদ্র সাথে লাবনী একটু বেশীই ফ্রি।
সব কিছুই শেয়ার করে।এইভাবে প্রায় কয়মাস চলে গেল।২ জনার ফ্রেন্ডশিপ ভালই চলছিল।একদিন রুদ্র লাবনী কে বলল ,সামনে তাদের এক্সাম ,এক্সাম এর পর হইত তারা একসাথে
নাও থাকতে পারে একই জায়গায়।তাই রুদ্র লাবনী কে ফেছবুক এ একাউন্ট করতে বলল।লাবনী ও আর মানা করল না।রুদ্র কে বলল তাকে একটা একাউন্ট খুলে দিতে ফেছবুক এ।
রুদ্র ফেছবুক এ লাবনীর জন্য একটা একাউন্ট খুলে দিল।লাবনী ঠিক বুজতেছিল না কিভাবে ব্যবহার করবে ফেছবুক।তাই সে রুদ্রর কাছে হেল্প চাইলো কিভাবে চালাইতে হয় টা
শিখার জন্য।লাবনী কে প্রায় ফেছবুক সম্বন্ধে বলে কোনটা কিভাবে কি করতে হয়।তারপর একদিন সে লাবনী কে ভালভাবেই শিখাইতে পারলো।লাবনীও এখন ফেছবুক একাই অনেক
ব্যবহার করে।ফ্রি টাইম এ ফেছবুক এই থাকে।তাদের এইস এস সি এক্সাম শুরু হয়ে গেল।২ জনাই ভালভাবে এক্সাম দিল।
এরপর তারা ফেছবুক এ সব সময় কথা বলত।সকাল,দুপুর,সন্ধ্যা,রাত সব সময় তাদের কথা বার্তা চলত।এক কথাই তারা ২ জন ফেছবুক এ অনেক সময় দিত একে অন্যকে।
লাবনীর ফেছবুকে অনেক ফ্রেন্ড হতে লাগলো।তাদের সাথেও লাবনী অনেক ফ্রি ভাবেই কথা বলত।এমন করতে করতে প্রায় দুই মাস হয়ে গেল সবার সাথে লাবনীর ফেছবুক এ
কথা বলা।এরই মধ্যে পরীক্ষার রেজাল্ট এর সময় হল।লাবনী আর রুদ্র ২ জনাই ভাল ছাত্র-ছাত্রী।তারপরও রেজাল্ট বলে কথা-টেনশন তো হবেই স্বাভাবিক!
আজকে রেজাল্ট দিবে ২ জনার ই.২ জনাই অনেক অনেক টেনশন এ।দুপুর হল।ইয়েস ইয়েস রুদ্র জিপিএ ৫ পেয়েছে!ওই দিকে লাবনী খুব টেনশন এ রেজাল্ট দেখতে গেল।লাবনী ও
জিপিএ ৫ পেয়েছে।দুই জনাই আজকে খুব খুশি।অনেক ভাল রেজাল্ট হয়েছে তাদের।তারা ভার্সিটি ভর্তি বেপার এ অনেক বিজি হয়ে গেল।
এর পরও তাদের ফেছবুক অ্যান্ড মোবাইল এ প্রতিদিন ই কথা হয়।ওরা আসলে একে অন্যর সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না বিশেষ করে রুদ্র।রুদ্র প্রতিদিন লাবনী কে ফোন
করেই কোন না কোন কারনে।ও যেন সব সময় লাবনী কে পাশে চায়।এক মুহূর্তের জন্য লাবনীর থেকে দূরে থাকতে চায় না।সব সময় যেন লাবনীর কথাই ভাবে।এটা কি শুধু
ফ্রেন্ডশিপ নাকি অন্য কিছু রুদ্র বুজতে পারতেছিল না!
যায় হক এইভাবে করতে করতে রুদ্র আর লাবনী ২ জনাই ভাগ্যক্রমে একই ভার্সিটি তে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ভর্তি হতে পারলো।হবেই না বা কেন তারা যে খুব মেধাবী।
আসতে আসতে আরও কাছের কেউ হতে লাগলো ২ জনা।এমন করতে করতে রুদ্র বুজতে পারলো সে লাবনী কে ভালাবেসে ফেলছে।
কিন্তু সে কিছু তেই এই কথা লাবনী কে বলতে পারতেছে না।কারন হল সে অনেক লাজুক আর সে ভয় পাচ্ছে এতো দিনের ফ্রেন্ডশিপ যদি নষ্ট হয়ে যায়!!সে যে কিছু তেই
লাবনী কে হারাইতে চায় না!তাহলে এখন সে কি করবে।অনেক ভেবেও সে কিছু বুজতে পারতেছে না।
এরই মধ্যে কয়েকমাস হয়ে গেল।লাবনী কে তার এক বন্ধু অনেক ভালোবাসে।নাম তার সিহাব।সিহাব লাবনী কে অএক পছন্দ করে।সে একদিন লাবনী কে প্রপোজ করে ফেলল।
লাবনী ঠিক বুজতে পারলো না সে কি করবে।সে সিহাব কে বলল আমাকে ভাবার জন্য একটু সময় দাও।সে মানে লাবনী অনেক ভাবল কিন্তু কি করবে বুঝতে পারতেছে না।
সে ঠিক করল এটা সে রুদ্র কে জানাবে।সে রুদ্র কে সব জানাল।রুদ্র শুনে খুবই অবাক হল সাথে একটু কষ্ট পেল।পাবেই না কেন যাকে সে ভালোবাসে আজ সেই এই কথা বলল।
এখন রুদ্র কি করবে ।লাবনী কে কি সে তার ভালবাসার কথা বলবে নাকি তার ফ্রেন্ডশিপ এর জন্য সিহাব এর কথা বলবে হ্যাঁ বলার জন্য।সে অনেক দিন ভাবল।কিছু তেই সে
বুজতে পারতেছে না সে কি করবে।এইদিকে আসতে আসতে হইত সিহাব কে ভাল লাগতে শুরু করল লাবনির।সে হইত বুজতে পারলো না কিন্তু লাবনীর কথা বার্তা শুনে রুদ্র
ঠিক এ বুজতে পারলো যে লাবনী সিহাব কে কিছু টা হলেও পছন্দ করে।এইভাবে লাবনী দিন দিন সিহাব এর অনেক কাছে যেতে লাগল।প্রায় ১ বছর হয়ে গেল।এই দিকে
রুদ্র অনেক তাই ভেঙ্গে পড়ছে।সে আর কোন কিছু তেই মন দিতে পারতেছে না।না খাওয়া দাওয়া ঠিক মত করে না পড়াশুনা।জীবন টা যেন উলট পালট হয়ে গেল রুদ্রর।
আসলেই ভালবাসার ক্ষেত্রে দেরি করলে হয় না।সে যদি প্রথমেই বলে দিত আজ হইত এই রকম অবস্থা তৈরি হত না।যাকে ভালবাসা যায় তাকে
না বলতে পারা যে কতটা কষ্টের- যে বলতে পারে না সেই বুজবে!!
টি ছেলে মেয়ে একই কলেজ এ পড়ে।2জনাই দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রী।প্রতিদিন তাদের কলেজ এ কথা হয়।ওরা 2জনা খুব ভাল ফ্রেন্ড।ক্লাস শেষে একসাথেই বাসায় ফিরে।
ছেলেটির নাম রুদ্র আর মেয়েটির নাম লাবনী।
একদিন রুদ্র ক্লাস করে লাবনীর জন্য অপেক্ষা করতেছিল।লাবনী ক্লাস করে কোথায় যেন চলে গিয়েছিল।পরে রুদ্র জানতে পায় যে লাবনী বাসায় চলে গেছে রুদ্র কে না জানিয়ে।
রুদ্র এই শুনে একটু মন খারাপ করলো আর বাসায় সেও চলে গেল।বাসায় এসে রুদ্র মোবাইল করল লাবনী কে।কিন্তু কিছু তেই লাবনী
মোবাইল ধরলো না।সারাদিন করে শেষে লাবনী রাতে মোবাইল
ধরলো।রুদ্র বলল,কি বেপার মোবাইল ধরছিলে না কেন।যান সারাদিন আমি কত চিন্তাই ছিলাম।এমনিতে আমাকে না বলে কলেজ থেকে চলে আসলে আর তারপর আবার মোবাইল
ও সারাদিন ধরলে না।কারন কি একটু বলবে প্লিজ...।।
লাবনিঃ আরেহ্ থামো থামো এক সাথে এতো গুলো প্রশ্নের উত্তর দেই ক্যামনে!
রুদ্রঃওকে একটা একটা করেই দাও।
লাবনীঃশুনো তুমি যখন ক্লাস করছিলে আমার বাসা থেকে ফোন আসছিল আম্মুর শরীর খারাপ,তাই তোমাকে না জানিয়ে চলে আসতে হয়েছে।
রুদ্রঃওহ!এখন আন্টি কেমন আসেন?
লাবণীঃ হা এখন একটু ভাল আসেন।
সেদিন আরও অনেকক্ষণ লাবনীর সাথে রুদ্র মোবাইল এ কথা বলল।
রাত শেষে সকাল হল।
কলেজ এর টাইম হল।আজকে লাবণী অনেক খুশি।কারন হচ্ছে তার আম্মু একদম সুস্থ হয়ে গেছে।কিছুক্ষণ পর রুদ্র আসলো।প্রতিদিনের মত আজকেও ক্লাস শেষে রুদ্র
আর লাবনী কলেজ মাঠে গল্প করতেছে।অনেক গল্প।ওদের একবার গল্প শুরু হলে আর শেষ হতে চায় না! রুদ্রর একটু লজ্জা বেশি।অপর দিকে রুদ্র সাথে লাবনী একটু বেশীই ফ্রি।
সব কিছুই শেয়ার করে।এইভাবে প্রায় কয়মাস চলে গেল।২ জনার ফ্রেন্ডশিপ ভালই চলছিল।একদিন রুদ্র লাবনী কে বলল ,সামনে তাদের এক্সাম ,এক্সাম এর পর হইত তারা একসাথে
নাও থাকতে পারে একই জায়গায়।তাই রুদ্র লাবনী কে ফেছবুক এ একাউন্ট করতে বলল।লাবনী ও আর মানা করল না।রুদ্র কে বলল তাকে একটা একাউন্ট খুলে দিতে ফেছবুক এ।
রুদ্র ফেছবুক এ লাবনীর জন্য একটা একাউন্ট খুলে দিল।লাবনী ঠিক বুজতেছিল না কিভাবে ব্যবহার করবে ফেছবুক।তাই সে রুদ্রর কাছে হেল্প চাইলো কিভাবে চালাইতে হয় টা
শিখার জন্য।লাবনী কে প্রায় ফেছবুক সম্বন্ধে বলে কোনটা কিভাবে কি করতে হয়।তারপর একদিন সে লাবনী কে ভালভাবেই শিখাইতে পারলো।লাবনীও এখন ফেছবুক একাই অনেক
ব্যবহার করে।ফ্রি টাইম এ ফেছবুক এই থাকে।তাদের এইস এস সি এক্সাম শুরু হয়ে গেল।২ জনাই ভালভাবে এক্সাম দিল।
এরপর তারা ফেছবুক এ সব সময় কথা বলত।সকাল,দুপুর,সন্ধ্যা,রাত সব সময় তাদের কথা বার্তা চলত।এক কথাই তারা ২ জন ফেছবুক এ অনেক সময় দিত একে অন্যকে।
লাবনীর ফেছবুকে অনেক ফ্রেন্ড হতে লাগলো।তাদের সাথেও লাবনী অনেক ফ্রি ভাবেই কথা বলত।এমন করতে করতে প্রায় দুই মাস হয়ে গেল সবার সাথে লাবনীর ফেছবুক এ
কথা বলা।এরই মধ্যে পরীক্ষার রেজাল্ট এর সময় হল।লাবনী আর রুদ্র ২ জনাই ভাল ছাত্র-ছাত্রী।তারপরও রেজাল্ট বলে কথা-টেনশন তো হবেই স্বাভাবিক!
আজকে রেজাল্ট দিবে ২ জনার ই.২ জনাই অনেক অনেক টেনশন এ।দুপুর হল।ইয়েস ইয়েস রুদ্র জিপিএ ৫ পেয়েছে!ওই দিকে লাবনী খুব টেনশন এ রেজাল্ট দেখতে গেল।লাবনী ও
জিপিএ ৫ পেয়েছে।দুই জনাই আজকে খুব খুশি।অনেক ভাল রেজাল্ট হয়েছে তাদের।তারা ভার্সিটি ভর্তি বেপার এ অনেক বিজি হয়ে গেল।
এর পরও তাদের ফেছবুক অ্যান্ড মোবাইল এ প্রতিদিন ই কথা হয়।ওরা আসলে একে অন্যর সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না বিশেষ করে রুদ্র।রুদ্র প্রতিদিন লাবনী কে ফোন
করেই কোন না কোন কারনে।ও যেন সব সময় লাবনী কে পাশে চায়।এক মুহূর্তের জন্য লাবনীর থেকে দূরে থাকতে চায় না।সব সময় যেন লাবনীর কথাই ভাবে।এটা কি শুধু
ফ্রেন্ডশিপ নাকি অন্য কিছু রুদ্র বুজতে পারতেছিল না!
যায় হক এইভাবে করতে করতে রুদ্র আর লাবনী ২ জনাই ভাগ্যক্রমে একই ভার্সিটি তে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ভর্তি হতে পারলো।হবেই না বা কেন তারা যে খুব মেধাবী।
আসতে আসতে আরও কাছের কেউ হতে লাগলো ২ জনা।এমন করতে করতে রুদ্র বুজতে পারলো সে লাবনী কে ভালাবেসে ফেলছে।
কিন্তু সে কিছু তেই এই কথা লাবনী কে বলতে পারতেছে না।কারন হল সে অনেক লাজুক আর সে ভয় পাচ্ছে এতো দিনের ফ্রেন্ডশিপ যদি নষ্ট হয়ে যায়!!সে যে কিছু তেই
লাবনী কে হারাইতে চায় না!তাহলে এখন সে কি করবে।অনেক ভেবেও সে কিছু বুজতে পারতেছে না।
এরই মধ্যে কয়েকমাস হয়ে গেল।লাবনী কে তার এক বন্ধু অনেক ভালোবাসে।নাম তার সিহাব।সিহাব লাবনী কে অএক পছন্দ করে।সে একদিন লাবনী কে প্রপোজ করে ফেলল।
লাবনী ঠিক বুজতে পারলো না সে কি করবে।সে সিহাব কে বলল আমাকে ভাবার জন্য একটু সময় দাও।সে মানে লাবনী অনেক ভাবল কিন্তু কি করবে বুঝতে পারতেছে না।
সে ঠিক করল এটা সে রুদ্র কে জানাবে।সে রুদ্র কে সব জানাল।রুদ্র শুনে খুবই অবাক হল সাথে একটু কষ্ট পেল।পাবেই না কেন যাকে সে ভালোবাসে আজ সেই এই কথা বলল।
এখন রুদ্র কি করবে ।লাবনী কে কি সে তার ভালবাসার কথা বলবে নাকি তার ফ্রেন্ডশিপ এর জন্য সিহাব এর কথা বলবে হ্যাঁ বলার জন্য।সে অনেক দিন ভাবল।কিছু তেই সে
বুজতে পারতেছে না সে কি করবে।এইদিকে আসতে আসতে হইত সিহাব কে ভাল লাগতে শুরু করল লাবনির।সে হইত বুজতে পারলো না কিন্তু লাবনীর কথা বার্তা শুনে রুদ্র
ঠিক এ বুজতে পারলো যে লাবনী সিহাব কে কিছু টা হলেও পছন্দ করে।এইভাবে লাবনী দিন দিন সিহাব এর অনেক কাছে যেতে লাগল।প্রায় ১ বছর হয়ে গেল।এই দিকে
রুদ্র অনেক তাই ভেঙ্গে পড়ছে।সে আর কোন কিছু তেই মন দিতে পারতেছে না।না খাওয়া দাওয়া ঠিক মত করে না পড়াশুনা।জীবন টা যেন উলট পালট হয়ে গেল রুদ্রর।
আসলেই ভালবাসার ক্ষেত্রে দেরি করলে হয় না।সে যদি প্রথমেই বলে দিত আজ হইত এই রকম অবস্থা তৈরি হত না।যাকে ভালবাসা যায় তাকে
না বলতে পারা যে কতটা কষ্টের- যে বলতে পারে না সেই বুজবে!!
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৫